নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শান্তি মিছিলের নামে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ অশান্তি করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এ অভিযোগ করেন। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর মুক্তির দাবিতে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলন এই সভার আয়োজন করে।
সভায় মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই সরকার একটা তামাশা শুরু করেছে। আমরা যখন কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করি, তখন কাদের সাহেবরা শান্তি মিছিলের নামে অশান্তি করে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের উদ্দেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘কাদের সাহেব আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও মহাসচিবকে নিয়ে কথা বলেন। তাঁদের বিষয়ে কোনো কথা বলতে গেলে দাঁত ব্রাশ করে নেবেন ও আয়নায় চেহারা দেখে নেবেন।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘কাদের সাহেব সব সময় বলেন নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হওয়ার সুযোগ নাই। কিন্তু আমরা বলব এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে হবে। ১৯৯৬ সালে জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মিলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন করেছে। সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংযুক্ত করেছেন খালেদা জিয়া। এখন আবার এই সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার যুক্ত করে নির্বাচন করতে হবে।’
প্রতিবাদ সভায় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান বলেন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবীর রিজভীসহ অনেক কেন্দ্রীয় নেতাকে ফ্যাসিবাদী সরকারের নির্দেশে জামিন দেওয়া হচ্ছে না।
শান্তি মিছিলের নামে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ অশান্তি করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এ অভিযোগ করেন। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর মুক্তির দাবিতে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলন এই সভার আয়োজন করে।
সভায় মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই সরকার একটা তামাশা শুরু করেছে। আমরা যখন কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করি, তখন কাদের সাহেবরা শান্তি মিছিলের নামে অশান্তি করে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের উদ্দেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘কাদের সাহেব আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও মহাসচিবকে নিয়ে কথা বলেন। তাঁদের বিষয়ে কোনো কথা বলতে গেলে দাঁত ব্রাশ করে নেবেন ও আয়নায় চেহারা দেখে নেবেন।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘কাদের সাহেব সব সময় বলেন নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হওয়ার সুযোগ নাই। কিন্তু আমরা বলব এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে হবে। ১৯৯৬ সালে জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মিলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন করেছে। সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংযুক্ত করেছেন খালেদা জিয়া। এখন আবার এই সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার যুক্ত করে নির্বাচন করতে হবে।’
প্রতিবাদ সভায় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান বলেন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবীর রিজভীসহ অনেক কেন্দ্রীয় নেতাকে ফ্যাসিবাদী সরকারের নির্দেশে জামিন দেওয়া হচ্ছে না।
মির্জা আব্বাস বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি প্রমাণ করে—গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘আর কোনো তালেবানি নির্বাচন চলবে না, জনগণ তা মেনে নেবে না। বিএনপির বিরুদ্ধে মানুষকে ভুল বোঝানোর চেষ্টা করে লাভ নেই।’
৫ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামী বলেছে, অবিলম্বে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা করতে হবে এবং এই সনদ মেনেই বর্তমান ও ভবিষ্যতের সরকারকে দেশ পরিচালনা করতে হবে। অন্যথায়, আবারও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ নিয়ে মাঠে নামতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে দলটি।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনি ভিত্তির দাবি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘আমাদের আশঙ্কা হলো, যদি এসব সংস্কার এখন থেকেই বাস্তবায়নের উদ্যোগ না নেওয়া হয় এবং ভবিষ্যতে অন্য কোনো সরকারের ওপর তা ন্যস্ত করা হয়, তাহলে নানা ধরনের
১৯ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেছেন, সরকার যদি জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে গড়িমসি করে, তাহলে বুঝতে হবে ‘কুচ কালা হ্যায়’ (কিছু একটা সমস্যা আছে)। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের সমাপনী..
১৯ ঘণ্টা আগে