নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইমাম হোসেনের আত্মদানের চেতনায় ইনসাফ প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। পবিত্র আশুরা উপলক্ষে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে এক যৌথ বাণীতে এ আহ্বান জানান তিনি।
আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো ওই বাণীতে তারেক রহমান বলেন, ‘ইমাম হোসেন (রা.) ও তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের আত্মদানের চেতনায় দেশে ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে। আর কোনোভাবেই যাতে নির্দয় অত্যাচারীর অভ্যুদয় না ঘটে সেজন্য ইমাম বাহিনীর যুদ্ধ আমাদের সবসময় প্রতিরোধের প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ করবে।’
বাণীতে তারেক রহমান আরও বলেন, ‘গত ১৬ বছরে পতিত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার সকল ভাঁওতাবাজীর নির্বাচন, মানুষের ভোটাধিকার হরণ, গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা, সন্ত্রাস, হানাহানি ও দেশের টাকা বিদেশে পাচারসহ এক অবর্ণনীয় শোষণ ও জুলুমের রাজত্ব কায়েম করেছিল। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় ফরমায়েশী রায়ে সাজা দিয়ে কারারুদ্ধ রাখা এবং তাঁকে সুচিকিৎসা বঞ্চিত করে মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড় করানো হয়েছিল। দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া নিষ্ঠুর আওয়ামী নেতাদের পৈশাচিক দমন-পীড়ণ ছিল এজিদ বাহিনীর সমতুল্য।’
আশুরা উপলক্ষে পৃথক বাণীতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার সারাদেশকেই কারবালার প্রান্তরে পরিণত করেছিল। জুলুম-হিংস্রতা ও রক্তপাতের এক দুঃসহ দুঃশাসনের মধ্যে জীবন কাটাতে হয়েছে এদেশের মানুষকে। গত দেড় দশক ধরে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন বাংলাদেশ থেকে অদৃশ্য করা হয়েছিল। গণতন্ত্রকামী মানুষের স্থায়ী ঠিকানা ছিল কারাগারে। বিপুল জনপ্রিয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে বন্দী করে রাখা হয়েছিল। বিদেশে তাঁর সুচিকিৎসার আবেদনকে অগ্রাহ্য করে তাঁকে মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে ঠেলে দেওয়া হয়। কারবালার প্রান্তরে ইমাম বাহিনীর মহিমান্বিত আত্মত্যাগের প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আওয়ামী স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ ও রাজনৈতিক দলের সংগ্রামী নেতা-কর্মীরা ৫ আগস্ট দুঃশাসনের অবসান ঘটিয়ে দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করে।
ইমাম হোসেনের আত্মদানের চেতনায় ইনসাফ প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। পবিত্র আশুরা উপলক্ষে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে এক যৌথ বাণীতে এ আহ্বান জানান তিনি।
আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো ওই বাণীতে তারেক রহমান বলেন, ‘ইমাম হোসেন (রা.) ও তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের আত্মদানের চেতনায় দেশে ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে। আর কোনোভাবেই যাতে নির্দয় অত্যাচারীর অভ্যুদয় না ঘটে সেজন্য ইমাম বাহিনীর যুদ্ধ আমাদের সবসময় প্রতিরোধের প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ করবে।’
বাণীতে তারেক রহমান আরও বলেন, ‘গত ১৬ বছরে পতিত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার সকল ভাঁওতাবাজীর নির্বাচন, মানুষের ভোটাধিকার হরণ, গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা, সন্ত্রাস, হানাহানি ও দেশের টাকা বিদেশে পাচারসহ এক অবর্ণনীয় শোষণ ও জুলুমের রাজত্ব কায়েম করেছিল। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় ফরমায়েশী রায়ে সাজা দিয়ে কারারুদ্ধ রাখা এবং তাঁকে সুচিকিৎসা বঞ্চিত করে মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড় করানো হয়েছিল। দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া নিষ্ঠুর আওয়ামী নেতাদের পৈশাচিক দমন-পীড়ণ ছিল এজিদ বাহিনীর সমতুল্য।’
আশুরা উপলক্ষে পৃথক বাণীতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার সারাদেশকেই কারবালার প্রান্তরে পরিণত করেছিল। জুলুম-হিংস্রতা ও রক্তপাতের এক দুঃসহ দুঃশাসনের মধ্যে জীবন কাটাতে হয়েছে এদেশের মানুষকে। গত দেড় দশক ধরে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন বাংলাদেশ থেকে অদৃশ্য করা হয়েছিল। গণতন্ত্রকামী মানুষের স্থায়ী ঠিকানা ছিল কারাগারে। বিপুল জনপ্রিয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে বন্দী করে রাখা হয়েছিল। বিদেশে তাঁর সুচিকিৎসার আবেদনকে অগ্রাহ্য করে তাঁকে মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে ঠেলে দেওয়া হয়। কারবালার প্রান্তরে ইমাম বাহিনীর মহিমান্বিত আত্মত্যাগের প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আওয়ামী স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ ও রাজনৈতিক দলের সংগ্রামী নেতা-কর্মীরা ৫ আগস্ট দুঃশাসনের অবসান ঘটিয়ে দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিনিধি দলের সাথে পাকিস্তানের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার ইমরান হায়দারের সাথে সৌজন্য বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে পাকিস্তান হাইকমিশনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২১ মিনিট আগেকূটনীতিকদের সম্মানে নিজ বাসায় নৈশভোজের আয়োজন করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। আজ বুধবার সন্ধ্যায় মঈন খানের আমন্ত্রণে তাঁর গুলশানের বাসায় আসেন কূটনীতিকেরা।
৩ ঘণ্টা আগে‘আমরা যখন বিভিন্ন দল একসঙ্গে বসি, তখন জামায়াতে ইসলামীর নেতারা বারবার আমাদের কী বলেন জানেন? বলেন, ভাই, খেয়াল রাইখেন, আওয়ামী লীগ যাতে আর ক্ষমতায় আসতে না পারে, আওয়ামী লীগ ঠেকান সব সময়, আওয়ামী লীগ আসলে সবাইকে কচুকাটা করবে। আর তলেতলে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করে ছাত্রলীগের সকল ভোট নিয়ে নিল।’
৩ ঘণ্টা আগেগানের শিক্ষকের পরিবর্তে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে সরকারের নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগত সম্মিলিত নন-এমপিওভুক্ত ঐক্য পরিষদের সমন্বয়কদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান।
৪ ঘণ্টা আগে