নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকারের সংবিধান সংস্কার কমিশন কর্তৃক প্রস্তাবিত রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠন প্রশ্নে ঐকমত্য হয়নি। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে বিএনপি, সিপিবিসহ কয়েকটি দল এই প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ অধিকাংশ দল সাংবিধানিক নিয়োগের ক্ষেত্রে এনসিসি গঠন জরুরি বলে জানিয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে কমিশনের দ্বিতীয় দফা সংলাপের তৃতীয় দিনের আলোচনার দুপুরের বিরতিতে এসব কথা জানান দলগুলোর নেতারা।
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘আমাদের অ্যাটর্নি জেনারেল, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, মানবাধিকার কমিশনসহ গুরুত্বপূর্ণ যেসব নিয়োগ আছে, সেসব জায়গায় আগে যে প্রক্রিয়ায় নিয়োগ হতো, সেখানে আমরা দেখতাম অনেকটা দলীয় নিয়োগ হতো। তাই সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগ কীভাবে হবে, তা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এগুলো কি আগের নিয়মেই হবে? নাকি এখানে কোনো সংস্কার চাই। আমরা বলেছি, এখানে সংস্কার চাই। এই সংস্কারের প্রস্তাবটাই এনসিসি। এ বিষয়ে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল একমত প্রকাশ করেছে। কয়েকটি দল এখনো একমত হয় নাই, আমরা আশা করি, তারা শিগগির একমত হবে।’
মজিবুর রহমান মঞ্জু আরও বলেন, ‘এনসিসির বিষয়ে পুরোটাতেই আমরা একমত পোষণ করেছি। শুধু একটি বিষয়ে দ্বিমত জানিয়েছি, প্রধান বিচারপতিকে এটার বাইরে রাখা যেতে পারে।’
মঞ্জু বলেন, নির্বাহী বিভাগের নামে সব নিয়োগ একজন ব্যক্তি, একটি দলের ইচ্ছার অধীনে চলে যায়।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘আমরা এনসিসির বিষয়ে আগে থেকেই নীতিগতভাবে একমত ছিলাম। কিন্তু আজকে আমরা লক্ষ করলাম, সরকারের হস্তক্ষেপ ছাড়া সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নিরপেক্ষভাবে কাজ করার সক্ষমতা নিয়ে যাঁরা দীর্ঘদিন আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন, তাঁরা এখন এটির বিরোধিতা করছেন। আমরা মনে করি, এসব সংস্কারের এখনই সময়, দলীয় সরকার এই জায়গাগুলো সংস্কার করবে না।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘এনসিসি গঠনের বিষয়ে কিছু দল পক্ষে, আর কিছু দল বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তবে যারা বিপক্ষে রয়েছে, তাদের পক্ষ থেকে বিকল্প প্রস্তাব দিতে হবে।’
নাহিদ বলেন, ‘এনসিসি গঠন প্রক্রিয়ায় পূর্ণ সমর্থন রয়েছে এনসিপির। কারণ, বিগত দিনে নির্বাচন কমিশন, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, দুদক, মানবাধিকার কমিশনসহ বিভিন্ন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান দলীয়করণ করা হয়েছে। বিতর্কিত করা হয়েছে। বিশেষ করে, নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। একতরফা নির্বাচনের বিষয়ে কমিশন সব সময় সাফাই গেয়ে গেছে। আর গুম-খুন বন্ধে মানবাধিকার কমিশন কোনো ভূমিকা রাখেনি। আমরা আগের প্রক্রিয়ায় যে নিয়োগ, তা কোনোভাবেই সমর্থন করি না। যারা বিরোধিতা করছেন, তাদের যদি বিকল্প কোনো প্রস্তাবনা থাকে, এই কমিশনগুলো যাতে নিরপেক্ষ থাকে, দলীয়করণ না হয়, রাষ্ট্রের সবার যাতে এই কমিশনগুলোর প্রতি আস্থা থাকে, সেই বিষগুলো যাতে নিশ্চিত করা হয়।’
নাহিদ বলেন, ‘বিগত সময়ে নির্বাহী বিভাগ বা প্রধানমন্ত্রী যেভাবে ক্ষমতাচর্চা করত, তা অন্যায্য ও অগণতান্ত্রিক। সেই সংস্কৃতি থেকে আমাদের সরে আসতে হবে। সেটার জন্যই গণ-অভ্যুত্থান, সেটার জন্যই সংস্কার, সেটার জন্যই এত আলোচনা। তাই আমরা আহ্বান জানিয়েছি যে, দলীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য যেন সবাই কাজ করে। সরকারের সঙ্গে আলোচনায় আমরা বলেছিলাম, অ্যাটর্নি জেনারেল ও সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান এনসিসির এখতিয়ারে থাকা উচিত না। এটা সরকারের আওতায়ই থাকা উচিত। তাই আমরা চাই, এসব প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে যেন সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ না থাকে। জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য এসব প্রতিষ্ঠানকে স্বচ্ছ রাখতে হবে।’
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) জহির উদ্দিন স্বপন বলেন, ‘রাষ্টের ৫৪ বছরের যে কর্তৃত্ববাদী শাসন তৈরি আছে, তা থেকে উত্তরণের জন্য এনসিসির প্রস্তাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার ক্ষমতাকাঠামো, গঠন প্রণালি কী হবে, তা নিয়ে আলোচনা হতে পারে।’
ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘এই কাউন্সিল গঠন জাতির জন্য খুবই জরুরি। কিন্তু এটি যেন সরকারের ভেতরে আরেকটি সরকার না হয়, সে বিষয়ে নজর রাখতে হবে।’
১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বিএলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘আমরা বলেছি, এটা এই মুহূর্তে অপ্রয়োজনীয়। ভবিষ্যতে যে রাজনৈতিক সরকার আসবে, তারাই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।’
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে এনসিসির প্রয়োজন মনে করছি না। কিন্তু আরও আলোচনার ভিত্তিতে পরে এইসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এনসিসির বিষয়ে অনেকে ঐকমত্য। কিন্তু আমরা খোঁজ নিয়ে দেখলাম, অনেকগুলো জোট, বড় দল এখনো ঐকমত্য হচ্ছে না।’
রুহিন হোসেন প্রিন্স আরও বলেন, ‘সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এই মুহূর্তে সময়ের দাবি। আমরা আশা করি, ঐকমত্য কমিশন ও সরকার নির্বাচনের জন্য যথাযথ ভূমিকা পালন করবে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের সংবিধান সংস্কার কমিশন কর্তৃক প্রস্তাবিত রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠন প্রশ্নে ঐকমত্য হয়নি। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে বিএনপি, সিপিবিসহ কয়েকটি দল এই প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ অধিকাংশ দল সাংবিধানিক নিয়োগের ক্ষেত্রে এনসিসি গঠন জরুরি বলে জানিয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে কমিশনের দ্বিতীয় দফা সংলাপের তৃতীয় দিনের আলোচনার দুপুরের বিরতিতে এসব কথা জানান দলগুলোর নেতারা।
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘আমাদের অ্যাটর্নি জেনারেল, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, মানবাধিকার কমিশনসহ গুরুত্বপূর্ণ যেসব নিয়োগ আছে, সেসব জায়গায় আগে যে প্রক্রিয়ায় নিয়োগ হতো, সেখানে আমরা দেখতাম অনেকটা দলীয় নিয়োগ হতো। তাই সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগ কীভাবে হবে, তা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এগুলো কি আগের নিয়মেই হবে? নাকি এখানে কোনো সংস্কার চাই। আমরা বলেছি, এখানে সংস্কার চাই। এই সংস্কারের প্রস্তাবটাই এনসিসি। এ বিষয়ে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল একমত প্রকাশ করেছে। কয়েকটি দল এখনো একমত হয় নাই, আমরা আশা করি, তারা শিগগির একমত হবে।’
মজিবুর রহমান মঞ্জু আরও বলেন, ‘এনসিসির বিষয়ে পুরোটাতেই আমরা একমত পোষণ করেছি। শুধু একটি বিষয়ে দ্বিমত জানিয়েছি, প্রধান বিচারপতিকে এটার বাইরে রাখা যেতে পারে।’
মঞ্জু বলেন, নির্বাহী বিভাগের নামে সব নিয়োগ একজন ব্যক্তি, একটি দলের ইচ্ছার অধীনে চলে যায়।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘আমরা এনসিসির বিষয়ে আগে থেকেই নীতিগতভাবে একমত ছিলাম। কিন্তু আজকে আমরা লক্ষ করলাম, সরকারের হস্তক্ষেপ ছাড়া সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নিরপেক্ষভাবে কাজ করার সক্ষমতা নিয়ে যাঁরা দীর্ঘদিন আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন, তাঁরা এখন এটির বিরোধিতা করছেন। আমরা মনে করি, এসব সংস্কারের এখনই সময়, দলীয় সরকার এই জায়গাগুলো সংস্কার করবে না।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘এনসিসি গঠনের বিষয়ে কিছু দল পক্ষে, আর কিছু দল বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তবে যারা বিপক্ষে রয়েছে, তাদের পক্ষ থেকে বিকল্প প্রস্তাব দিতে হবে।’
নাহিদ বলেন, ‘এনসিসি গঠন প্রক্রিয়ায় পূর্ণ সমর্থন রয়েছে এনসিপির। কারণ, বিগত দিনে নির্বাচন কমিশন, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, দুদক, মানবাধিকার কমিশনসহ বিভিন্ন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান দলীয়করণ করা হয়েছে। বিতর্কিত করা হয়েছে। বিশেষ করে, নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। একতরফা নির্বাচনের বিষয়ে কমিশন সব সময় সাফাই গেয়ে গেছে। আর গুম-খুন বন্ধে মানবাধিকার কমিশন কোনো ভূমিকা রাখেনি। আমরা আগের প্রক্রিয়ায় যে নিয়োগ, তা কোনোভাবেই সমর্থন করি না। যারা বিরোধিতা করছেন, তাদের যদি বিকল্প কোনো প্রস্তাবনা থাকে, এই কমিশনগুলো যাতে নিরপেক্ষ থাকে, দলীয়করণ না হয়, রাষ্ট্রের সবার যাতে এই কমিশনগুলোর প্রতি আস্থা থাকে, সেই বিষগুলো যাতে নিশ্চিত করা হয়।’
নাহিদ বলেন, ‘বিগত সময়ে নির্বাহী বিভাগ বা প্রধানমন্ত্রী যেভাবে ক্ষমতাচর্চা করত, তা অন্যায্য ও অগণতান্ত্রিক। সেই সংস্কৃতি থেকে আমাদের সরে আসতে হবে। সেটার জন্যই গণ-অভ্যুত্থান, সেটার জন্যই সংস্কার, সেটার জন্যই এত আলোচনা। তাই আমরা আহ্বান জানিয়েছি যে, দলীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য যেন সবাই কাজ করে। সরকারের সঙ্গে আলোচনায় আমরা বলেছিলাম, অ্যাটর্নি জেনারেল ও সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান এনসিসির এখতিয়ারে থাকা উচিত না। এটা সরকারের আওতায়ই থাকা উচিত। তাই আমরা চাই, এসব প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে যেন সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ না থাকে। জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য এসব প্রতিষ্ঠানকে স্বচ্ছ রাখতে হবে।’
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) জহির উদ্দিন স্বপন বলেন, ‘রাষ্টের ৫৪ বছরের যে কর্তৃত্ববাদী শাসন তৈরি আছে, তা থেকে উত্তরণের জন্য এনসিসির প্রস্তাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার ক্ষমতাকাঠামো, গঠন প্রণালি কী হবে, তা নিয়ে আলোচনা হতে পারে।’
ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘এই কাউন্সিল গঠন জাতির জন্য খুবই জরুরি। কিন্তু এটি যেন সরকারের ভেতরে আরেকটি সরকার না হয়, সে বিষয়ে নজর রাখতে হবে।’
১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বিএলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘আমরা বলেছি, এটা এই মুহূর্তে অপ্রয়োজনীয়। ভবিষ্যতে যে রাজনৈতিক সরকার আসবে, তারাই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।’
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে এনসিসির প্রয়োজন মনে করছি না। কিন্তু আরও আলোচনার ভিত্তিতে পরে এইসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এনসিসির বিষয়ে অনেকে ঐকমত্য। কিন্তু আমরা খোঁজ নিয়ে দেখলাম, অনেকগুলো জোট, বড় দল এখনো ঐকমত্য হচ্ছে না।’
রুহিন হোসেন প্রিন্স আরও বলেন, ‘সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এই মুহূর্তে সময়ের দাবি। আমরা আশা করি, ঐকমত্য কমিশন ও সরকার নির্বাচনের জন্য যথাযথ ভূমিকা পালন করবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকারের সংবিধান সংস্কার কমিশন কর্তৃক প্রস্তাবিত রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠন প্রশ্নে ঐকমত্য হয়নি। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে বিএনপি, সিপিবিসহ কয়েকটি দল এই প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ অধিকাংশ দল সাংবিধানিক নিয়োগের ক্ষেত্রে এনসিসি গঠন জরুরি বলে জানিয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে কমিশনের দ্বিতীয় দফা সংলাপের তৃতীয় দিনের আলোচনার দুপুরের বিরতিতে এসব কথা জানান দলগুলোর নেতারা।
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘আমাদের অ্যাটর্নি জেনারেল, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, মানবাধিকার কমিশনসহ গুরুত্বপূর্ণ যেসব নিয়োগ আছে, সেসব জায়গায় আগে যে প্রক্রিয়ায় নিয়োগ হতো, সেখানে আমরা দেখতাম অনেকটা দলীয় নিয়োগ হতো। তাই সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগ কীভাবে হবে, তা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এগুলো কি আগের নিয়মেই হবে? নাকি এখানে কোনো সংস্কার চাই। আমরা বলেছি, এখানে সংস্কার চাই। এই সংস্কারের প্রস্তাবটাই এনসিসি। এ বিষয়ে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল একমত প্রকাশ করেছে। কয়েকটি দল এখনো একমত হয় নাই, আমরা আশা করি, তারা শিগগির একমত হবে।’
মজিবুর রহমান মঞ্জু আরও বলেন, ‘এনসিসির বিষয়ে পুরোটাতেই আমরা একমত পোষণ করেছি। শুধু একটি বিষয়ে দ্বিমত জানিয়েছি, প্রধান বিচারপতিকে এটার বাইরে রাখা যেতে পারে।’
মঞ্জু বলেন, নির্বাহী বিভাগের নামে সব নিয়োগ একজন ব্যক্তি, একটি দলের ইচ্ছার অধীনে চলে যায়।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘আমরা এনসিসির বিষয়ে আগে থেকেই নীতিগতভাবে একমত ছিলাম। কিন্তু আজকে আমরা লক্ষ করলাম, সরকারের হস্তক্ষেপ ছাড়া সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নিরপেক্ষভাবে কাজ করার সক্ষমতা নিয়ে যাঁরা দীর্ঘদিন আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন, তাঁরা এখন এটির বিরোধিতা করছেন। আমরা মনে করি, এসব সংস্কারের এখনই সময়, দলীয় সরকার এই জায়গাগুলো সংস্কার করবে না।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘এনসিসি গঠনের বিষয়ে কিছু দল পক্ষে, আর কিছু দল বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তবে যারা বিপক্ষে রয়েছে, তাদের পক্ষ থেকে বিকল্প প্রস্তাব দিতে হবে।’
নাহিদ বলেন, ‘এনসিসি গঠন প্রক্রিয়ায় পূর্ণ সমর্থন রয়েছে এনসিপির। কারণ, বিগত দিনে নির্বাচন কমিশন, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, দুদক, মানবাধিকার কমিশনসহ বিভিন্ন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান দলীয়করণ করা হয়েছে। বিতর্কিত করা হয়েছে। বিশেষ করে, নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। একতরফা নির্বাচনের বিষয়ে কমিশন সব সময় সাফাই গেয়ে গেছে। আর গুম-খুন বন্ধে মানবাধিকার কমিশন কোনো ভূমিকা রাখেনি। আমরা আগের প্রক্রিয়ায় যে নিয়োগ, তা কোনোভাবেই সমর্থন করি না। যারা বিরোধিতা করছেন, তাদের যদি বিকল্প কোনো প্রস্তাবনা থাকে, এই কমিশনগুলো যাতে নিরপেক্ষ থাকে, দলীয়করণ না হয়, রাষ্ট্রের সবার যাতে এই কমিশনগুলোর প্রতি আস্থা থাকে, সেই বিষগুলো যাতে নিশ্চিত করা হয়।’
নাহিদ বলেন, ‘বিগত সময়ে নির্বাহী বিভাগ বা প্রধানমন্ত্রী যেভাবে ক্ষমতাচর্চা করত, তা অন্যায্য ও অগণতান্ত্রিক। সেই সংস্কৃতি থেকে আমাদের সরে আসতে হবে। সেটার জন্যই গণ-অভ্যুত্থান, সেটার জন্যই সংস্কার, সেটার জন্যই এত আলোচনা। তাই আমরা আহ্বান জানিয়েছি যে, দলীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য যেন সবাই কাজ করে। সরকারের সঙ্গে আলোচনায় আমরা বলেছিলাম, অ্যাটর্নি জেনারেল ও সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান এনসিসির এখতিয়ারে থাকা উচিত না। এটা সরকারের আওতায়ই থাকা উচিত। তাই আমরা চাই, এসব প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে যেন সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ না থাকে। জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য এসব প্রতিষ্ঠানকে স্বচ্ছ রাখতে হবে।’
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) জহির উদ্দিন স্বপন বলেন, ‘রাষ্টের ৫৪ বছরের যে কর্তৃত্ববাদী শাসন তৈরি আছে, তা থেকে উত্তরণের জন্য এনসিসির প্রস্তাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার ক্ষমতাকাঠামো, গঠন প্রণালি কী হবে, তা নিয়ে আলোচনা হতে পারে।’
ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘এই কাউন্সিল গঠন জাতির জন্য খুবই জরুরি। কিন্তু এটি যেন সরকারের ভেতরে আরেকটি সরকার না হয়, সে বিষয়ে নজর রাখতে হবে।’
১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বিএলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘আমরা বলেছি, এটা এই মুহূর্তে অপ্রয়োজনীয়। ভবিষ্যতে যে রাজনৈতিক সরকার আসবে, তারাই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।’
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে এনসিসির প্রয়োজন মনে করছি না। কিন্তু আরও আলোচনার ভিত্তিতে পরে এইসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এনসিসির বিষয়ে অনেকে ঐকমত্য। কিন্তু আমরা খোঁজ নিয়ে দেখলাম, অনেকগুলো জোট, বড় দল এখনো ঐকমত্য হচ্ছে না।’
রুহিন হোসেন প্রিন্স আরও বলেন, ‘সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এই মুহূর্তে সময়ের দাবি। আমরা আশা করি, ঐকমত্য কমিশন ও সরকার নির্বাচনের জন্য যথাযথ ভূমিকা পালন করবে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের সংবিধান সংস্কার কমিশন কর্তৃক প্রস্তাবিত রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠন প্রশ্নে ঐকমত্য হয়নি। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে বিএনপি, সিপিবিসহ কয়েকটি দল এই প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ অধিকাংশ দল সাংবিধানিক নিয়োগের ক্ষেত্রে এনসিসি গঠন জরুরি বলে জানিয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে কমিশনের দ্বিতীয় দফা সংলাপের তৃতীয় দিনের আলোচনার দুপুরের বিরতিতে এসব কথা জানান দলগুলোর নেতারা।
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘আমাদের অ্যাটর্নি জেনারেল, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, মানবাধিকার কমিশনসহ গুরুত্বপূর্ণ যেসব নিয়োগ আছে, সেসব জায়গায় আগে যে প্রক্রিয়ায় নিয়োগ হতো, সেখানে আমরা দেখতাম অনেকটা দলীয় নিয়োগ হতো। তাই সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগ কীভাবে হবে, তা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এগুলো কি আগের নিয়মেই হবে? নাকি এখানে কোনো সংস্কার চাই। আমরা বলেছি, এখানে সংস্কার চাই। এই সংস্কারের প্রস্তাবটাই এনসিসি। এ বিষয়ে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল একমত প্রকাশ করেছে। কয়েকটি দল এখনো একমত হয় নাই, আমরা আশা করি, তারা শিগগির একমত হবে।’
মজিবুর রহমান মঞ্জু আরও বলেন, ‘এনসিসির বিষয়ে পুরোটাতেই আমরা একমত পোষণ করেছি। শুধু একটি বিষয়ে দ্বিমত জানিয়েছি, প্রধান বিচারপতিকে এটার বাইরে রাখা যেতে পারে।’
মঞ্জু বলেন, নির্বাহী বিভাগের নামে সব নিয়োগ একজন ব্যক্তি, একটি দলের ইচ্ছার অধীনে চলে যায়।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘আমরা এনসিসির বিষয়ে আগে থেকেই নীতিগতভাবে একমত ছিলাম। কিন্তু আজকে আমরা লক্ষ করলাম, সরকারের হস্তক্ষেপ ছাড়া সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নিরপেক্ষভাবে কাজ করার সক্ষমতা নিয়ে যাঁরা দীর্ঘদিন আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন, তাঁরা এখন এটির বিরোধিতা করছেন। আমরা মনে করি, এসব সংস্কারের এখনই সময়, দলীয় সরকার এই জায়গাগুলো সংস্কার করবে না।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘এনসিসি গঠনের বিষয়ে কিছু দল পক্ষে, আর কিছু দল বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তবে যারা বিপক্ষে রয়েছে, তাদের পক্ষ থেকে বিকল্প প্রস্তাব দিতে হবে।’
নাহিদ বলেন, ‘এনসিসি গঠন প্রক্রিয়ায় পূর্ণ সমর্থন রয়েছে এনসিপির। কারণ, বিগত দিনে নির্বাচন কমিশন, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, দুদক, মানবাধিকার কমিশনসহ বিভিন্ন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান দলীয়করণ করা হয়েছে। বিতর্কিত করা হয়েছে। বিশেষ করে, নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। একতরফা নির্বাচনের বিষয়ে কমিশন সব সময় সাফাই গেয়ে গেছে। আর গুম-খুন বন্ধে মানবাধিকার কমিশন কোনো ভূমিকা রাখেনি। আমরা আগের প্রক্রিয়ায় যে নিয়োগ, তা কোনোভাবেই সমর্থন করি না। যারা বিরোধিতা করছেন, তাদের যদি বিকল্প কোনো প্রস্তাবনা থাকে, এই কমিশনগুলো যাতে নিরপেক্ষ থাকে, দলীয়করণ না হয়, রাষ্ট্রের সবার যাতে এই কমিশনগুলোর প্রতি আস্থা থাকে, সেই বিষগুলো যাতে নিশ্চিত করা হয়।’
নাহিদ বলেন, ‘বিগত সময়ে নির্বাহী বিভাগ বা প্রধানমন্ত্রী যেভাবে ক্ষমতাচর্চা করত, তা অন্যায্য ও অগণতান্ত্রিক। সেই সংস্কৃতি থেকে আমাদের সরে আসতে হবে। সেটার জন্যই গণ-অভ্যুত্থান, সেটার জন্যই সংস্কার, সেটার জন্যই এত আলোচনা। তাই আমরা আহ্বান জানিয়েছি যে, দলীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য যেন সবাই কাজ করে। সরকারের সঙ্গে আলোচনায় আমরা বলেছিলাম, অ্যাটর্নি জেনারেল ও সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান এনসিসির এখতিয়ারে থাকা উচিত না। এটা সরকারের আওতায়ই থাকা উচিত। তাই আমরা চাই, এসব প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে যেন সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ না থাকে। জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য এসব প্রতিষ্ঠানকে স্বচ্ছ রাখতে হবে।’
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) জহির উদ্দিন স্বপন বলেন, ‘রাষ্টের ৫৪ বছরের যে কর্তৃত্ববাদী শাসন তৈরি আছে, তা থেকে উত্তরণের জন্য এনসিসির প্রস্তাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার ক্ষমতাকাঠামো, গঠন প্রণালি কী হবে, তা নিয়ে আলোচনা হতে পারে।’
ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘এই কাউন্সিল গঠন জাতির জন্য খুবই জরুরি। কিন্তু এটি যেন সরকারের ভেতরে আরেকটি সরকার না হয়, সে বিষয়ে নজর রাখতে হবে।’
১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বিএলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘আমরা বলেছি, এটা এই মুহূর্তে অপ্রয়োজনীয়। ভবিষ্যতে যে রাজনৈতিক সরকার আসবে, তারাই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।’
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে এনসিসির প্রয়োজন মনে করছি না। কিন্তু আরও আলোচনার ভিত্তিতে পরে এইসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এনসিসির বিষয়ে অনেকে ঐকমত্য। কিন্তু আমরা খোঁজ নিয়ে দেখলাম, অনেকগুলো জোট, বড় দল এখনো ঐকমত্য হচ্ছে না।’
রুহিন হোসেন প্রিন্স আরও বলেন, ‘সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এই মুহূর্তে সময়ের দাবি। আমরা আশা করি, ঐকমত্য কমিশন ও সরকার নির্বাচনের জন্য যথাযথ ভূমিকা পালন করবে।’

আওয়ামী লীগ বাদে সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) এবং ঢাকা জেলা শাখা সমন্বয়...
৬ মিনিট আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ধারণা দিয়ে সব ধর্ম-বর্ণের মানুষকে এক পরিচয়ের বন্ধনে যুক্ত করেছেন। সেই ধারায় খালেদা জিয়া ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষায় পৃথক অধিদপ্তর গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। বিএনপি সরকারে এলে ঢাকায় একটি পৃথক সাংস্কৃতিক...
২৬ মিনিট আগে
সচিবালয়ে গিয়ে কয়েকটি রাজনৈতিক দল জেলা প্রশাসক (ডিসি) ভাগাভাগি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে দলের ঢাকা জেলা ও দুই মহানগর শাখার সমন্বয় সভায়...
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী নভেম্বরের মধ্যে দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আশা করি নভেম্বরের মধ্যে দেশে ফিরবেন।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগ বাদে সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) এবং ঢাকা জেলা শাখা সমন্বয় সভা তিনি এ কথা জানান।
সারজিস বলেন, ‘সব দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান-পূর্ববর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ এবং তার যেকোনো সহযোগী সংগঠনের পদে ছিল, এমন কেউ এনসিপির কোনো আহ্বায়ক কমিটিতে আসতে পারবে না। নিষ্ক্রিয়, বিতর্কিত কাউকে কমিটিতে রাখা যাবে না। একদম স্পষ্ট কথা হচ্ছে, কেউ যদি মনে করেন এনসিপিতে এসে আগের বা নিজের কোনো ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করবেন বা প্রত্যাশা করবেন, তাহলে আপনারা হয় আগের জায়গায় ফিরে যান অথবা এনসিপি থেকে দূরে থাকুন।’
সারজিস বলেন, ‘এনসিপি বাংলাদেশে ৪৬ নম্বর রাজনৈতিক দল হতে আসেনি। আমরা হয় জনগণের হয়ে সরকারি দল হিসেবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করব, না হয় শক্তিশালী বিরোধী দল হব। জাতীয় পার্টির মতো পোষা বিরোধী দল হতেও আসিনি।
তিন দিনের মধ্যে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ সারজিস। আর ১৫ নভেম্বরের মধ্যে প্রতিটি জেলা ও মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি করার নির্দেশনা দেন তিনি। সারজিস বলেন, ‘১৫ নভেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি জেলা ও মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি করতে হবে। ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড কিংবা মহানগর, থানা, ওয়ার্ড, বাংলাদেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে এনসিপির আহ্বায়ক কমিটি থাকতে হবে। যদি আমরা এটা করতে পারি, তাহলে আগামী সংসদ নির্বাচনে এনসিপি বাংলাদেশের শক্তিশালী দুটি রাজনৈতিক দলের একটি হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’
সারজিস জানান, কমিটিগুলোর আহ্বায়ক চল্লিশোর্ধ্ব হতে হবে, সদস্যসচিব কোনোভাবেই ৩৫ বছরের নিচে হবে না।
সমন্বয় সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ (দক্ষিণাঞ্চল) প্রমুখ।

আওয়ামী লীগ বাদে সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) এবং ঢাকা জেলা শাখা সমন্বয় সভা তিনি এ কথা জানান।
সারজিস বলেন, ‘সব দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান-পূর্ববর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ এবং তার যেকোনো সহযোগী সংগঠনের পদে ছিল, এমন কেউ এনসিপির কোনো আহ্বায়ক কমিটিতে আসতে পারবে না। নিষ্ক্রিয়, বিতর্কিত কাউকে কমিটিতে রাখা যাবে না। একদম স্পষ্ট কথা হচ্ছে, কেউ যদি মনে করেন এনসিপিতে এসে আগের বা নিজের কোনো ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করবেন বা প্রত্যাশা করবেন, তাহলে আপনারা হয় আগের জায়গায় ফিরে যান অথবা এনসিপি থেকে দূরে থাকুন।’
সারজিস বলেন, ‘এনসিপি বাংলাদেশে ৪৬ নম্বর রাজনৈতিক দল হতে আসেনি। আমরা হয় জনগণের হয়ে সরকারি দল হিসেবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করব, না হয় শক্তিশালী বিরোধী দল হব। জাতীয় পার্টির মতো পোষা বিরোধী দল হতেও আসিনি।
তিন দিনের মধ্যে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ সারজিস। আর ১৫ নভেম্বরের মধ্যে প্রতিটি জেলা ও মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি করার নির্দেশনা দেন তিনি। সারজিস বলেন, ‘১৫ নভেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি জেলা ও মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি করতে হবে। ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড কিংবা মহানগর, থানা, ওয়ার্ড, বাংলাদেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে এনসিপির আহ্বায়ক কমিটি থাকতে হবে। যদি আমরা এটা করতে পারি, তাহলে আগামী সংসদ নির্বাচনে এনসিপি বাংলাদেশের শক্তিশালী দুটি রাজনৈতিক দলের একটি হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’
সারজিস জানান, কমিটিগুলোর আহ্বায়ক চল্লিশোর্ধ্ব হতে হবে, সদস্যসচিব কোনোভাবেই ৩৫ বছরের নিচে হবে না।
সমন্বয় সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ (দক্ষিণাঞ্চল) প্রমুখ।

অন্তর্বর্তী সরকারের সংবিধান সংস্কার কমিশন কর্তৃক প্রস্তাবিত রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠন প্রশ্নে ঐকমত্য হয়নি। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে বিএনপি, সিপিবিসহ কয়েকটি দল এই প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে।
১৮ জুন ২০২৫
মির্জা ফখরুল বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ধারণা দিয়ে সব ধর্ম-বর্ণের মানুষকে এক পরিচয়ের বন্ধনে যুক্ত করেছেন। সেই ধারায় খালেদা জিয়া ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষায় পৃথক অধিদপ্তর গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। বিএনপি সরকারে এলে ঢাকায় একটি পৃথক সাংস্কৃতিক...
২৬ মিনিট আগে
সচিবালয়ে গিয়ে কয়েকটি রাজনৈতিক দল জেলা প্রশাসক (ডিসি) ভাগাভাগি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে দলের ঢাকা জেলা ও দুই মহানগর শাখার সমন্বয় সভায়...
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী নভেম্বরের মধ্যে দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আশা করি নভেম্বরের মধ্যে দেশে ফিরবেন।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সব জাতিগোষ্ঠীকে নিয়ে ‘রেইনবো নেশন’ (রংধনু জাতি) গড়ে তুলবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফায় রেইনবো নেশনের বিষয়টি রয়েছে; অর্থাৎ সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে গারো জাতিগোষ্ঠীর প্রধান সাংস্কৃতিক উৎসব ওয়ানগালায় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বাঙালি, গারো বা অন্য জাতিগোষ্ঠী—সবাই বাংলাদেশের নাগরিক উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ধারণা দিয়ে সব ধর্ম-বর্ণের মানুষকে এক পরিচয়ের বন্ধনে যুক্ত করেছেন। সেই ধারায় খালেদা জিয়া ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষায় পৃথক অধিদপ্তর গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। বিএনপি সরকারে এলে ঢাকায় একটি পৃথক সাংস্কৃতিক একাডেমি প্রতিষ্ঠা এবং ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর উৎসবগুলো সরকারিভাবে পালনের বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।
বিএনপির এই নেতা জানান, দেশের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের সঙ্গে তাঁর নিবিড় সম্পর্ক আছে। তিনি তাদের সঙ্গে কথা বলে তাদের সমস্যা ও প্রয়োজনগুলো কাছ থেকে দেখেছেন। বিশেষ করে ময়মনসিংহে গারো সম্প্রদায়ের সমাবেশে অংশ নিয়ে তিনি তাদের সংস্কৃতি, জীবনযাপন ও উৎপাদনশীলতা দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, জাতীয়তাবাদী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী দলের সভাপতি মৃগেন হাগিদক, ক্রিস্টিয়ান সার্ভিস সোসাইটির পরিচালক বাপন মানকিন, বিরিশিরি কালচারাল একাডেমির পরিচালক পরাগ রিটসিল প্রমুখ।

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সব জাতিগোষ্ঠীকে নিয়ে ‘রেইনবো নেশন’ (রংধনু জাতি) গড়ে তুলবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফায় রেইনবো নেশনের বিষয়টি রয়েছে; অর্থাৎ সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে গারো জাতিগোষ্ঠীর প্রধান সাংস্কৃতিক উৎসব ওয়ানগালায় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বাঙালি, গারো বা অন্য জাতিগোষ্ঠী—সবাই বাংলাদেশের নাগরিক উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ধারণা দিয়ে সব ধর্ম-বর্ণের মানুষকে এক পরিচয়ের বন্ধনে যুক্ত করেছেন। সেই ধারায় খালেদা জিয়া ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষায় পৃথক অধিদপ্তর গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। বিএনপি সরকারে এলে ঢাকায় একটি পৃথক সাংস্কৃতিক একাডেমি প্রতিষ্ঠা এবং ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর উৎসবগুলো সরকারিভাবে পালনের বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।
বিএনপির এই নেতা জানান, দেশের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের সঙ্গে তাঁর নিবিড় সম্পর্ক আছে। তিনি তাদের সঙ্গে কথা বলে তাদের সমস্যা ও প্রয়োজনগুলো কাছ থেকে দেখেছেন। বিশেষ করে ময়মনসিংহে গারো সম্প্রদায়ের সমাবেশে অংশ নিয়ে তিনি তাদের সংস্কৃতি, জীবনযাপন ও উৎপাদনশীলতা দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, জাতীয়তাবাদী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী দলের সভাপতি মৃগেন হাগিদক, ক্রিস্টিয়ান সার্ভিস সোসাইটির পরিচালক বাপন মানকিন, বিরিশিরি কালচারাল একাডেমির পরিচালক পরাগ রিটসিল প্রমুখ।

অন্তর্বর্তী সরকারের সংবিধান সংস্কার কমিশন কর্তৃক প্রস্তাবিত রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠন প্রশ্নে ঐকমত্য হয়নি। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে বিএনপি, সিপিবিসহ কয়েকটি দল এই প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে।
১৮ জুন ২০২৫
আওয়ামী লীগ বাদে সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) এবং ঢাকা জেলা শাখা সমন্বয়...
৬ মিনিট আগে
সচিবালয়ে গিয়ে কয়েকটি রাজনৈতিক দল জেলা প্রশাসক (ডিসি) ভাগাভাগি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে দলের ঢাকা জেলা ও দুই মহানগর শাখার সমন্বয় সভায়...
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী নভেম্বরের মধ্যে দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আশা করি নভেম্বরের মধ্যে দেশে ফিরবেন।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সচিবালয়ে গিয়ে কয়েকটি রাজনৈতিক দল জেলা প্রশাসক (ডিসি) ভাগাভাগি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে দলের ঢাকা জেলা ও দুই মহানগর শাখার সমন্বয় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ অভিযোগ করেন।
হাসনাত বলেন, ‘সচিবালয়ে গিয়ে কয়েকটি রাজনৈতিক দল জেলা প্রশাসক (ডিসি) ভাগাভাগি করছে। এতে সহায়তা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামীতে একটি ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চেষ্টা চলছে। বর্তমান নির্বাচন কমিশন স্বৈরতান্ত্রিক আচরণ করছে। প্রতিটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান দখল করছে দুটি দল। এমনটি চলতে থাকলে জনগণ মেনে নেবে না।’
ক্যান্টনমেন্টেও ষড়যন্ত্র চলছে বলে দাবি করেন হাসনাত। তিনি বলেন, ‘আরেকজন ক্যান্টনমেন্টে বসে ষড়যন্ত্র করছেন। তিনি অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের রক্ষায় ব্রিগেডিয়ার (অব.) আযমীর হাতে ধরে অনুরোধ করছেন। আবার ষড়যন্ত্র হলে আমরা বসে থাকব না। আমাদের ওপর ট্যাঙ্ক চালিয়ে দমানো যাবে না।’
হাসনাত আবদুল্লাহ সতর্ক করে বলেন, ‘অনেকে গুপ্তচর হিসেবে দলে আসবে। তাদের বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।’
সভায় সারজিস আলম বলেন, ‘মিডিয়া অপপ্রচার চালাচ্ছে। নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী পদত্যাগ করার খবর ছড়িয়েছে, অথচ তিনি আমাদের সঙ্গে বসে আছেন।’
মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘আমি এনসিপির সাথেই আছি। পদত্যাগের বিষয়টি গুজব। এনসিপি সরকার গঠন না করা পর্যন্ত এনসিপির সাথেই থাকব।’

সচিবালয়ে গিয়ে কয়েকটি রাজনৈতিক দল জেলা প্রশাসক (ডিসি) ভাগাভাগি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে দলের ঢাকা জেলা ও দুই মহানগর শাখার সমন্বয় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ অভিযোগ করেন।
হাসনাত বলেন, ‘সচিবালয়ে গিয়ে কয়েকটি রাজনৈতিক দল জেলা প্রশাসক (ডিসি) ভাগাভাগি করছে। এতে সহায়তা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামীতে একটি ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চেষ্টা চলছে। বর্তমান নির্বাচন কমিশন স্বৈরতান্ত্রিক আচরণ করছে। প্রতিটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান দখল করছে দুটি দল। এমনটি চলতে থাকলে জনগণ মেনে নেবে না।’
ক্যান্টনমেন্টেও ষড়যন্ত্র চলছে বলে দাবি করেন হাসনাত। তিনি বলেন, ‘আরেকজন ক্যান্টনমেন্টে বসে ষড়যন্ত্র করছেন। তিনি অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের রক্ষায় ব্রিগেডিয়ার (অব.) আযমীর হাতে ধরে অনুরোধ করছেন। আবার ষড়যন্ত্র হলে আমরা বসে থাকব না। আমাদের ওপর ট্যাঙ্ক চালিয়ে দমানো যাবে না।’
হাসনাত আবদুল্লাহ সতর্ক করে বলেন, ‘অনেকে গুপ্তচর হিসেবে দলে আসবে। তাদের বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।’
সভায় সারজিস আলম বলেন, ‘মিডিয়া অপপ্রচার চালাচ্ছে। নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী পদত্যাগ করার খবর ছড়িয়েছে, অথচ তিনি আমাদের সঙ্গে বসে আছেন।’
মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘আমি এনসিপির সাথেই আছি। পদত্যাগের বিষয়টি গুজব। এনসিপি সরকার গঠন না করা পর্যন্ত এনসিপির সাথেই থাকব।’

অন্তর্বর্তী সরকারের সংবিধান সংস্কার কমিশন কর্তৃক প্রস্তাবিত রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠন প্রশ্নে ঐকমত্য হয়নি। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে বিএনপি, সিপিবিসহ কয়েকটি দল এই প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে।
১৮ জুন ২০২৫
আওয়ামী লীগ বাদে সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) এবং ঢাকা জেলা শাখা সমন্বয়...
৬ মিনিট আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ধারণা দিয়ে সব ধর্ম-বর্ণের মানুষকে এক পরিচয়ের বন্ধনে যুক্ত করেছেন। সেই ধারায় খালেদা জিয়া ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষায় পৃথক অধিদপ্তর গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। বিএনপি সরকারে এলে ঢাকায় একটি পৃথক সাংস্কৃতিক...
২৬ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী নভেম্বরের মধ্যে দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আশা করি নভেম্বরের মধ্যে দেশে ফিরবেন।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী নভেম্বরের মধ্যে দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আশা করি নভেম্বরের মধ্যে দেশে ফিরবেন।’
আজ শুক্রবার দুপুরে গুলশানে নিজ বাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
সালাহউদ্দিন বলেন, চলতি অক্টোবর মাসে ২০০ আসনে বিএনপির একক প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল দেওয়া হবে।
জাতীয় নির্বাচনে তারেক রহমান কোন আসন থেকে প্রার্থী হতে পারেন—এ প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন, সেটি তিনি নিজেই সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন। কোন আসন থেকে প্রার্থী হবেন, তা পরে নির্ধারিত হবে। যেকোনো আসন থেকে তিনি নির্বাচন করতে পারেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া আসন্ন নির্বাচনে অংশ নেবেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা আশা করছি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নিজের শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে নিজেই সিদ্ধান্ত নেবেন—তিনি নির্বাচনে অংশ নেবেন কি না। আমরা অবশ্যই চাই, তিনি অংশগ্রহণ করুন।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, এনসিপির সঙ্গে রাজনৈতিক আলোচনা হচ্ছে। তবে বিএনপি আর এনসিপি জোটভুক্ত হবে কি না, সেটা দেখতে অপেক্ষা করতে হবে। যদিও জোটভুক্ত হওয়ার বিষয়ে এনসিপির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনা হয়নি।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘জোটভুক্ত হলে দলগুলো অন্য রাজনৈতিক দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে পারত। এটি পরিবর্তনে সম্মতি ছিল অধিকাংশ দলের। আমরা আশ্বস্ত ছিলাম, কিন্তু যেভাবে আরপিও পাস হলো, তাতে আকারে ছোট দলগুলো জোটবদ্ধ হতে উৎসাহিত হবে না।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী নভেম্বরের মধ্যে দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আশা করি নভেম্বরের মধ্যে দেশে ফিরবেন।’
আজ শুক্রবার দুপুরে গুলশানে নিজ বাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
সালাহউদ্দিন বলেন, চলতি অক্টোবর মাসে ২০০ আসনে বিএনপির একক প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল দেওয়া হবে।
জাতীয় নির্বাচনে তারেক রহমান কোন আসন থেকে প্রার্থী হতে পারেন—এ প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন, সেটি তিনি নিজেই সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন। কোন আসন থেকে প্রার্থী হবেন, তা পরে নির্ধারিত হবে। যেকোনো আসন থেকে তিনি নির্বাচন করতে পারেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া আসন্ন নির্বাচনে অংশ নেবেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা আশা করছি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নিজের শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে নিজেই সিদ্ধান্ত নেবেন—তিনি নির্বাচনে অংশ নেবেন কি না। আমরা অবশ্যই চাই, তিনি অংশগ্রহণ করুন।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, এনসিপির সঙ্গে রাজনৈতিক আলোচনা হচ্ছে। তবে বিএনপি আর এনসিপি জোটভুক্ত হবে কি না, সেটা দেখতে অপেক্ষা করতে হবে। যদিও জোটভুক্ত হওয়ার বিষয়ে এনসিপির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনা হয়নি।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘জোটভুক্ত হলে দলগুলো অন্য রাজনৈতিক দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে পারত। এটি পরিবর্তনে সম্মতি ছিল অধিকাংশ দলের। আমরা আশ্বস্ত ছিলাম, কিন্তু যেভাবে আরপিও পাস হলো, তাতে আকারে ছোট দলগুলো জোটবদ্ধ হতে উৎসাহিত হবে না।’

অন্তর্বর্তী সরকারের সংবিধান সংস্কার কমিশন কর্তৃক প্রস্তাবিত রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠন প্রশ্নে ঐকমত্য হয়নি। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে বিএনপি, সিপিবিসহ কয়েকটি দল এই প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে।
১৮ জুন ২০২৫
আওয়ামী লীগ বাদে সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) এবং ঢাকা জেলা শাখা সমন্বয়...
৬ মিনিট আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ধারণা দিয়ে সব ধর্ম-বর্ণের মানুষকে এক পরিচয়ের বন্ধনে যুক্ত করেছেন। সেই ধারায় খালেদা জিয়া ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষায় পৃথক অধিদপ্তর গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। বিএনপি সরকারে এলে ঢাকায় একটি পৃথক সাংস্কৃতিক...
২৬ মিনিট আগে
সচিবালয়ে গিয়ে কয়েকটি রাজনৈতিক দল জেলা প্রশাসক (ডিসি) ভাগাভাগি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে দলের ঢাকা জেলা ও দুই মহানগর শাখার সমন্বয় সভায়...
১ ঘণ্টা আগে