নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মেরাদিয়া এলাকায় ফল বিক্রিতা মাহফুজ। করোনা সংক্রমণ রোধে কঠোর লকডাউনেও দোকান খুলেছেন। করোনা সচেতনতায় মাস্কের ব্যবহার করছেন তবে মুখে নয়, মাথায়। ফেসবুকে দেখা এক ভিডিওতে অনুপ্রেরণা পেয়েই তাঁর মাস্ক মাথায় উঠেছে।
এ বিষয়ে মাহফুজ বলেন, ‘কয়দিন আগে একটা ভিডিও দেখছি, এক লোক তিনটা মাস্ক কিন্যা মুখের তিন জায়গায় লাগাইছে। ভাল্লাগছে ভিডিওটা।’
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে এভাবেই দোকানে ফল বিক্রি করতে দেখা যায় মাহফুজকে। করোনার এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে তাঁর ধারণা-বিশ্বাসেও রয়েছে ভিন্নতা।
তিনি বলেন, ‘দিনে ৫ বার নামাজ পরি, এতে আমার ব্যায়াম হয়ে যায়; ফজরের নামাজ পইরা বাইর হইছি, গোসল কইরা সব সময় পরিষ্কার থাকি। আমার করোনা হইবোনা।’
‘মাস্ক’ ব্যবহার আলাদা করে কোনো অর্থ রাখে না মাহফুজের কাছে। করোনা নয় বরং ধুলাবালি থেকে রক্ষা পেতে মাস্ক ব্যবহার করেন তিনি।
রাজধানীর মেরাদিয়া এলাকায় ফল বিক্রিতা মাহফুজ। করোনা সংক্রমণ রোধে কঠোর লকডাউনেও দোকান খুলেছেন। করোনা সচেতনতায় মাস্কের ব্যবহার করছেন তবে মুখে নয়, মাথায়। ফেসবুকে দেখা এক ভিডিওতে অনুপ্রেরণা পেয়েই তাঁর মাস্ক মাথায় উঠেছে।
এ বিষয়ে মাহফুজ বলেন, ‘কয়দিন আগে একটা ভিডিও দেখছি, এক লোক তিনটা মাস্ক কিন্যা মুখের তিন জায়গায় লাগাইছে। ভাল্লাগছে ভিডিওটা।’
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে এভাবেই দোকানে ফল বিক্রি করতে দেখা যায় মাহফুজকে। করোনার এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে তাঁর ধারণা-বিশ্বাসেও রয়েছে ভিন্নতা।
তিনি বলেন, ‘দিনে ৫ বার নামাজ পরি, এতে আমার ব্যায়াম হয়ে যায়; ফজরের নামাজ পইরা বাইর হইছি, গোসল কইরা সব সময় পরিষ্কার থাকি। আমার করোনা হইবোনা।’
‘মাস্ক’ ব্যবহার আলাদা করে কোনো অর্থ রাখে না মাহফুজের কাছে। করোনা নয় বরং ধুলাবালি থেকে রক্ষা পেতে মাস্ক ব্যবহার করেন তিনি।
প্রায় ৪৫ বছর আগের কথা। বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে ভালোই চলছিল শেফালী বেগমের সংসার। হঠাৎ করেই একদিন উধাও তাঁর স্বামী আলম হোসেন। এরপরই পাল্টে যায় শেফালীর জীবন।
২৯ জানুয়ারি ২০২৫ভোরের আলো ফোটার আগেই রাজধানীর আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন শ্রমজীবীদের হাটে জড়ো হন শত শত শ্রমজীবী মানুষ। বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও নারী শ্রমিকেরা এই হাটে প্রতিদিন ভিড় করেন একটু কাজ পাওয়ার আশায়। তবে দিন যত যাচ্ছে, তাঁদের জীবনের লড়াই ততই কঠিন হয়ে উঠছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি তাঁদের জীবনকে দুর্বিষ
২৬ অক্টোবর ২০২৪ফেলুদার দার্জিলিং জমজমাট বইয়ে প্রথম পরিচয় দার্জিলিংয়ের সঙ্গে। তারপর অঞ্জন দত্তের গানসহ আরও নানাভাবে হিল স্টেশনটির প্রতি এক ভালোবাসা তৈরি হয়। তাই প্রথমবার ভারত সফরে ওটি, শিমলা, মসুরির মতো লোভনীয় হিল স্টেশনগুলোকে বাদ দিয়ে দার্জিলিংকেই বেছে নেই। অবশ্য আজকের গল্প পুরো দার্জিলিং ভ্রমণের নয়, বরং তখন পরিচয়
২৩ অক্টোবর ২০২৪কথায় আছে না—‘ঘরপোড়া গরু, সিঁদুরেমেঘ দেখলেই ডরায়’! আমার হইছে এই অবস্থা। বাড়িতে এখন বাড়িআলী, বয়স্ক বাপ-মা আর ছোট মেয়ে। সকাল থেকে চার-পাঁচবার কতা বলিচি। সংসার গোচাচ্ছে। আইজকা সন্ধ্যার দিকে ঝড় আসপি শুনতিছি। চিন্তায় রাতে ভালো ঘুমাতে পারিনি...
২৬ মে ২০২৪