
আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে আশ্রয় নেওয়ায় দেশটির ওপর নাখোশ হয়েছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি। এমনটাই উঠে এসেছে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের কথায়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গয়েশ্বর রায় শেখ হাসিনার ভারতে আশ্রয়, বাংলাদেশের সমকালীন রাজনীতি ও অন্যান্য বিষয়ে কথা বলেছেন।
বিএনপিকে ভারতবিরোধী বলে তুলে ধরা হয়—এমন ধারণা নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে গয়েশ্বর রায় বলেন, ‘বিএনপি বিশ্বাস করে বাংলাদেশ ও ভারতের পারস্পরিক সহযোগিতা থাকতে হবে...ভারত সরকারকে বিষয়টি অনুধাবন করে সেই চেতনা অনুসারে আচরণ করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি আমাদের প্রধান প্রতিপক্ষকে মদদ দেন, তাহলে সেই পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিকে সম্মান করা কঠিন হয়ে পড়ে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী (হাসিনা সরকারের) গত নির্বাচনের আগে বলেছিলেন যে, শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় ফেরাতে ভারত সাহায্য করবে। তাহলে শেখ হাসিনার দায়বদ্ধতা তো ভারতের কাছে...ভারত ও বাংলাদেশের জনগণের একে অপরের সঙ্গে কোনো সমস্যা নেই।’ তাহলে ভারত কি কেবল একটি দলকেই সমর্থন করবে, পুরো দেশকে নয়—পাল্টা প্রশ্ন রাখেন গয়েশ্বর রায়।
হিন্দুদের ওপর কথিত হামলার খবর এবং বিএনপিকে সংখ্যালঘুবিরোধী বলে উল্লেখ করার বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি হিন্দুবিরোধী—এমন একটা ধারণা তৈরি করা হয়েছে। বিএনপি বাংলাদেশের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লোকদের নিয়ে গঠিত এবং সব ধর্মের পক্ষে দাঁড়িয়েছে। আমি এই দলের শাসনামলে মন্ত্রী হয়েছি এবং সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী ফোরামে যথেষ্ট উচ্চ স্থান পেয়েছি। বিএনপি একটি জাতীয়তাবাদী দল, কিন্তু আমরা সব সম্প্রদায়ের ব্যক্তি অধিকারে বিশ্বাস করি।’
গয়েশ্বর রায় আরও বলেন, ‘আমি যখন ১৯৯১ সালে মন্ত্রী ছিলাম, তখন দুর্গাপূজার জন্য সরকারি অনুদানের ব্যবস্থা শুরু করেছিলাম এবং কোনো সরকারই এই নীতি বন্ধ করেনি। এটি এখনো চলছে। এটা আমাদের দলের সরকারই করেছে।’
বাংলাদেশকে ব্যবহার করে ভারতকে লক্ষ্যবস্তু করা সন্ত্রাসবাদীদের উদ্বেগের বিষয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এটাও একটা ধারণা, যা সত্য নয়। ভারত আমাদের স্বাধীনতা পেতে সাহায্য করেছে...আমরা ভারতের বিরুদ্ধে যেতে পারি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটি ছোট দেশ, চিকিৎসাসহ আমাদের জনগণের জন্য এবং অন্য অনেক কিছুর জন্য ভারতকে প্রয়োজন। তবে এসব খাতে বাংলাদেশিদের কাছ থেকে ভারত যে রাজস্ব আয় করে, তাও খুব সামান্য নয়।’
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বিএনপির সমীকরণ সম্পর্কে জানতে চাইলে গয়েশ্বর রায় স্পষ্ট করে বলেন, ‘এটা কোনো আদর্শিক সম্পর্ক নয়। এটি কৌশলগত সমর্থন, যা নির্বাচনী রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জামায়াতের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক জোটে ছিল। ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত জামায়াতের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক ছিল না। বাম ছিল, ডান ছিল, কিন্তু আমাদের সঙ্গে জামায়াত ছিল না।’
জামায়াত ও হেফাজতে ইসলামকে নিয়ে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কৌশল প্রসঙ্গে গয়েশ্বর রায় বলেন, ‘এরপর শেখ হাসিনা জামায়াতকে আমলে নিলেন। পরে তিনি জামায়াতকে মোকাবিলা করতে হেফাজতে ইসলাম তৈরি করেন। আজ একই হেফাজত আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে রাজপথে।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘জামায়াত নির্বাচনের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে।’
নতুন অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যেহেতু ছাত্ররা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নেতা ও একটি অরাজনৈতিক সরকারকে অন্তর্বর্তী ব্যবস্থা হিসেবে চেয়েছিল, তাই বিএনপি থেকে কোনো নাম প্রস্তাব করা হয়নি।’
টাইমস অব ইন্ডিয়া থেকে অনুবাদ করেছেন আব্দুর রহমান
আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে আশ্রয় নেওয়ায় দেশটির ওপর নাখোশ হয়েছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি। এমনটাই উঠে এসেছে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের কথায়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গয়েশ্বর রায় শেখ হাসিনার ভারতে আশ্রয়, বাংলাদেশের সমকালীন রাজনীতি ও অন্যান্য বিষয়ে কথা বলেছেন।
বিএনপিকে ভারতবিরোধী বলে তুলে ধরা হয়—এমন ধারণা নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে গয়েশ্বর রায় বলেন, ‘বিএনপি বিশ্বাস করে বাংলাদেশ ও ভারতের পারস্পরিক সহযোগিতা থাকতে হবে...ভারত সরকারকে বিষয়টি অনুধাবন করে সেই চেতনা অনুসারে আচরণ করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি আমাদের প্রধান প্রতিপক্ষকে মদদ দেন, তাহলে সেই পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিকে সম্মান করা কঠিন হয়ে পড়ে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী (হাসিনা সরকারের) গত নির্বাচনের আগে বলেছিলেন যে, শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় ফেরাতে ভারত সাহায্য করবে। তাহলে শেখ হাসিনার দায়বদ্ধতা তো ভারতের কাছে...ভারত ও বাংলাদেশের জনগণের একে অপরের সঙ্গে কোনো সমস্যা নেই।’ তাহলে ভারত কি কেবল একটি দলকেই সমর্থন করবে, পুরো দেশকে নয়—পাল্টা প্রশ্ন রাখেন গয়েশ্বর রায়।
হিন্দুদের ওপর কথিত হামলার খবর এবং বিএনপিকে সংখ্যালঘুবিরোধী বলে উল্লেখ করার বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি হিন্দুবিরোধী—এমন একটা ধারণা তৈরি করা হয়েছে। বিএনপি বাংলাদেশের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লোকদের নিয়ে গঠিত এবং সব ধর্মের পক্ষে দাঁড়িয়েছে। আমি এই দলের শাসনামলে মন্ত্রী হয়েছি এবং সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী ফোরামে যথেষ্ট উচ্চ স্থান পেয়েছি। বিএনপি একটি জাতীয়তাবাদী দল, কিন্তু আমরা সব সম্প্রদায়ের ব্যক্তি অধিকারে বিশ্বাস করি।’
গয়েশ্বর রায় আরও বলেন, ‘আমি যখন ১৯৯১ সালে মন্ত্রী ছিলাম, তখন দুর্গাপূজার জন্য সরকারি অনুদানের ব্যবস্থা শুরু করেছিলাম এবং কোনো সরকারই এই নীতি বন্ধ করেনি। এটি এখনো চলছে। এটা আমাদের দলের সরকারই করেছে।’
বাংলাদেশকে ব্যবহার করে ভারতকে লক্ষ্যবস্তু করা সন্ত্রাসবাদীদের উদ্বেগের বিষয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এটাও একটা ধারণা, যা সত্য নয়। ভারত আমাদের স্বাধীনতা পেতে সাহায্য করেছে...আমরা ভারতের বিরুদ্ধে যেতে পারি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটি ছোট দেশ, চিকিৎসাসহ আমাদের জনগণের জন্য এবং অন্য অনেক কিছুর জন্য ভারতকে প্রয়োজন। তবে এসব খাতে বাংলাদেশিদের কাছ থেকে ভারত যে রাজস্ব আয় করে, তাও খুব সামান্য নয়।’
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বিএনপির সমীকরণ সম্পর্কে জানতে চাইলে গয়েশ্বর রায় স্পষ্ট করে বলেন, ‘এটা কোনো আদর্শিক সম্পর্ক নয়। এটি কৌশলগত সমর্থন, যা নির্বাচনী রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জামায়াতের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক জোটে ছিল। ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত জামায়াতের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক ছিল না। বাম ছিল, ডান ছিল, কিন্তু আমাদের সঙ্গে জামায়াত ছিল না।’
জামায়াত ও হেফাজতে ইসলামকে নিয়ে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কৌশল প্রসঙ্গে গয়েশ্বর রায় বলেন, ‘এরপর শেখ হাসিনা জামায়াতকে আমলে নিলেন। পরে তিনি জামায়াতকে মোকাবিলা করতে হেফাজতে ইসলাম তৈরি করেন। আজ একই হেফাজত আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে রাজপথে।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘জামায়াত নির্বাচনের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে।’
নতুন অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যেহেতু ছাত্ররা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নেতা ও একটি অরাজনৈতিক সরকারকে অন্তর্বর্তী ব্যবস্থা হিসেবে চেয়েছিল, তাই বিএনপি থেকে কোনো নাম প্রস্তাব করা হয়নি।’
টাইমস অব ইন্ডিয়া থেকে অনুবাদ করেছেন আব্দুর রহমান

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ
২৪ মিনিট আগে
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে
গণভোট নিয়ে বিএনপি তার অবস্থানেই অনড় থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা (বিএনপি) পরিষ্কারভাবে বলে দিয়েছি, পুরো আলোচনায় বিএনপির অবস্থান ছিল যে, গণভোট আর নির্বাচন (জাতীয়) একই দিনে হবে, দুইটা ব্যালটের মাধ্যমে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও (সংশোধন) অধ্যাদেশের জোটের প্রার্থীদের দলীয় প্রতীক বাধ্যতামূলক করার বিধান সংশোধনের দাবি জানান তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আরপিও সংশোধনের সবগুলো ধারার সঙ্গে তাঁরা একমত। তবে দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিষয়টি তাঁরা একমত নয়। দেশের অনেক স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ আছেন, হয়তো দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করলে জয়লাভ করতে পারবেন না। তবে দলীয় প্রতীক অথবা আগের নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা যাতে নির্বাচন করতে পারেন, সে বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, যেকোনো প্রতীকে নির্বাচন করার যে স্বাধীনতা ছিল আগের সংশোধনীতে, সেটি তাঁরা বহাল করার পক্ষে মত দিয়েছেন। আগের সেই নিয়ম যাতে বহাল থাকে সেটির জন্য লিখিতভাবে দাবি জানানো হয়েছে।
আইন উপদেষ্টা তাঁদের এই সংশোধনের দাবি মেনেছেন কি না, জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আইন উপদেষ্টা বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে তুলবেন এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলবেন।
উল্লেখ্য, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও নিজেদের প্রতীকে অংশ নিতে হবে। এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। তবে আদেশের ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানায় বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চেয়ে দলটি গত রোববার নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেয়।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও (সংশোধন) অধ্যাদেশের জোটের প্রার্থীদের দলীয় প্রতীক বাধ্যতামূলক করার বিধান সংশোধনের দাবি জানান তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আরপিও সংশোধনের সবগুলো ধারার সঙ্গে তাঁরা একমত। তবে দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিষয়টি তাঁরা একমত নয়। দেশের অনেক স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ আছেন, হয়তো দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করলে জয়লাভ করতে পারবেন না। তবে দলীয় প্রতীক অথবা আগের নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা যাতে নির্বাচন করতে পারেন, সে বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, যেকোনো প্রতীকে নির্বাচন করার যে স্বাধীনতা ছিল আগের সংশোধনীতে, সেটি তাঁরা বহাল করার পক্ষে মত দিয়েছেন। আগের সেই নিয়ম যাতে বহাল থাকে সেটির জন্য লিখিতভাবে দাবি জানানো হয়েছে।
আইন উপদেষ্টা তাঁদের এই সংশোধনের দাবি মেনেছেন কি না, জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আইন উপদেষ্টা বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে তুলবেন এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলবেন।
উল্লেখ্য, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও নিজেদের প্রতীকে অংশ নিতে হবে। এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। তবে আদেশের ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানায় বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চেয়ে দলটি গত রোববার নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেয়।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিএনপি বিশ্বাস করে বাংলাদেশ ও ভারতের পারস্পরিক সহযোগিতা থাকতে হবে...ভারত সরকারকে বিষয়টি অনুধাবন করে সেই চেতনা অনুসারে আচরণ করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি আমাদের প্রধান প্রতিপক্ষকে মদদ দেন, তাহলে সেই পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে সম্মান করা কঠিন হয়ে পড়ে
০৯ আগস্ট ২০২৪
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে
গণভোট নিয়ে বিএনপি তার অবস্থানেই অনড় থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা (বিএনপি) পরিষ্কারভাবে বলে দিয়েছি, পুরো আলোচনায় বিএনপির অবস্থান ছিল যে, গণভোট আর নির্বাচন (জাতীয়) একই দিনে হবে, দুইটা ব্যালটের মাধ্যমে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, যেসব নেতা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাঁদের অনেকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। সরকার এখনো সেগুলো প্রত্যাহার করেনি। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি এখনো উন্মুক্ত পরিবেশে সভা-সমাবেশ করতে পারছে না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশে সফররত কমনওয়েলথের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব অভিযোগ করেন বলে জাতীয় পার্টির একাংশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমনওয়েলথের ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখা উপদেষ্টা এবং ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’ প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সদস্য ড. দিনুষা পণ্ডিত রত্ন, ন্যান্সি কানিয়াগো, সার্থক রায় ও ম্যাডোনা লিঞ্চ।
অন্যদিকে জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত সদস্য মাসরূর মওলা উপস্থিত ছিলেন।
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
মাসরূর মওলা বলেন, ‘কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা আমাদের পার্টির চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চেয়েছেন, জাতীয় পার্টির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না? জবাবে পার্টির চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ তাঁদের বলেছেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। সব সময় নির্বাচন অংশগ্রহণ করতে প্রস্তুত রয়েছে। সে কারণে নির্বাচনের আগে ভয়ভীতি মুক্ত ও আতঙ্কহীনভাবে সব রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যাতে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারেন, সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, প্রশাসনকে দলীয় প্রভাবমুক্ত রাখার বিষয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে।
মাসরূর মওলা সংবাদমাধ্যমকে আরও বলেন, ‘কমনওয়েলথের প্রতিনিধিরা আমাদের কাছে জানতে চান, জাতীয় নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে কি না। আমরা তাঁদের বলেছি, বিষয়টি সরকারের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এ ছাড়া প্রতিনিধিদলের সদস্যরা দেশের চলমান সংস্কার, জুলাই সনদসহ নানা বিষয়ে আমাদের প্রশ্ন করেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জানিয়েছি, সরকার যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছে, সেখানে আমাদের মতো আরও অসংখ্য নিবন্ধিত দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জুলাই সনদ তৈরি করেছে। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে আমাদের মতামত জানতে চাইলে আমরা বলেছি, যেকোনো সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে নির্বাচিত সংসদ দরকার।’

জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, যেসব নেতা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাঁদের অনেকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। সরকার এখনো সেগুলো প্রত্যাহার করেনি। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি এখনো উন্মুক্ত পরিবেশে সভা-সমাবেশ করতে পারছে না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশে সফররত কমনওয়েলথের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব অভিযোগ করেন বলে জাতীয় পার্টির একাংশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমনওয়েলথের ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখা উপদেষ্টা এবং ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’ প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সদস্য ড. দিনুষা পণ্ডিত রত্ন, ন্যান্সি কানিয়াগো, সার্থক রায় ও ম্যাডোনা লিঞ্চ।
অন্যদিকে জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত সদস্য মাসরূর মওলা উপস্থিত ছিলেন।
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
মাসরূর মওলা বলেন, ‘কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা আমাদের পার্টির চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চেয়েছেন, জাতীয় পার্টির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না? জবাবে পার্টির চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ তাঁদের বলেছেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। সব সময় নির্বাচন অংশগ্রহণ করতে প্রস্তুত রয়েছে। সে কারণে নির্বাচনের আগে ভয়ভীতি মুক্ত ও আতঙ্কহীনভাবে সব রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যাতে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারেন, সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, প্রশাসনকে দলীয় প্রভাবমুক্ত রাখার বিষয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে।
মাসরূর মওলা সংবাদমাধ্যমকে আরও বলেন, ‘কমনওয়েলথের প্রতিনিধিরা আমাদের কাছে জানতে চান, জাতীয় নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে কি না। আমরা তাঁদের বলেছি, বিষয়টি সরকারের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এ ছাড়া প্রতিনিধিদলের সদস্যরা দেশের চলমান সংস্কার, জুলাই সনদসহ নানা বিষয়ে আমাদের প্রশ্ন করেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জানিয়েছি, সরকার যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছে, সেখানে আমাদের মতো আরও অসংখ্য নিবন্ধিত দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জুলাই সনদ তৈরি করেছে। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে আমাদের মতামত জানতে চাইলে আমরা বলেছি, যেকোনো সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে নির্বাচিত সংসদ দরকার।’

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিএনপি বিশ্বাস করে বাংলাদেশ ও ভারতের পারস্পরিক সহযোগিতা থাকতে হবে...ভারত সরকারকে বিষয়টি অনুধাবন করে সেই চেতনা অনুসারে আচরণ করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি আমাদের প্রধান প্রতিপক্ষকে মদদ দেন, তাহলে সেই পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে সম্মান করা কঠিন হয়ে পড়ে
০৯ আগস্ট ২০২৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ
২৪ মিনিট আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে
গণভোট নিয়ে বিএনপি তার অবস্থানেই অনড় থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা (বিএনপি) পরিষ্কারভাবে বলে দিয়েছি, পুরো আলোচনায় বিএনপির অবস্থান ছিল যে, গণভোট আর নির্বাচন (জাতীয়) একই দিনে হবে, দুইটা ব্যালটের মাধ্যমে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার বদলে অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটা চেষ্টা গ্রহণ করেছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সুপারিশের মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার বদলে জাতীয় অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটি প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আজকে তাদের সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ না দিয়ে উপায় নেই। কেন ধন্যবাদ দিচ্ছি? অবশেষে তারা তাদের প্রক্রিয়া বা কার্যক্রম সমাপ্ত করতে পেরেছে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমার মনে হয়, যা কিছু প্রস্তাব ওখানে দেওয়া হয়েছে, আপনারা যদি সেটা দেখেন, তাহলে দেখবেন, আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার বদলে অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটা চেষ্টা গ্রহণ করেছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সুপারিশের মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার বদলে জাতীয় অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটি প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আজকে তাদের সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ না দিয়ে উপায় নেই। কেন ধন্যবাদ দিচ্ছি? অবশেষে তারা তাদের প্রক্রিয়া বা কার্যক্রম সমাপ্ত করতে পেরেছে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমার মনে হয়, যা কিছু প্রস্তাব ওখানে দেওয়া হয়েছে, আপনারা যদি সেটা দেখেন, তাহলে দেখবেন, আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিএনপি বিশ্বাস করে বাংলাদেশ ও ভারতের পারস্পরিক সহযোগিতা থাকতে হবে...ভারত সরকারকে বিষয়টি অনুধাবন করে সেই চেতনা অনুসারে আচরণ করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি আমাদের প্রধান প্রতিপক্ষকে মদদ দেন, তাহলে সেই পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে সম্মান করা কঠিন হয়ে পড়ে
০৯ আগস্ট ২০২৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ
২৪ মিনিট আগে
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে
গণভোট নিয়ে বিএনপি তার অবস্থানেই অনড় থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা (বিএনপি) পরিষ্কারভাবে বলে দিয়েছি, পুরো আলোচনায় বিএনপির অবস্থান ছিল যে, গণভোট আর নির্বাচন (জাতীয়) একই দিনে হবে, দুইটা ব্যালটের মাধ্যমে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণভোট নিয়ে বিএনপি তার অবস্থানেই অনড় থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা (বিএনপি) পরিষ্কারভাবে বলে দিয়েছি, পুরো আলোচনায় বিএনপির অবস্থান ছিল যে, গণভোট আর নির্বাচন (জাতীয়) একই দিনে হবে, দুইটা ব্যালটের মাধ্যমে। প্রথম দিন থেকেই বিএনপির এই অবস্থান, এখনো সেই অবস্থানের পরিবর্তন হয়নি এবং আগামী দিনেও সেটার কোনো পরিবর্তন হবে না।’
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ দিন জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ সরকারের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোট নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠান করা হবে।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আমীর খসরু বলেন, নতুন করে এ বিষয়কে সামনে আনার কোনো সুযোগ নেই। এটা যে-ই বলুক, যারা সেটার প্রতিবেদন দেয়, সেটা তাদের সমস্যা। এটা বিএনপির সমস্যা নয়।
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘কারা কী সুপারিশ করেছে, সেটা তাদের সমস্যা। তারা বাংলাদেশে ভোট করবে না, ভোট করবে রাজনৈতিক দলগুলো। আমাদেরও অনেক সুপারিশ ছিল, যেগুলো ঐকমত্যে আসে নাই।’
এ বিষয়ে বিএনপির এ নেতা আরও বলেন, একটা জিনিস বুঝতে হবে, ঐকমত্যের ভিত্তিতে সমাধান হতে হবে। ঐকমত্যের বাইরে গিয়ে কে কী বলছে, কে কী সুপারিশ করছে, এটা তাদের ব্যাপার, থাকতেই পারে। কিন্তু ঐকমত্যের বাইরে গিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার সুযোগ নেই।
এর আগে ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে গুলশান কার্যালয়ে বৈঠক করে বিএনপির প্রতিনিধিদল। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে ওই বৈঠকে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ছাড়াও দলটির যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল অংশ নেন।
ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে দেশের নির্বাচনকে সামনে রেখে আলোচনা হয় বলে জানান আমীর খসরু। এ সময় নির্বাচন নিয়ে নির্বাচন কমিশন, সরকার ও বিএনপির প্রস্তুতির কথা জানানো হয়।
ওই বৈঠকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে সারাহ কুক জানতে চান বলেও জানান আমীর খসরু। তিনি বলেন, ‘তাঁরা জানতে চেয়েছেন, তারেক রহমান কবে দেশে ফিরছেন। আমরা বলেছি—বাংলাদেশে উনি (তারেক রহমান) কবে আসবেন, এটা উনার সিদ্ধান্ত। উনি সঠিক সময়ে, খুব কম সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন, এটা পরিষ্কার। দিনক্ষণ উনার পক্ষ থেকে বলা হবে। কিন্তু এই সময়টা খুব বেশি দূরে নয়।’
আরও খবর পড়ুন:

গণভোট নিয়ে বিএনপি তার অবস্থানেই অনড় থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা (বিএনপি) পরিষ্কারভাবে বলে দিয়েছি, পুরো আলোচনায় বিএনপির অবস্থান ছিল যে, গণভোট আর নির্বাচন (জাতীয়) একই দিনে হবে, দুইটা ব্যালটের মাধ্যমে। প্রথম দিন থেকেই বিএনপির এই অবস্থান, এখনো সেই অবস্থানের পরিবর্তন হয়নি এবং আগামী দিনেও সেটার কোনো পরিবর্তন হবে না।’
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ দিন জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ সরকারের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোট নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠান করা হবে।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আমীর খসরু বলেন, নতুন করে এ বিষয়কে সামনে আনার কোনো সুযোগ নেই। এটা যে-ই বলুক, যারা সেটার প্রতিবেদন দেয়, সেটা তাদের সমস্যা। এটা বিএনপির সমস্যা নয়।
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘কারা কী সুপারিশ করেছে, সেটা তাদের সমস্যা। তারা বাংলাদেশে ভোট করবে না, ভোট করবে রাজনৈতিক দলগুলো। আমাদেরও অনেক সুপারিশ ছিল, যেগুলো ঐকমত্যে আসে নাই।’
এ বিষয়ে বিএনপির এ নেতা আরও বলেন, একটা জিনিস বুঝতে হবে, ঐকমত্যের ভিত্তিতে সমাধান হতে হবে। ঐকমত্যের বাইরে গিয়ে কে কী বলছে, কে কী সুপারিশ করছে, এটা তাদের ব্যাপার, থাকতেই পারে। কিন্তু ঐকমত্যের বাইরে গিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার সুযোগ নেই।
এর আগে ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে গুলশান কার্যালয়ে বৈঠক করে বিএনপির প্রতিনিধিদল। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে ওই বৈঠকে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ছাড়াও দলটির যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল অংশ নেন।
ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে দেশের নির্বাচনকে সামনে রেখে আলোচনা হয় বলে জানান আমীর খসরু। এ সময় নির্বাচন নিয়ে নির্বাচন কমিশন, সরকার ও বিএনপির প্রস্তুতির কথা জানানো হয়।
ওই বৈঠকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে সারাহ কুক জানতে চান বলেও জানান আমীর খসরু। তিনি বলেন, ‘তাঁরা জানতে চেয়েছেন, তারেক রহমান কবে দেশে ফিরছেন। আমরা বলেছি—বাংলাদেশে উনি (তারেক রহমান) কবে আসবেন, এটা উনার সিদ্ধান্ত। উনি সঠিক সময়ে, খুব কম সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন, এটা পরিষ্কার। দিনক্ষণ উনার পক্ষ থেকে বলা হবে। কিন্তু এই সময়টা খুব বেশি দূরে নয়।’
আরও খবর পড়ুন:

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিএনপি বিশ্বাস করে বাংলাদেশ ও ভারতের পারস্পরিক সহযোগিতা থাকতে হবে...ভারত সরকারকে বিষয়টি অনুধাবন করে সেই চেতনা অনুসারে আচরণ করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি আমাদের প্রধান প্রতিপক্ষকে মদদ দেন, তাহলে সেই পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে সম্মান করা কঠিন হয়ে পড়ে
০৯ আগস্ট ২০২৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ
২৪ মিনিট আগে
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে