নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দরসে নেজামির আলেমদের নিয়ে ইসলামি বক্তা তারেক মনোয়ারের সাম্প্রতিক বিতর্কিত বক্তব্যের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ততা পুরোপুরি অস্বীকার করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটি বলছে, ইসলামি বক্তার বক্তব্য সম্পূর্ণ ‘তাঁর নিজস্ব’। এর দায় জামায়াতে ইসলামীর ওপর চাপানোর চেষ্টা ‘দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত’।
আজ মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।
এতে তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন আগে সিরাতুন্নবী (সা.) মাহফিল উপলক্ষে আয়োজিত এক ঘরোয়া আলোচনায় দরসে নেজামির আলেমদের জড়িয়ে বক্তব্য দিয়েছেন মাওলানা তারেক মনোয়ার। উক্ত বক্তব্য সম্পূর্ণ তাঁর নিজস্ব। এর সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি ইতিমধ্যে উক্ত বক্তব্যের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। তারপরও এ বক্তব্যের দায় জামায়াতে ইসলামীর ওপর চাপানোর চেষ্টা দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত।’
এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী বরাবরই আলেম সমাজের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাশীল। আমরা তাঁদের মুসলিম উম্মাহর রাহবার হিসেবে সম্মান করি। তাঁরা যুগ যুগ ধরে জাতিকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন এবং ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিচ্ছেন। তাঁদের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করার মতো কোনো অবস্থান বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কখনো গ্রহণ করেনি। সুতরাং, এ বিষয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে বিতর্কিত করার কোনো সুযোগ নেই।’
সম্প্রতি সিরাতুন্নবী (সা.) মাহফিল উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় দরসে নেজামির আলেমদের ‘ফ্যাসিস্টের দোসর’ আখ্যা দিয়ে তাঁদের মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার দাবি জানান তারেক মনোয়ার। তাঁর এই মন্তব্য নিয়ে এরপরই শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা।
দরসে নেজামির আলেমদের নিয়ে ইসলামি বক্তা তারেক মনোয়ারের সাম্প্রতিক বিতর্কিত বক্তব্যের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ততা পুরোপুরি অস্বীকার করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটি বলছে, ইসলামি বক্তার বক্তব্য সম্পূর্ণ ‘তাঁর নিজস্ব’। এর দায় জামায়াতে ইসলামীর ওপর চাপানোর চেষ্টা ‘দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত’।
আজ মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।
এতে তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন আগে সিরাতুন্নবী (সা.) মাহফিল উপলক্ষে আয়োজিত এক ঘরোয়া আলোচনায় দরসে নেজামির আলেমদের জড়িয়ে বক্তব্য দিয়েছেন মাওলানা তারেক মনোয়ার। উক্ত বক্তব্য সম্পূর্ণ তাঁর নিজস্ব। এর সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি ইতিমধ্যে উক্ত বক্তব্যের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। তারপরও এ বক্তব্যের দায় জামায়াতে ইসলামীর ওপর চাপানোর চেষ্টা দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত।’
এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী বরাবরই আলেম সমাজের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাশীল। আমরা তাঁদের মুসলিম উম্মাহর রাহবার হিসেবে সম্মান করি। তাঁরা যুগ যুগ ধরে জাতিকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন এবং ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিচ্ছেন। তাঁদের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করার মতো কোনো অবস্থান বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কখনো গ্রহণ করেনি। সুতরাং, এ বিষয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে বিতর্কিত করার কোনো সুযোগ নেই।’
সম্প্রতি সিরাতুন্নবী (সা.) মাহফিল উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় দরসে নেজামির আলেমদের ‘ফ্যাসিস্টের দোসর’ আখ্যা দিয়ে তাঁদের মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার দাবি জানান তারেক মনোয়ার। তাঁর এই মন্তব্য নিয়ে এরপরই শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা।
কিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন,
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্য তীব্র হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত দিনে সনদ স্বাক্ষর আদৌ হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো জুলাই জাতীয় সনদে বাস্তবায়নের সুপারিশ না থাকা এবং আপত্তির (নোট অব ডিসেন্ট) বিষয়ে সিদ্ধান্ত না থাকায় স্বাক্ষর নিয়ে ভাবছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলছে, স্বাক্ষরের বিষয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁরা।
১৮ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘একদিকে রাজনৈতিক দলগুলো মাঠে জনসংযোগে নেমে পড়েছে, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে, আমরা আশাবাদী, মানুষ ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করবে, তাদের মধ্যে একটি আগ্রহ-উচ্ছ্বাস রয়েছে; আরেক দিকে নির্বাচনের আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটাও আমরা দেখতে পাচ্ছি।’
২০ ঘণ্টা আগে