নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে স্ত্রী রাহাত আরা বেগমসহ শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছান মির্জা ফখরুল।
দেশে ফিরে চিকিৎসা-সংক্রান্ত প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে অর্থ সাহায্য নেওয়ার খবর নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি প্রসঙ্গে সরকারের সমালোচনা করেন বিএনপির মহাসচিব। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ওই ছবি নিয়ে তিনি বলেন, ‘এগুলো নিয়ে আমি কথা বলতে চাই না। এখানে এই সরকার এমন একটা সমাজ তৈরি করে ফেলেছে, এমন একটা জগৎ তৈরি করেছে—যে জগতে নোংরামি ছাড়া কিছু নেই। এটা খুব দুঃখজনক ব্যাপার যে আমরা যারা রাজনীতি করি, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে ছিলাম, আমাদের জড়িয়েও এসব নোংরা কথাবার্তা ছড়ায়। আমি মনে করি, এর উত্তর দেওয়াটাও আমার জন্য লজ্জাকর।’
এ সময় বিমানবন্দরে হয়রানির অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সরকারের হয়রানি করার যত রকম কৌশল আছে, এখানেও (বিমানবন্দর) তাই করা হয়েছে। আমরা যারা বিরোধী দল করি, ইমিগ্রেশনে যাওয়ার সময় হয়রানি করে আবার ফেরার সময়েও হয়রানি করে। এটা এখন আমাদের জীবনের অংশ হয়ে গেছে। আমি চিকিৎসার জন্য গেছি। তারপরেও এগুলো (হয়রানি) আমাদের ফেস করতে হয়।’
গত ২৪ আগস্ট চিকিৎসার জন্য স্ত্রীসহ সিঙ্গাপুরে যান মির্জা ফখরুল। ২০১৫ সালে কারাবন্দী অবস্থায় তাঁর ঘাড়ের ইন্টারনাল ক্যারোটিড আর্টারিতে ব্লক ধরা পড়লে কারামুক্তির পর সেখানে গিয়ে চিকিৎসা করান তিনি। এরপর প্রতিবছরই ফলোআপ চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুরে যেতে হয়। গত ১০ ফেব্রুয়ারিও তিনি সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন।
প্রসঙ্গত, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে দেখা যায়, ৫০ লাখ টাকার চেক হাতে মির্জা ফখরুল। ছবির ক্যাপশনে লেখা, ‘প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে চিকিৎসা সহায়তা নিয়ে বিদেশ ভ্রমণে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।’ ছবিটির সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে এরই মধ্যে। বিষয়টিকে অসত্য বলে দাবি করেছে বিএনপি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এটা নোংরামির চরম উদাহরণ। এ ধরনের নোংরামি যারা করতে পারে, তাদের কোনো সভ্যতার মধ্যে উল্লেখ করা যাবে না। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অনেক ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ। তার ব্যাপারে অবান্তর কোনো গুজব ছড়ানোর আগে চিন্তাভাবনা করা উচিত।’
এছাড়া, জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু সিঙ্গাপুরে গিয়ে বিএনপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বলেও খবর ছড়িয়ে পরে। তবে এমন খবরকে অসত্য বলে দাবি করেছেন চুন্নু ।

সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে স্ত্রী রাহাত আরা বেগমসহ শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছান মির্জা ফখরুল।
দেশে ফিরে চিকিৎসা-সংক্রান্ত প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে অর্থ সাহায্য নেওয়ার খবর নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি প্রসঙ্গে সরকারের সমালোচনা করেন বিএনপির মহাসচিব। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ওই ছবি নিয়ে তিনি বলেন, ‘এগুলো নিয়ে আমি কথা বলতে চাই না। এখানে এই সরকার এমন একটা সমাজ তৈরি করে ফেলেছে, এমন একটা জগৎ তৈরি করেছে—যে জগতে নোংরামি ছাড়া কিছু নেই। এটা খুব দুঃখজনক ব্যাপার যে আমরা যারা রাজনীতি করি, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে ছিলাম, আমাদের জড়িয়েও এসব নোংরা কথাবার্তা ছড়ায়। আমি মনে করি, এর উত্তর দেওয়াটাও আমার জন্য লজ্জাকর।’
এ সময় বিমানবন্দরে হয়রানির অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সরকারের হয়রানি করার যত রকম কৌশল আছে, এখানেও (বিমানবন্দর) তাই করা হয়েছে। আমরা যারা বিরোধী দল করি, ইমিগ্রেশনে যাওয়ার সময় হয়রানি করে আবার ফেরার সময়েও হয়রানি করে। এটা এখন আমাদের জীবনের অংশ হয়ে গেছে। আমি চিকিৎসার জন্য গেছি। তারপরেও এগুলো (হয়রানি) আমাদের ফেস করতে হয়।’
গত ২৪ আগস্ট চিকিৎসার জন্য স্ত্রীসহ সিঙ্গাপুরে যান মির্জা ফখরুল। ২০১৫ সালে কারাবন্দী অবস্থায় তাঁর ঘাড়ের ইন্টারনাল ক্যারোটিড আর্টারিতে ব্লক ধরা পড়লে কারামুক্তির পর সেখানে গিয়ে চিকিৎসা করান তিনি। এরপর প্রতিবছরই ফলোআপ চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুরে যেতে হয়। গত ১০ ফেব্রুয়ারিও তিনি সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন।
প্রসঙ্গত, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে দেখা যায়, ৫০ লাখ টাকার চেক হাতে মির্জা ফখরুল। ছবির ক্যাপশনে লেখা, ‘প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে চিকিৎসা সহায়তা নিয়ে বিদেশ ভ্রমণে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।’ ছবিটির সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে এরই মধ্যে। বিষয়টিকে অসত্য বলে দাবি করেছে বিএনপি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এটা নোংরামির চরম উদাহরণ। এ ধরনের নোংরামি যারা করতে পারে, তাদের কোনো সভ্যতার মধ্যে উল্লেখ করা যাবে না। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অনেক ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ। তার ব্যাপারে অবান্তর কোনো গুজব ছড়ানোর আগে চিন্তাভাবনা করা উচিত।’
এছাড়া, জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু সিঙ্গাপুরে গিয়ে বিএনপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বলেও খবর ছড়িয়ে পরে। তবে এমন খবরকে অসত্য বলে দাবি করেছেন চুন্নু ।


জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।’
৪ মিনিট আগে
‘১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা’—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের শেরেবাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কাফরুল উত্তর থানা জামায়াত আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথ
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা রাখতে পারছে না। এনসিপির দাবির মুখে শাপলা থেকে শাপলা কলি দিতে বাধ্য হলো। সেই এনসিপি ভোটের সময় জোর করে নির্বাচন আসনগুলোতে জিততে যাবে, তখন নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।’
আজ শুক্রবার খুলনার ডুমুরিয়ায় হিন্দু সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। উপজেলা সনাতন শাখার উদ্যোগে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, স্বাধীনতার পর যারাই দেশ চালিয়েছে, তারা সবাই হিন্দুদের ব্যবহার করে শুধু নিজেদের ভাগ্যোন্নয়ন করেছে। এবার হিন্দুদের ভাগ্যোন্নয়ন ও অবকাঠামো উন্নয়নে প্রয়োজন ইসলামি সরকার।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, যারা দাঁড়িপাল্লার জোয়ার দেখে হুমকি দিচ্ছে, তাদের হিন্দুরা ভয় পায় না। হিন্দুদের কেউ বাধা দিলে জনগণ প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। যারা ৫৪ বছর দেশ চালিয়েছে, তারা মাস্তান, দখলদার, চাঁদাবাজ ও সরকারের সংস্থাগুলোকে ব্যবহার করে হিন্দুদের শোষণ করেছে। জামায়াত দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, দখলদার দাফন করা হবে।
মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। আমরা সে পরিবর্তন আনতে চাই। লাঙলের, শাসন দেখেছি, ধানের শিষের শাসন দেখেছি, নৌকার শাসনও দেখেছি। একটি দলই বাকি আছে, সেটি হচ্ছে জামায়াতের দাঁড়িপাল্লা।’
দেড় হাজার জীবন, ৪০ হাজার আহতের মধ্য দিয়ে চব্বিশের পরিবর্তনে ঢাবি, চবি, রাবি, জাবিসহ সব বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা সেই বার্তা দিয়েছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনেও একই বার্তা দেশবাসী দেখাবে, ইনশা আল্লাহ।
অধ্যক্ষ দেবপ্রসাদ মণ্ডলের পরিচালনায় আরও বক্তব্য দেন অ্যাডভোকেট আবুল খায়ের, মো. মোসলেম উদ্দিন, প্রমত গাইন, ডা. হরিদাস মণ্ডল, কানাই লাল কর্মকার, প্রভাষক প্রশান্ত কুমার মণ্ডল, গৌতম কুমার মণ্ডল, সুভাষ সরদার, সুজিত কুমার সরকার, অ্যাডভোকেট আপোষ সিংহ, গোবিন্দ কণ্ডু, বিপ্লব সরকার, কার্তিক চন্দ্র সরকার, নারায়ণ রাহা, বিশ্বনাথ দাস প্রমুখ। পরে একটি মিছিল ডুমুরিয়া সদরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।’
আজ শুক্রবার খুলনার ডুমুরিয়ায় হিন্দু সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। উপজেলা সনাতন শাখার উদ্যোগে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, স্বাধীনতার পর যারাই দেশ চালিয়েছে, তারা সবাই হিন্দুদের ব্যবহার করে শুধু নিজেদের ভাগ্যোন্নয়ন করেছে। এবার হিন্দুদের ভাগ্যোন্নয়ন ও অবকাঠামো উন্নয়নে প্রয়োজন ইসলামি সরকার।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, যারা দাঁড়িপাল্লার জোয়ার দেখে হুমকি দিচ্ছে, তাদের হিন্দুরা ভয় পায় না। হিন্দুদের কেউ বাধা দিলে জনগণ প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। যারা ৫৪ বছর দেশ চালিয়েছে, তারা মাস্তান, দখলদার, চাঁদাবাজ ও সরকারের সংস্থাগুলোকে ব্যবহার করে হিন্দুদের শোষণ করেছে। জামায়াত দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, দখলদার দাফন করা হবে।
মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। আমরা সে পরিবর্তন আনতে চাই। লাঙলের, শাসন দেখেছি, ধানের শিষের শাসন দেখেছি, নৌকার শাসনও দেখেছি। একটি দলই বাকি আছে, সেটি হচ্ছে জামায়াতের দাঁড়িপাল্লা।’
দেড় হাজার জীবন, ৪০ হাজার আহতের মধ্য দিয়ে চব্বিশের পরিবর্তনে ঢাবি, চবি, রাবি, জাবিসহ সব বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা সেই বার্তা দিয়েছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনেও একই বার্তা দেশবাসী দেখাবে, ইনশা আল্লাহ।
অধ্যক্ষ দেবপ্রসাদ মণ্ডলের পরিচালনায় আরও বক্তব্য দেন অ্যাডভোকেট আবুল খায়ের, মো. মোসলেম উদ্দিন, প্রমত গাইন, ডা. হরিদাস মণ্ডল, কানাই লাল কর্মকার, প্রভাষক প্রশান্ত কুমার মণ্ডল, গৌতম কুমার মণ্ডল, সুভাষ সরদার, সুজিত কুমার সরকার, অ্যাডভোকেট আপোষ সিংহ, গোবিন্দ কণ্ডু, বিপ্লব সরকার, কার্তিক চন্দ্র সরকার, নারায়ণ রাহা, বিশ্বনাথ দাস প্রমুখ। পরে একটি মিছিল ডুমুরিয়া সদরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।


সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে স্ত্রী রাহাত আরা বেগমসহ শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছান মির্জা ফখরুল।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
‘১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা’—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের শেরেবাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কাফরুল উত্তর থানা জামায়াত আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথ
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা রাখতে পারছে না। এনসিপির দাবির মুখে শাপলা থেকে শাপলা কলি দিতে বাধ্য হলো। সেই এনসিপি ভোটের সময় জোর করে নির্বাচন আসনগুলোতে জিততে যাবে, তখন নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা’—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান।
আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের শেরেবাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কাফরুল উত্তর থানা জামায়াত আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী, জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয় এই মেডিকেল ক্যাম্পের।
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘সবার আগে দেশে নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। এ জন্য দরকার সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। ভোট চুরি-ডাকাতি, কেন্দ্র দখলসহ নির্বাচনে অবৈধ অর্থের ব্যবহারের অতীত অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। ১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না।’
‘আমার ভোট আমি দেব; যাকে খুশি তাকে দেব’—এমন পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, এমন পরিবেশের জন্য দরকার প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি আদায়ে তিনি সবাইকে রাজপথে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বানও জানান।
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে দেশে কোরআনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হবে জানিয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, ‘যে রাষ্ট্রের ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সকল মানুষের অধিকারের নিশ্চয়তা থাকবে। দেশ হবে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত। সে স্বপ্নের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রতি গণজোয়ার সৃষ্টিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘স্বাস্থ্য সচেতন হলে বা সুস্থ থাকলে ব্যক্তির জীবন যেমন আনন্দঘন হয়ে ওঠে, ঠিক তেমনিভাবে দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে এবং জাতিকে সুখী-সমৃদ্ধ করতে আমাদের সচেতন হতে হবে। তাই আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাদের সুচিন্তিতভাবে রায় প্রদান করতে হবে।’
জামায়াতের কাফরুল উত্তর থানা আমির রেজাউল করিম মাহমুদ মেডিকেল ক্যাম্পে সভাপতিত্ব করেন। ঢাকা মহানগরী উত্তরের নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মূসা ও কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য অধ্যাপক জিহাদ খান, ঢাকা মহানগরী উত্তরের কর্মপরিষদ সদস্য শহীদুল্লাহ ও কাফরুল উত্তর থানা সেক্রেটারি আশিকুর রহমান এ সময় বক্তব্য দেন।

‘১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা’—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান।
আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের শেরেবাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কাফরুল উত্তর থানা জামায়াত আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী, জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয় এই মেডিকেল ক্যাম্পের।
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘সবার আগে দেশে নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। এ জন্য দরকার সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। ভোট চুরি-ডাকাতি, কেন্দ্র দখলসহ নির্বাচনে অবৈধ অর্থের ব্যবহারের অতীত অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। ১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না।’
‘আমার ভোট আমি দেব; যাকে খুশি তাকে দেব’—এমন পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, এমন পরিবেশের জন্য দরকার প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি আদায়ে তিনি সবাইকে রাজপথে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বানও জানান।
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে দেশে কোরআনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হবে জানিয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, ‘যে রাষ্ট্রের ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সকল মানুষের অধিকারের নিশ্চয়তা থাকবে। দেশ হবে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত। সে স্বপ্নের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রতি গণজোয়ার সৃষ্টিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘স্বাস্থ্য সচেতন হলে বা সুস্থ থাকলে ব্যক্তির জীবন যেমন আনন্দঘন হয়ে ওঠে, ঠিক তেমনিভাবে দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে এবং জাতিকে সুখী-সমৃদ্ধ করতে আমাদের সচেতন হতে হবে। তাই আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাদের সুচিন্তিতভাবে রায় প্রদান করতে হবে।’
জামায়াতের কাফরুল উত্তর থানা আমির রেজাউল করিম মাহমুদ মেডিকেল ক্যাম্পে সভাপতিত্ব করেন। ঢাকা মহানগরী উত্তরের নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মূসা ও কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য অধ্যাপক জিহাদ খান, ঢাকা মহানগরী উত্তরের কর্মপরিষদ সদস্য শহীদুল্লাহ ও কাফরুল উত্তর থানা সেক্রেটারি আশিকুর রহমান এ সময় বক্তব্য দেন।


সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে স্ত্রী রাহাত আরা বেগমসহ শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছান মির্জা ফখরুল।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।’
৪ মিনিট আগে
জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা রাখতে পারছে না। এনসিপির দাবির মুখে শাপলা থেকে শাপলা কলি দিতে বাধ্য হলো। সেই এনসিপি ভোটের সময় জোর করে নির্বাচন আসনগুলোতে জিততে যাবে, তখন নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারী ও সৈয়দপুর প্রতিনিধি

জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা রাখতে পারছে না। এনসিপির দাবির মুখে শাপলা থেকে শাপলা কলি দিতে বাধ্য হলো। সেই এনসিপি ভোটের সময় জোর করে নির্বাচন আসনগুলোতে জিততে যাবে, তখন নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
আজ শুক্রবার সকালে নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের একটি হোটেলে নীলফামারী জেলা, উপজেলা ও পৌরসভার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময়ে সভায় জাতীয় পার্টির নেতা এসব কথা বলেন।
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, দেশের নির্বাচন হবে কি না, কবে নির্বাচন হবে—তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হবে কি না, জাতীয় পার্টিকে সুষ্ঠুভাবে এ নির্বাচন করতে দেবে কি না, জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নেবে কি না—এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়ার সময় এখনো আসেনি। তবে জাতীয় পার্টি ছাড়া নির্বাচন হলে সরকার এ দেশ চালাতে পারবে না। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন ও সরকারকে দেখাতে হবে, তারা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সক্ষম। তখন জাতীয় পার্টি ভাববে নির্বাচনে যাবে কি না।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, জাতীয় পার্টি ছাড়া এ সরকার সংস্কার করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু সংস্কারের দলগুলো দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। বর্তমান সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংস্কারে ঐকমত্য সৃষ্টি না করে দেশকে আজ তিন ভাগে করেছে। শুধু ‘হ্যাঁ’ এবং ‘না’ দুই ভাগে ভাগ হয়নি, যাদের ডাকা হয়নি, অর্থাৎ বঞ্চিতদের একটি ভাগে ভাগ করেছে।
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ২০০৮ সালের ভোটের হিসাব অনুযায়ী আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির মিলে ৪৬ থেকে ৫৬ শতাংশ ভোট রয়েছে। এ দুটি দলকে বাদ দিয়ে সংস্কার করা হলে বাংলাদেশের সংস্কার হবে না, কিছু অংশের সংস্কার হবে।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব আরও বলেন, অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে ’১৪, ’১৮ ও ’২৪ সালে দেশে কোনো স্বাভাবিক সরকার ছিল না। কোনো স্বাভাবিক ভোট হয়নি। এখানে জাতীয় পার্টি অংশগ্রহণ করেছিল বাধ্য হয়ে, কখনো অংশ নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে দলটাকে টিকিয়ে রেখেছে।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, জাতীয় পার্টি এভাবে হলের ভেতরে আর কোনো সভা করবে না। বিভিন্ন দাবিতে বড় পরিসরে মাঠে-ময়দানে সভার আয়োজন করবে। ওয়ার্ড থেকে জেলা পর্যন্ত জাতীয় পার্টি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের সুসংগঠিত হয়ে আগামীতে ন্যায্য দাবি আদায়ে আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
নীলফামারী জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ পারভেজের সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা রাখতে পারছে না। এনসিপির দাবির মুখে শাপলা থেকে শাপলা কলি দিতে বাধ্য হলো। সেই এনসিপি ভোটের সময় জোর করে নির্বাচন আসনগুলোতে জিততে যাবে, তখন নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
আজ শুক্রবার সকালে নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের একটি হোটেলে নীলফামারী জেলা, উপজেলা ও পৌরসভার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময়ে সভায় জাতীয় পার্টির নেতা এসব কথা বলেন।
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, দেশের নির্বাচন হবে কি না, কবে নির্বাচন হবে—তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হবে কি না, জাতীয় পার্টিকে সুষ্ঠুভাবে এ নির্বাচন করতে দেবে কি না, জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নেবে কি না—এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়ার সময় এখনো আসেনি। তবে জাতীয় পার্টি ছাড়া নির্বাচন হলে সরকার এ দেশ চালাতে পারবে না। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন ও সরকারকে দেখাতে হবে, তারা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সক্ষম। তখন জাতীয় পার্টি ভাববে নির্বাচনে যাবে কি না।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, জাতীয় পার্টি ছাড়া এ সরকার সংস্কার করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু সংস্কারের দলগুলো দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। বর্তমান সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংস্কারে ঐকমত্য সৃষ্টি না করে দেশকে আজ তিন ভাগে করেছে। শুধু ‘হ্যাঁ’ এবং ‘না’ দুই ভাগে ভাগ হয়নি, যাদের ডাকা হয়নি, অর্থাৎ বঞ্চিতদের একটি ভাগে ভাগ করেছে।
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ২০০৮ সালের ভোটের হিসাব অনুযায়ী আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির মিলে ৪৬ থেকে ৫৬ শতাংশ ভোট রয়েছে। এ দুটি দলকে বাদ দিয়ে সংস্কার করা হলে বাংলাদেশের সংস্কার হবে না, কিছু অংশের সংস্কার হবে।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব আরও বলেন, অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে ’১৪, ’১৮ ও ’২৪ সালে দেশে কোনো স্বাভাবিক সরকার ছিল না। কোনো স্বাভাবিক ভোট হয়নি। এখানে জাতীয় পার্টি অংশগ্রহণ করেছিল বাধ্য হয়ে, কখনো অংশ নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে দলটাকে টিকিয়ে রেখেছে।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, জাতীয় পার্টি এভাবে হলের ভেতরে আর কোনো সভা করবে না। বিভিন্ন দাবিতে বড় পরিসরে মাঠে-ময়দানে সভার আয়োজন করবে। ওয়ার্ড থেকে জেলা পর্যন্ত জাতীয় পার্টি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের সুসংগঠিত হয়ে আগামীতে ন্যায্য দাবি আদায়ে আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
নীলফামারী জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ পারভেজের সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।


সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে স্ত্রী রাহাত আরা বেগমসহ শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছান মির্জা ফখরুল।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।’
৪ মিনিট আগে
‘১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা’—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের শেরেবাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কাফরুল উত্তর থানা জামায়াত আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথ
৩ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একটি মহল আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মহলটির উদ্দেশে বিএনপির এ নেতা বলেছেন, তারা একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে, এখন জনগণ যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায়, তারা যেন সেই নির্বাচনের বিরোধিতা না করে।
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)-এর ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, ‘আমি খুব পরিষ্কারভাবে বলছি যে, আমরা নির্বাচন করব, নির্বাচন করতে চাই এবং আমরা ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যে ঘোষণা দিয়েছেন, সেই ঘোষণার সঙ্গে একমত হয়ে আমরা নির্বাচন চাই।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সেই নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য একটা মহল উঠেপড়ে লেগেছে। বিভিন্নভাবে বিভিন্ন কথাবার্তা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, গণভোট নির্বাচনের আগে করার কোনো সুযোগ এখন আর নাই। নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, সে কথা আমরা পরিষ্কার করে বলেছি। সেখানে দুটো ব্যালট থাকবে—একটি গণভোটের জন্য, আরেকটি হচ্ছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য। সুতরাং, এ বিষয়ে কোনো দ্বিমত কেউ করবে বলে আমি অন্তত মনে করি না।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আজকে যারা এ নিয়ে গোলমাল করছেন, রাস্তায় নেমেছেন, তাঁদের অনুরোধ করব, জনগণকে অনেক বিভ্রান্ত করে অনেক কিছু করেছেন। সেগুলো আমি বলতে চাই না। একসময় এই দেশের সব মানুষের চাহিদা ছিল পাকিস্তান স্বাধীন (হোক), আপনারা সেটার বিরোধিতা করেছেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছেন। আজকে দয়া করে জনগণ যে নির্বাচন চায়, সে নির্বাচনের বিরোধিতা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘এ দেশের মানুষ যারা বিট্রেয়ার (বিশ্বাসঘাতক), তাদের ক্ষমা করে না, তারা ক্ষমা পায় না। সুতরাং, এখান থেকে সরে আসুন, নির্বাচন করুন। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের মতামত প্রতিষ্ঠিত হোক, এটাই আমরা সকলে চাই।’

একটি মহল আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মহলটির উদ্দেশে বিএনপির এ নেতা বলেছেন, তারা একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে, এখন জনগণ যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায়, তারা যেন সেই নির্বাচনের বিরোধিতা না করে।
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)-এর ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, ‘আমি খুব পরিষ্কারভাবে বলছি যে, আমরা নির্বাচন করব, নির্বাচন করতে চাই এবং আমরা ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যে ঘোষণা দিয়েছেন, সেই ঘোষণার সঙ্গে একমত হয়ে আমরা নির্বাচন চাই।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সেই নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য একটা মহল উঠেপড়ে লেগেছে। বিভিন্নভাবে বিভিন্ন কথাবার্তা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, গণভোট নির্বাচনের আগে করার কোনো সুযোগ এখন আর নাই। নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, সে কথা আমরা পরিষ্কার করে বলেছি। সেখানে দুটো ব্যালট থাকবে—একটি গণভোটের জন্য, আরেকটি হচ্ছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য। সুতরাং, এ বিষয়ে কোনো দ্বিমত কেউ করবে বলে আমি অন্তত মনে করি না।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আজকে যারা এ নিয়ে গোলমাল করছেন, রাস্তায় নেমেছেন, তাঁদের অনুরোধ করব, জনগণকে অনেক বিভ্রান্ত করে অনেক কিছু করেছেন। সেগুলো আমি বলতে চাই না। একসময় এই দেশের সব মানুষের চাহিদা ছিল পাকিস্তান স্বাধীন (হোক), আপনারা সেটার বিরোধিতা করেছেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছেন। আজকে দয়া করে জনগণ যে নির্বাচন চায়, সে নির্বাচনের বিরোধিতা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘এ দেশের মানুষ যারা বিট্রেয়ার (বিশ্বাসঘাতক), তাদের ক্ষমা করে না, তারা ক্ষমা পায় না। সুতরাং, এখান থেকে সরে আসুন, নির্বাচন করুন। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের মতামত প্রতিষ্ঠিত হোক, এটাই আমরা সকলে চাই।’


সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে স্ত্রী রাহাত আরা বেগমসহ শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছান মির্জা ফখরুল।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।’
৪ মিনিট আগে
‘১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা’—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের শেরেবাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কাফরুল উত্তর থানা জামায়াত আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথ
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা রাখতে পারছে না। এনসিপির দাবির মুখে শাপলা থেকে শাপলা কলি দিতে বাধ্য হলো। সেই এনসিপি ভোটের সময় জোর করে নির্বাচন আসনগুলোতে জিততে যাবে, তখন নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে