ঢাবি প্রতিনিধি
টিকা সনদ ছাড়া ছাত্রলীগের হল সম্মেলনে কাউকে থাকতে দেওয়া হবে না। এ ছাড়া অসুস্থ নেতাকর্মীদেরও সম্মেলনে আসতে নিষেধ করেছে সংগঠনটি। টিকার সনদ যাচাই করার জন্য শাখা ছাত্রলীগ এরই মধ্যে একটি উপকমিটি করেছে।
আজ শনিবার হল সম্মেলন উপলক্ষ্যে মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ ছাড়া ছাত্রলীগ দেখভাল করার দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হল সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বরিকুল ইসলাম বাঁধন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস, সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী ও পদপ্রত্যাশীরা।
লিখিত বক্তব্যে সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস বলেন, নেতৃত্ব নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টিভঙ্গিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে। বিশেষ করে একুশ শতকের এই পর্যায়ে ‘নিউ নরমাল রিয়েলিটি’কে বিবেচনায় নিয়ে রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের উপযোগী মানবসম্পদ গড়তে নেতৃত্ব দেওয়ার সক্ষমতাসম্পন্ন কর্মীদের দায়িত্ব দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, করোনার সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে একটি বিশেষ উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে আমাদের অবস্থান বরাবরের মতোই ‘জিরো টলারেন্সে’ থাকবে।
সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘করোনার কারণে আমরা সময়মতো হল সম্মেলন করতে পারিনি, যার কারণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। এতে অনেক কিছু ব্যাহত হয়েছে। ছাত্রলীগের শিক্ষার্থীদের একমাত্র প্রত্যাশা, হলগুলোতে আমরা দক্ষ নেতৃত্ব চাই। যারা মেধাবী, মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার বুকে ধারণ করবে, তাদের নেতৃত্বে নিয়ে আসা হবে এবং যাদের বিরুদ্ধে কোনো রকম নেতিবাচক বিষয় আছে তাদের বিবেচনা করা হবে না।’
তিনি বলেন, ‘তরুণ প্রজন্মের যাতে মঙ্গল হয়, সেভাবেই আমরা এগিয়ে যেতে চাই। যাঁরা করোনার দুই ডোজ টিকা নিয়েছেন, তাঁদের হল সম্মেলনে থাকতে দেওয়া হবে। এমনকি যাঁরা অসুস্থ আছেন তাঁদেরও আমরা হল সম্মেলনে আসতে নিষেধ করেছি। এ বিষয়ে একটি উপকমিটি গঠন করা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, প্রায় ছয় বছর পর আগামীকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের হল সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। করোনার সংক্রমণের কারণে টিএসসির ভেতরের মাঠে সীমিত পরিসরে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
টিকা সনদ ছাড়া ছাত্রলীগের হল সম্মেলনে কাউকে থাকতে দেওয়া হবে না। এ ছাড়া অসুস্থ নেতাকর্মীদেরও সম্মেলনে আসতে নিষেধ করেছে সংগঠনটি। টিকার সনদ যাচাই করার জন্য শাখা ছাত্রলীগ এরই মধ্যে একটি উপকমিটি করেছে।
আজ শনিবার হল সম্মেলন উপলক্ষ্যে মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ ছাড়া ছাত্রলীগ দেখভাল করার দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হল সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বরিকুল ইসলাম বাঁধন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস, সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী ও পদপ্রত্যাশীরা।
লিখিত বক্তব্যে সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস বলেন, নেতৃত্ব নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টিভঙ্গিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে। বিশেষ করে একুশ শতকের এই পর্যায়ে ‘নিউ নরমাল রিয়েলিটি’কে বিবেচনায় নিয়ে রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের উপযোগী মানবসম্পদ গড়তে নেতৃত্ব দেওয়ার সক্ষমতাসম্পন্ন কর্মীদের দায়িত্ব দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, করোনার সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে একটি বিশেষ উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে আমাদের অবস্থান বরাবরের মতোই ‘জিরো টলারেন্সে’ থাকবে।
সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘করোনার কারণে আমরা সময়মতো হল সম্মেলন করতে পারিনি, যার কারণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। এতে অনেক কিছু ব্যাহত হয়েছে। ছাত্রলীগের শিক্ষার্থীদের একমাত্র প্রত্যাশা, হলগুলোতে আমরা দক্ষ নেতৃত্ব চাই। যারা মেধাবী, মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার বুকে ধারণ করবে, তাদের নেতৃত্বে নিয়ে আসা হবে এবং যাদের বিরুদ্ধে কোনো রকম নেতিবাচক বিষয় আছে তাদের বিবেচনা করা হবে না।’
তিনি বলেন, ‘তরুণ প্রজন্মের যাতে মঙ্গল হয়, সেভাবেই আমরা এগিয়ে যেতে চাই। যাঁরা করোনার দুই ডোজ টিকা নিয়েছেন, তাঁদের হল সম্মেলনে থাকতে দেওয়া হবে। এমনকি যাঁরা অসুস্থ আছেন তাঁদেরও আমরা হল সম্মেলনে আসতে নিষেধ করেছি। এ বিষয়ে একটি উপকমিটি গঠন করা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, প্রায় ছয় বছর পর আগামীকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের হল সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। করোনার সংক্রমণের কারণে টিএসসির ভেতরের মাঠে সীমিত পরিসরে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ৫ আগস্ট-পরবর্তী নতুন বাংলাদেশকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে নিতে হবে। এ দেশে ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনে আর কোনো সুযোগ দেওয়া হবে না। দেশপ্রেমিক জনতাকে ইস্পাত কঠিন ঐক্য গড়ে তোলার মাধ্যমে দেশবিরোধী সব ষড়যন্ত্র রুখে দাঁড়াতে হবে।
৫ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বাজেটে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ জিডিপির ১ শতাংশের আশপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। স্বাস্থ্য খাতে এ দেশের মানুষের পকেট ব্যয় আফগানিস্তানের চেয়েও খারাপ। দেশের স্বাস্থ্য খাতে এত কম বাজেট বিশ্বের আর কোথাও নেই। আজ শুক্রবার ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব...
৫ ঘণ্টা আগেমাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুসহ সকল ধর্ষণের বিচার, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ ও ছাত্র নেতাদের নামে দেওয়া মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাফন মিছিল করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন...
১০ ঘণ্টা আগেনারী-শিশু নির্যাতন, ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার তথ্য সংগ্রহ এবং ভুক্তভোগীদের জন্য আইনি ও স্বাস্থ্য সহায়তা দিতে সারা দেশে সেল গঠন করেছে বিএনপি। বিএনপির ৮৪টি সাংগঠনিক জেলায় ‘নিপীড়িত নারী ও শিশুদের আইনি এবং স্বাস্থ্য সহায়তা সেল’ নামের এই সেলগুলো কাজ করবে...
১১ ঘণ্টা আগে