নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বার্বাডোজের নাগরিক। অন্য দেশের নাগরিক কীভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন। তিনি বলেন, ‘একমাত্র বাংলাদেশেই এমন অদ্ভুত বিষয় দেখা যায়। অন্য দেশের নাগরিক হয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হওয়া যায়। এটা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এর জন্য তাঁর শাস্তি হওয়া উচিত।’
আজ বুধবার ইতালি বিএনপির নেতা আমিনুর রহমান সালামের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ‘সংবর্ধনা ও সাংবাদিকতার বিকাশে জিয়াউর রহমানের অবদান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় বক্তারা বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করেন।
আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন যেকোনো সময় পদত্যাগ করবেন। তাঁর পদত্যাগ করা উচিত। তাঁর রাষ্ট্রপতি হওয়ার যোগ্যতা নেই। তিনি আপাদমস্তক একটা দুর্নীতিবাজ লোক।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে কেউ রাষ্ট্রপতি হতে হলে তাঁকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হয়। চুপ্পু সিঙ্গাপুরের নাগরিক। এসব জায়গায় নাগরিক হতে হলে অনেক টাকা লাগে। এসব টাকা কীভাবে পেলেন? মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যম ছাড়া এসব টাকা নেওয়া সম্ভব না।’
রিপন বলেন, ‘আমরা শুনেছি তিনি বার্বাডোজের নাগরিক হয়েছেন। এটা মনে হয় শুধু বাংলাদেশেই হয়। অন্য দেশের নাগরিক এ দেশের রাষ্ট্রপতি হয়। চুপ্পু সাহেব দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। তাকে কেন বানানো হয়েছিল, কারণ পদ্মা সেতুতে একটা বড় দুর্নীতি হয়েছে। এটা ওয়ার্ল্ড ব্যাংক মনে করে, আমরাও মনে করি। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক যখন তদন্তে আসে, এটা জেনেই শেখ হাসিনা চুপ্পুকে ওখানে বসিয়ে দিলেন। এরপর সেই মেয়াদ শেষ হলে ওনাকে ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান করলেন। এরপর সবাই আশ্চর্য হয়ে গেল। উনি নাকি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি। এটা কিন্তু কেউ জানে না। ওবায়দুল কাদেরও জানতেন না।’
তিনি বলেন, ‘এই যে না জানা, এটা একটা সিন্ডিকেট। বিচার বিভাগ, পুলিশ—সব জায়গাতেই তারা একটা সিন্ডিকেট তৈরি করেছিল, যাতে তারা ভিন্নমত দমন করতে পারে।’
রিপন বলেন, ‘একটা ডামি সরকার পদত্যাগ করবে কি করবে না, এটা নিয়ে এত আলোচনার কী আছে! উনি (শেখ হাসিনা) তো মানুষের ভোটে নির্বাচিত হননি। বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা ওনাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছেন বলেই উনি পদত্যাগ করেছেন। উনি তো মানুষের ভোটে নির্বাচিত ছিলেন না। তাই উনি পদত্যাগ করলেন কি করলেন না, সেটা নিয়ে আলোচনার কিছু নাই।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি তিন বাহিনীর প্রধানকে পেছনে রেখে ঘোষণা দিয়েছেন যে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। তাঁকে পদত্যাগপত্র দেওয়া হয়ছিল। সেখানে হয়তো এটাই লেখা ছিল যে সংসদ ভেঙে দিতে হবে। তাই তিনি দিয়েছেন। এখন আড়াই মাস পর এসে বলেন পদত্যাগপত্র পাননি তিনি। এর মধ্যে কোনো উদ্দেশ্য আছে।’
অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ‘আমার সামনে যাঁরা আছেন, তখন অনেকেই ছোট ছিলেন। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত কোনো সংবাদপত্র কিছু লিখতে পারত না। একটা-দুইটা সংবাদপত্র কোনো রকম চেপেচুপে নিউজ করত। যদি ’৭৫-এর পর জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসতে না পারতেন বা কর্নেল তাহেররা ক্ষমতা নিতেন, তাহলে কী হতো এই জাতির জানা নেই।’
তিনি বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের কাছে আমরা দুইভাবে ঋণী। একটা হলো—২৭ মার্চে তাঁর স্বাধীনতার ঘোষণা। আরেকটি হলো—তিনি ক্ষমতায় এসে একদলীয় শাসনব্যবস্থা থেকে বহুদলীয় শাসন ব্যবস্থায় আসতে পেরেছেন। তিনি গণতন্ত্র এনেছেন। এখন সাংবাদিক ভাইয়েরা লিখতে পারবেন। জিয়াউর রহমানের অবদানের কথা এখন লেখা উচিত। এই জাতীয় প্রেসক্লাবও তাঁর অবদান।’
আমিনুর রহমান সালাম বলেন, ‘দেশ স্বাধীন! বুক ভরে নিশ্বাস নেওয়া যাচ্ছে। একটা বর্বর জাতি ১৮ বছর পর দেশ থেকে বিতাড়িত হয়েছে। দেশের মানুষ এখন নিশ্বাস নিতে পারছে।’
তিনি বলেন, ‘খুব শিগগির আমরা আমাদের নেতা তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে এনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করব। আমাদের মনে রাখতে হবে, এই ফ্যাসিস্ট, বর্বর দলটি যেন আর ফিরে আসতে না পারে। সে বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।’
বিএনপি নেত্রী ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, ‘সংবাদপত্রের কাজ হচ্ছে সংবাদ সংগ্রহ করে প্রকাশ করা। তবে গত ১৮ বছর কেউ সেটা করতে পারেনি। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু মাত্র চারটি পত্রিকা রেখেছিল। বাকি সব বন্ধ করে রেখেছিল। যে কথা বলত, তাকে গুম করা হতো, মেরে ফেলা হতো। সেই একই চিত্র গত ১৮ বছর ধরে চলেছে। বাপ-বেটির একই চরিত্র।’
সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় সাংবাদিকেরা স্বাধীন ছিল। তারা ঠিকভাবে সংবাদ সংগ্রহ ও পাঠাতে পারত। শেখ হাসিনা পালানোর পর অনেক মানুষ আপনাদের দিকে তাকিয়ে আছে। আপনারা সঠিক সংবাদ প্রকাশ করবেন। কিছু দোসর এখনো ঘাপটি মেরে বসে আছে। এদেরকে আন্দোলন করে তাড়াতে হবে। না হলে মানুষ শান্তি পাবে না।’
প্রজন্ম দলের নেত্রী পারভীন কাউসার মুন্নী বলেন, ‘সাংবাদিকতা কতটুকু কুক্ষিগত করা হয়েছে তা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমেই বোঝা গেছে। সেটা সংশোধন করতে হবে।’
বাংলাদেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বার্বাডোজের নাগরিক। অন্য দেশের নাগরিক কীভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন। তিনি বলেন, ‘একমাত্র বাংলাদেশেই এমন অদ্ভুত বিষয় দেখা যায়। অন্য দেশের নাগরিক হয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হওয়া যায়। এটা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এর জন্য তাঁর শাস্তি হওয়া উচিত।’
আজ বুধবার ইতালি বিএনপির নেতা আমিনুর রহমান সালামের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ‘সংবর্ধনা ও সাংবাদিকতার বিকাশে জিয়াউর রহমানের অবদান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় বক্তারা বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করেন।
আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন যেকোনো সময় পদত্যাগ করবেন। তাঁর পদত্যাগ করা উচিত। তাঁর রাষ্ট্রপতি হওয়ার যোগ্যতা নেই। তিনি আপাদমস্তক একটা দুর্নীতিবাজ লোক।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে কেউ রাষ্ট্রপতি হতে হলে তাঁকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হয়। চুপ্পু সিঙ্গাপুরের নাগরিক। এসব জায়গায় নাগরিক হতে হলে অনেক টাকা লাগে। এসব টাকা কীভাবে পেলেন? মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যম ছাড়া এসব টাকা নেওয়া সম্ভব না।’
রিপন বলেন, ‘আমরা শুনেছি তিনি বার্বাডোজের নাগরিক হয়েছেন। এটা মনে হয় শুধু বাংলাদেশেই হয়। অন্য দেশের নাগরিক এ দেশের রাষ্ট্রপতি হয়। চুপ্পু সাহেব দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। তাকে কেন বানানো হয়েছিল, কারণ পদ্মা সেতুতে একটা বড় দুর্নীতি হয়েছে। এটা ওয়ার্ল্ড ব্যাংক মনে করে, আমরাও মনে করি। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক যখন তদন্তে আসে, এটা জেনেই শেখ হাসিনা চুপ্পুকে ওখানে বসিয়ে দিলেন। এরপর সেই মেয়াদ শেষ হলে ওনাকে ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান করলেন। এরপর সবাই আশ্চর্য হয়ে গেল। উনি নাকি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি। এটা কিন্তু কেউ জানে না। ওবায়দুল কাদেরও জানতেন না।’
তিনি বলেন, ‘এই যে না জানা, এটা একটা সিন্ডিকেট। বিচার বিভাগ, পুলিশ—সব জায়গাতেই তারা একটা সিন্ডিকেট তৈরি করেছিল, যাতে তারা ভিন্নমত দমন করতে পারে।’
রিপন বলেন, ‘একটা ডামি সরকার পদত্যাগ করবে কি করবে না, এটা নিয়ে এত আলোচনার কী আছে! উনি (শেখ হাসিনা) তো মানুষের ভোটে নির্বাচিত হননি। বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা ওনাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছেন বলেই উনি পদত্যাগ করেছেন। উনি তো মানুষের ভোটে নির্বাচিত ছিলেন না। তাই উনি পদত্যাগ করলেন কি করলেন না, সেটা নিয়ে আলোচনার কিছু নাই।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি তিন বাহিনীর প্রধানকে পেছনে রেখে ঘোষণা দিয়েছেন যে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। তাঁকে পদত্যাগপত্র দেওয়া হয়ছিল। সেখানে হয়তো এটাই লেখা ছিল যে সংসদ ভেঙে দিতে হবে। তাই তিনি দিয়েছেন। এখন আড়াই মাস পর এসে বলেন পদত্যাগপত্র পাননি তিনি। এর মধ্যে কোনো উদ্দেশ্য আছে।’
অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ‘আমার সামনে যাঁরা আছেন, তখন অনেকেই ছোট ছিলেন। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত কোনো সংবাদপত্র কিছু লিখতে পারত না। একটা-দুইটা সংবাদপত্র কোনো রকম চেপেচুপে নিউজ করত। যদি ’৭৫-এর পর জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসতে না পারতেন বা কর্নেল তাহেররা ক্ষমতা নিতেন, তাহলে কী হতো এই জাতির জানা নেই।’
তিনি বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের কাছে আমরা দুইভাবে ঋণী। একটা হলো—২৭ মার্চে তাঁর স্বাধীনতার ঘোষণা। আরেকটি হলো—তিনি ক্ষমতায় এসে একদলীয় শাসনব্যবস্থা থেকে বহুদলীয় শাসন ব্যবস্থায় আসতে পেরেছেন। তিনি গণতন্ত্র এনেছেন। এখন সাংবাদিক ভাইয়েরা লিখতে পারবেন। জিয়াউর রহমানের অবদানের কথা এখন লেখা উচিত। এই জাতীয় প্রেসক্লাবও তাঁর অবদান।’
আমিনুর রহমান সালাম বলেন, ‘দেশ স্বাধীন! বুক ভরে নিশ্বাস নেওয়া যাচ্ছে। একটা বর্বর জাতি ১৮ বছর পর দেশ থেকে বিতাড়িত হয়েছে। দেশের মানুষ এখন নিশ্বাস নিতে পারছে।’
তিনি বলেন, ‘খুব শিগগির আমরা আমাদের নেতা তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে এনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করব। আমাদের মনে রাখতে হবে, এই ফ্যাসিস্ট, বর্বর দলটি যেন আর ফিরে আসতে না পারে। সে বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।’
বিএনপি নেত্রী ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, ‘সংবাদপত্রের কাজ হচ্ছে সংবাদ সংগ্রহ করে প্রকাশ করা। তবে গত ১৮ বছর কেউ সেটা করতে পারেনি। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু মাত্র চারটি পত্রিকা রেখেছিল। বাকি সব বন্ধ করে রেখেছিল। যে কথা বলত, তাকে গুম করা হতো, মেরে ফেলা হতো। সেই একই চিত্র গত ১৮ বছর ধরে চলেছে। বাপ-বেটির একই চরিত্র।’
সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় সাংবাদিকেরা স্বাধীন ছিল। তারা ঠিকভাবে সংবাদ সংগ্রহ ও পাঠাতে পারত। শেখ হাসিনা পালানোর পর অনেক মানুষ আপনাদের দিকে তাকিয়ে আছে। আপনারা সঠিক সংবাদ প্রকাশ করবেন। কিছু দোসর এখনো ঘাপটি মেরে বসে আছে। এদেরকে আন্দোলন করে তাড়াতে হবে। না হলে মানুষ শান্তি পাবে না।’
প্রজন্ম দলের নেত্রী পারভীন কাউসার মুন্নী বলেন, ‘সাংবাদিকতা কতটুকু কুক্ষিগত করা হয়েছে তা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমেই বোঝা গেছে। সেটা সংশোধন করতে হবে।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেএকটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রভাবাধীন হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। দলটি এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিতে রাজি নয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে বরাবরের মতো অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে