নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর নারীর অধিকার নিশ্চিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার গণভবনে সংরক্ষিত আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের উদ্দেশ্যে দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, মনোনয়ন না পেলেও নিজেদের কাজ অব্যাহত রাখতে হবে। নেতৃত্ব দেওয়ার আকাঙ্ক্ষা যেন হারিয়ে না যায়, মানুষের পাশে থেকে তাদের জন্য কাজ করতে হবে।
আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সবাইকে যোগ্য উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তবে আবেদনকারী ১ হাজার ৫৫৩ জনের মধ্য থেকে ৪৮ জন নির্বাচন করা বেশ কঠিন। তার পরও সেটি করতে হবে।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর নারীর অধিকার নিশ্চিত হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে চললে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করা যায়, সেটি আমরা প্রমাণ করেছি। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে। এত চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজকের এই বাংলাদেশ। দেশের এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।
শেখ হাসিনা বলেন, এত চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আওয়ামী লীগ যে বারবার ক্ষমতায় আসবে, এটা কখনো কেউ ভাবতে পারেনি। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল, এরপর ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে ২০০৯ থেকে এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় রয়েছে।
২০০৯ সালে সরকার গঠনের সময় দেশের অবস্থা খুব খারাপ ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিধ্বস্ত অর্থনীতি, বিপর্যস্ত সমাজ ও বিশৃঙ্খল অবস্থা ছিল। সেগুলো কাটিয়ে উঠেই আমাদের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় পথচলা। সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে চললে যেকোনো অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, আমরা সেটি করে দেখিয়েছি। বিশ্বে বাংলাদেশ আজ মর্যাদার আসনে বসতে পেরেছে।
অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে বাংলাদেশ আজকের অবস্থায় পৌঁছেছে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। এই দেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। আগে বিদেশের মানুষ বাংলাদেশের নাম শুনলে বলত ভিক্ষা করে খায়, সাহায্য নিয়ে চলে। নেতিবাচক একটা ধারণা ছিল। আমার খুব কষ্ট হতো। কেন আমাদের অবহেলার চোখে দেখবে? দেশের ভাবমূর্তি পরিবর্তন করে যাতে বিশ্ববাসী সম্মানের চোখে দেখে সেই উদ্যোগে এগিয়েছি। এখন বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ একটা মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে।
১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট খুনিরা শিশু রাসেলকে পর্যন্ত হত্যা করেছিল এজন্য যে, তারা চেয়েছিল যেন ভবিষ্যতে বঙ্গবন্ধুর রক্তের কেউ ক্ষমতায় আসতে না পারে। কিন্তু আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। আমি বারবার মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখেছি।
১৯৮১ সালে দেশে ফেরার দিন ঝড়-ঝাপটা থাকার কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, দুই চোখ খুঁজে বেড়াচ্ছিল ভাইদের। আমি তো তাদের পাইনি, পেয়েছিলাম সারি সারি কবর। সেই কবর ছুঁয়ে শপথ করেছিলাম, স্বাধীনতা ব্যর্থ হতে দেব না। আমার এই যাত্রাপথ সহজ ছিল না। নানান রকম ষড়যন্ত্র চলছিল, এখনো রয়েছে।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নির্যাতন-অত্যাচার সহ্য করে সংগ্রাম করেছে মন্তব্য করে দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, তাই মানুষের সমর্থন আর ভালোবাসাই আমাদের প্রেরণা। আমি অসংখ্যবার মৃত্যুকে মুখোমুখি দেখেছি। আমাকে মোকাবিলা করতে হয়েছে। আমাকে রক্ষায় অনেকে নিজের জীবন দিয়ে গেছেন।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর নারীর অধিকার নিশ্চিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার গণভবনে সংরক্ষিত আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের উদ্দেশ্যে দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, মনোনয়ন না পেলেও নিজেদের কাজ অব্যাহত রাখতে হবে। নেতৃত্ব দেওয়ার আকাঙ্ক্ষা যেন হারিয়ে না যায়, মানুষের পাশে থেকে তাদের জন্য কাজ করতে হবে।
আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সবাইকে যোগ্য উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তবে আবেদনকারী ১ হাজার ৫৫৩ জনের মধ্য থেকে ৪৮ জন নির্বাচন করা বেশ কঠিন। তার পরও সেটি করতে হবে।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর নারীর অধিকার নিশ্চিত হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে চললে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করা যায়, সেটি আমরা প্রমাণ করেছি। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে। এত চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজকের এই বাংলাদেশ। দেশের এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।
শেখ হাসিনা বলেন, এত চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আওয়ামী লীগ যে বারবার ক্ষমতায় আসবে, এটা কখনো কেউ ভাবতে পারেনি। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল, এরপর ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে ২০০৯ থেকে এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় রয়েছে।
২০০৯ সালে সরকার গঠনের সময় দেশের অবস্থা খুব খারাপ ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিধ্বস্ত অর্থনীতি, বিপর্যস্ত সমাজ ও বিশৃঙ্খল অবস্থা ছিল। সেগুলো কাটিয়ে উঠেই আমাদের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় পথচলা। সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে চললে যেকোনো অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, আমরা সেটি করে দেখিয়েছি। বিশ্বে বাংলাদেশ আজ মর্যাদার আসনে বসতে পেরেছে।
অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে বাংলাদেশ আজকের অবস্থায় পৌঁছেছে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। এই দেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। আগে বিদেশের মানুষ বাংলাদেশের নাম শুনলে বলত ভিক্ষা করে খায়, সাহায্য নিয়ে চলে। নেতিবাচক একটা ধারণা ছিল। আমার খুব কষ্ট হতো। কেন আমাদের অবহেলার চোখে দেখবে? দেশের ভাবমূর্তি পরিবর্তন করে যাতে বিশ্ববাসী সম্মানের চোখে দেখে সেই উদ্যোগে এগিয়েছি। এখন বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ একটা মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে।
১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট খুনিরা শিশু রাসেলকে পর্যন্ত হত্যা করেছিল এজন্য যে, তারা চেয়েছিল যেন ভবিষ্যতে বঙ্গবন্ধুর রক্তের কেউ ক্ষমতায় আসতে না পারে। কিন্তু আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। আমি বারবার মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখেছি।
১৯৮১ সালে দেশে ফেরার দিন ঝড়-ঝাপটা থাকার কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, দুই চোখ খুঁজে বেড়াচ্ছিল ভাইদের। আমি তো তাদের পাইনি, পেয়েছিলাম সারি সারি কবর। সেই কবর ছুঁয়ে শপথ করেছিলাম, স্বাধীনতা ব্যর্থ হতে দেব না। আমার এই যাত্রাপথ সহজ ছিল না। নানান রকম ষড়যন্ত্র চলছিল, এখনো রয়েছে।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নির্যাতন-অত্যাচার সহ্য করে সংগ্রাম করেছে মন্তব্য করে দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, তাই মানুষের সমর্থন আর ভালোবাসাই আমাদের প্রেরণা। আমি অসংখ্যবার মৃত্যুকে মুখোমুখি দেখেছি। আমাকে মোকাবিলা করতে হয়েছে। আমাকে রক্ষায় অনেকে নিজের জীবন দিয়ে গেছেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। আজ শনিবার ঈদুল আজহার রাতে রাজধানীর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
৬ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
১১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগে