নেত্রকোনা প্রতিনিধি
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর (লুৎফুজ্জামান বাবর) সময় ১০ ট্রাক অস্ত্রের কল্পকাহিনির কারণে বাংলাদেশ সার্বভৌমত্ব হুমকির মধ্যে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ রোববার নেত্রকোনা শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় পুরোনো কালেক্টরেট মাঠে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘যার হাতে সংসদীয় ক্ষমতা, যার হাতে বিচারালয়ের ক্ষমতা, যার হাতে নির্বাহী ক্ষমতা, এ জন্য আমরা পাওয়ার ব্যালেন্স ঠিক করার জন্য উচ্চকক্ষের পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চেয়েছি। কিন্তু যারা ফ্যাসিস্ট ক্ষমতার কাঠামোতে থাকতে চায়, তারা এ বিষয়ে জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করছে। বাংলাদেশের মানুষ নতুন সংবিধান, সংস্কার ও শেখ হাসিনার বিচারের টিকিট নিয়েই ঘরে ফিরবে ইনশা আল্লাহ।’
নাসীরুদ্দীন আরও বলেন, ‘আমরা যুদ্ধ চাই না। আমরা শান্তি চাই, আমরা মানুষের অধিকার চাই। মানবিক মর্যাদা চাই।’
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের উদ্দেশে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপির সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সময় ১০ ট্রাক অস্ত্র নিয়ে আসা হয়েছিল। বাবর ভাই, আমি আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করি। কিন্তু এই কাজটা আপনার ঠিক হয়নি। যদি অস্ত্র হ্যান্ডেলই করতে না পারেন, তবে নিয়ে আসছিলেন কেন?’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের দক্ষিণ এশিয়াতে এই কল্পকাহিনির কারণে বাংলাদেশ সার্বভৌমত্ব হুমকির মধ্যে পড়েছে। অসংখ্য মানুষের জীবন বিপন্ন হয়েছে। পার্শ্ববর্তী আঞ্চলিক সংঘাত বিরাজ করেছে। আমরা দেখতে পেয়েছি বিচারের নামে প্রহসন হয়েছে। আমরা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশে যাঁরা সরকারি বা প্রশাসনে রয়েছেন, রাজনৈতিক চেয়ারে আসবেন, তাঁদের বলতে চাই, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশে সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত আসে—এমন কোনো অযাচিত সিদ্ধান্ত আপনারা আর নেবেন না।’
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই-আগস্টে আমরা বলেছিলাম, এক নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা হবে। আমাদের এক নতুন বন্দোবস্ত লাগবে। পুরোনো সিস্টেমে, পুরোনো আইনে আমরা আর এ বাংলাদেশকে পরিচালিত হতে দেব না।
‘আমরা একটি ন্যায়ভিত্তিক ও জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্র তৈরি করতে চাই। সেখানে শিক্ষা-স্বাস্থ্যসহ সব ক্ষেত্রে মানুষ মানবিক মর্যাদা পাবে। এই নেত্রকোনায় নানাবিধ সমস্যা রয়েছে। এখানে শিক্ষা, স্বাস্থ্যের বেহাল দশাসহ কর্মসংস্থানের অভাব রয়েছে। আমরা এনসিপি এসব সমস্যা দূর করতে চাই।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমরা দেশব্যাপী সংস্কারের দাবিতে নেমেছি। আমরা এমন একটা নতুন সংবিধানের দাবিতে নেমেছি, যে সংবিধানের জন্য আমাদের একটা গণপরিষদ নির্বাচন লাগবে। যে গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ, বাংলাদেশের অভ্যুত্থানকারী জনতা বাংলাদেশের আগামীর নতুন সংবিধান নির্ধারণ করবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ঠিক এক বছর আগে জুলাই মাসে জীবন দিয়ে বাংলাদেশ থেকে শেখ হাসিনাকে উৎখাত করা হয়েছে। শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের যেসব নেতা গণহত্যার সঙ্গে জড়িত, তাঁদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা, এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগ, কেন্দ্রীয় সদস্য ফাহিম খান পাঠান। তবে মুখ্য সমন্বয়ক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সমন্বয়ক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমসহ বিভিন্ন নেতারা উপস্থিত থাকলেও কোনো বক্তব্য দেননি।
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর (লুৎফুজ্জামান বাবর) সময় ১০ ট্রাক অস্ত্রের কল্পকাহিনির কারণে বাংলাদেশ সার্বভৌমত্ব হুমকির মধ্যে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ রোববার নেত্রকোনা শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় পুরোনো কালেক্টরেট মাঠে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘যার হাতে সংসদীয় ক্ষমতা, যার হাতে বিচারালয়ের ক্ষমতা, যার হাতে নির্বাহী ক্ষমতা, এ জন্য আমরা পাওয়ার ব্যালেন্স ঠিক করার জন্য উচ্চকক্ষের পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চেয়েছি। কিন্তু যারা ফ্যাসিস্ট ক্ষমতার কাঠামোতে থাকতে চায়, তারা এ বিষয়ে জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করছে। বাংলাদেশের মানুষ নতুন সংবিধান, সংস্কার ও শেখ হাসিনার বিচারের টিকিট নিয়েই ঘরে ফিরবে ইনশা আল্লাহ।’
নাসীরুদ্দীন আরও বলেন, ‘আমরা যুদ্ধ চাই না। আমরা শান্তি চাই, আমরা মানুষের অধিকার চাই। মানবিক মর্যাদা চাই।’
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের উদ্দেশে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপির সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সময় ১০ ট্রাক অস্ত্র নিয়ে আসা হয়েছিল। বাবর ভাই, আমি আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করি। কিন্তু এই কাজটা আপনার ঠিক হয়নি। যদি অস্ত্র হ্যান্ডেলই করতে না পারেন, তবে নিয়ে আসছিলেন কেন?’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের দক্ষিণ এশিয়াতে এই কল্পকাহিনির কারণে বাংলাদেশ সার্বভৌমত্ব হুমকির মধ্যে পড়েছে। অসংখ্য মানুষের জীবন বিপন্ন হয়েছে। পার্শ্ববর্তী আঞ্চলিক সংঘাত বিরাজ করেছে। আমরা দেখতে পেয়েছি বিচারের নামে প্রহসন হয়েছে। আমরা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশে যাঁরা সরকারি বা প্রশাসনে রয়েছেন, রাজনৈতিক চেয়ারে আসবেন, তাঁদের বলতে চাই, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশে সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত আসে—এমন কোনো অযাচিত সিদ্ধান্ত আপনারা আর নেবেন না।’
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই-আগস্টে আমরা বলেছিলাম, এক নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা হবে। আমাদের এক নতুন বন্দোবস্ত লাগবে। পুরোনো সিস্টেমে, পুরোনো আইনে আমরা আর এ বাংলাদেশকে পরিচালিত হতে দেব না।
‘আমরা একটি ন্যায়ভিত্তিক ও জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্র তৈরি করতে চাই। সেখানে শিক্ষা-স্বাস্থ্যসহ সব ক্ষেত্রে মানুষ মানবিক মর্যাদা পাবে। এই নেত্রকোনায় নানাবিধ সমস্যা রয়েছে। এখানে শিক্ষা, স্বাস্থ্যের বেহাল দশাসহ কর্মসংস্থানের অভাব রয়েছে। আমরা এনসিপি এসব সমস্যা দূর করতে চাই।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমরা দেশব্যাপী সংস্কারের দাবিতে নেমেছি। আমরা এমন একটা নতুন সংবিধানের দাবিতে নেমেছি, যে সংবিধানের জন্য আমাদের একটা গণপরিষদ নির্বাচন লাগবে। যে গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ, বাংলাদেশের অভ্যুত্থানকারী জনতা বাংলাদেশের আগামীর নতুন সংবিধান নির্ধারণ করবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ঠিক এক বছর আগে জুলাই মাসে জীবন দিয়ে বাংলাদেশ থেকে শেখ হাসিনাকে উৎখাত করা হয়েছে। শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের যেসব নেতা গণহত্যার সঙ্গে জড়িত, তাঁদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা, এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগ, কেন্দ্রীয় সদস্য ফাহিম খান পাঠান। তবে মুখ্য সমন্বয়ক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সমন্বয়ক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমসহ বিভিন্ন নেতারা উপস্থিত থাকলেও কোনো বক্তব্য দেননি।
নেত্রকোনা প্রতিনিধি
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর (লুৎফুজ্জামান বাবর) সময় ১০ ট্রাক অস্ত্রের কল্পকাহিনির কারণে বাংলাদেশ সার্বভৌমত্ব হুমকির মধ্যে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ রোববার নেত্রকোনা শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় পুরোনো কালেক্টরেট মাঠে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘যার হাতে সংসদীয় ক্ষমতা, যার হাতে বিচারালয়ের ক্ষমতা, যার হাতে নির্বাহী ক্ষমতা, এ জন্য আমরা পাওয়ার ব্যালেন্স ঠিক করার জন্য উচ্চকক্ষের পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চেয়েছি। কিন্তু যারা ফ্যাসিস্ট ক্ষমতার কাঠামোতে থাকতে চায়, তারা এ বিষয়ে জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করছে। বাংলাদেশের মানুষ নতুন সংবিধান, সংস্কার ও শেখ হাসিনার বিচারের টিকিট নিয়েই ঘরে ফিরবে ইনশা আল্লাহ।’
নাসীরুদ্দীন আরও বলেন, ‘আমরা যুদ্ধ চাই না। আমরা শান্তি চাই, আমরা মানুষের অধিকার চাই। মানবিক মর্যাদা চাই।’
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের উদ্দেশে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপির সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সময় ১০ ট্রাক অস্ত্র নিয়ে আসা হয়েছিল। বাবর ভাই, আমি আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করি। কিন্তু এই কাজটা আপনার ঠিক হয়নি। যদি অস্ত্র হ্যান্ডেলই করতে না পারেন, তবে নিয়ে আসছিলেন কেন?’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের দক্ষিণ এশিয়াতে এই কল্পকাহিনির কারণে বাংলাদেশ সার্বভৌমত্ব হুমকির মধ্যে পড়েছে। অসংখ্য মানুষের জীবন বিপন্ন হয়েছে। পার্শ্ববর্তী আঞ্চলিক সংঘাত বিরাজ করেছে। আমরা দেখতে পেয়েছি বিচারের নামে প্রহসন হয়েছে। আমরা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশে যাঁরা সরকারি বা প্রশাসনে রয়েছেন, রাজনৈতিক চেয়ারে আসবেন, তাঁদের বলতে চাই, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশে সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত আসে—এমন কোনো অযাচিত সিদ্ধান্ত আপনারা আর নেবেন না।’
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই-আগস্টে আমরা বলেছিলাম, এক নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা হবে। আমাদের এক নতুন বন্দোবস্ত লাগবে। পুরোনো সিস্টেমে, পুরোনো আইনে আমরা আর এ বাংলাদেশকে পরিচালিত হতে দেব না।
‘আমরা একটি ন্যায়ভিত্তিক ও জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্র তৈরি করতে চাই। সেখানে শিক্ষা-স্বাস্থ্যসহ সব ক্ষেত্রে মানুষ মানবিক মর্যাদা পাবে। এই নেত্রকোনায় নানাবিধ সমস্যা রয়েছে। এখানে শিক্ষা, স্বাস্থ্যের বেহাল দশাসহ কর্মসংস্থানের অভাব রয়েছে। আমরা এনসিপি এসব সমস্যা দূর করতে চাই।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমরা দেশব্যাপী সংস্কারের দাবিতে নেমেছি। আমরা এমন একটা নতুন সংবিধানের দাবিতে নেমেছি, যে সংবিধানের জন্য আমাদের একটা গণপরিষদ নির্বাচন লাগবে। যে গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ, বাংলাদেশের অভ্যুত্থানকারী জনতা বাংলাদেশের আগামীর নতুন সংবিধান নির্ধারণ করবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ঠিক এক বছর আগে জুলাই মাসে জীবন দিয়ে বাংলাদেশ থেকে শেখ হাসিনাকে উৎখাত করা হয়েছে। শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের যেসব নেতা গণহত্যার সঙ্গে জড়িত, তাঁদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা, এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগ, কেন্দ্রীয় সদস্য ফাহিম খান পাঠান। তবে মুখ্য সমন্বয়ক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সমন্বয়ক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমসহ বিভিন্ন নেতারা উপস্থিত থাকলেও কোনো বক্তব্য দেননি।
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর (লুৎফুজ্জামান বাবর) সময় ১০ ট্রাক অস্ত্রের কল্পকাহিনির কারণে বাংলাদেশ সার্বভৌমত্ব হুমকির মধ্যে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ রোববার নেত্রকোনা শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় পুরোনো কালেক্টরেট মাঠে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘যার হাতে সংসদীয় ক্ষমতা, যার হাতে বিচারালয়ের ক্ষমতা, যার হাতে নির্বাহী ক্ষমতা, এ জন্য আমরা পাওয়ার ব্যালেন্স ঠিক করার জন্য উচ্চকক্ষের পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চেয়েছি। কিন্তু যারা ফ্যাসিস্ট ক্ষমতার কাঠামোতে থাকতে চায়, তারা এ বিষয়ে জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করছে। বাংলাদেশের মানুষ নতুন সংবিধান, সংস্কার ও শেখ হাসিনার বিচারের টিকিট নিয়েই ঘরে ফিরবে ইনশা আল্লাহ।’
নাসীরুদ্দীন আরও বলেন, ‘আমরা যুদ্ধ চাই না। আমরা শান্তি চাই, আমরা মানুষের অধিকার চাই। মানবিক মর্যাদা চাই।’
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের উদ্দেশে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপির সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সময় ১০ ট্রাক অস্ত্র নিয়ে আসা হয়েছিল। বাবর ভাই, আমি আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করি। কিন্তু এই কাজটা আপনার ঠিক হয়নি। যদি অস্ত্র হ্যান্ডেলই করতে না পারেন, তবে নিয়ে আসছিলেন কেন?’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের দক্ষিণ এশিয়াতে এই কল্পকাহিনির কারণে বাংলাদেশ সার্বভৌমত্ব হুমকির মধ্যে পড়েছে। অসংখ্য মানুষের জীবন বিপন্ন হয়েছে। পার্শ্ববর্তী আঞ্চলিক সংঘাত বিরাজ করেছে। আমরা দেখতে পেয়েছি বিচারের নামে প্রহসন হয়েছে। আমরা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশে যাঁরা সরকারি বা প্রশাসনে রয়েছেন, রাজনৈতিক চেয়ারে আসবেন, তাঁদের বলতে চাই, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশে সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত আসে—এমন কোনো অযাচিত সিদ্ধান্ত আপনারা আর নেবেন না।’
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই-আগস্টে আমরা বলেছিলাম, এক নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা হবে। আমাদের এক নতুন বন্দোবস্ত লাগবে। পুরোনো সিস্টেমে, পুরোনো আইনে আমরা আর এ বাংলাদেশকে পরিচালিত হতে দেব না।
‘আমরা একটি ন্যায়ভিত্তিক ও জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্র তৈরি করতে চাই। সেখানে শিক্ষা-স্বাস্থ্যসহ সব ক্ষেত্রে মানুষ মানবিক মর্যাদা পাবে। এই নেত্রকোনায় নানাবিধ সমস্যা রয়েছে। এখানে শিক্ষা, স্বাস্থ্যের বেহাল দশাসহ কর্মসংস্থানের অভাব রয়েছে। আমরা এনসিপি এসব সমস্যা দূর করতে চাই।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমরা দেশব্যাপী সংস্কারের দাবিতে নেমেছি। আমরা এমন একটা নতুন সংবিধানের দাবিতে নেমেছি, যে সংবিধানের জন্য আমাদের একটা গণপরিষদ নির্বাচন লাগবে। যে গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ, বাংলাদেশের অভ্যুত্থানকারী জনতা বাংলাদেশের আগামীর নতুন সংবিধান নির্ধারণ করবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ঠিক এক বছর আগে জুলাই মাসে জীবন দিয়ে বাংলাদেশ থেকে শেখ হাসিনাকে উৎখাত করা হয়েছে। শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের যেসব নেতা গণহত্যার সঙ্গে জড়িত, তাঁদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা, এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগ, কেন্দ্রীয় সদস্য ফাহিম খান পাঠান। তবে মুখ্য সমন্বয়ক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সমন্বয়ক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমসহ বিভিন্ন নেতারা উপস্থিত থাকলেও কোনো বক্তব্য দেননি।
তিনি বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের ম
১ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।
১ ঘণ্টা আগেদুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে।’
১ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, এমনকি বর্তমান সময় পর্যন্ত দলটির কারণে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের (কোবা)
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টাকে সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাব দেওয়া আবেগতাড়িত। সরকার এখানে শুধু প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে। রাষ্ট্র আবেগের ওপর চলে না। সরকারের পক্ষে কেবিনেটের অনুমোদনে সেটা ইন অ্যাবসেন্স অব পার্লামেন্ট প্রেসিডেন্ট সে আইনগুলো পাস করে থাকেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত সেপ্টেম্বরে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাব বাস্তবায়ন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতার মধ্যে বিশেষজ্ঞদের নতুন পরামর্শ প্রস্তাব সামনে এনেছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে বলা হয়, মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার একটি ‘সংবিধান আদেশ’ জারি করতে পারে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এরপর ওই আদেশ নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে গণভোট করা যেতে পারে।
সে সময় বিএনপিসহ কয়েকটি দল সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাবে দ্বিমত জানিয়েছিল। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী এটিকে সমর্থন করে। আর প্রস্তাবটি নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বলেছিল, এ নিয়ে তারা দলের ভেতরে আলোচনা করবে।
আজ আলোচনা সভায় গণভোট নিয়েও কথা বলেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের মাধ্যমেই আইনি রূপ পাবে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) একটি রাজনৈতিক দল বলেছে, জনমতের চাপে বিএনপি গণভোট মেনে নিয়েছে। রাজনীতিতে মনে মনে সুখ অনুভব করলে অসুবিধা নেই। আমরা সেটাকেও স্বাগত জানাই। কিন্তু আমরা তো শুরু থেকেই বলে আসছি, জুলাই জাতীয় সনদ প্রণীত হয়েছে, স্বাক্ষরিত হবে এবং ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সেটি সম্পন্ন হবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নতির পাশাপাশি আমাদের মানসিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। অন্যান্য সংস্কারের পাশাপাশি মানসিক সংস্কার দরকার। অন্যথায় সংস্কারকে বাস্তবে রূপ দেওয়া যাবে না।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক অধ্যাপক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, ইউট্যাবের মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এস এম হাফিজুর রহমান প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টাকে সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাব দেওয়া আবেগতাড়িত। সরকার এখানে শুধু প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে। রাষ্ট্র আবেগের ওপর চলে না। সরকারের পক্ষে কেবিনেটের অনুমোদনে সেটা ইন অ্যাবসেন্স অব পার্লামেন্ট প্রেসিডেন্ট সে আইনগুলো পাস করে থাকেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত সেপ্টেম্বরে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাব বাস্তবায়ন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতার মধ্যে বিশেষজ্ঞদের নতুন পরামর্শ প্রস্তাব সামনে এনেছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে বলা হয়, মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার একটি ‘সংবিধান আদেশ’ জারি করতে পারে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এরপর ওই আদেশ নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে গণভোট করা যেতে পারে।
সে সময় বিএনপিসহ কয়েকটি দল সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাবে দ্বিমত জানিয়েছিল। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী এটিকে সমর্থন করে। আর প্রস্তাবটি নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বলেছিল, এ নিয়ে তারা দলের ভেতরে আলোচনা করবে।
আজ আলোচনা সভায় গণভোট নিয়েও কথা বলেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের মাধ্যমেই আইনি রূপ পাবে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) একটি রাজনৈতিক দল বলেছে, জনমতের চাপে বিএনপি গণভোট মেনে নিয়েছে। রাজনীতিতে মনে মনে সুখ অনুভব করলে অসুবিধা নেই। আমরা সেটাকেও স্বাগত জানাই। কিন্তু আমরা তো শুরু থেকেই বলে আসছি, জুলাই জাতীয় সনদ প্রণীত হয়েছে, স্বাক্ষরিত হবে এবং ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সেটি সম্পন্ন হবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নতির পাশাপাশি আমাদের মানসিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। অন্যান্য সংস্কারের পাশাপাশি মানসিক সংস্কার দরকার। অন্যথায় সংস্কারকে বাস্তবে রূপ দেওয়া যাবে না।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক অধ্যাপক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, ইউট্যাবের মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এস এম হাফিজুর রহমান প্রমুখ।
বিএনপির সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সময় ১০ ট্রাক অস্ত্র নিয়ে আসা হয়েছিল। বাবর ভাই, আমি আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করি। কিন্তু এই কাজটা আপনার ঠিক হয়নি। যদি অস্ত্র হ্যান্ডেলই করতে না পারেন তবে নিয়ে আসছিলেন কেন?
২৭ জুলাই ২০২৫মির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।
১ ঘণ্টা আগেদুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে।’
১ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, এমনকি বর্তমান সময় পর্যন্ত দলটির কারণে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের (কোবা)
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আবারও নির্বাচিত সরকারের তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আর এই নির্বাচনকে ঘিরে কিছু রাজনৈতিক দলের মনোভাব নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে, কিছু রাজনৈতিক দল নানা টালবাহানা করে নির্বাচনকে পেছানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু জনগণ আর সেই পুরোনো রাজনীতির ফাঁদে পা দেবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে ‘মহানায়ক শহীদ জিয়া’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজ আমরা এমন একসময় অতিক্রম করছি, যখন গত ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের কারণে দেশে অর্থনীতি ও রাজনীতি কার্যত ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। অন্তর্বর্তী সরকার এখন আমাদের সহযোগিতায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করছে, যার মাধ্যমে সবকিছু পুনরায় গুছিয়ে আনার প্রচেষ্টা চলছে।’
ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে কিছু বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করতে সক্ষম হওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।’
তিনি বলেন, ‘মানুষকে আকর্ষণ করার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল জিয়াউর রহমানের। জাতি গঠনে তিনি কাজ করেছেন। কিন্তু তাঁর নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করেছিল আওয়ামী লীগ। ক্ষণজন্মা মানুষদের এত সহজে মুছে ফেলা যায় না। জিয়াউর রহমানকে ইতিহাস ধারণ করেছে। তারেক রহমানও জিয়াউর রহমানের দেখানো পথে হাঁটছেন।’
আবারও নির্বাচিত সরকারের তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আর এই নির্বাচনকে ঘিরে কিছু রাজনৈতিক দলের মনোভাব নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে, কিছু রাজনৈতিক দল নানা টালবাহানা করে নির্বাচনকে পেছানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু জনগণ আর সেই পুরোনো রাজনীতির ফাঁদে পা দেবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে ‘মহানায়ক শহীদ জিয়া’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজ আমরা এমন একসময় অতিক্রম করছি, যখন গত ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের কারণে দেশে অর্থনীতি ও রাজনীতি কার্যত ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। অন্তর্বর্তী সরকার এখন আমাদের সহযোগিতায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করছে, যার মাধ্যমে সবকিছু পুনরায় গুছিয়ে আনার প্রচেষ্টা চলছে।’
ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে কিছু বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করতে সক্ষম হওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।’
তিনি বলেন, ‘মানুষকে আকর্ষণ করার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল জিয়াউর রহমানের। জাতি গঠনে তিনি কাজ করেছেন। কিন্তু তাঁর নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করেছিল আওয়ামী লীগ। ক্ষণজন্মা মানুষদের এত সহজে মুছে ফেলা যায় না। জিয়াউর রহমানকে ইতিহাস ধারণ করেছে। তারেক রহমানও জিয়াউর রহমানের দেখানো পথে হাঁটছেন।’
বিএনপির সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সময় ১০ ট্রাক অস্ত্র নিয়ে আসা হয়েছিল। বাবর ভাই, আমি আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করি। কিন্তু এই কাজটা আপনার ঠিক হয়নি। যদি অস্ত্র হ্যান্ডেলই করতে না পারেন তবে নিয়ে আসছিলেন কেন?
২৭ জুলাই ২০২৫তিনি বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের ম
১ ঘণ্টা আগেদুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে।’
১ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, এমনকি বর্তমান সময় পর্যন্ত দলটির কারণে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের (কোবা)
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফ্যাসিস্ট, গণহত্যাকারীরা যেন কখনো ফিরতে না পারে, সে জন্য সবাইকে শপথবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের উদ্যোগে ‘জাতীয় নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড এবং প্রশাসনে ঘাপটি মারা আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তারের দাবিতে’ এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এই আহ্বান জানান।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে বিএনপিসহ যারা নির্বাচনে অংশ নেবে, তাদের সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। ঐক্য ভাঙা যাবে না। এই জালিম ও লুটেরা শক্তিদের কোনোভাবেই সুযোগ দেওয়া যাবে না, তাহলে দেশের অস্তিত্ব ও স্বাধীনতা বিপন্ন হবে।
দুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে। এর মানে তারা আমাদের পঙ্গু করার চেষ্টা করেছে, বাংলাদেশকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছে। তারা একেবারে চলে গেছে— এটি যদি আমরা সত্যি ধরে নিই, তাহলে সেটাও ভুল হবে।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কেবল মামলা করা হয়নি, বিচারের নামে তাঁকে যাবজ্জীবন শাস্তির মতো আচরণ করা হয়েছে। অনেকে বিশ্বাস করে না যে, তিনি দেশে ফিরলে নিরাপদ থাকবেন; তাই তিনি সময় নিচ্ছেন এবং দলও প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘এমন একটি দলকে আগামী দিনে ক্ষমতায় আনতে হবে, যারা পরীক্ষিত ও মানুষ যাদের বিশ্বাস করে; যারা কথা দিলে তা রক্ষা করে। আমার মনে হয়, সেই দল হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), যার মার্কা ধানের শীষ এবং নেতা বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।’
সুশৃঙ্খল, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শামসুজ্জামান আরও বলেন, যারা আগের তিনটি নির্বাচনে অংশ নিয়ে লুটপাট করেছে বা অন্যায় করেছে, এসব লোক যেন প্রশাসনে আর স্থান না পায়। সরকার ইতিমধ্যে বলেছে, অতীতে যারা এই আচরণ করেছে, তারা ভবিষ্যতে থাকবে না। আলহামদুলিল্লাহ—কিন্তু সরকারকে কথাটি রাখতে হবে।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি এম জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ, কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ আবদুল্লাহ আল বাকি।
ফ্যাসিস্ট, গণহত্যাকারীরা যেন কখনো ফিরতে না পারে, সে জন্য সবাইকে শপথবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের উদ্যোগে ‘জাতীয় নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড এবং প্রশাসনে ঘাপটি মারা আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তারের দাবিতে’ এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এই আহ্বান জানান।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে বিএনপিসহ যারা নির্বাচনে অংশ নেবে, তাদের সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। ঐক্য ভাঙা যাবে না। এই জালিম ও লুটেরা শক্তিদের কোনোভাবেই সুযোগ দেওয়া যাবে না, তাহলে দেশের অস্তিত্ব ও স্বাধীনতা বিপন্ন হবে।
দুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে। এর মানে তারা আমাদের পঙ্গু করার চেষ্টা করেছে, বাংলাদেশকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছে। তারা একেবারে চলে গেছে— এটি যদি আমরা সত্যি ধরে নিই, তাহলে সেটাও ভুল হবে।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কেবল মামলা করা হয়নি, বিচারের নামে তাঁকে যাবজ্জীবন শাস্তির মতো আচরণ করা হয়েছে। অনেকে বিশ্বাস করে না যে, তিনি দেশে ফিরলে নিরাপদ থাকবেন; তাই তিনি সময় নিচ্ছেন এবং দলও প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘এমন একটি দলকে আগামী দিনে ক্ষমতায় আনতে হবে, যারা পরীক্ষিত ও মানুষ যাদের বিশ্বাস করে; যারা কথা দিলে তা রক্ষা করে। আমার মনে হয়, সেই দল হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), যার মার্কা ধানের শীষ এবং নেতা বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।’
সুশৃঙ্খল, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শামসুজ্জামান আরও বলেন, যারা আগের তিনটি নির্বাচনে অংশ নিয়ে লুটপাট করেছে বা অন্যায় করেছে, এসব লোক যেন প্রশাসনে আর স্থান না পায়। সরকার ইতিমধ্যে বলেছে, অতীতে যারা এই আচরণ করেছে, তারা ভবিষ্যতে থাকবে না। আলহামদুলিল্লাহ—কিন্তু সরকারকে কথাটি রাখতে হবে।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি এম জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ, কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ আবদুল্লাহ আল বাকি।
বিএনপির সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সময় ১০ ট্রাক অস্ত্র নিয়ে আসা হয়েছিল। বাবর ভাই, আমি আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করি। কিন্তু এই কাজটা আপনার ঠিক হয়নি। যদি অস্ত্র হ্যান্ডেলই করতে না পারেন তবে নিয়ে আসছিলেন কেন?
২৭ জুলাই ২০২৫তিনি বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের ম
১ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।
১ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, এমনকি বর্তমান সময় পর্যন্ত দলটির কারণে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের (কোবা)
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, এমনকি বর্তমান সময় পর্যন্ত দলটির কারণে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের (কোবা) উদ্যোগে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা নিয়ে বর্তমান আমির বলেন, ‘এই অ্যাপোলজি আমরা মিনিমাম তিনবার দিয়েছি। প্রফেসর গোলাম আযম সাহেব দিয়েছেন, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী সাহেব দিয়েছেন এবং আমি নিজে দিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাত্র কিছুদিন আগেই এ টি এম আজরুল ইসলাম সাহেব যখন ফ্রি হলেন জেল থেকে, তখন আমি বলেছি, শুধু ৭১ নয়,৪৭ সাল থেকে শুরু করে জামায়াতে ইসলামীর দ্বারা কেউ যদি কোনো কষ্ট পান, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, আমি সব ব্যক্তি এবং সংগঠনের পক্ষে নিঃশর্তে আপনাদের কাছে ক্ষমা চাই। আপনারা আমাদের ক্ষমা করে দেবেন।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘আজকের দিন পর্যন্ত আমরা ভুল করি নাই—এই কথা বলব কীভাবে? আমরা মানুষ, আমাদের সংগঠন একটা মানুষের সংগঠন। আমাদের ১০০টার মধ্যে ৯৯টা সিদ্ধান্ত সঠিক হলেও একটা তো বেঠিক হইতে পারে! সেই বেঠিক একটা ডিসিশনের জন্য আমার জাতির তো কোনো ক্ষতি হতে পারে। তাহলে সে ক্ষেত্রে আমার কোনো ডিসিশনে জাতির ক্ষতি হলে আমার মাফ চাইতে অসুবিধাটা কোথায়?’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘এখন মাফ চাওয়ার পরে বলে যে এই ভাষায় চাইলে হবে না, ওই ভাষায় চাইতে হবে। বিনা শর্তে মাফ চাইলাম, কোনো শর্তও দিলাম না। তারপর আর বাকি থাকল কোনটা—এটা তো বুঝি না। আজ আবার একদম প্রকাশ্যে বলে গেলাম—৪৭ থেকে শুরু করে আজকে ২০২৫ সালের ২২ অক্টোবর, ৮টা ১১ মিনিট পর্যন্ত আমাদের দ্বারা যে যেখানে যত কষ্ট পেয়েছেন, আমরা বিনা শর্তে তাঁদের কাছে মাফ চাই।’
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, এমনকি বর্তমান সময় পর্যন্ত দলটির কারণে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের (কোবা) উদ্যোগে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা নিয়ে বর্তমান আমির বলেন, ‘এই অ্যাপোলজি আমরা মিনিমাম তিনবার দিয়েছি। প্রফেসর গোলাম আযম সাহেব দিয়েছেন, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী সাহেব দিয়েছেন এবং আমি নিজে দিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাত্র কিছুদিন আগেই এ টি এম আজরুল ইসলাম সাহেব যখন ফ্রি হলেন জেল থেকে, তখন আমি বলেছি, শুধু ৭১ নয়,৪৭ সাল থেকে শুরু করে জামায়াতে ইসলামীর দ্বারা কেউ যদি কোনো কষ্ট পান, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, আমি সব ব্যক্তি এবং সংগঠনের পক্ষে নিঃশর্তে আপনাদের কাছে ক্ষমা চাই। আপনারা আমাদের ক্ষমা করে দেবেন।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘আজকের দিন পর্যন্ত আমরা ভুল করি নাই—এই কথা বলব কীভাবে? আমরা মানুষ, আমাদের সংগঠন একটা মানুষের সংগঠন। আমাদের ১০০টার মধ্যে ৯৯টা সিদ্ধান্ত সঠিক হলেও একটা তো বেঠিক হইতে পারে! সেই বেঠিক একটা ডিসিশনের জন্য আমার জাতির তো কোনো ক্ষতি হতে পারে। তাহলে সে ক্ষেত্রে আমার কোনো ডিসিশনে জাতির ক্ষতি হলে আমার মাফ চাইতে অসুবিধাটা কোথায়?’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘এখন মাফ চাওয়ার পরে বলে যে এই ভাষায় চাইলে হবে না, ওই ভাষায় চাইতে হবে। বিনা শর্তে মাফ চাইলাম, কোনো শর্তও দিলাম না। তারপর আর বাকি থাকল কোনটা—এটা তো বুঝি না। আজ আবার একদম প্রকাশ্যে বলে গেলাম—৪৭ থেকে শুরু করে আজকে ২০২৫ সালের ২২ অক্টোবর, ৮টা ১১ মিনিট পর্যন্ত আমাদের দ্বারা যে যেখানে যত কষ্ট পেয়েছেন, আমরা বিনা শর্তে তাঁদের কাছে মাফ চাই।’
বিএনপির সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সময় ১০ ট্রাক অস্ত্র নিয়ে আসা হয়েছিল। বাবর ভাই, আমি আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করি। কিন্তু এই কাজটা আপনার ঠিক হয়নি। যদি অস্ত্র হ্যান্ডেলই করতে না পারেন তবে নিয়ে আসছিলেন কেন?
২৭ জুলাই ২০২৫তিনি বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের ম
১ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।
১ ঘণ্টা আগেদুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে।’
১ ঘণ্টা আগে