নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। সরকারই বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করে রেখেছে বলেও অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশে মঞ্চের নেতারা এমন অভিযোগ করেন। সমাবেশের পর বিক্ষোভ মিছিলও করেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা-কর্মীরা।
মিছিলপূর্ব সমাবেশে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এই সরকার বাজারে-বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করে রেখেছে। এসব সিন্ডিকেটে কোনো বিরোধী দলের লোক আছে? আমরা পুরো ব্যবস্থা বদলে দিতে চাই। কল্যাণ রাষ্ট্র গড়ে তুলতে চাই। আমাদের লড়াই স্বেচ্ছাচারী সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই।’
সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের অভিযোগ এনে মান্না বলেন, ‘ক্ষমতায় থাকার জন্য তারা (সরকার) ভোট নিয়ে, বাজেট নিয়ে, রিজার্ভ নিয়ে মিথ্যা কথা বলে।’ সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারাই বললেন আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তাহলে টিসিবির ট্রাকের পেছনে বুভুক্ষু মানুষের লাইন থাকবে কেন? আপনারা সবকিছুতে মিথ্যা কথা বলেন।’
সভাপতির বক্তব্যে গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক এবং গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে, নিজেদের মধ্যে ক্ষমতায় ভাগাভাগি করে তারা (সরকার) ক্ষমতার নবায়ন করেছে। তারা বলেছিল, বাংলাদেশ থেকে সব সিন্ডিকেট উধাও হয়ে যাবে। অথচ আজকে বাজারে সব নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম লাগাম ছাড়া। আন্তর্জাতিক বাজারে জিনিসপত্রের দাম, তেলের দাম কমছে। কিন্তু বাংলাদেশে কোনো কমতি নাই। আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে এখানে ধারাবাহিকভাবে জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে যাচ্ছে।’
সীমান্তের উত্তেজনা প্রসঙ্গে সাকি বলেন, ‘সীমান্তে আমাদের বিজিবি সদস্যকে হত্যা করা হলো। প্রতিবাদ পর্যন্ত করতে পারেন না। আমাদের দেশের নদীর পানি, বাণিজ্যিক স্বার্থসহ যে সমস্ত স্বার্থ আছে, সেগুলো তাঁরা তুলতে পারেন না।’ রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন কেন করা যাচ্ছে না, সে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘এই সরকার ভারত ও চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বের কথা বলে। কিন্তু রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে তারা বন্ধুত্বের সম্পর্ক ব্যবহার করতে পারে নাই।’
সমাবেশে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রব, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়সার ও ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্যসচিব হাবিবুর রহমান রিজুসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। সরকারই বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করে রেখেছে বলেও অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশে মঞ্চের নেতারা এমন অভিযোগ করেন। সমাবেশের পর বিক্ষোভ মিছিলও করেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা-কর্মীরা।
মিছিলপূর্ব সমাবেশে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এই সরকার বাজারে-বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করে রেখেছে। এসব সিন্ডিকেটে কোনো বিরোধী দলের লোক আছে? আমরা পুরো ব্যবস্থা বদলে দিতে চাই। কল্যাণ রাষ্ট্র গড়ে তুলতে চাই। আমাদের লড়াই স্বেচ্ছাচারী সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই।’
সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের অভিযোগ এনে মান্না বলেন, ‘ক্ষমতায় থাকার জন্য তারা (সরকার) ভোট নিয়ে, বাজেট নিয়ে, রিজার্ভ নিয়ে মিথ্যা কথা বলে।’ সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারাই বললেন আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তাহলে টিসিবির ট্রাকের পেছনে বুভুক্ষু মানুষের লাইন থাকবে কেন? আপনারা সবকিছুতে মিথ্যা কথা বলেন।’
সভাপতির বক্তব্যে গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক এবং গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে, নিজেদের মধ্যে ক্ষমতায় ভাগাভাগি করে তারা (সরকার) ক্ষমতার নবায়ন করেছে। তারা বলেছিল, বাংলাদেশ থেকে সব সিন্ডিকেট উধাও হয়ে যাবে। অথচ আজকে বাজারে সব নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম লাগাম ছাড়া। আন্তর্জাতিক বাজারে জিনিসপত্রের দাম, তেলের দাম কমছে। কিন্তু বাংলাদেশে কোনো কমতি নাই। আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে এখানে ধারাবাহিকভাবে জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে যাচ্ছে।’
সীমান্তের উত্তেজনা প্রসঙ্গে সাকি বলেন, ‘সীমান্তে আমাদের বিজিবি সদস্যকে হত্যা করা হলো। প্রতিবাদ পর্যন্ত করতে পারেন না। আমাদের দেশের নদীর পানি, বাণিজ্যিক স্বার্থসহ যে সমস্ত স্বার্থ আছে, সেগুলো তাঁরা তুলতে পারেন না।’ রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন কেন করা যাচ্ছে না, সে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘এই সরকার ভারত ও চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বের কথা বলে। কিন্তু রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে তারা বন্ধুত্বের সম্পর্ক ব্যবহার করতে পারে নাই।’
সমাবেশে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রব, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়সার ও ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্যসচিব হাবিবুর রহমান রিজুসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে বর্তমানে সবচেয়ে আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো—ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ এবং নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গতকাল রোববার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় ধাপের ১৫ তম দিনের বৈঠকে এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
১ ঘণ্টা আগেইশরাক হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের ব্যক্তি বাক্স্বাধীনতা আছে, তার মানে এই নয় যে আরেকজনের স্বাধীনতা হরণ করবেন, সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করবেন। এনসিপি আজকে যেভাবে শিষ্টাচার-বহির্ভূত কথা বলছে, সেটিকে গণতন্ত্র বলে না। কক্সবাজারে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ সম্পর্কে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী...
১৩ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নিয়োগে ভোট নয়, রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রক্রিয়াকেই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পথ হিসেবে অভিহিত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান গঠনে পাঁচ বা সাত সদস্যের কমিটির যে দুটি প্রস্তাব এসেছে, আমরা কোনোটিরই বিরোধিতা করছি না।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে অধিষ্ঠিত থাকার বিধান গণঅধিকার পরিষদ সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের ১৫তম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে