খান রফিক, বরিশাল
বরিশাল সিটি করপোরেশনের ৯ কাউন্সিলর গত ৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় গিয়ে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামিমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এর আগে, নির্বাচিত হওয়ার গত তিন বছরের মধ্যে তাঁরা এই প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে একবারও দেখা করেননি। হঠাৎ সিটি করপোরেশনের নির্বাচিত ৩০ কাউন্সিলের মধ্যে ৯ জনের প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করা নিয়ে বরিশালের রাজনীতিতে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের মতে, সিটি করপোরেশনের ৯ কাউন্সিলের হঠাৎ করে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের বিষয়টি বরিশালের রাজনীতিতে নতুন এক মেরুকরণের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
সম্প্রতি জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বরিশাল সদর উপজেলা চত্বরে প্রতিমন্ত্রীর ব্যানার সরানো নিয়ে প্রশাসনের সঙ্গে সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ পক্ষের লোকজন বিরোধে জড়িয়ে পড়েন। এ ঘটনার জেরে সিটি করপোরেশনের ৯ কাউন্সিলর প্রকাশ্যে প্রতিমন্ত্রীর বলয়ে ভিড়েছেন বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। তবে আওয়ামী লীগে এর কোনো প্রভাব পড়বে না বলে মনে করছে নগর আওয়ামী লীগ। বরং সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও কাউন্সিলরেরা কাজ করছেন।
গত সোমবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী, বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও বরিশাল-৫ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামীমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলরেরা। ৫ সেপ্টেম্বর বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনে সাংসদের অফিস কক্ষে তাঁরা এই সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়-সাক্ষাৎকালে কাউন্সিলরেরা প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বরিশালের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা বলেন। সেই সঙ্গে নাগরিক সেবা নিশ্চিতকল্পে অন্যান্য কাউন্সিলরদের নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
সাক্ষাৎ করা ৯ কাউন্সিলর হলেন-বিসিসির ১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আমীর হোসেন বিশ্বাস, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৌহিদুল ইসলাম বাদশা, ১২ নম্বর ওয়ার্ডের জাকির হোসেন ভুলু, ২০ নম্বর ওয়ার্ডের জিয়াউর রহমান বিপ্লব, ২২ নম্বর ওয়ার্ডের আনিছুর রহমান দুলাল, ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের এনামুল হক বাহার, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের শরীফ মো. আনিছুর রহমান, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের হুমায়ন কবির ও ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের ফরিদ আহম্মেদ। এ ছাড়া ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদসহ যুবলীগের কয়েকজন নেতা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা সকলে আওয়ামী লীগের ব্যানারে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর মনোনীত কাউন্সিলর।
সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ২১ নম্বর যুবলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান রানা বলেন, ‘কাউন্সিলরেরা ওয়ার্ডের উন্নয়ন এগিয়ে নিতে মন্ত্রীর সহায়তা চেয়েছেন। মন্ত্রীও আশ্বাস দিয়েছেন।’
জানতে চাইলে ২৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর এনামুল হক বাহার বলেন, ‘প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক আওয়ামী লীগের বরিশাল-৫ আসনের এমপি। তাঁর কাছে যেতেই পারেন। তাঁরা রাজনৈতিকভাবে সংগঠিত হতে চান।’ তিনি বলেন, ‘নেতা-কর্মীদের আত্মসম্মান নেই। রাজনৈতিক প্রশান্তিও পাচ্ছেন না। ৩ বছরে রাজনৈতিকভাবে তাঁরা দাঁড়াতে পারেননি।’
১২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাকির হোসেন ভুলু বলেন, ‘তিনি (প্রতিমন্ত্রী) স্থানীয় সাংসদ। আমাদের কাজ তাঁর কাছে থাকতেই পারে।’
২০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জিয়াউর রহমান বিপ্লব বলেন, ‘তাঁরা কাউন্সিলর হিসেবে ৩ বছর কোনো কাজ করতে পারেননি। এমপি জাহিদ ফারুক আওয়ামী লীগ মনোনীত। তাঁর কাছে যাওয়া তো অপরাধ নয়।’
বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আফজালুল করিম এ প্রসঙ্গে কথা বলতে অপরাগত প্রকাশ করে বলেন, ‘কোনো মন্তব্য নেই।’ তবে মহানগর আওয়ামী লীগের অপর সহ সভাপতি আনোয়ার হোসাইন বলেন, ‘যাঁরা প্রতিমন্ত্রীর কাছে গেছেন, তাঁরা ভোটে কাউন্সিলর হননি। যারা জনগণের জন্য কাউন্সিলর হয়েছেন, তাঁদের চিন্তা মেরুকরণ নয়।’ তিনি বলেন, ‘এতে নগর আওয়ামী লীগের কোনো প্রভাব পড়বে না।’
আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার আক্ষেপ করে বলেন, ‘মঙ্গলবার নগরীর ১৫টি টিকাদান কেন্দ্র ঘুরে একজন কাউন্সিলর পাননি। জনগণ কেন ওনাদের ভোট দেবেন।’ তাঁর মতে, মেয়র সাদিক কর্মীদের সুসংগঠিত করতে নানাভাবে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
জানা গেছে, রাজধানীতে অবস্থান করা সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ গত কয়েক দিন ধরে নগরবাসী ও কর্মীদের সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা বিষয় আলোচনা করছেন। এ সময় তিনি অতীতকে শিক্ষা হিসেবে নিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যাওয়ার জন্য নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন।
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠজন বরিশাল মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদুল হক খান মামুন বলেন, ‘কাউন্সিলরেরা এলাকার উন্নয়ন, দুঃখ-কষ্টের কথা বলতে প্রতিমন্ত্রীর কাছে গিয়েছিলেন।’
বরিশাল সিটি করপোরেশনের ৯ কাউন্সিলর গত ৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় গিয়ে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামিমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এর আগে, নির্বাচিত হওয়ার গত তিন বছরের মধ্যে তাঁরা এই প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে একবারও দেখা করেননি। হঠাৎ সিটি করপোরেশনের নির্বাচিত ৩০ কাউন্সিলের মধ্যে ৯ জনের প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করা নিয়ে বরিশালের রাজনীতিতে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের মতে, সিটি করপোরেশনের ৯ কাউন্সিলের হঠাৎ করে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের বিষয়টি বরিশালের রাজনীতিতে নতুন এক মেরুকরণের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
সম্প্রতি জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বরিশাল সদর উপজেলা চত্বরে প্রতিমন্ত্রীর ব্যানার সরানো নিয়ে প্রশাসনের সঙ্গে সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ পক্ষের লোকজন বিরোধে জড়িয়ে পড়েন। এ ঘটনার জেরে সিটি করপোরেশনের ৯ কাউন্সিলর প্রকাশ্যে প্রতিমন্ত্রীর বলয়ে ভিড়েছেন বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। তবে আওয়ামী লীগে এর কোনো প্রভাব পড়বে না বলে মনে করছে নগর আওয়ামী লীগ। বরং সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও কাউন্সিলরেরা কাজ করছেন।
গত সোমবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী, বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও বরিশাল-৫ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামীমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলরেরা। ৫ সেপ্টেম্বর বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনে সাংসদের অফিস কক্ষে তাঁরা এই সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়-সাক্ষাৎকালে কাউন্সিলরেরা প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বরিশালের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা বলেন। সেই সঙ্গে নাগরিক সেবা নিশ্চিতকল্পে অন্যান্য কাউন্সিলরদের নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
সাক্ষাৎ করা ৯ কাউন্সিলর হলেন-বিসিসির ১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আমীর হোসেন বিশ্বাস, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৌহিদুল ইসলাম বাদশা, ১২ নম্বর ওয়ার্ডের জাকির হোসেন ভুলু, ২০ নম্বর ওয়ার্ডের জিয়াউর রহমান বিপ্লব, ২২ নম্বর ওয়ার্ডের আনিছুর রহমান দুলাল, ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের এনামুল হক বাহার, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের শরীফ মো. আনিছুর রহমান, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের হুমায়ন কবির ও ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের ফরিদ আহম্মেদ। এ ছাড়া ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদসহ যুবলীগের কয়েকজন নেতা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা সকলে আওয়ামী লীগের ব্যানারে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর মনোনীত কাউন্সিলর।
সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ২১ নম্বর যুবলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান রানা বলেন, ‘কাউন্সিলরেরা ওয়ার্ডের উন্নয়ন এগিয়ে নিতে মন্ত্রীর সহায়তা চেয়েছেন। মন্ত্রীও আশ্বাস দিয়েছেন।’
জানতে চাইলে ২৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর এনামুল হক বাহার বলেন, ‘প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক আওয়ামী লীগের বরিশাল-৫ আসনের এমপি। তাঁর কাছে যেতেই পারেন। তাঁরা রাজনৈতিকভাবে সংগঠিত হতে চান।’ তিনি বলেন, ‘নেতা-কর্মীদের আত্মসম্মান নেই। রাজনৈতিক প্রশান্তিও পাচ্ছেন না। ৩ বছরে রাজনৈতিকভাবে তাঁরা দাঁড়াতে পারেননি।’
১২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাকির হোসেন ভুলু বলেন, ‘তিনি (প্রতিমন্ত্রী) স্থানীয় সাংসদ। আমাদের কাজ তাঁর কাছে থাকতেই পারে।’
২০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জিয়াউর রহমান বিপ্লব বলেন, ‘তাঁরা কাউন্সিলর হিসেবে ৩ বছর কোনো কাজ করতে পারেননি। এমপি জাহিদ ফারুক আওয়ামী লীগ মনোনীত। তাঁর কাছে যাওয়া তো অপরাধ নয়।’
বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আফজালুল করিম এ প্রসঙ্গে কথা বলতে অপরাগত প্রকাশ করে বলেন, ‘কোনো মন্তব্য নেই।’ তবে মহানগর আওয়ামী লীগের অপর সহ সভাপতি আনোয়ার হোসাইন বলেন, ‘যাঁরা প্রতিমন্ত্রীর কাছে গেছেন, তাঁরা ভোটে কাউন্সিলর হননি। যারা জনগণের জন্য কাউন্সিলর হয়েছেন, তাঁদের চিন্তা মেরুকরণ নয়।’ তিনি বলেন, ‘এতে নগর আওয়ামী লীগের কোনো প্রভাব পড়বে না।’
আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার আক্ষেপ করে বলেন, ‘মঙ্গলবার নগরীর ১৫টি টিকাদান কেন্দ্র ঘুরে একজন কাউন্সিলর পাননি। জনগণ কেন ওনাদের ভোট দেবেন।’ তাঁর মতে, মেয়র সাদিক কর্মীদের সুসংগঠিত করতে নানাভাবে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
জানা গেছে, রাজধানীতে অবস্থান করা সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ গত কয়েক দিন ধরে নগরবাসী ও কর্মীদের সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা বিষয় আলোচনা করছেন। এ সময় তিনি অতীতকে শিক্ষা হিসেবে নিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যাওয়ার জন্য নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন।
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠজন বরিশাল মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদুল হক খান মামুন বলেন, ‘কাউন্সিলরেরা এলাকার উন্নয়ন, দুঃখ-কষ্টের কথা বলতে প্রতিমন্ত্রীর কাছে গিয়েছিলেন।’
মনোনয়নপত্র সশরীরে জমা দেওয়া, দল নিবন্ধন নবায়ন, দল নিবন্ধনের সময় বাড়ানো, ঋণখেলাপি ও হলফনামায় ভুল তথ্য দিলে সদস্যপদ বাতিলসহ অন্তত ১০টি দাবি প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের কাছে তুলে ধরেছে নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ সময় অন্তর্বর্তী সরকার ও নির্বাচন কমিশনের বক্তব্যে
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় প্রতীকের পক্ষে নয় এবং এই নীতিটি সংবিধানে সংযুক্ত করার পক্ষেও দলটি একমত। সংবিধান সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় অসন্তুষ্ট নয় বিএনপি। বরং রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ও শক্তিশালী কাঠামো দাঁড় করানোর জন্য তাঁরা সর্বাত্মক...
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন গতকাল তাদের সুপারিশমালা জমা দেওয়ার পর কয়েকটি সুপারিশ নিয়ে তীব্র আলোচনা ও বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিশেষ করে বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার এবং ভরণপোষণের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করার সুপারিশগুলো নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে।
৯ ঘণ্টা আগেসংস্কারের বিষয়ে আর কোনো সংকট দেখছে না বিএনপি। এই অবস্থায় চলতি বছরের ডিসেম্বরের আগেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে মনে করছে দলটি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘সংস্কারের বিষয়ে কোনো সংকট নেই। সবাই সবার মতামত দিয়েছে। ঐকমত্য কোথায় কোথায় হয়েছে, তা জানতে এক সপ্তাহের...
৯ ঘণ্টা আগে