সাখাওয়াত ফাহাদ, ঢাকা
রাজনীতির পালে নির্বাচনের হাওয়া বইছে। মতভিন্নতা শুধু সময় নিয়ে। বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর সঙ্গে সরকারের মতৈক্য হলেই শুরু হবে ভোটের প্রস্তুতি। এ অবস্থায় নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধনের শর্ত পূরণে তৎপর হয়ে উঠেছে তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। সেই সঙ্গে সাংগঠনিক গতিশীলতা বৃদ্ধি ও জনসম্পৃক্ততা বাড়াতে বিশেষ নজর দিয়েছে দলটি। এর অংশ হিসেবে ঈদের আগেই বিভিন্ন জেলায় পথসভা করেছেন দলের শীর্ষ নেতারা।
এনসিপির নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন, স্থানীয় পর্যায়ে দলের বিস্তৃতির লক্ষ্যে শীর্ষ নেতারা জেলায় জেলায় রোডমার্চ ও পথসভা করবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। পাশাপাশি নানা শ্রেণি-পেশার মানুষকে দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে গঠিত হচ্ছে বিভিন্ন ‘উইং’। এ ছাড়াও সারা দেশে দলের ভিত্তি দাঁড় করাতে জেলা সমন্বয়ক কমিটিও দেওয়া শুরু করেছে এনসিপি। শিগগিরই নিবন্ধনের জন্য ইসিতে আবেদন জমা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নেতারা।
দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গত ২৫ মে চট্টগ্রাম থেকে রোডমার্চ ও পথসভা শুরু করেন এনসিপির নেতা-কর্মীরা। এসব পথসভায় জুলাই ঘোষণাপত্র, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিও জনগণের সামনে তুলে ধরেন শীর্ষ নেতারা। এ ছাড়াও সাধারণ মানুষের কাছে দলের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, লক্ষ্য নিয়ে মতবিনিময় করছেন তাঁরা।
দলটি জানিয়েছে, গত ২৫ থেকে ২৭ মে দলের দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার নেতৃত্বে চট্টগ্রামে রোডমার্চ ও জেলার বিভিন্ন স্থানে পথসভা করেছেন এনসিপির নেতা-কর্মীরা। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার মইজ্জ্যারটেক, আনোয়ারার চাতুরী চৌমুহনী, বাঁশখালী উপজেলা চত্বর, সাতকানিয়ার কেরানীহাট, লোহাগাড়া উপজেলার আমিরাবাদ, চন্দনাইশের দোহাজারী পৌরসভা, চন্দনাইশ পৌরসভা, পটিয়া উপজেলা কলেজ গেট মোড় ও বোয়ালখালী উপজেলার গোমদণ্ডি ফুলতলে পথসভা করেছেন তাঁরা। এ ছাড়াও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া, রাউজান, হাটহাজারী, ফটিকছড়ি, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলায় পথসভা করে দলটি।
দেশের দক্ষিণাঞ্চলের পাশাপাশি উত্তরাঞ্চলেও রোডমার্চ ও পথসভা শুরু করেছে এনসিপি। দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা ২৬ মে নীলফামারী জেলার ৬টি উপজেলায় পথসভা করেছেন। এ ছাড়াও লালমনিরহাট ও গাইবান্ধা জেলার বিভিন্ন উপজেলায় পথসভা করেছে দলটি।
বিভিন্ন জেলার সঙ্গে সমানতালে রোডমার্চ ও পথসভার আয়োজন হচ্ছে রাজধানীতেও। দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এসব পথসভায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ স্থান মোহাম্মদপুরে পথসভার মধ্য দিয়ে ঢাকায় পথসভা শুরু করেছে দলটি। ওই দিন মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প, টাউনহল, তিন রাস্তার মোড় ও ধানমন্ডি ২৭ নম্বরে পথসভা করে দলটি।
দলের নেতারা জানিয়েছেন, ঈদের পর ১৫ জুন নাগাদ রাজশাহী ও সিলেট জেলায় পথসভার মধ্য দিয়ে দলের কার্যক্রম আবারও শুরু হবে। এসব পথসভায় দলের আহ্বায়ক, সদস্যসচিবসহ শীর্ষ নেতারা উপস্থিত থাকবেন। একই সঙ্গে ঈদের সময় দলটির নেতা-কর্মীদের স্থানীয়ভাবে যাঁর যাঁর এলাকায় দলের জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি, সদস্য ও কমিটি গঠনপ্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করা এবং দলের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য প্রচারের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
রোডমার্চ ও পথসভার পাশাপাশি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে দলের সঙ্গে যুক্ত করতে এবং দলকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে বিভিন্ন ‘উইং’ গঠন করেছে এনসিপি। ইতিমধ্যে দলটি যুবকদের সমন্বয়ে ‘জাতীয় যুবশক্তি’, ‘প্রকৌশলী উইং’, ‘প্রতিবন্ধী নাগরিক উইং’, ‘কৃষিবিদ উইং’, ‘এসএমই উইং’, ‘শ্রমিক উইং’ গঠন করেছে। এ ছাড়াও ‘আইনজীবী উইং’, ‘স্বাস্থ্য উইং’, ‘নারী উইং’-এর প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্থা শারমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাংগঠনিক গতিশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেল, জেলা-উপজেলা সমন্বয় কমিটিগুলো গঠিত হচ্ছে। উইংগুলো গঠিত হচ্ছে নানা শ্রেণি-পেশা ও ধরনের মানুষকে সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত করার জন্য। শুধু নির্বাচন নয়, সংস্কারের বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দিয়ে আমরা আগামীতে কাজ করতে চাই।’
বিভিন্ন সেল গঠনের মধ্য দিয়ে সংগঠনের অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম গতিশীল করার চেষ্টাও করছে তরুণদের এই নতুন দল। ইতিমধ্যে শিক্ষা ও গবেষণা সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, সংস্কৃতি সেল, আইন সেল, ক্রীড়া সেল, আইসিটি সেল, পরিবেশ সেল, ব্র্যান্ডিং সেল গঠন করা হয়েছে। এ ছাড়াও উপদেষ্টা পরিষদ গঠনের লক্ষ্যে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্থা শারমিনকে প্রধান করে একটি সার্চ কমিটিও গঠন করেছে দলটি।
এনসিপির নেতারা বলছেন, জেলা কমিটিগুলো গঠন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনে কমিশনে দল নিবন্ধনের শর্তগুলো পূরণ করে নিবন্ধনের আবেদন করতে চায় দলটি। তার ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, ঢাকা জেলা, পঞ্চগড়, টাঙ্গাইল, কুড়িগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, ঝালকাঠি, সাতক্ষীরা, মুন্সিগঞ্জ, বরিশাল, খুলনা, মেহেরপুর, নড়াইল, চুয়াডাঙ্গা, লালমনিরহাট, বাগেরহাট জেলা সমন্বয় কমিটি গঠন করেছে দলটি। জেলা সমন্বয় কমিটির পাশাপাশি চলছে উপজেলা সমন্বয় কমিটি গঠনও।
দলের যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত বলেন, ‘ঈদের আগেই আমরা ৩০টি জেলা ও ১৫০টি উপজেলা কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেছি। ঈদের পর দল নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে চাই।’ তিনি আরও বলেন, আগামী জুলাইয়ের আগেই দেশের ৬৪টি জেলা কমিটি গঠন সম্পন্ন হবে।
দলের যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায় বলেন, ‘আমরা আগামী জুলাইয়ের আগেই কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সংগঠন বিস্তারের লক্ষ্যে কাজ করছি। সমন্বয় কমিটি গঠনের পর আহ্বায়ক কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আহ্বায়ক কমিটির মধ্য দিয়ে সারা দেশে আমাদের দাবিদাওয়া সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরতে চাই।’
রাজনীতির পালে নির্বাচনের হাওয়া বইছে। মতভিন্নতা শুধু সময় নিয়ে। বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর সঙ্গে সরকারের মতৈক্য হলেই শুরু হবে ভোটের প্রস্তুতি। এ অবস্থায় নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধনের শর্ত পূরণে তৎপর হয়ে উঠেছে তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। সেই সঙ্গে সাংগঠনিক গতিশীলতা বৃদ্ধি ও জনসম্পৃক্ততা বাড়াতে বিশেষ নজর দিয়েছে দলটি। এর অংশ হিসেবে ঈদের আগেই বিভিন্ন জেলায় পথসভা করেছেন দলের শীর্ষ নেতারা।
এনসিপির নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন, স্থানীয় পর্যায়ে দলের বিস্তৃতির লক্ষ্যে শীর্ষ নেতারা জেলায় জেলায় রোডমার্চ ও পথসভা করবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। পাশাপাশি নানা শ্রেণি-পেশার মানুষকে দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে গঠিত হচ্ছে বিভিন্ন ‘উইং’। এ ছাড়াও সারা দেশে দলের ভিত্তি দাঁড় করাতে জেলা সমন্বয়ক কমিটিও দেওয়া শুরু করেছে এনসিপি। শিগগিরই নিবন্ধনের জন্য ইসিতে আবেদন জমা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নেতারা।
দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গত ২৫ মে চট্টগ্রাম থেকে রোডমার্চ ও পথসভা শুরু করেন এনসিপির নেতা-কর্মীরা। এসব পথসভায় জুলাই ঘোষণাপত্র, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিও জনগণের সামনে তুলে ধরেন শীর্ষ নেতারা। এ ছাড়াও সাধারণ মানুষের কাছে দলের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, লক্ষ্য নিয়ে মতবিনিময় করছেন তাঁরা।
দলটি জানিয়েছে, গত ২৫ থেকে ২৭ মে দলের দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার নেতৃত্বে চট্টগ্রামে রোডমার্চ ও জেলার বিভিন্ন স্থানে পথসভা করেছেন এনসিপির নেতা-কর্মীরা। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার মইজ্জ্যারটেক, আনোয়ারার চাতুরী চৌমুহনী, বাঁশখালী উপজেলা চত্বর, সাতকানিয়ার কেরানীহাট, লোহাগাড়া উপজেলার আমিরাবাদ, চন্দনাইশের দোহাজারী পৌরসভা, চন্দনাইশ পৌরসভা, পটিয়া উপজেলা কলেজ গেট মোড় ও বোয়ালখালী উপজেলার গোমদণ্ডি ফুলতলে পথসভা করেছেন তাঁরা। এ ছাড়াও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া, রাউজান, হাটহাজারী, ফটিকছড়ি, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলায় পথসভা করে দলটি।
দেশের দক্ষিণাঞ্চলের পাশাপাশি উত্তরাঞ্চলেও রোডমার্চ ও পথসভা শুরু করেছে এনসিপি। দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা ২৬ মে নীলফামারী জেলার ৬টি উপজেলায় পথসভা করেছেন। এ ছাড়াও লালমনিরহাট ও গাইবান্ধা জেলার বিভিন্ন উপজেলায় পথসভা করেছে দলটি।
বিভিন্ন জেলার সঙ্গে সমানতালে রোডমার্চ ও পথসভার আয়োজন হচ্ছে রাজধানীতেও। দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এসব পথসভায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ স্থান মোহাম্মদপুরে পথসভার মধ্য দিয়ে ঢাকায় পথসভা শুরু করেছে দলটি। ওই দিন মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প, টাউনহল, তিন রাস্তার মোড় ও ধানমন্ডি ২৭ নম্বরে পথসভা করে দলটি।
দলের নেতারা জানিয়েছেন, ঈদের পর ১৫ জুন নাগাদ রাজশাহী ও সিলেট জেলায় পথসভার মধ্য দিয়ে দলের কার্যক্রম আবারও শুরু হবে। এসব পথসভায় দলের আহ্বায়ক, সদস্যসচিবসহ শীর্ষ নেতারা উপস্থিত থাকবেন। একই সঙ্গে ঈদের সময় দলটির নেতা-কর্মীদের স্থানীয়ভাবে যাঁর যাঁর এলাকায় দলের জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি, সদস্য ও কমিটি গঠনপ্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করা এবং দলের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য প্রচারের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
রোডমার্চ ও পথসভার পাশাপাশি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে দলের সঙ্গে যুক্ত করতে এবং দলকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে বিভিন্ন ‘উইং’ গঠন করেছে এনসিপি। ইতিমধ্যে দলটি যুবকদের সমন্বয়ে ‘জাতীয় যুবশক্তি’, ‘প্রকৌশলী উইং’, ‘প্রতিবন্ধী নাগরিক উইং’, ‘কৃষিবিদ উইং’, ‘এসএমই উইং’, ‘শ্রমিক উইং’ গঠন করেছে। এ ছাড়াও ‘আইনজীবী উইং’, ‘স্বাস্থ্য উইং’, ‘নারী উইং’-এর প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্থা শারমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাংগঠনিক গতিশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেল, জেলা-উপজেলা সমন্বয় কমিটিগুলো গঠিত হচ্ছে। উইংগুলো গঠিত হচ্ছে নানা শ্রেণি-পেশা ও ধরনের মানুষকে সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত করার জন্য। শুধু নির্বাচন নয়, সংস্কারের বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দিয়ে আমরা আগামীতে কাজ করতে চাই।’
বিভিন্ন সেল গঠনের মধ্য দিয়ে সংগঠনের অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম গতিশীল করার চেষ্টাও করছে তরুণদের এই নতুন দল। ইতিমধ্যে শিক্ষা ও গবেষণা সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, সংস্কৃতি সেল, আইন সেল, ক্রীড়া সেল, আইসিটি সেল, পরিবেশ সেল, ব্র্যান্ডিং সেল গঠন করা হয়েছে। এ ছাড়াও উপদেষ্টা পরিষদ গঠনের লক্ষ্যে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্থা শারমিনকে প্রধান করে একটি সার্চ কমিটিও গঠন করেছে দলটি।
এনসিপির নেতারা বলছেন, জেলা কমিটিগুলো গঠন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনে কমিশনে দল নিবন্ধনের শর্তগুলো পূরণ করে নিবন্ধনের আবেদন করতে চায় দলটি। তার ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, ঢাকা জেলা, পঞ্চগড়, টাঙ্গাইল, কুড়িগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, ঝালকাঠি, সাতক্ষীরা, মুন্সিগঞ্জ, বরিশাল, খুলনা, মেহেরপুর, নড়াইল, চুয়াডাঙ্গা, লালমনিরহাট, বাগেরহাট জেলা সমন্বয় কমিটি গঠন করেছে দলটি। জেলা সমন্বয় কমিটির পাশাপাশি চলছে উপজেলা সমন্বয় কমিটি গঠনও।
দলের যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত বলেন, ‘ঈদের আগেই আমরা ৩০টি জেলা ও ১৫০টি উপজেলা কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেছি। ঈদের পর দল নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে চাই।’ তিনি আরও বলেন, আগামী জুলাইয়ের আগেই দেশের ৬৪টি জেলা কমিটি গঠন সম্পন্ন হবে।
দলের যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায় বলেন, ‘আমরা আগামী জুলাইয়ের আগেই কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সংগঠন বিস্তারের লক্ষ্যে কাজ করছি। সমন্বয় কমিটি গঠনের পর আহ্বায়ক কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আহ্বায়ক কমিটির মধ্য দিয়ে সারা দেশে আমাদের দাবিদাওয়া সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরতে চাই।’
ইসরায়েলের হামলায় ইরানের আরজিএসপ্রধান, সেনাপ্রধান ও কয়েকজন পরমাণুবিজ্ঞানী নিহত হওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ও নিহত ব্যক্তিদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠককে ইতিবাচকভাবে দেখছে জামায়াতে ইসলামী। তবে ওই বৈঠকে আগামী নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে যে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, তা নিয়ে নিজেদের অবস্থান তাৎক্ষণিকভাবে জানায়নি দলটি।
৪ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘বিএনপির দেওয়া আশীর্বাদের চিঠি এখন আমাদের জন্য অভিশাপে পরিণত হয়েছে। এই চিঠির কারণেই স্থানীয় পর্যায়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে।’ আজ শুক্রবার (১৩ জুন) বিকেলে গলাচিপা উপজেলা রেস্টহাউসের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নুর এসব
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠকের মাধ্যমে জাতীয় রাজনীতির সংকট ও সংশয় কেটেছে বলে মনে করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। আজ শুক্রবার লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের অনুষ্ঠিত বৈঠকের প্রতিক্রিয়ায় দলটির যুগ্ম মহাসচিব আজকের পত্রিকাকে এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে