নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কি চায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাক? বাংলাদেশের জনগণই ভোটের মালিক। তারা যদি চায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাক, তাহলে আওয়ামী লীগকে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে হবে।’
আজ রোববার সকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ শুধু দেশের জনগণের কাছে দায়বদ্ধ মন্তব্য করে দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের কোনো প্রভু নেই। জনগণই আমাদের প্রভু। জনগণের কাছেই আমরা দায়বদ্ধ।’
শেখ হাসিনা বলেন, সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। মানসিক শক্তি, আওয়ামী লীগের শক্তি বাড়াতে হবে।
তৃণমূল ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ সংগঠনটির বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী সারা দেশ থেকে সভায় অংশ নেন।
আগামীতে জনগণকে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে আমি আহ্বান করবো—তারা কি চান বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা নিয়ে এগিয়ে চলুক? বাংলাদেশের জনগণ ভোটের মালিক, তারা যদি উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা নিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে, প্রতিষ্ঠিত হবে, তাহলে নৌকা মার্কায় আওয়ামী লীগকে ভোট দিতে হবে। আর আওয়ামী লীগ ভোট পেলেই এটা সম্ভব হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, সকলের জন্য আমরা কাজ করবো এটাই আমাদের প্রতিজ্ঞা। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা আমরা গড়ে তুলবো।
আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের কথা জনগণের কাছে তুলে ধরতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিটি শ্রেণি পেশার মানুষের জন্য আওয়ামী লীগই কাজ করেছে। আগে অন্য কেউ কোনো দিন মানুষের কথা ভাবেওনি, কিছু করেওনি। সেই কথাগুলো মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। আমরা যে উন্নয়ন করেছি, পরিবর্তন এনেছি সেই তথ্যগুলো মানুষের কাছে দিবো, সেগুলো আপনারা মানুষের কাছে পৌঁছে দেবেন।
জনগণের কাছে উন্নয়ন তুলে ধরার পাশাপাশি আওয়ামী লীগকে সাংগঠনিক ভাবে শক্তিশালী করার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ২০০৯ সাল থেকে আজকে ২০২৩ সাল এই সাড়ে ১৪ বছরে এই বাংলাদেশে একমাত্র আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে বলে, সুষ্ঠু পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়েছে বলে আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। আজকের বাংলাদেশ বিশ্বে সম্মান পেয়েছে।
দেশে দারিদ্র্য বিমোচনে আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, আজকে দারিদ্র্যের হার ৪১ ভাগে ছিল সেখান থেকে নামিয়ে ১৮ শতাংশে এনেছি।
আগামীতে ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করতে পারলে দেশে দারিদ্র্যের হার আরও কমিয়ে আনার ঘোষণা দেন শেখ হাসিনা।
ড. ইউনুসের প্রতিষ্ঠানকে ইঙ্গিত করে টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক অর্থনীতিবিদ লিখেছেন কোনো দুটি বিশেষ এনজিও ক্ষুদ্র ঋণে দেশে দারিদ্র্য কমেছে। আওয়ামী লীগ ২০০৯ এ সরকার গঠন করে ২০২৩ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করেই তো আজকে আমরা দারিদ্র্যের হার ১৮ শতাংশে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। কোনো বিশেষ এনজিওর ক্ষুদ্র ঋণে যদি দারিদ্র্য কমে তবে এই ১৮ ভাগ আগে কেন হয়নি।
শেখ হাসিনা বলেন, যারা বলে এনজিও ক্ষুদ্র ঋণে দারিদ্র্য কমেছে তারা কোন অঙ্কে হিসাব করেন। দারিদ্র্য বিমোচন হয়েছে কারণ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে। আওয়ামী লীগের প্রতিটি কর্মসূচি গণমুখী।
শেখ হাসিনা বলেন, জনগণকে দারিদ্র্য মুক্ত করা, জনগণের শিক্ষার হার বাড়ানো, স্বাস্থ্য সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া, কর্মসংস্থানের জন্য বেসরকারি খাত উন্মুক্ত করে দেওয়া, তৃণমূল পর্যন্ত মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের ফলেই এই দারিদ্র্যের হার হ্রাস পেয়েছে। কোনো এনজিও ক্ষুদ্র ঋণ দিয়ে দারিদ্র্য হ্রাস পায় নাই।
শেখ হাসিনা বলেন, উচ্চ সুদে যারা কাজ করবে তারা দারিদ্র্য মুক্ত হতে পারে না বরং তারা ঋণগ্রস্ত হয়ে, ঋণের ওপরই জীবন যাপন করতে হয়। কখনো তাদের আত্মহত্যা করতে হয়েছে, কখনো জমি-জমা সব বেচতে হয়েছে।
আওয়ামী লীগ গণতন্ত্র, মানুষের ভোটের অধিকারে বিশ্বাস করে মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০১ সালে সর্বপ্রথম বাংলাদেশের ইতিহাসে শান্তিপূর্ণ ভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিল আওয়ামী লীগ। তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আসি।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে, আওয়ামী লীগ মানুষের ভোটের অধিকারে বিশ্বাস করে, সে কারণে আওয়ামী লীগ সুষ্ঠু ভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কি চায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাক? বাংলাদেশের জনগণই ভোটের মালিক। তারা যদি চায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাক, তাহলে আওয়ামী লীগকে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে হবে।’
আজ রোববার সকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ শুধু দেশের জনগণের কাছে দায়বদ্ধ মন্তব্য করে দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের কোনো প্রভু নেই। জনগণই আমাদের প্রভু। জনগণের কাছেই আমরা দায়বদ্ধ।’
শেখ হাসিনা বলেন, সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। মানসিক শক্তি, আওয়ামী লীগের শক্তি বাড়াতে হবে।
তৃণমূল ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ সংগঠনটির বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী সারা দেশ থেকে সভায় অংশ নেন।
আগামীতে জনগণকে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে আমি আহ্বান করবো—তারা কি চান বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা নিয়ে এগিয়ে চলুক? বাংলাদেশের জনগণ ভোটের মালিক, তারা যদি উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা নিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে, প্রতিষ্ঠিত হবে, তাহলে নৌকা মার্কায় আওয়ামী লীগকে ভোট দিতে হবে। আর আওয়ামী লীগ ভোট পেলেই এটা সম্ভব হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, সকলের জন্য আমরা কাজ করবো এটাই আমাদের প্রতিজ্ঞা। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা আমরা গড়ে তুলবো।
আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের কথা জনগণের কাছে তুলে ধরতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিটি শ্রেণি পেশার মানুষের জন্য আওয়ামী লীগই কাজ করেছে। আগে অন্য কেউ কোনো দিন মানুষের কথা ভাবেওনি, কিছু করেওনি। সেই কথাগুলো মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। আমরা যে উন্নয়ন করেছি, পরিবর্তন এনেছি সেই তথ্যগুলো মানুষের কাছে দিবো, সেগুলো আপনারা মানুষের কাছে পৌঁছে দেবেন।
জনগণের কাছে উন্নয়ন তুলে ধরার পাশাপাশি আওয়ামী লীগকে সাংগঠনিক ভাবে শক্তিশালী করার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ২০০৯ সাল থেকে আজকে ২০২৩ সাল এই সাড়ে ১৪ বছরে এই বাংলাদেশে একমাত্র আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে বলে, সুষ্ঠু পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়েছে বলে আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। আজকের বাংলাদেশ বিশ্বে সম্মান পেয়েছে।
দেশে দারিদ্র্য বিমোচনে আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, আজকে দারিদ্র্যের হার ৪১ ভাগে ছিল সেখান থেকে নামিয়ে ১৮ শতাংশে এনেছি।
আগামীতে ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করতে পারলে দেশে দারিদ্র্যের হার আরও কমিয়ে আনার ঘোষণা দেন শেখ হাসিনা।
ড. ইউনুসের প্রতিষ্ঠানকে ইঙ্গিত করে টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক অর্থনীতিবিদ লিখেছেন কোনো দুটি বিশেষ এনজিও ক্ষুদ্র ঋণে দেশে দারিদ্র্য কমেছে। আওয়ামী লীগ ২০০৯ এ সরকার গঠন করে ২০২৩ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করেই তো আজকে আমরা দারিদ্র্যের হার ১৮ শতাংশে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। কোনো বিশেষ এনজিওর ক্ষুদ্র ঋণে যদি দারিদ্র্য কমে তবে এই ১৮ ভাগ আগে কেন হয়নি।
শেখ হাসিনা বলেন, যারা বলে এনজিও ক্ষুদ্র ঋণে দারিদ্র্য কমেছে তারা কোন অঙ্কে হিসাব করেন। দারিদ্র্য বিমোচন হয়েছে কারণ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে। আওয়ামী লীগের প্রতিটি কর্মসূচি গণমুখী।
শেখ হাসিনা বলেন, জনগণকে দারিদ্র্য মুক্ত করা, জনগণের শিক্ষার হার বাড়ানো, স্বাস্থ্য সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া, কর্মসংস্থানের জন্য বেসরকারি খাত উন্মুক্ত করে দেওয়া, তৃণমূল পর্যন্ত মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের ফলেই এই দারিদ্র্যের হার হ্রাস পেয়েছে। কোনো এনজিও ক্ষুদ্র ঋণ দিয়ে দারিদ্র্য হ্রাস পায় নাই।
শেখ হাসিনা বলেন, উচ্চ সুদে যারা কাজ করবে তারা দারিদ্র্য মুক্ত হতে পারে না বরং তারা ঋণগ্রস্ত হয়ে, ঋণের ওপরই জীবন যাপন করতে হয়। কখনো তাদের আত্মহত্যা করতে হয়েছে, কখনো জমি-জমা সব বেচতে হয়েছে।
আওয়ামী লীগ গণতন্ত্র, মানুষের ভোটের অধিকারে বিশ্বাস করে মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০১ সালে সর্বপ্রথম বাংলাদেশের ইতিহাসে শান্তিপূর্ণ ভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিল আওয়ামী লীগ। তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আসি।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে, আওয়ামী লীগ মানুষের ভোটের অধিকারে বিশ্বাস করে, সে কারণে আওয়ামী লীগ সুষ্ঠু ভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করে।
জার্মান রাষ্ট্রদূত ম্যাথিয়াস লুটেনবার্গের বিদায় উপলক্ষে নৈশভোজের আয়োজন করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় রাজধানীর গুলশানে মঈন খানের বাসায় এই নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্ররা যদি কঠিন দায়িত্ব নিয়ে ব্যর্থ হয়, তাহলে দেশের ১৮ কোটি মানুষ ব্যর্থ হবে, বাংলাদেশ ব্যর্থ হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান। আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে মহানগরী সাংস্কৃতিক ফোরাম আয়োজিত বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান এবং আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
১০ ঘণ্টা আগেচোখের সমস্যা নিয়ে থাইল্যান্ডের ব্যাংককের রুটনিন আই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায় তাঁর অপারেশন হওয়ার কথা রয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেসম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে তাঁর আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি বিচারিক আদালতের দেওয়া অর্থদণ্ড স্থগিত করে মামলার নথি তলব করেছেন উচ্চ আদালত।
১৯ ঘণ্টা আগে