ফেনী প্রতিনিধি
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করেনি। তারা গণ-অভ্যুত্থানের ফসল। এ সরকারের ঘোষণা ছিল—সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার, তারপর জাতীয় নির্বাচন। দুঃখের বিষয় যে, নির্বাচনের তারিখ (সময়) ঘোষণা করেছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত সেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি।
আজ বুধবার বিকেলে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, সব গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, ‘এখনো সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার হয়নি। এই অবস্থায় আপনারা যেনতেন নির্বাচন করলে যে হাজার হাজার মায়ের কোল খালি হয়েছে, হাজারো মানুষ পঙ্গু হয়েছে, চক্ষু হারিয়েছে, তাদের কী জবাব দেবেন? জবাব ঠিক করে নির্বাচনের তারিখ দেবেন।’
রেজাউল করীম জানান, সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জরিপ অনুযায়ী, ৭১ শতাংশ মানুষ পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। প্রত্যেক ভোটারের সেখানে মূল্যায়ন হয়। পিআর পদ্ধতিতে এককভাবে ফ্যাসিস্ট চরিত্রের সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ নেই। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধির সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকে। তখন এলাকাভিত্তিক যে গুণ্ডা, দখলবাজ ও চাঁদাবাজ তৈরি হয়, তা বন্ধ হবে। এ জন্য পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন নিয়ে সিদ্ধান্ত, মৌলিক সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচারের পরই জাতীয় নির্বাচনের চিন্তা করার আহ্বান জানান তিনি।
ইসলামী আন্দোলন কখনো অশুভ চক্রের ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হয়নি উল্লেখ করে দলটির আমির বলেন, ‘বর্তমানে এক শ্রেণির রাজনৈতিক দল আমাদের ব্যাপারে নানা কটূক্তিমূলক, বিরক্তিকর ও অযৌক্তিক গালাগাল ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। আমি সেই ভাইদের বলব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রাজনীতি করে মানবতা, দেশ ও কল্যাণের জন্য। শুধু কয়েকজন এমপি বা কিছু সম্পদ-সম্মানের জন্য রাজনীতি করে না। তার বাস্তবতা হলো, ১৯৮৭ সাল থেকে অদ্যবধি বহু সুযোগ থাকা সত্ত্বেও আমাদের একজন এমপিও সংসদে যায়নি। খুনি, চাঁদাবাজ, মিথ্যাবাদী, জুলুমবাজ ও টাকা পাচারকারী যে অশুভ চক্র রয়েছে, তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হিসেবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কখনোই ব্যবহৃত হয়নি।’
যাঁরা দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাঁদের উদ্দেশে রেজাউল করীম বলেন, ‘৫ আগস্টের পর দেশ গড়ার যে ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে, এ সুযোগ গত ৫৩ বছরে আর আসেনি। এ সুযোগের যদি আমরা সদ্ব্যবহার করতে না পারি, তাহলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যখন ইতিহাস পড়বে, তখন আমাদের ধিক্কার জানাবে, ঘৃণা করবে। সুযোগের পরও কাজে লাগাতে না পারলে তারা তখন আমাদের নিয়ে আফসোস করবে।’
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের লোকজনের উদ্দেশে ইসলামী আন্দোলনের শীর্ষ নেতা বলেন, ‘আপনাদের পরিচালনায় এ দেশের হাজার হাজার মায়ের কোল সন্তানহারা হয়েছে, ২৪ লাখ কোটি টাকার ওপরে বিদেশে পাচার হয়েছে, আইয়ামে জাহেলিয়াতের সেই সময়কে হার মানিয়ে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার জন্য আয়নাঘরের মতো তাণ্ডব পরিচালনা করেছেন। দেশের স্বার্থের চেয়ে অন্য দেশের স্বার্থকে আপনারা অগ্রাধিকার দিয়েছেন। ’২৪-এর ৫ আগস্ট আল্লাহর মেহেরবানি ও ছাত্র-জনতা যখন অন্যায়ের বিরুদ্ধে, ন্যায়ের পক্ষে নিজের জীবন বিলীন করে আওয়াজ তুলেছিল, তখনই ফ্যাসিস্ট, খুনি ও এই টাকা পাচারকারীরা দেশ থেকে পালাতে বাধ্য হয়েছে।’
রেজাউল করীম বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে যখন কোনো রাজনৈতিক দল ব্যানার নিয়ে রাস্তায় নামতে পারেনি, তখনো ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ অন্যায়ের প্রতিবাদে, খুনিদের বিরুদ্ধে ও দেশ গঠনের জন্য রাস্তায় নেমেছিল। আজ সেই বাংলাদেশে কিছু ক্ষমতালোভী আমাদের গুলির ভয়, মাস্তানি ও গুণ্ডামির তাণ্ডব দেখিয়ে আওয়াজ বন্ধ করতে চান। আমরা যেনতেন নির্বাচনের মাধ্যমে এ দেশকে আর বিদেশের তাঁবেদার রাষ্ট্র বানাতে চাই না। এ পরিবর্তন আমাদেরই করতে হবে। খুশির খবর হলো, আজ দেশপ্রেমিক ও ইসলামপ্রেমিকেরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। আর এ ঐক্যবদ্ধ শক্তি ক্ষমতাপ্রেমিকদের বাংলার জমিন থেকে উৎখাত করে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করবে।’
পরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ফেনীর তিনটি আসনে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন ইসলামী আন্দোলনের আমির রেজাউল করীম।
ইসলামী আন্দোলনের ফেনী জেলা সভাপতি গাজী এনামুল হক ভূঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সেক্রেটারি একরামুল হক ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক নুরুল করীম আকরাম, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, জান্নাতুল ইসলাম, ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আতিকুর রহমান মুজাহিদ, জেলা জামায়াতের আমির আবদুল হান্নান, হেফাজতে ইসলামের জেলা সেক্রেটারি ওমর ফারুক প্রমুখ।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করেনি। তারা গণ-অভ্যুত্থানের ফসল। এ সরকারের ঘোষণা ছিল—সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার, তারপর জাতীয় নির্বাচন। দুঃখের বিষয় যে, নির্বাচনের তারিখ (সময়) ঘোষণা করেছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত সেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি।
আজ বুধবার বিকেলে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, সব গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, ‘এখনো সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার হয়নি। এই অবস্থায় আপনারা যেনতেন নির্বাচন করলে যে হাজার হাজার মায়ের কোল খালি হয়েছে, হাজারো মানুষ পঙ্গু হয়েছে, চক্ষু হারিয়েছে, তাদের কী জবাব দেবেন? জবাব ঠিক করে নির্বাচনের তারিখ দেবেন।’
রেজাউল করীম জানান, সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জরিপ অনুযায়ী, ৭১ শতাংশ মানুষ পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। প্রত্যেক ভোটারের সেখানে মূল্যায়ন হয়। পিআর পদ্ধতিতে এককভাবে ফ্যাসিস্ট চরিত্রের সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ নেই। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধির সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকে। তখন এলাকাভিত্তিক যে গুণ্ডা, দখলবাজ ও চাঁদাবাজ তৈরি হয়, তা বন্ধ হবে। এ জন্য পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন নিয়ে সিদ্ধান্ত, মৌলিক সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচারের পরই জাতীয় নির্বাচনের চিন্তা করার আহ্বান জানান তিনি।
ইসলামী আন্দোলন কখনো অশুভ চক্রের ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হয়নি উল্লেখ করে দলটির আমির বলেন, ‘বর্তমানে এক শ্রেণির রাজনৈতিক দল আমাদের ব্যাপারে নানা কটূক্তিমূলক, বিরক্তিকর ও অযৌক্তিক গালাগাল ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। আমি সেই ভাইদের বলব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রাজনীতি করে মানবতা, দেশ ও কল্যাণের জন্য। শুধু কয়েকজন এমপি বা কিছু সম্পদ-সম্মানের জন্য রাজনীতি করে না। তার বাস্তবতা হলো, ১৯৮৭ সাল থেকে অদ্যবধি বহু সুযোগ থাকা সত্ত্বেও আমাদের একজন এমপিও সংসদে যায়নি। খুনি, চাঁদাবাজ, মিথ্যাবাদী, জুলুমবাজ ও টাকা পাচারকারী যে অশুভ চক্র রয়েছে, তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হিসেবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কখনোই ব্যবহৃত হয়নি।’
যাঁরা দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাঁদের উদ্দেশে রেজাউল করীম বলেন, ‘৫ আগস্টের পর দেশ গড়ার যে ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে, এ সুযোগ গত ৫৩ বছরে আর আসেনি। এ সুযোগের যদি আমরা সদ্ব্যবহার করতে না পারি, তাহলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যখন ইতিহাস পড়বে, তখন আমাদের ধিক্কার জানাবে, ঘৃণা করবে। সুযোগের পরও কাজে লাগাতে না পারলে তারা তখন আমাদের নিয়ে আফসোস করবে।’
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের লোকজনের উদ্দেশে ইসলামী আন্দোলনের শীর্ষ নেতা বলেন, ‘আপনাদের পরিচালনায় এ দেশের হাজার হাজার মায়ের কোল সন্তানহারা হয়েছে, ২৪ লাখ কোটি টাকার ওপরে বিদেশে পাচার হয়েছে, আইয়ামে জাহেলিয়াতের সেই সময়কে হার মানিয়ে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার জন্য আয়নাঘরের মতো তাণ্ডব পরিচালনা করেছেন। দেশের স্বার্থের চেয়ে অন্য দেশের স্বার্থকে আপনারা অগ্রাধিকার দিয়েছেন। ’২৪-এর ৫ আগস্ট আল্লাহর মেহেরবানি ও ছাত্র-জনতা যখন অন্যায়ের বিরুদ্ধে, ন্যায়ের পক্ষে নিজের জীবন বিলীন করে আওয়াজ তুলেছিল, তখনই ফ্যাসিস্ট, খুনি ও এই টাকা পাচারকারীরা দেশ থেকে পালাতে বাধ্য হয়েছে।’
রেজাউল করীম বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে যখন কোনো রাজনৈতিক দল ব্যানার নিয়ে রাস্তায় নামতে পারেনি, তখনো ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ অন্যায়ের প্রতিবাদে, খুনিদের বিরুদ্ধে ও দেশ গঠনের জন্য রাস্তায় নেমেছিল। আজ সেই বাংলাদেশে কিছু ক্ষমতালোভী আমাদের গুলির ভয়, মাস্তানি ও গুণ্ডামির তাণ্ডব দেখিয়ে আওয়াজ বন্ধ করতে চান। আমরা যেনতেন নির্বাচনের মাধ্যমে এ দেশকে আর বিদেশের তাঁবেদার রাষ্ট্র বানাতে চাই না। এ পরিবর্তন আমাদেরই করতে হবে। খুশির খবর হলো, আজ দেশপ্রেমিক ও ইসলামপ্রেমিকেরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। আর এ ঐক্যবদ্ধ শক্তি ক্ষমতাপ্রেমিকদের বাংলার জমিন থেকে উৎখাত করে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করবে।’
পরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ফেনীর তিনটি আসনে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন ইসলামী আন্দোলনের আমির রেজাউল করীম।
ইসলামী আন্দোলনের ফেনী জেলা সভাপতি গাজী এনামুল হক ভূঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সেক্রেটারি একরামুল হক ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক নুরুল করীম আকরাম, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, জান্নাতুল ইসলাম, ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আতিকুর রহমান মুজাহিদ, জেলা জামায়াতের আমির আবদুল হান্নান, হেফাজতে ইসলামের জেলা সেক্রেটারি ওমর ফারুক প্রমুখ।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতাদের বড় একটি অংশ ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। কলকাতার নিউটাউনে বসে তাঁরা এখন আয়েশ ও নানা কর্মকান্ড করছেন। এ লক্ষ্যে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাবেক সংসদ সদস্য প্রতিদিন অনলাইন বৈঠক ও রাজনৈতিক পরিকল্পনায় ব্যস্ত।
১০ ঘণ্টা আগেআসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খোলা মাঠে ভোট গ্রহণ চায় আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। একই সঙ্গে নির্বাচনী দায়িত্বে ভোটার নয় এমন স্কুল ছাত্রদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে দলটি।
১২ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টিসহ ইসলামপন্থী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর (প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিকে ‘অযৌক্তিক’ বলে মনে করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে জনগণ আদৌ কিছু জানেন কি না। এ বিষয়ে তাঁরা কতটা
১২ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
১২ ঘণ্টা আগে