নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ অবশ্যই অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের কোনো দ্বিধা না রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় তিনি বলেছেন, ‘সেই সমাবেশ থেকে নতুন স্বপ্ন দেখবে মানুষ।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানের একটি রেস্তোরাঁয় বিএনপি আয়োজিত ‘ভায়োলেন্স অ্যান্ড পলিটিক্স অব ব্লেমিং’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ নিয়ে মনে কোনো দ্বিধা রাখবেন না। সেদিন অবশ্যই ঢাকায় সমাবেশ হবে। সেই সমাবেশ থেকে নতুন স্বপ্ন দেখবে মানুষ। সেদিন থেকে আরও তীব্রভাবে মানুষ মাঠে নামবে।’
জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন বন্ধ করতে সরকার চক্রান্ত শুরু করেছে উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘বিভিন্নভাবে খবর পেয়েছি প্রায় ২০০ বাস তৈরি করা হয়েছে পুড়িয়ে দেওয়ার জন্য। ছাত্রলীগ-যুবলীগ নামধারী কিছু সন্ত্রাসীকে প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে রেডি রাখা হয়েছে। তারা নাকি সন্ত্রাস প্রতিরোধ করবে। সরকার আবারও পুরোনো খেলায় মেতেছে।’
বাংলাদেশের মানুষ জেগে উঠেছে জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘এখন উঠে দাঁড়াতে হবে এবং সামনে এগোতে হবে। এই সরকার নির্বাচিত নয়। এরা ১৫ বছর ধরে দেশের মানুষের ওপর নিপীড়নের স্টিম রোলার চালাচ্ছে। এই সমস্যা বিএনপির একার সমস্যা না। এইটা জাতীয় সমস্যা।’
আলোচনা সভায় রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বলেন, ‘২০০৮ সালে লগি-বৈঠা আন্দোলন করে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিল। এমন সংঘাতের রাজনীতি বন্ধ হওয়া উচিত।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, আওয়ামী লীগের স্বৈরাচারী ব্যবস্থার বিপরীতে জনগণের সামনে একটি গণতান্ত্রিক জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা তুলে ধরতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, যেকোনো স্বৈরাচার সরকার কিছু বয়ান তৈরি করে। উন্নয়নের গণতন্ত্র, জঙ্গিবাদ দমন এই সরকারের বয়ান। এদের পুতুপুতু করে কিছু করা যাবে না।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, সারা বছর পল্টনের বাইরে জনসভা করতে চাইলে বলা হয়েছে দলীয় কার্যালয়ের সামনে করেন। এখন নয়াপল্টনে করতে চাইছি, বলছে অন্য কোথাও করেন। সরকার নার্ভাস হয়ে পড়েছে, সে কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে যাতে আমরা সমাবেশ করতে না পারি।
স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, এই সরকার গায়ের জোরে ক্ষমতায় এসেছে এবং আবারও থাকতে চাইছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছে, ১০ তারিখের সমাবেশে কোনো বাঁধা দেওয়া হবে না। কিন্তু স্থান নিয়েই প্রথম বাঁধা এসেছে। আওয়ামী লীগের অন্যান্য নেতারা ঢাকার চারপাশে পাহারা বসাচ্ছে।
বিএনপির গোলটেবিল বৈঠকে রাশিয়া, ইরান, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, নরওয়ে, যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘ ও মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশের দূতাবাসের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও অ্যাডভোকেট ফারজানা শারমিন পুতুলের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, জয়নাল আবেদীন, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এনিসহ প্রমুখ।

আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ অবশ্যই অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের কোনো দ্বিধা না রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় তিনি বলেছেন, ‘সেই সমাবেশ থেকে নতুন স্বপ্ন দেখবে মানুষ।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানের একটি রেস্তোরাঁয় বিএনপি আয়োজিত ‘ভায়োলেন্স অ্যান্ড পলিটিক্স অব ব্লেমিং’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ নিয়ে মনে কোনো দ্বিধা রাখবেন না। সেদিন অবশ্যই ঢাকায় সমাবেশ হবে। সেই সমাবেশ থেকে নতুন স্বপ্ন দেখবে মানুষ। সেদিন থেকে আরও তীব্রভাবে মানুষ মাঠে নামবে।’
জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন বন্ধ করতে সরকার চক্রান্ত শুরু করেছে উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘বিভিন্নভাবে খবর পেয়েছি প্রায় ২০০ বাস তৈরি করা হয়েছে পুড়িয়ে দেওয়ার জন্য। ছাত্রলীগ-যুবলীগ নামধারী কিছু সন্ত্রাসীকে প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে রেডি রাখা হয়েছে। তারা নাকি সন্ত্রাস প্রতিরোধ করবে। সরকার আবারও পুরোনো খেলায় মেতেছে।’
বাংলাদেশের মানুষ জেগে উঠেছে জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘এখন উঠে দাঁড়াতে হবে এবং সামনে এগোতে হবে। এই সরকার নির্বাচিত নয়। এরা ১৫ বছর ধরে দেশের মানুষের ওপর নিপীড়নের স্টিম রোলার চালাচ্ছে। এই সমস্যা বিএনপির একার সমস্যা না। এইটা জাতীয় সমস্যা।’
আলোচনা সভায় রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বলেন, ‘২০০৮ সালে লগি-বৈঠা আন্দোলন করে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিল। এমন সংঘাতের রাজনীতি বন্ধ হওয়া উচিত।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, আওয়ামী লীগের স্বৈরাচারী ব্যবস্থার বিপরীতে জনগণের সামনে একটি গণতান্ত্রিক জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা তুলে ধরতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, যেকোনো স্বৈরাচার সরকার কিছু বয়ান তৈরি করে। উন্নয়নের গণতন্ত্র, জঙ্গিবাদ দমন এই সরকারের বয়ান। এদের পুতুপুতু করে কিছু করা যাবে না।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, সারা বছর পল্টনের বাইরে জনসভা করতে চাইলে বলা হয়েছে দলীয় কার্যালয়ের সামনে করেন। এখন নয়াপল্টনে করতে চাইছি, বলছে অন্য কোথাও করেন। সরকার নার্ভাস হয়ে পড়েছে, সে কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে যাতে আমরা সমাবেশ করতে না পারি।
স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, এই সরকার গায়ের জোরে ক্ষমতায় এসেছে এবং আবারও থাকতে চাইছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছে, ১০ তারিখের সমাবেশে কোনো বাঁধা দেওয়া হবে না। কিন্তু স্থান নিয়েই প্রথম বাঁধা এসেছে। আওয়ামী লীগের অন্যান্য নেতারা ঢাকার চারপাশে পাহারা বসাচ্ছে।
বিএনপির গোলটেবিল বৈঠকে রাশিয়া, ইরান, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, নরওয়ে, যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘ ও মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশের দূতাবাসের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও অ্যাডভোকেট ফারজানা শারমিন পুতুলের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, জয়নাল আবেদীন, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এনিসহ প্রমুখ।

আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয় বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সম্প্রতি বিএনপির ৩৬ দফার পর নির্বাচন কমিশনে (ইসি) ১৮ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মি
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন জরুরি। ভোটের মাধ্যমে চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের রুখে দিতে হবে। এ দেশ থেকে তাদের উৎখাত করতে হলে হাতপাখায় ভোট দিন, তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।’
১৭ ঘণ্টা আগে
সফররত কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর বনানীতে হোটেল সেরিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।
আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয় বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
বৈঠক বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল অংশ নেন।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।
আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয় বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
বৈঠক বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল অংশ নেন।

আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ অবশ্যই অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের কোনো দ্বিধা না রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় তিনি বলেছেন, ‘সেই সমাবেশ থেকে নতুন স্বপ্ন দেখবে মানুষ।’
০৬ ডিসেম্বর ২০২২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সম্প্রতি বিএনপির ৩৬ দফার পর নির্বাচন কমিশনে (ইসি) ১৮ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মি
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন জরুরি। ভোটের মাধ্যমে চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের রুখে দিতে হবে। এ দেশ থেকে তাদের উৎখাত করতে হলে হাতপাখায় ভোট দিন, তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।’
১৭ ঘণ্টা আগে
সফররত কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর বনানীতে হোটেল সেরিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সম্প্রতি বিএনপির ৩৬ দফার পর নির্বাচন কমিশনে (ইসি) ১৮ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। বিএনপি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট চাইলেও জামায়াত নভেম্বরে গণভোটের প্রস্তাব জানিয়েছে চিঠিতে।
এদিকে জোটের ভোটে প্রতীক ব্যবহারের ক্ষেত্রে দলগুলোর স্বাধীনতা চেয়েছিল বিএনপি। জামায়াত তার বিরোধিতা করে জোটের ক্ষেত্রে নিজ নিজ দলের প্রতীকে ভোট করার পক্ষে মত দিয়েছে এবং ইসির কাছে এই বিধান বহাল রাখার দাবি জানিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।
ইসিতে জমা দেওয়া জামায়াতের ১৮ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে-
১. আইনি ভিত্তি দেওয়ার লক্ষ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির পরই আগামী নভেম্বরে গণভোটের আয়োজন করা;
২. উপদেষ্টা পরিষদে গৃহীত সর্বশেষ গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ২০ নম্বর অনুচ্ছেদের সর্বশেষ সংশোধনীর বিধান অনুযায়ী প্রত্যেক রাজনৈতিক দলকে তাদের নিজস্ব দলীয় প্রতীক ব্যবহার করতে হবে। অন্য কোনো দলের প্রতীক ব্যবহার করতে পারবেন না। এ বিধান বহাল রাখতে হবে; নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের জোটগতভাবে নির্বাচনের ক্ষেত্রে নিজ দলের প্রতীকে নির্বাচন করার বিধান অন্তর্ভুক্তির জন্য নির্বাচনব্যবস্থা সংক্রান্ত সংস্কার কমিশনই সুপারিশ করেছে। ফলে এই বিধান কোনো ক্রমেই পরিবর্তন করা যাবে না। সংশোধিত বিধানই বহাল রাখতে হবে।
৩. ইসি ও প্রশাসনের প্রত্যেক স্তরে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শতভাগ নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা;
৪. নির্বাচনী কাজের জন্য নিযুক্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের যথা প্রিসাইডিং, পোলিং, আনসার, আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত বাহিনীকে নিয়োগের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা;
৫. সকল ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত পরিমাণ সামরিক বাহিনীর সদস্যদের নিয়োগ করা;
৬. সকল ভোটকেন্দ্রের নির্বাচনী বুথে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করার দাবি জানিয়েছে দলটি।
৭. দলটির পক্ষ থেকে বিগত অবৈধ নির্বাচনগুলোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিল এমন সব প্রশ্নবিদ্ধ ও বিতর্কিত কর্মকর্তা কর্মচারীদের আগামী নির্বাচনে নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়া। শতভাগ লটারির ভিত্তিতে মাঠপর্যায়ে প্রশাসনিক কর্মকর্তা (ডিসি, এসপি, ইউএনও এবং ওসি) নিয়োগ দেওয়া;
৮. রিটার্নিং অফিসার এবং সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রশাসনের অফিসারের সাথে সাথে সাধ্যমতো ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের মধ্যে থেকেও নিরপেক্ষতা বজায় রেখে সৎ, দক্ষ ও অভিজ্ঞ কর্মকর্তাদের নিয়োগের ব্যবস্থা করা;
৯. সব ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনের কমপক্ষে এক সপ্তাহ পূর্বে সামরিক বাহিনী, বিজিবি, র্যাব ও পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর অবস্থান নিশ্চিত করা;
১০. নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী সকল রাজনৈতিক দলের জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে নির্বাচনী মাঠ সমতল করা।
১১. সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা সকল অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে। এ ছাড়াও বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে দলীয় লোকদের রাজনৈতিক বিবেচনায় দেওয়া অস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করে তা সরকারের কাছে জমা দিতে হবে;
১২. নির্বাচনী এলাকাগুলোতে যারা অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার করে সন্ত্রাস ও আতঙ্ক সৃষ্টি করে থাকে তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে;
১৩. ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে আসা-যাওয়ার সুবিধার্থে ভোটকেন্দ্রের নির্ধারিত এলাকার মধ্যেই শুধু নয় বরং এর বাইরেও নির্বাচনী এলাকার যেকোনো স্থানে সন্ত্রাসী তৎপরতার খবর পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিক তা দমন করা;
১৪. ছবিসহ ভোটার তালিকায় ভোটারদের ছবি পরিষ্কারভাবে দৃশ্যমান হচ্ছে না। তাই স্পষ্ট ছবিসহ ভোটার তালিকা পোলিং এজেন্টগণকে যথাসময়ে সরবরাহ করা;
১৫. নির্বাচনী কাজে নিয়োজিত পোলিং, প্রিসাইডিং অফিসার, আনসার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাইকে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে তাদের ভোট দেওয়ার সুযোগ দেওয়া;
১৬. প্রবাসী ভোটারদের ভোট দেওয়ার পদ্ধতি সহজ করার জন্য ভোটার আইডি কার্ড বা পাসপোর্ট যেকোনো একটির মাধ্যমে ভোট দেওয়ার সুযোগ দিতে হবে। রেজিস্টার্ড প্রবাসী ভোটারদের তালিকা রাজনৈতিক দলগুলোকে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে সরবরাহ করা;
১৭. নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের নিয়োগের ক্ষেত্রে নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ও নিরপেক্ষতা যাচাই করা;
১৮. ফ্যাসিস্ট আমলে নিজেদের সুবিধা মতো ভোটকেন্দ্র পরিবর্তন করা হয়েছে। তাই অভিযোগ বিবেচনায় নিয়ে সেগুলো এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্র পরিবর্তন করার দাবি জানিয়েছে জামায়াত।
বৈঠক শেষে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সাংবাদিকদের বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগেই আগামী নভেম্বরের মধ্যে গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে জামায়াত। জুলাই মাসে তৈরি জাতীয় সনদে বিদ্যমান রাষ্ট্র কাঠামোকে পরিবর্তন করে যে সংস্কারগুলোর ব্যাপারে ঐকমত্য হয়েছে, সে সম্পর্কে জাতিকে জানতে হবে। এ ছাড়া একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট হলে নির্বাচন কেন্দ্রে সহিংসতা সৃষ্টি হতে পারে, দু-চারটা কেন্দ্রে ভোট বন্ধ হলে গণভোটের দশা কী হবে—এমন টেকনিক্যাল সমস্যা আলোচনা করা হয়।
তিনি বলেন, ইসিকে অবশ্যই ‘জুলাই সনদ’ ও সংস্কারের বিষয়গুলো পাবলিক করতে হবে যাতে ভোটাররা সিদ্ধান্ত নিতে পারে। গণভোট আয়োজনে ইসির পক্ষ থেকে কোনো চ্যালেঞ্জ বা অক্ষমতার কথা জানানো হয়নি।
বিএনপির পক্ষ থেকে ইসলামী ব্যাংকসহ কিছু প্রতিষ্ঠানে কর্মকর্তাদের নিয়োগ না দেওয়ার বিষয়ে আপত্তি প্রসঙ্গে জামায়াত নেতা বলেন, তারা যে প্রতিষ্ঠানগুলোর কথা বলেছে তার কোনো একটার মালিকানার সাথে জামায়াতে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নাই। তারা এটিকে ব্যাড ট্রেডিশন আখ্যা দিয়ে বলেছে, পাল্টাবিবৃতি বা তালিকা দেওয়া রাজনৈতিক শিষ্টাচার নয়।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সম্প্রতি বিএনপির ৩৬ দফার পর নির্বাচন কমিশনে (ইসি) ১৮ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। বিএনপি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট চাইলেও জামায়াত নভেম্বরে গণভোটের প্রস্তাব জানিয়েছে চিঠিতে।
এদিকে জোটের ভোটে প্রতীক ব্যবহারের ক্ষেত্রে দলগুলোর স্বাধীনতা চেয়েছিল বিএনপি। জামায়াত তার বিরোধিতা করে জোটের ক্ষেত্রে নিজ নিজ দলের প্রতীকে ভোট করার পক্ষে মত দিয়েছে এবং ইসির কাছে এই বিধান বহাল রাখার দাবি জানিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।
ইসিতে জমা দেওয়া জামায়াতের ১৮ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে-
১. আইনি ভিত্তি দেওয়ার লক্ষ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির পরই আগামী নভেম্বরে গণভোটের আয়োজন করা;
২. উপদেষ্টা পরিষদে গৃহীত সর্বশেষ গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ২০ নম্বর অনুচ্ছেদের সর্বশেষ সংশোধনীর বিধান অনুযায়ী প্রত্যেক রাজনৈতিক দলকে তাদের নিজস্ব দলীয় প্রতীক ব্যবহার করতে হবে। অন্য কোনো দলের প্রতীক ব্যবহার করতে পারবেন না। এ বিধান বহাল রাখতে হবে; নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের জোটগতভাবে নির্বাচনের ক্ষেত্রে নিজ দলের প্রতীকে নির্বাচন করার বিধান অন্তর্ভুক্তির জন্য নির্বাচনব্যবস্থা সংক্রান্ত সংস্কার কমিশনই সুপারিশ করেছে। ফলে এই বিধান কোনো ক্রমেই পরিবর্তন করা যাবে না। সংশোধিত বিধানই বহাল রাখতে হবে।
৩. ইসি ও প্রশাসনের প্রত্যেক স্তরে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শতভাগ নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা;
৪. নির্বাচনী কাজের জন্য নিযুক্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের যথা প্রিসাইডিং, পোলিং, আনসার, আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত বাহিনীকে নিয়োগের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা;
৫. সকল ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত পরিমাণ সামরিক বাহিনীর সদস্যদের নিয়োগ করা;
৬. সকল ভোটকেন্দ্রের নির্বাচনী বুথে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করার দাবি জানিয়েছে দলটি।
৭. দলটির পক্ষ থেকে বিগত অবৈধ নির্বাচনগুলোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিল এমন সব প্রশ্নবিদ্ধ ও বিতর্কিত কর্মকর্তা কর্মচারীদের আগামী নির্বাচনে নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়া। শতভাগ লটারির ভিত্তিতে মাঠপর্যায়ে প্রশাসনিক কর্মকর্তা (ডিসি, এসপি, ইউএনও এবং ওসি) নিয়োগ দেওয়া;
৮. রিটার্নিং অফিসার এবং সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রশাসনের অফিসারের সাথে সাথে সাধ্যমতো ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের মধ্যে থেকেও নিরপেক্ষতা বজায় রেখে সৎ, দক্ষ ও অভিজ্ঞ কর্মকর্তাদের নিয়োগের ব্যবস্থা করা;
৯. সব ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনের কমপক্ষে এক সপ্তাহ পূর্বে সামরিক বাহিনী, বিজিবি, র্যাব ও পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর অবস্থান নিশ্চিত করা;
১০. নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী সকল রাজনৈতিক দলের জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে নির্বাচনী মাঠ সমতল করা।
১১. সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা সকল অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে। এ ছাড়াও বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে দলীয় লোকদের রাজনৈতিক বিবেচনায় দেওয়া অস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করে তা সরকারের কাছে জমা দিতে হবে;
১২. নির্বাচনী এলাকাগুলোতে যারা অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার করে সন্ত্রাস ও আতঙ্ক সৃষ্টি করে থাকে তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে;
১৩. ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে আসা-যাওয়ার সুবিধার্থে ভোটকেন্দ্রের নির্ধারিত এলাকার মধ্যেই শুধু নয় বরং এর বাইরেও নির্বাচনী এলাকার যেকোনো স্থানে সন্ত্রাসী তৎপরতার খবর পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিক তা দমন করা;
১৪. ছবিসহ ভোটার তালিকায় ভোটারদের ছবি পরিষ্কারভাবে দৃশ্যমান হচ্ছে না। তাই স্পষ্ট ছবিসহ ভোটার তালিকা পোলিং এজেন্টগণকে যথাসময়ে সরবরাহ করা;
১৫. নির্বাচনী কাজে নিয়োজিত পোলিং, প্রিসাইডিং অফিসার, আনসার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাইকে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে তাদের ভোট দেওয়ার সুযোগ দেওয়া;
১৬. প্রবাসী ভোটারদের ভোট দেওয়ার পদ্ধতি সহজ করার জন্য ভোটার আইডি কার্ড বা পাসপোর্ট যেকোনো একটির মাধ্যমে ভোট দেওয়ার সুযোগ দিতে হবে। রেজিস্টার্ড প্রবাসী ভোটারদের তালিকা রাজনৈতিক দলগুলোকে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে সরবরাহ করা;
১৭. নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের নিয়োগের ক্ষেত্রে নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ও নিরপেক্ষতা যাচাই করা;
১৮. ফ্যাসিস্ট আমলে নিজেদের সুবিধা মতো ভোটকেন্দ্র পরিবর্তন করা হয়েছে। তাই অভিযোগ বিবেচনায় নিয়ে সেগুলো এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্র পরিবর্তন করার দাবি জানিয়েছে জামায়াত।
বৈঠক শেষে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সাংবাদিকদের বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগেই আগামী নভেম্বরের মধ্যে গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে জামায়াত। জুলাই মাসে তৈরি জাতীয় সনদে বিদ্যমান রাষ্ট্র কাঠামোকে পরিবর্তন করে যে সংস্কারগুলোর ব্যাপারে ঐকমত্য হয়েছে, সে সম্পর্কে জাতিকে জানতে হবে। এ ছাড়া একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট হলে নির্বাচন কেন্দ্রে সহিংসতা সৃষ্টি হতে পারে, দু-চারটা কেন্দ্রে ভোট বন্ধ হলে গণভোটের দশা কী হবে—এমন টেকনিক্যাল সমস্যা আলোচনা করা হয়।
তিনি বলেন, ইসিকে অবশ্যই ‘জুলাই সনদ’ ও সংস্কারের বিষয়গুলো পাবলিক করতে হবে যাতে ভোটাররা সিদ্ধান্ত নিতে পারে। গণভোট আয়োজনে ইসির পক্ষ থেকে কোনো চ্যালেঞ্জ বা অক্ষমতার কথা জানানো হয়নি।
বিএনপির পক্ষ থেকে ইসলামী ব্যাংকসহ কিছু প্রতিষ্ঠানে কর্মকর্তাদের নিয়োগ না দেওয়ার বিষয়ে আপত্তি প্রসঙ্গে জামায়াত নেতা বলেন, তারা যে প্রতিষ্ঠানগুলোর কথা বলেছে তার কোনো একটার মালিকানার সাথে জামায়াতে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নাই। তারা এটিকে ব্যাড ট্রেডিশন আখ্যা দিয়ে বলেছে, পাল্টাবিবৃতি বা তালিকা দেওয়া রাজনৈতিক শিষ্টাচার নয়।

আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ অবশ্যই অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের কোনো দ্বিধা না রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় তিনি বলেছেন, ‘সেই সমাবেশ থেকে নতুন স্বপ্ন দেখবে মানুষ।’
০৬ ডিসেম্বর ২০২২
আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয় বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন জরুরি। ভোটের মাধ্যমে চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের রুখে দিতে হবে। এ দেশ থেকে তাদের উৎখাত করতে হলে হাতপাখায় ভোট দিন, তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।’
১৭ ঘণ্টা আগে
সফররত কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর বনানীতে হোটেল সেরিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগেবরগুনা প্রতিনিধি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন জরুরি। ভোটের মাধ্যমে চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের রুখে দিতে হবে। এ দেশ থেকে তাদের উৎখাত করতে হলে হাতপাখায় ভোট দিন, তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।’
আজ সোমবার বিকেলে বরগুনার বামনা উপজেলার হলতা ডৌয়াতলা সমবায় বহুমুখী বিদ্যালয় মাঠে দলের এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ফয়জুল করীম বলেন, ‘ভেবেছিলাম, বৈষম্য দূর হবে, মানুষ শান্তি পাবে। কিন্তু ১৯৪৭ সালের পর থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় এসেছে, কেউই মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন আনতে পারেনি। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার পর থেকেও যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারাও বৈষম্য দূর করতে ব্যর্থ হয়েছে। শুধু দল বা নেতার পরিবর্তনে নয়, আদর্শের পরিবর্তনেই দেশে শান্তি আসতে পারে।’
মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, ‘চোর যদি এমপি হয়, সে কী করবে? আওয়ামী লীগকে যে চাঁদাবাজি ও জুলুমের জন্য তাড়িয়েছে মানুষ, সেই চাঁদাবাজি কি এখন বন্ধ হয়েছে? যে ধর্ষণের কারণে মানুষ আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে, সেই ধর্ষণ কি এখন হচ্ছে না? যে দখলদারির কারণে আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে, এখন কি সেই দখলদারি বন্ধ হয়েছে?’
সভায় সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বামনা উপজেলা সভাপতি আলহাজ আব্দুস সোবহান খান। সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি মুহাম্মদ ইসমাইল হোসাইন জিহাদী।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন জরুরি। ভোটের মাধ্যমে চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের রুখে দিতে হবে। এ দেশ থেকে তাদের উৎখাত করতে হলে হাতপাখায় ভোট দিন, তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।’
আজ সোমবার বিকেলে বরগুনার বামনা উপজেলার হলতা ডৌয়াতলা সমবায় বহুমুখী বিদ্যালয় মাঠে দলের এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ফয়জুল করীম বলেন, ‘ভেবেছিলাম, বৈষম্য দূর হবে, মানুষ শান্তি পাবে। কিন্তু ১৯৪৭ সালের পর থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় এসেছে, কেউই মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন আনতে পারেনি। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার পর থেকেও যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারাও বৈষম্য দূর করতে ব্যর্থ হয়েছে। শুধু দল বা নেতার পরিবর্তনে নয়, আদর্শের পরিবর্তনেই দেশে শান্তি আসতে পারে।’
মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, ‘চোর যদি এমপি হয়, সে কী করবে? আওয়ামী লীগকে যে চাঁদাবাজি ও জুলুমের জন্য তাড়িয়েছে মানুষ, সেই চাঁদাবাজি কি এখন বন্ধ হয়েছে? যে ধর্ষণের কারণে মানুষ আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে, সেই ধর্ষণ কি এখন হচ্ছে না? যে দখলদারির কারণে আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে, এখন কি সেই দখলদারি বন্ধ হয়েছে?’
সভায় সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বামনা উপজেলা সভাপতি আলহাজ আব্দুস সোবহান খান। সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি মুহাম্মদ ইসমাইল হোসাইন জিহাদী।

আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ অবশ্যই অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের কোনো দ্বিধা না রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় তিনি বলেছেন, ‘সেই সমাবেশ থেকে নতুন স্বপ্ন দেখবে মানুষ।’
০৬ ডিসেম্বর ২০২২
আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয় বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সম্প্রতি বিএনপির ৩৬ দফার পর নির্বাচন কমিশনে (ইসি) ১৮ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মি
১ ঘণ্টা আগে
সফররত কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর বনানীতে হোটেল সেরিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সফররত কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর বনানীতে হোটেল সেরিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
বৈঠকে বিএনপির প্রতিনিধিদলে ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য জিয়াউদ্দিন হায়দার, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ।
কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন সংস্থাটির ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখার উপদেষ্টা ও ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’-এর প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজ।
বৈঠকে আলোচনার বিষয়বস্তু ও বিস্তারিত নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে বিএনপি বা কমনওয়েলথের পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, নির্বাচনকালীন পরিবেশ, নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে পারস্পরিক মতবিনিময় হয়েছে।

সফররত কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর বনানীতে হোটেল সেরিনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
বৈঠকে বিএনপির প্রতিনিধিদলে ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য জিয়াউদ্দিন হায়দার, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ।
কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন সংস্থাটির ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখার উপদেষ্টা ও ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’-এর প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজ।
বৈঠকে আলোচনার বিষয়বস্তু ও বিস্তারিত নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে বিএনপি বা কমনওয়েলথের পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, নির্বাচনকালীন পরিবেশ, নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে পারস্পরিক মতবিনিময় হয়েছে।

আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ অবশ্যই অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের কোনো দ্বিধা না রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় তিনি বলেছেন, ‘সেই সমাবেশ থেকে নতুন স্বপ্ন দেখবে মানুষ।’
০৬ ডিসেম্বর ২০২২
আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয় বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সম্প্রতি বিএনপির ৩৬ দফার পর নির্বাচন কমিশনে (ইসি) ১৮ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মি
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন জরুরি। ভোটের মাধ্যমে চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের রুখে দিতে হবে। এ দেশ থেকে তাদের উৎখাত করতে হলে হাতপাখায় ভোট দিন, তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে।’
১৭ ঘণ্টা আগে