আব্দুল্লাহ আল গালিব, ঢাকা
জাকসু নির্বাচন কমিশনের কয়েকজন সদস্যের ছত্রচ্ছায়ায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের বিরুদ্ধে ঘৃণ্য অপপ্রচার ও নির্বাচনী অনিয়মের নিন্দা জানিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম। আজ শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) এক প্রেস বিবৃতিতে এ নিন্দা জানায় সংগঠনটি।
ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা অত্যন্ত ক্ষোভের সঙ্গে জানাচ্ছি যে গত ১০ সেপ্টেম্বর রাত ১০টার দিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ছাত্রদলের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অসত্য তথ্য প্রকাশ করা হয়। একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের সদস্য ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্টরা সেটি ফলাও করে প্রচার (ভাইরাল) করে।
‘অথচ বাস্তবতা হচ্ছে এই যে ওই সময় রিটার্নিং কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে শুধু ব্যালট বাক্সসহ অন্য সরঞ্জামাদি পাঠানো হয়। ব্যালট পেপার বিভিন্ন কেন্দ্রে পাঠানো হয় নির্বাচনের দিন, অর্থাৎ পরদিন সকাল সাড়ে ৮টার দিকে। এ ধরনের ঘৃণ্য মিথ্যাচারের মাধ্যমে নির্বাচনের আগেই ছাত্রদলকে কোণঠাসা করে ফেলা হয়। এই বিশেষ রাজনৈতিক দল যদিও মুখে মুখে সব সময় সৃষ্টিকর্তার নাম নেয়, কিন্তু একটি নির্বাচনে জয়ের জন্য তারা মিথ্যাচারের মতো পাপে লিপ্ত হওয়া থেকে বিরত হয়নি।
‘নির্বাচন কমিশনের ওই ‘‘বিশেষ রাজনৈতিক মতাবলম্বী সদস্যদের” ও তাদের দোসর প্রভোস্টদের অপতৎপরতায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও বিভিন্ন হল সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তুলে নির্বাচন বয়কট করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল। জাল ভোট দেওয়া ও প্রার্থী/প্রতিনিধি/সাংবাদিকদের হয়রানি (মব) করার অভিযোগ ওঠে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল (১৫ নম্বর হল), জাহানারা ইমাম হল, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ হল ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলে। ১৫ নম্বর হলের প্রভোস্ট সরাসরি একটি প্যানেলের পক্ষে ভোট চেয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে ও পর্যবেক্ষক দল ওই হলে ব্যালট পড়ে থাকাসহ নানান অনিয়ম প্রত্যক্ষ করেছে।
‘এ ছাড়াও বিস্ময়করভাবে হল সংসদ নির্বাচনের ব্যালটে ক্রমিক নম্বর ও মুড়ি থাকলেও জাকসুর ব্যালটে এগুলো ছিল না। অথচ ‘‘ক্রমিক নম্বর’’ হলো ভোটের বৈধতা নিশ্চিত করার জন্য ব্যালট পেপারে থাকা একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা, যা গণনার জন্য ব্যবহার করা হয়। এমনকি পূর্ণাঙ্গ ভোটার তালিকাও ছবিসহ সরবরাহ করা হয়নি, যা ভোটার শনাক্তকরণে জটিলতা সৃষ্টি করেছে। ভোটার তালিকায় অসংগতি থাকায় বহু শিক্ষার্থী নিজ হলে ভোট দিতে পারেননি। দ্বৈত ভোটদানের মতো নির্বাচনী জালিয়াতি প্রতিরোধের জন্য নির্বাচনী অমোচনীয় কালি ব্যবহার করা হয়নি অনেক ক্ষেত্রেই।
‘আমরা মনে করি, নির্বাচনের আগের রাতে ছাত্রদলের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো ও নির্বাচনের দিন বিভিন্ন অনিয়ম একই সূত্রে গাঁথা। আমরা একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের জিতিয়ে আনার জন্য আয়োজিত এই প্রহসনের নির্বাচনের তীব্র নিন্দা জানাই ও অভিযোগগুলো সুষ্ঠু সুরাহার মাধ্যমে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের জোর দাবি জানাই।’
জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের পক্ষে এই বিবৃতি দেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোহাম্মদ কামরুল আহছান, অধ্যাপক ড. মাহবুব কবির, অধ্যাপক ড. এম নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. শামছুল আলম, অধ্যাপক ড. নাজমুল আলম, অধ্যাপক ড. মো. সোহেল রানা, অধ্যাপক ড. খন্দকার মোহাম্মদ শরিফুল হুদা, অধ্যাপক ড. মোহা. তালিম হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. শাহাদৎ হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. মনজুর ইলাহী, অধ্যাপক মুহাম্মদ তারেক চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মো. মনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক মোহাম্মদ মাফরুহী সাত্তার, অধ্যাপক ড. ফারুক আহমেদ, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মামুন হোসেন, অধ্যাপক ড. এ এন এম ফখরুদ্দিন, অধ্যাপক ড. মোস্তফা নাজমুল মানছুর, অধ্যাপক ড. মো. গোলাম মোস্তফা, অধ্যাপক ড. শামীমা সুলতানা, অধ্যাপক ড. আবেদা সুলতানা, অধ্যাপক ড. গাজী মোশারফ হোসেন, অধ্যাপক ড. নাহিদ আখতার, অধ্যাপক ড. আবু ফয়েজ মো. আসলাম, অধ্যাপক মাসুম শাহরিয়ার, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আমির হোসেন ভূঁইয়া, অধ্যাপক ড. মুহম্মদ নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল হালিম, অধ্যাপক ড. নাসরীন সুলতানা, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. আবু সাঈদ মো. মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক ড. কে এম জাহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক মো. জামাল উদ্দীন, অধ্যাপক মো. ফজলুল করিম পাটোয়ারী, অধ্যাপক ড. এ কে এম রাশিদুল আলম, অধ্যাপক ড. মো. কামরুজ্জামান, অধ্যাপক ড. আমিনুর রহমান খান, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ এমাদুল হুদা, অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. তাসমিনা রহমান, অধ্যাপক ড. শামছুন নাহার, অধ্যাপক ড. আবদুর রাশিদ, অধ্যাপক ড. জেসমিন আকতার, অধ্যাপক ড. মো. সালেকুল ইসলাম, অধ্যাপক মো. আব্দুর রহমান, অধ্যাপক চৌধুরী গোলাম কিবরিয়া, অধ্যাপক ড. তাসলিমা নাহার, অধ্যাপক ড. বোরহান উদ্দিন, অধ্যাপক ড. নাহরিন ইসলাম খান, অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ রায়হান শরীফ, ড. সোমা মুমতাজ, মোহাম্মাদ সালাহউদ্দীন ভূঁইয়া, তমালিকা সুলতানা, কামরুন নেছা খন্দকার, মো. নূরুল হক, মোহাম্মাদ রেজাউল রকিব, এস এম মাহমুদুল হাসান ও মো. আল-আমিন খান।
জাকসু নির্বাচন কমিশনের কয়েকজন সদস্যের ছত্রচ্ছায়ায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের বিরুদ্ধে ঘৃণ্য অপপ্রচার ও নির্বাচনী অনিয়মের নিন্দা জানিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম। আজ শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) এক প্রেস বিবৃতিতে এ নিন্দা জানায় সংগঠনটি।
ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা অত্যন্ত ক্ষোভের সঙ্গে জানাচ্ছি যে গত ১০ সেপ্টেম্বর রাত ১০টার দিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ছাত্রদলের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অসত্য তথ্য প্রকাশ করা হয়। একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের সদস্য ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্টরা সেটি ফলাও করে প্রচার (ভাইরাল) করে।
‘অথচ বাস্তবতা হচ্ছে এই যে ওই সময় রিটার্নিং কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে শুধু ব্যালট বাক্সসহ অন্য সরঞ্জামাদি পাঠানো হয়। ব্যালট পেপার বিভিন্ন কেন্দ্রে পাঠানো হয় নির্বাচনের দিন, অর্থাৎ পরদিন সকাল সাড়ে ৮টার দিকে। এ ধরনের ঘৃণ্য মিথ্যাচারের মাধ্যমে নির্বাচনের আগেই ছাত্রদলকে কোণঠাসা করে ফেলা হয়। এই বিশেষ রাজনৈতিক দল যদিও মুখে মুখে সব সময় সৃষ্টিকর্তার নাম নেয়, কিন্তু একটি নির্বাচনে জয়ের জন্য তারা মিথ্যাচারের মতো পাপে লিপ্ত হওয়া থেকে বিরত হয়নি।
‘নির্বাচন কমিশনের ওই ‘‘বিশেষ রাজনৈতিক মতাবলম্বী সদস্যদের” ও তাদের দোসর প্রভোস্টদের অপতৎপরতায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও বিভিন্ন হল সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তুলে নির্বাচন বয়কট করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল। জাল ভোট দেওয়া ও প্রার্থী/প্রতিনিধি/সাংবাদিকদের হয়রানি (মব) করার অভিযোগ ওঠে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল (১৫ নম্বর হল), জাহানারা ইমাম হল, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ হল ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলে। ১৫ নম্বর হলের প্রভোস্ট সরাসরি একটি প্যানেলের পক্ষে ভোট চেয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে ও পর্যবেক্ষক দল ওই হলে ব্যালট পড়ে থাকাসহ নানান অনিয়ম প্রত্যক্ষ করেছে।
‘এ ছাড়াও বিস্ময়করভাবে হল সংসদ নির্বাচনের ব্যালটে ক্রমিক নম্বর ও মুড়ি থাকলেও জাকসুর ব্যালটে এগুলো ছিল না। অথচ ‘‘ক্রমিক নম্বর’’ হলো ভোটের বৈধতা নিশ্চিত করার জন্য ব্যালট পেপারে থাকা একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা, যা গণনার জন্য ব্যবহার করা হয়। এমনকি পূর্ণাঙ্গ ভোটার তালিকাও ছবিসহ সরবরাহ করা হয়নি, যা ভোটার শনাক্তকরণে জটিলতা সৃষ্টি করেছে। ভোটার তালিকায় অসংগতি থাকায় বহু শিক্ষার্থী নিজ হলে ভোট দিতে পারেননি। দ্বৈত ভোটদানের মতো নির্বাচনী জালিয়াতি প্রতিরোধের জন্য নির্বাচনী অমোচনীয় কালি ব্যবহার করা হয়নি অনেক ক্ষেত্রেই।
‘আমরা মনে করি, নির্বাচনের আগের রাতে ছাত্রদলের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো ও নির্বাচনের দিন বিভিন্ন অনিয়ম একই সূত্রে গাঁথা। আমরা একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের জিতিয়ে আনার জন্য আয়োজিত এই প্রহসনের নির্বাচনের তীব্র নিন্দা জানাই ও অভিযোগগুলো সুষ্ঠু সুরাহার মাধ্যমে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের জোর দাবি জানাই।’
জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের পক্ষে এই বিবৃতি দেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোহাম্মদ কামরুল আহছান, অধ্যাপক ড. মাহবুব কবির, অধ্যাপক ড. এম নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. শামছুল আলম, অধ্যাপক ড. নাজমুল আলম, অধ্যাপক ড. মো. সোহেল রানা, অধ্যাপক ড. খন্দকার মোহাম্মদ শরিফুল হুদা, অধ্যাপক ড. মোহা. তালিম হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. শাহাদৎ হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. মনজুর ইলাহী, অধ্যাপক মুহাম্মদ তারেক চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মো. মনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক মোহাম্মদ মাফরুহী সাত্তার, অধ্যাপক ড. ফারুক আহমেদ, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মামুন হোসেন, অধ্যাপক ড. এ এন এম ফখরুদ্দিন, অধ্যাপক ড. মোস্তফা নাজমুল মানছুর, অধ্যাপক ড. মো. গোলাম মোস্তফা, অধ্যাপক ড. শামীমা সুলতানা, অধ্যাপক ড. আবেদা সুলতানা, অধ্যাপক ড. গাজী মোশারফ হোসেন, অধ্যাপক ড. নাহিদ আখতার, অধ্যাপক ড. আবু ফয়েজ মো. আসলাম, অধ্যাপক মাসুম শাহরিয়ার, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আমির হোসেন ভূঁইয়া, অধ্যাপক ড. মুহম্মদ নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল হালিম, অধ্যাপক ড. নাসরীন সুলতানা, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. আবু সাঈদ মো. মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক ড. কে এম জাহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক মো. জামাল উদ্দীন, অধ্যাপক মো. ফজলুল করিম পাটোয়ারী, অধ্যাপক ড. এ কে এম রাশিদুল আলম, অধ্যাপক ড. মো. কামরুজ্জামান, অধ্যাপক ড. আমিনুর রহমান খান, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ এমাদুল হুদা, অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. তাসমিনা রহমান, অধ্যাপক ড. শামছুন নাহার, অধ্যাপক ড. আবদুর রাশিদ, অধ্যাপক ড. জেসমিন আকতার, অধ্যাপক ড. মো. সালেকুল ইসলাম, অধ্যাপক মো. আব্দুর রহমান, অধ্যাপক চৌধুরী গোলাম কিবরিয়া, অধ্যাপক ড. তাসলিমা নাহার, অধ্যাপক ড. বোরহান উদ্দিন, অধ্যাপক ড. নাহরিন ইসলাম খান, অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ রায়হান শরীফ, ড. সোমা মুমতাজ, মোহাম্মাদ সালাহউদ্দীন ভূঁইয়া, তমালিকা সুলতানা, কামরুন নেছা খন্দকার, মো. নূরুল হক, মোহাম্মাদ রেজাউল রকিব, এস এম মাহমুদুল হাসান ও মো. আল-আমিন খান।
ডাকসু নির্বাচনে শিবির প্যানেলের বড় ব্যবধানে বিজয় নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) একটি পোস্ট করেন কংগ্রেস এমপি শশী থারুর। সেই টুইটের জবাবে ডাকসুর প্রতিরোধ পর্ষদের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী (জিএস) মেঘমল্লার বসু শশী থারুরের উদ্দেশে খোলাচিঠি লেখেন।
৪ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে দখলদার ইসরায়েলের বসতি সম্প্রসারণ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এই পরিকল্পনা বন্ধ করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তারেক রহমান এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেদ্রুততম সময়ের মধ্যে জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, ভোট গণনার ধীরগতির মাধ্যমে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করা হচ্ছে, যা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মেনে নেবে না।
৭ ঘণ্টা আগেডাকসুর সাবেক সহসভাপতি ও আ স ম আবদুর রব বলেন, ছাত্ররাজনীতি শিক্ষার পাশাপাশি জনগণের স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষাকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেবে। এটি কখনো ব্যক্তিগত, দলীয় বা গোষ্ঠীর উচ্চাকাঙ্ক্ষার খেলা হতে পারে না। আজ শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ছাত্রলীগের (বৈ. স) নবগঠিত কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি মোসলেহ উদ্দিন
৮ ঘণ্টা আগে