নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ নয়, এক অদৃশ্য শক্তি দেশ চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ দাবি করে যে, তারা দেশ চালাচ্ছে। আসলে কি তারা দেশ চালাচ্ছে? তারা দেশ চালায় না। এক অদৃশ্য শক্তি দেশ চালাচ্ছে। যাদের নির্দেশে তারা আজকে বাংলাদেশের মানুষের অধিকারগুলোকে কেড়ে নিয়েছে।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও যুবদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ কারাবন্দী দলের নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবিতে জাতীয়তাবাদী যুবদল এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে দলের নেতা-কর্মীদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ এনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই সরকারের নির্যাতনের অন্যতম হাতিয়ার হচ্ছে বিচারব্যবস্থা। বিচারব্যবস্থাকে দলীয়করণের মধ্য দিয়ে এই সরকার টিকেই আছে শুধু মিথ্যা মামলা করে। আদালতকে তারা ব্যবহার করতে চায় তাদের নির্যাতনের হাতিয়ার হিসেবে। এভাবেই তারা টিকে থাকতে চায়।
এ সময় সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে তিনি বলেন, নির্যাতন করে, দমন করে, গুম করে, খুন করে, বিনা বিচারে হত্যা করে কখনই গণতন্ত্রের আন্দোলন, স্বাধিকার এবং মুক্তির আন্দোলনকে স্তিমিত করা যাবে না। অতীতেও যায়নি, এখনো যাবে না। নমরুদ, ফেরাউন, হিটলার কেউ টিকে থাকতে পারে নাই এমন অত্যাচার করে। টিকে থাকতে পারে নাই এরশাদ, আইয়ুব খানও।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতির চিত্র তুলে ধরে সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, তারা (সরকার) বড়াই করে যে, তারা উন্নয়ন করছে। সাধারণ মানুষের কী অবস্থা! সাধারণ মানুষ বাজারে গেলে কিছু কিনতে পারে না। প্রতিদিনই প্রত্যেকটা জিনিসের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেকেই এক বেলা খায়, আর দুবেলা খেতে পারে না। মধ্যবিত্ত যারা, তারাও তাদের খাবার মেন্যু বদল করেছে।
এ অবস্থায় চলমান আন্দোলনকে বেগবান করতে যুব সমাজের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, আর বিলম্ব নয়। নিজেদের শক্তিশালী করতে হবে। ডাক এসেছে দেশমাতৃকার কাছ থেকে। কে আছো জোয়ান, হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষ্যৎ। সেই জোয়ানদের কাছেই আজকে দেশের ভবিষ্যৎ। আপনাদেরই এই দেশকে মুক্ত করার আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে হবে।
যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি মামুন হাসানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম মুন্নার সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ নয়, এক অদৃশ্য শক্তি দেশ চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ দাবি করে যে, তারা দেশ চালাচ্ছে। আসলে কি তারা দেশ চালাচ্ছে? তারা দেশ চালায় না। এক অদৃশ্য শক্তি দেশ চালাচ্ছে। যাদের নির্দেশে তারা আজকে বাংলাদেশের মানুষের অধিকারগুলোকে কেড়ে নিয়েছে।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও যুবদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ কারাবন্দী দলের নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবিতে জাতীয়তাবাদী যুবদল এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে দলের নেতা-কর্মীদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ এনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই সরকারের নির্যাতনের অন্যতম হাতিয়ার হচ্ছে বিচারব্যবস্থা। বিচারব্যবস্থাকে দলীয়করণের মধ্য দিয়ে এই সরকার টিকেই আছে শুধু মিথ্যা মামলা করে। আদালতকে তারা ব্যবহার করতে চায় তাদের নির্যাতনের হাতিয়ার হিসেবে। এভাবেই তারা টিকে থাকতে চায়।
এ সময় সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে তিনি বলেন, নির্যাতন করে, দমন করে, গুম করে, খুন করে, বিনা বিচারে হত্যা করে কখনই গণতন্ত্রের আন্দোলন, স্বাধিকার এবং মুক্তির আন্দোলনকে স্তিমিত করা যাবে না। অতীতেও যায়নি, এখনো যাবে না। নমরুদ, ফেরাউন, হিটলার কেউ টিকে থাকতে পারে নাই এমন অত্যাচার করে। টিকে থাকতে পারে নাই এরশাদ, আইয়ুব খানও।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতির চিত্র তুলে ধরে সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, তারা (সরকার) বড়াই করে যে, তারা উন্নয়ন করছে। সাধারণ মানুষের কী অবস্থা! সাধারণ মানুষ বাজারে গেলে কিছু কিনতে পারে না। প্রতিদিনই প্রত্যেকটা জিনিসের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেকেই এক বেলা খায়, আর দুবেলা খেতে পারে না। মধ্যবিত্ত যারা, তারাও তাদের খাবার মেন্যু বদল করেছে।
এ অবস্থায় চলমান আন্দোলনকে বেগবান করতে যুব সমাজের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, আর বিলম্ব নয়। নিজেদের শক্তিশালী করতে হবে। ডাক এসেছে দেশমাতৃকার কাছ থেকে। কে আছো জোয়ান, হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষ্যৎ। সেই জোয়ানদের কাছেই আজকে দেশের ভবিষ্যৎ। আপনাদেরই এই দেশকে মুক্ত করার আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে হবে।
যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি মামুন হাসানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম মুন্নার সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী প্রমুখ।
আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘আমরা কিন্তু একটু শঙ্কিত ছিলাম। কারণ, আমাদের কাছে নানা রকম তথ্য ছিল, আমরা শুনেছি যে, হঠাৎ করে এই জুলাই সনদ স্বাক্ষরের জন্য একটা শঙ্কা তৈরি হয়েছিল, এর ভিত্তিতে আজকে এই মিটিংটা হয়েছে। পরে আমরা দেখলাম যে, না, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা...
৬ ঘণ্টা আগে‘আপনার প্রতি আমাদের সীমাহীন সমর্থন নয়, আমাদের সীমারেখা আছে। আমরা গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য এই সীমারেখার মধ্যে আপনাকে সমর্থন দিচ্ছি। আপনি দয়া করে এটা অনুধাবন করার চেষ্টা করবেন।’
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, গণভোট আর জাতীয় নির্বাচন আলাদা বিষয়; এক দিনে করার প্রস্তাব উদ্ভট আলোচনা। জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিতে হবে। আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা শেষে তিনি সাংবাদিকদ
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো
৭ ঘণ্টা আগে