নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আমরা যাতে সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন করতে পারি। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড সমান রাখতে পারি। সে জন্য আপনাদের পরামর্শ চাই।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের দ্বিতীয় দিনে এ কথা বলেন তিনি। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় সংলাপ শুরু হয়।
আচরণবিধি প্রতিপালনের ওপর সুন্দর নির্বাচন নির্ভর করে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘আপনারা নিজেরা পড়বেন। আমরা তো আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য প্রচারণ করবই। আপনারাও দলীয়ভাবে যদি প্রচারণার ব্যবস্থা করেন, আপনাদের কর্মীদের যদি বলেন যে, এই আচরণবিধি আমাদের ফলো করতে হবে। তাহলে আমাদের জন্য একটু সুবিধা হয়।’
আজ সকালে গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির সঙ্গে সংলাপ বসেছে ইসি। এর পর দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (বাংলাদেশ জাসদ), বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাপ, তৃণমূল বিএনপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সঙ্গে সংলাপ করবে ইসি।

সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আমরা যাতে সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন করতে পারি। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড সমান রাখতে পারি। সে জন্য আপনাদের পরামর্শ চাই।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের দ্বিতীয় দিনে এ কথা বলেন তিনি। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় সংলাপ শুরু হয়।
আচরণবিধি প্রতিপালনের ওপর সুন্দর নির্বাচন নির্ভর করে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘আপনারা নিজেরা পড়বেন। আমরা তো আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য প্রচারণ করবই। আপনারাও দলীয়ভাবে যদি প্রচারণার ব্যবস্থা করেন, আপনাদের কর্মীদের যদি বলেন যে, এই আচরণবিধি আমাদের ফলো করতে হবে। তাহলে আমাদের জন্য একটু সুবিধা হয়।’
আজ সকালে গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির সঙ্গে সংলাপ বসেছে ইসি। এর পর দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (বাংলাদেশ জাসদ), বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাপ, তৃণমূল বিএনপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সঙ্গে সংলাপ করবে ইসি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আমরা যাতে সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন করতে পারি। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড সমান রাখতে পারি। সে জন্য আপনাদের পরামর্শ চাই।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের দ্বিতীয় দিনে এ কথা বলেন তিনি। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় সংলাপ শুরু হয়।
আচরণবিধি প্রতিপালনের ওপর সুন্দর নির্বাচন নির্ভর করে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘আপনারা নিজেরা পড়বেন। আমরা তো আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য প্রচারণ করবই। আপনারাও দলীয়ভাবে যদি প্রচারণার ব্যবস্থা করেন, আপনাদের কর্মীদের যদি বলেন যে, এই আচরণবিধি আমাদের ফলো করতে হবে। তাহলে আমাদের জন্য একটু সুবিধা হয়।’
আজ সকালে গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির সঙ্গে সংলাপ বসেছে ইসি। এর পর দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (বাংলাদেশ জাসদ), বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাপ, তৃণমূল বিএনপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সঙ্গে সংলাপ করবে ইসি।

সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আমরা যাতে সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন করতে পারি। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড সমান রাখতে পারি। সে জন্য আপনাদের পরামর্শ চাই।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের দ্বিতীয় দিনে এ কথা বলেন তিনি। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় সংলাপ শুরু হয়।
আচরণবিধি প্রতিপালনের ওপর সুন্দর নির্বাচন নির্ভর করে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘আপনারা নিজেরা পড়বেন। আমরা তো আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য প্রচারণ করবই। আপনারাও দলীয়ভাবে যদি প্রচারণার ব্যবস্থা করেন, আপনাদের কর্মীদের যদি বলেন যে, এই আচরণবিধি আমাদের ফলো করতে হবে। তাহলে আমাদের জন্য একটু সুবিধা হয়।’
আজ সকালে গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির সঙ্গে সংলাপ বসেছে ইসি। এর পর দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (বাংলাদেশ জাসদ), বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাপ, তৃণমূল বিএনপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সঙ্গে সংলাপ করবে ইসি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের সংলাপ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সংলাপ শুরু হয়। এতে ইসলামী ঐক্যজোটের দুই পক্ষের প্রতিনিধি আসায় কিছুটা হট্টগোল হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সংবিধানের প্রস্তাবনায় ‘আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনর্বহাল করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গতকাল শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘সম্মিলিত খতমে নবুয়ত পরিষদ’-এর উদ্যোগে আয়োজিত খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পক্ষে অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের অবস্থানে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
১৬ ঘণ্টা আগে
প্রয়োজন হলে আবারও বিপ্লবের ডাক দেওয়া হবে। আবার ৫ আগস্টের আবির্ভাব হবে। বাংলার মানুষ আর স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেবে না।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের সংলাপ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সংলাপ শুরু হয়। এতে ইসলামী ঐক্যজোটের দুই পক্ষের প্রতিনিধি আসায় কিছুটা হট্টগোল হয়। এ সময় সংলাপে অংশ নিতে আসা যাদের কাছে চিঠি নেই তাদের সম্মেলন কক্ষ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার বলেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
সম্মেলন কক্ষ থেকে বের হাওয়ার সময় ইসলামী ঐক্যজোটের একপক্ষের যুগ্ম মহাসচিব দাবি করা মইনুদ্দিন রুহি আরেক পক্ষের প্রতি অভিযোগ করে বলেন, ‘আমাদের চিঠিটা ব্ল্যাকমেল করে ওনারা উঠিয়ে নিয়েছেন।’
সরেজমিনে দেখা যায়, সংলাপে অংশ নিতে দলটির যুগ্ম মহাসচিব দাবি করা মইনুদ্দিন রুহিসহ তিন সদস্যের প্রতিনিধি আগেই চেয়ারে বসেন। পরে দলটির আরেক পক্ষের মাওলানা জোবায়েরসহ একটি প্রতিনিধি সংলাপের কক্ষে প্রবেশ করেন, যাদের কাছে ইসি থেকে পাঠানো আমন্ত্রণপত্র রয়েছে। তখন কিছুটা হট্টগোলের পরিস্থিতি তৈরি হয়। এ সময় ইসি সচিব যাদের কাছে চিঠি নেই তাদের সম্মেলন কক্ষ থেকে বের হয়ে যাওয়ার অনুরোধ জানান।
সম্মেলন কক্ষ থেকে বের হওয়া অংশ থেকে মইনুদ্দিন রুহি বলেন, ‘আমাদের চিঠিটা ব্ল্যাকমেল করে ওনারা উঠিয়ে নিয়েছেন। কমিশন চেয়ারম্যান বরাবর চিঠি দিয়েছে। চেয়ারম্যান যাদের প্রতিনিধি নির্ণয় করেছেন, তারা আসবেন না? চেয়ারম্যান আমাদের চিঠি দিয়ে, প্যাডের মধ্যে লিখে দিয়েছেন। ওনারা (ইসি) বলছেন চিঠি যার কাছে তারা বসবেন। এটি একটি কথা হলো। বাইরের লোকের কাছে চিঠি থাকতে পারে? চিঠিটা ডাকে পাঠিয়ে, যে কেউ চিঠিটা উঠাইতে পারেন। চিঠি যার কাছে থাকবে, সেই কি ইসলামী ঐক্যজোটের প্রতিনিধি হবে?’ —প্রশ্ন রাখেন তিনি।
মইনুদ্দিন রুহি বলেন, চেয়ারম্যান ও মহাসচিব স্বাক্ষর করে আমাদের তিনজনকে প্রতিনিধি হিসেবে পাঠিয়েছেন।
ইসলামী ঐক্যজোটের এক পক্ষ সম্মেলন কক্ষ ত্যাগ করলে ইসি সচিব বলেন, ‘আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত অসামঞ্জস্যতা দিয়ে শুরু করার জন্য। তিতা দিয়ে শুরু করলে নাকি ভালো হয়।’
আজ সকালে গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি এবং দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (বাংলাদেশ জাসদ), বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাপ, তৃণমূল বিএনপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর সঙ্গে সংলাপ করবে ইসি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের সংলাপ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সংলাপ শুরু হয়। এতে ইসলামী ঐক্যজোটের দুই পক্ষের প্রতিনিধি আসায় কিছুটা হট্টগোল হয়। এ সময় সংলাপে অংশ নিতে আসা যাদের কাছে চিঠি নেই তাদের সম্মেলন কক্ষ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার বলেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
সম্মেলন কক্ষ থেকে বের হাওয়ার সময় ইসলামী ঐক্যজোটের একপক্ষের যুগ্ম মহাসচিব দাবি করা মইনুদ্দিন রুহি আরেক পক্ষের প্রতি অভিযোগ করে বলেন, ‘আমাদের চিঠিটা ব্ল্যাকমেল করে ওনারা উঠিয়ে নিয়েছেন।’
সরেজমিনে দেখা যায়, সংলাপে অংশ নিতে দলটির যুগ্ম মহাসচিব দাবি করা মইনুদ্দিন রুহিসহ তিন সদস্যের প্রতিনিধি আগেই চেয়ারে বসেন। পরে দলটির আরেক পক্ষের মাওলানা জোবায়েরসহ একটি প্রতিনিধি সংলাপের কক্ষে প্রবেশ করেন, যাদের কাছে ইসি থেকে পাঠানো আমন্ত্রণপত্র রয়েছে। তখন কিছুটা হট্টগোলের পরিস্থিতি তৈরি হয়। এ সময় ইসি সচিব যাদের কাছে চিঠি নেই তাদের সম্মেলন কক্ষ থেকে বের হয়ে যাওয়ার অনুরোধ জানান।
সম্মেলন কক্ষ থেকে বের হওয়া অংশ থেকে মইনুদ্দিন রুহি বলেন, ‘আমাদের চিঠিটা ব্ল্যাকমেল করে ওনারা উঠিয়ে নিয়েছেন। কমিশন চেয়ারম্যান বরাবর চিঠি দিয়েছে। চেয়ারম্যান যাদের প্রতিনিধি নির্ণয় করেছেন, তারা আসবেন না? চেয়ারম্যান আমাদের চিঠি দিয়ে, প্যাডের মধ্যে লিখে দিয়েছেন। ওনারা (ইসি) বলছেন চিঠি যার কাছে তারা বসবেন। এটি একটি কথা হলো। বাইরের লোকের কাছে চিঠি থাকতে পারে? চিঠিটা ডাকে পাঠিয়ে, যে কেউ চিঠিটা উঠাইতে পারেন। চিঠি যার কাছে থাকবে, সেই কি ইসলামী ঐক্যজোটের প্রতিনিধি হবে?’ —প্রশ্ন রাখেন তিনি।
মইনুদ্দিন রুহি বলেন, চেয়ারম্যান ও মহাসচিব স্বাক্ষর করে আমাদের তিনজনকে প্রতিনিধি হিসেবে পাঠিয়েছেন।
ইসলামী ঐক্যজোটের এক পক্ষ সম্মেলন কক্ষ ত্যাগ করলে ইসি সচিব বলেন, ‘আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত অসামঞ্জস্যতা দিয়ে শুরু করার জন্য। তিতা দিয়ে শুরু করলে নাকি ভালো হয়।’
আজ সকালে গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি এবং দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (বাংলাদেশ জাসদ), বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাপ, তৃণমূল বিএনপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর সঙ্গে সংলাপ করবে ইসি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের দ্বিতীয় দিনে এ কথা বলেন সিইসি। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় সংলাপ শুরু হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সংবিধানের প্রস্তাবনায় ‘আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনর্বহাল করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গতকাল শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘সম্মিলিত খতমে নবুয়ত পরিষদ’-এর উদ্যোগে আয়োজিত খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পক্ষে অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের অবস্থানে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
১৬ ঘণ্টা আগে
প্রয়োজন হলে আবারও বিপ্লবের ডাক দেওয়া হবে। আবার ৫ আগস্টের আবির্ভাব হবে। বাংলার মানুষ আর স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেবে না।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সংবিধানের প্রস্তাবনায় ‘আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনর্বহাল করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গতকাল শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘সম্মিলিত খতমে নবুয়ত পরিষদ’-এর উদ্যোগে আয়োজিত খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
সম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান যেটা সংযোজন করেছিলেন—মহান আল্লাহর প্রতি আস্থা এবং বিশ্বাস–সংবিধানের প্রস্তাবনায় ছিল এবং রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিতে ছিল, অনুচ্ছেদ ৮-এর মধ্যে। সেটা তুলে দেওয়া হয়েছে আপনারা জানেন। ইনশা আল্লাহ আমরা সেটা পুনর্বহাল করব।’
বিএনপির এ জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একজন কর্মী। আমাদের নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের সংবিধানে প্রথমবারের মতো ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ সংযোজন করেছিলেন।’
সালাহউদ্দীন আহমদ আরও বলেন, ‘রাসুল (সা.)-কে আল্লাহ তাআলা সারা বিশ্বের রহমতস্বরূপ পাঠিয়েছেন। আমরা মুসলমান।...রাসুল (সা.) বলে গিয়েছেন, “আমিই সর্বশেষ নবী। আমার পরে কোনো নবী আসবে না। ” যদি এরপরও কেউ নিজেকে নবী ঘোষণা করে বা দাবি করে, তাহলে তিনি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এই ঘোষণার মধ্যে নাই।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যদি বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব আমাদের দেয়; এ দেশের জনগণ যদি মহব্বত করে আমাদের দায়িত্ব দেয়; যদি আপনারা সবাই সহযোগিতা করেন, তাহলে আপনাদের আজকের এই যে দাবিদাওয়া, এসব দাবিদাওয়ার পক্ষে আমরা। এসব দাবি নিয়ে সংসদে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে কানুনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে ইনশা আল্লাহ। এ জন্য সমগ্র জাতিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
ধর্মীয় এ মহাসম্মেলনে বক্তারা কাদিয়ানিদের (আহমদিয়া মুসলিম হিসেবে পরিচিত) রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণার দাবি তোলেন। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা। পাকিস্তানের কয়েকজন ইসলামি চিন্তাবিদ, রাজনীতিকসহ বেশ কয়েকজন বিদেশি আলেম সম্মেলনে যোগ দেন। এদের মধ্যে ছিলেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের সদস্য ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম পাকিস্তানের সভাপতি মাওলানা ফজলুর রহমান, ইসলামি চিন্তাবিদ মাওলানা ইলিয়াস গুম্মান, পাকিস্তানের বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়ার মহাসচিব মাওলানা হানিফ জলন্ধরী। বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ আলেম ও ইসলামি দলের নেতাদের মধ্যে ছিলেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক প্রমুখ।

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সংবিধানের প্রস্তাবনায় ‘আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনর্বহাল করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গতকাল শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘সম্মিলিত খতমে নবুয়ত পরিষদ’-এর উদ্যোগে আয়োজিত খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
সম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান যেটা সংযোজন করেছিলেন—মহান আল্লাহর প্রতি আস্থা এবং বিশ্বাস–সংবিধানের প্রস্তাবনায় ছিল এবং রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিতে ছিল, অনুচ্ছেদ ৮-এর মধ্যে। সেটা তুলে দেওয়া হয়েছে আপনারা জানেন। ইনশা আল্লাহ আমরা সেটা পুনর্বহাল করব।’
বিএনপির এ জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একজন কর্মী। আমাদের নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের সংবিধানে প্রথমবারের মতো ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ সংযোজন করেছিলেন।’
সালাহউদ্দীন আহমদ আরও বলেন, ‘রাসুল (সা.)-কে আল্লাহ তাআলা সারা বিশ্বের রহমতস্বরূপ পাঠিয়েছেন। আমরা মুসলমান।...রাসুল (সা.) বলে গিয়েছেন, “আমিই সর্বশেষ নবী। আমার পরে কোনো নবী আসবে না। ” যদি এরপরও কেউ নিজেকে নবী ঘোষণা করে বা দাবি করে, তাহলে তিনি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এই ঘোষণার মধ্যে নাই।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যদি বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব আমাদের দেয়; এ দেশের জনগণ যদি মহব্বত করে আমাদের দায়িত্ব দেয়; যদি আপনারা সবাই সহযোগিতা করেন, তাহলে আপনাদের আজকের এই যে দাবিদাওয়া, এসব দাবিদাওয়ার পক্ষে আমরা। এসব দাবি নিয়ে সংসদে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে কানুনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে ইনশা আল্লাহ। এ জন্য সমগ্র জাতিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
ধর্মীয় এ মহাসম্মেলনে বক্তারা কাদিয়ানিদের (আহমদিয়া মুসলিম হিসেবে পরিচিত) রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণার দাবি তোলেন। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা। পাকিস্তানের কয়েকজন ইসলামি চিন্তাবিদ, রাজনীতিকসহ বেশ কয়েকজন বিদেশি আলেম সম্মেলনে যোগ দেন। এদের মধ্যে ছিলেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের সদস্য ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম পাকিস্তানের সভাপতি মাওলানা ফজলুর রহমান, ইসলামি চিন্তাবিদ মাওলানা ইলিয়াস গুম্মান, পাকিস্তানের বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়ার মহাসচিব মাওলানা হানিফ জলন্ধরী। বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ আলেম ও ইসলামি দলের নেতাদের মধ্যে ছিলেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক প্রমুখ।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের দ্বিতীয় দিনে এ কথা বলেন সিইসি। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় সংলাপ শুরু হয়।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের সংলাপ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সংলাপ শুরু হয়। এতে ইসলামী ঐক্যজোটের দুই পক্ষের প্রতিনিধি আসায় কিছুটা হট্টগোল হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পক্ষে অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের অবস্থানে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
১৬ ঘণ্টা আগে
প্রয়োজন হলে আবারও বিপ্লবের ডাক দেওয়া হবে। আবার ৫ আগস্টের আবির্ভাব হবে। বাংলার মানুষ আর স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেবে না।
১৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পক্ষে অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের অবস্থানে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
ওই পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘অনেক বাংলাদেশি (আমিও তাদের একজন) অস্ট্রেলিয়ার সেই সংসদ সদস্যদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই, যাঁরা বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও সুষ্ঠু নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিয়ে স্পষ্ট ও বিবেকবান অবস্থান প্রকাশ করেছেন। তাঁদের এই বিবেচনাপ্রসূত বক্তব্য বিশ্বজনীন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি গভীর অঙ্গীকারের প্রতিফলন এবং বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি আন্তরিক দায়িত্ববোধের প্রকাশ।’
তারেক রহমান আরও বলেন, বাংলাদেশজুড়ে অনেক নাগরিক রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা এবং এমন একটি নির্বাচনী পরিবেশের জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করছেন, যেখানে প্রত্যেকে ভয় বা বাধা ছাড়াই নিজের মতামত জানাতে পারে। এই উদ্বেগ এসেছে সাধারণ মানুষের মাঝ থেকে—যাঁরা কেবল স্থিতিশীলতা, ন্যায়বিচার এবং একটি শান্তিপূর্ণ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিজেদের ভবিষ্যৎ বেছে নেওয়ার সুযোগ চান।
তিনি আরও বলেন, এমন সংবেদনশীল মুহূর্তে, সব নির্বাচনী অংশগ্রহণকারীর নিরাপত্তা, মর্যাদা ও রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করার যে আহ্বান অস্ট্রেলীয় এমপিরা জানিয়েছেন, তা দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে গভীরভাবে সংগতিপূর্ণ। তাঁদের বার্তা সেই সত্যকে স্বীকৃতি দেয়, যা কয়েক মাস ধরে লাখো মানুষ উচ্চারণ করে আসছেন—গণতন্ত্র তখনই সবচেয়ে শক্তিশালী হয়, যখন তা অন্তর্ভুক্তিমূলক, স্বচ্ছ এবং সহিংসতা বা ভয়ভীতি থেকে মুক্ত থাকে।
তারেক রহমান বলেন, অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীরা দায়িত্বশীলতার সঙ্গে এসব উদ্বেগ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুলে ধরছেন। অস্ট্রেলিয়ার সমাজে তাঁদের অবদান এবং মাতৃভূমির প্রতি তাঁদের অটুট টান দুই দেশের সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করেছে। দেশের প্রতি ভালোবাসা থেকে উৎসারিত তাঁদের এই প্রচেষ্টা নিশ্চিত করছে। এতে বাংলাদেশের মানুষের চ্যালেঞ্জ ও প্রত্যাশা বৈশ্বিক পর্যায়ে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত হচ্ছে।
তারেক রহমান বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশ পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার ভিত্তিতে দৃঢ় বন্ধন বজায় রেখে চলেছে। বাংলাদেশের মানুষের পাশে দাঁড়ানো অস্ট্রেলীয় প্রতিনিধিদের প্রতি আমরা আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। তাদের সমর্থন আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়—গণতন্ত্রের প্রতি বৈশ্বিক অঙ্গীকার একটি যৌথ দায়িত্ব। দেশগুলো যখন একে অপরের পাশে দাঁড়ায়, তখন আমরা শান্তি, ন্যায় এবং অগ্রগতির পথে আরও দৃঢ়ভাবে এগিয়ে যেতে পারি।’

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পক্ষে অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের অবস্থানে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
ওই পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘অনেক বাংলাদেশি (আমিও তাদের একজন) অস্ট্রেলিয়ার সেই সংসদ সদস্যদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই, যাঁরা বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও সুষ্ঠু নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিয়ে স্পষ্ট ও বিবেকবান অবস্থান প্রকাশ করেছেন। তাঁদের এই বিবেচনাপ্রসূত বক্তব্য বিশ্বজনীন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি গভীর অঙ্গীকারের প্রতিফলন এবং বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি আন্তরিক দায়িত্ববোধের প্রকাশ।’
তারেক রহমান আরও বলেন, বাংলাদেশজুড়ে অনেক নাগরিক রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা এবং এমন একটি নির্বাচনী পরিবেশের জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করছেন, যেখানে প্রত্যেকে ভয় বা বাধা ছাড়াই নিজের মতামত জানাতে পারে। এই উদ্বেগ এসেছে সাধারণ মানুষের মাঝ থেকে—যাঁরা কেবল স্থিতিশীলতা, ন্যায়বিচার এবং একটি শান্তিপূর্ণ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিজেদের ভবিষ্যৎ বেছে নেওয়ার সুযোগ চান।
তিনি আরও বলেন, এমন সংবেদনশীল মুহূর্তে, সব নির্বাচনী অংশগ্রহণকারীর নিরাপত্তা, মর্যাদা ও রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করার যে আহ্বান অস্ট্রেলীয় এমপিরা জানিয়েছেন, তা দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে গভীরভাবে সংগতিপূর্ণ। তাঁদের বার্তা সেই সত্যকে স্বীকৃতি দেয়, যা কয়েক মাস ধরে লাখো মানুষ উচ্চারণ করে আসছেন—গণতন্ত্র তখনই সবচেয়ে শক্তিশালী হয়, যখন তা অন্তর্ভুক্তিমূলক, স্বচ্ছ এবং সহিংসতা বা ভয়ভীতি থেকে মুক্ত থাকে।
তারেক রহমান বলেন, অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীরা দায়িত্বশীলতার সঙ্গে এসব উদ্বেগ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুলে ধরছেন। অস্ট্রেলিয়ার সমাজে তাঁদের অবদান এবং মাতৃভূমির প্রতি তাঁদের অটুট টান দুই দেশের সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করেছে। দেশের প্রতি ভালোবাসা থেকে উৎসারিত তাঁদের এই প্রচেষ্টা নিশ্চিত করছে। এতে বাংলাদেশের মানুষের চ্যালেঞ্জ ও প্রত্যাশা বৈশ্বিক পর্যায়ে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত হচ্ছে।
তারেক রহমান বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশ পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার ভিত্তিতে দৃঢ় বন্ধন বজায় রেখে চলেছে। বাংলাদেশের মানুষের পাশে দাঁড়ানো অস্ট্রেলীয় প্রতিনিধিদের প্রতি আমরা আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। তাদের সমর্থন আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়—গণতন্ত্রের প্রতি বৈশ্বিক অঙ্গীকার একটি যৌথ দায়িত্ব। দেশগুলো যখন একে অপরের পাশে দাঁড়ায়, তখন আমরা শান্তি, ন্যায় এবং অগ্রগতির পথে আরও দৃঢ়ভাবে এগিয়ে যেতে পারি।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের দ্বিতীয় দিনে এ কথা বলেন সিইসি। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় সংলাপ শুরু হয়।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের সংলাপ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সংলাপ শুরু হয়। এতে ইসলামী ঐক্যজোটের দুই পক্ষের প্রতিনিধি আসায় কিছুটা হট্টগোল হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সংবিধানের প্রস্তাবনায় ‘আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনর্বহাল করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গতকাল শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘সম্মিলিত খতমে নবুয়ত পরিষদ’-এর উদ্যোগে আয়োজিত খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
প্রয়োজন হলে আবারও বিপ্লবের ডাক দেওয়া হবে। আবার ৫ আগস্টের আবির্ভাব হবে। বাংলার মানুষ আর স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেবে না।
১৭ ঘণ্টা আগেচৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

প্রয়োজনে আবার ৫ আগস্টের আবির্ভাব হবে। তবুও মানুষ আর স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেবে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের গুনবতী হাইস্কুল মাঠে এক নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘প্রয়োজন হলে আবারও বিপ্লবের ডাক দেওয়া হবে। আবার ৫ আগস্টের আবির্ভাব হবে। বাংলার মানুষ আর স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেবে না।
যতই ষড়যন্ত্র হোক বাংলাদেশের যুবকদের মধ্যে যে চেতনা রয়েছে, পরিবর্তনের যে আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে, ভালোকে গ্রহণ করার যে মানসিকতার সৃষ্টি হয়েছে, এই শুভ বুদ্ধির যে উদয় হয়েছে, কোনো ষড়যন্ত্রই তা দমিয়ে দিতে পারবে না।’
তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমান যখন ছিলেন তখন বিএনপি ছিল বড় ও জনপ্রিয় দল, বেগম খালেদা জিয়া যখন দায়িত্বে ছিলেন তখনো বিএনপি জনপ্রিয় দল, তবে এখন বড় দল কিন্তু জনপ্রিয় নয়। এখন বাংলাদেশ সবচেয়ে জনপ্রিয় দল জামায়াতে ইসলামী।’
বিএনপির উদ্দেশে আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘সংস্কারকে প্রত্যাখ্যান করা মানে আবারও ১৫ বছরের অন্ধকারে ফিরে যাওয়া এবং ভোট ডাকাতি করে, ভোটবিহীন নির্বাচন করে আবার ফ্যাসিবাদের জন্য দরজা-জানালা খোলা রাখা। এটি শহীদদের সঙ্গে বেইমানি এবং রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। বাংলাদেশকে আর পেছনে নেওয়া যাবে না।’
জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনে নতুন ৪ কোটি ভোটার; চাঁদাবাজের পুরোনো রেকর্ড যাদের আছে, দুর্নীতিতে তিনবার চ্যাম্পিয়ন হওয়াদের জনগণ আর ভোট দেবে না।’
জামায়াত নেতা আরও বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় এলে হত্যা বা লুটপাটের রাজনীতি আর হবে না। সব দলেরই স্বাধীনভাবে রাজনীতি করার অধিকার নিশ্চিত করা হবে। পাশাপাশি তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীসহ সব ধর্মের মানুষই নিরাপদে ও শান্তিতে বসবাস করবে।
এ সময় উপজেলা জামায়াতের সভাপতি মাহফুজুর রহমান, সেক্রেটারি মু. বেলাল হোসাইন, সাবেক আমির সাহাব উদ্দিন, পৌর আমির মাওলানা ইব্রাহীম, গুনবতী ইউনিয়নের আমির ইউসুফ মেম্বার, স্থানীয় জামায়াত নেতা মেশকাত উদ্দিন সেলিম, আইয়ুব আলী ফরায়েজী ও জেলা-উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রয়োজনে আবার ৫ আগস্টের আবির্ভাব হবে। তবুও মানুষ আর স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেবে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের গুনবতী হাইস্কুল মাঠে এক নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘প্রয়োজন হলে আবারও বিপ্লবের ডাক দেওয়া হবে। আবার ৫ আগস্টের আবির্ভাব হবে। বাংলার মানুষ আর স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেবে না।
যতই ষড়যন্ত্র হোক বাংলাদেশের যুবকদের মধ্যে যে চেতনা রয়েছে, পরিবর্তনের যে আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে, ভালোকে গ্রহণ করার যে মানসিকতার সৃষ্টি হয়েছে, এই শুভ বুদ্ধির যে উদয় হয়েছে, কোনো ষড়যন্ত্রই তা দমিয়ে দিতে পারবে না।’
তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমান যখন ছিলেন তখন বিএনপি ছিল বড় ও জনপ্রিয় দল, বেগম খালেদা জিয়া যখন দায়িত্বে ছিলেন তখনো বিএনপি জনপ্রিয় দল, তবে এখন বড় দল কিন্তু জনপ্রিয় নয়। এখন বাংলাদেশ সবচেয়ে জনপ্রিয় দল জামায়াতে ইসলামী।’
বিএনপির উদ্দেশে আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘সংস্কারকে প্রত্যাখ্যান করা মানে আবারও ১৫ বছরের অন্ধকারে ফিরে যাওয়া এবং ভোট ডাকাতি করে, ভোটবিহীন নির্বাচন করে আবার ফ্যাসিবাদের জন্য দরজা-জানালা খোলা রাখা। এটি শহীদদের সঙ্গে বেইমানি এবং রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। বাংলাদেশকে আর পেছনে নেওয়া যাবে না।’
জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনে নতুন ৪ কোটি ভোটার; চাঁদাবাজের পুরোনো রেকর্ড যাদের আছে, দুর্নীতিতে তিনবার চ্যাম্পিয়ন হওয়াদের জনগণ আর ভোট দেবে না।’
জামায়াত নেতা আরও বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় এলে হত্যা বা লুটপাটের রাজনীতি আর হবে না। সব দলেরই স্বাধীনভাবে রাজনীতি করার অধিকার নিশ্চিত করা হবে। পাশাপাশি তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীসহ সব ধর্মের মানুষই নিরাপদে ও শান্তিতে বসবাস করবে।
এ সময় উপজেলা জামায়াতের সভাপতি মাহফুজুর রহমান, সেক্রেটারি মু. বেলাল হোসাইন, সাবেক আমির সাহাব উদ্দিন, পৌর আমির মাওলানা ইব্রাহীম, গুনবতী ইউনিয়নের আমির ইউসুফ মেম্বার, স্থানীয় জামায়াত নেতা মেশকাত উদ্দিন সেলিম, আইয়ুব আলী ফরায়েজী ও জেলা-উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের দ্বিতীয় দিনে এ কথা বলেন সিইসি। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় সংলাপ শুরু হয়।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের সংলাপ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সংলাপ শুরু হয়। এতে ইসলামী ঐক্যজোটের দুই পক্ষের প্রতিনিধি আসায় কিছুটা হট্টগোল হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সংবিধানের প্রস্তাবনায় ‘আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনর্বহাল করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গতকাল শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘সম্মিলিত খতমে নবুয়ত পরিষদ’-এর উদ্যোগে আয়োজিত খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পক্ষে অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের অবস্থানে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
১৬ ঘণ্টা আগে