নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির রওশন এরশাদপন্থীদের ডাকা দশম জাতীয় সম্মেলনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন দলটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও প্রয়াত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদ। নতুন কমিটিতে নির্বাহী চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন কাজী ফিরোজ রশীদ। মহাসচিব হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন কাজী মামুনুর রশীদ।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে দলের দশম সম্মেলনে আগামী তিন বছরের জন্য এই কমিটি নির্বাচন করেন সারা দেশ থেকে আগত কাউন্সিলররা।
সম্মেলনের কাউন্সিল অধিবেশনে গঠিত নির্বাচন কমিশনের আহ্বায়ক সারোয়ার হোসেন মিলন রওশন এরশাদকে চেয়ারম্যান হিসেবে প্রস্তাব করেন। এ সময় কাউন্সিলররা হাত তুলে সমর্থন জানালে মিলন বলেন, ‘অনানুষ্ঠানিকভাবে এখন থেকে রওশন এরশাদ আমাদের দলের চেয়ারম্যান।’
এরপর দলের অপর প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুজ্জামান জাহাঙ্গীর দলের অন্যান্য সিনিয়র নেতার নাম ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, দলের নির্বাহী চেয়ারম্যান হিসেবে কাজী ফিরোজ রশীদ, সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আবু হোসেন বাবলা, কো-চেয়ারম্যান হিসেবে সাইদুর রহমান টেপা, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, সাদ এরশাদ, গোলাম সারওয়ার মিলন ও সুনীল শুভ রায় দায়িত্ব পালন করবেন। এর আগে গঠনতন্ত্র সংশোধনী প্রস্তাবে ১৯টি সংশোধনী প্রস্তাব করেন গঠনতন্ত্র সংশোধনী উপকমিটির আহ্বায়ক সুনীল শুভ রায়।
সম্মেলনের সভাপতির বক্তব্যে বেগম রওশন এরশাদ বলেন, ‘আজ যদি এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত না হতো, তাহলে জাতীয় পার্টি হারিয়ে যেত। হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে আমরা হারিয়ে ফেলতাম। দেশের মানুষ জাতীয় পার্টির দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিত। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেই তার প্রতিফলন ঘটেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আদালতের সুবিচারে পল্লিবন্ধু এরশাদ এবং আমি লাঙ্গল প্রতীক জাতীয় পার্টির জন্য বরাদ্দ পেয়েছিলাম। সেই লাঙ্গল প্রতীক এখনো আমাদের জাতীয় পার্টির অনুকূলে আছে এবং আগামীতেও থাকবে ইনশা আল্লাহ।’
পল্লিবন্ধু এরশাদের জাতীয় পার্টিতে কোনো বিভেদ নেই উল্লেখ করে রওশন বলেন, ‘আমরা এক আছি, ঐক্যবদ্ধ আছি এবং থাকব। আসুন, আমরা সবাই জাতীয় পার্টির পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ হই।’
কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন, ‘এরশাদের নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলবেন না। এরশাদকে বাদ দিয়ে কোনো জাতীয় পার্টি বাংলার বুকে হবে না। আপনাদেরও আহ্বান করব, ঐক্যবদ্ধ হোন, দালালি করবেন না।’
সম্মেলনে অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান নাজিমুদ্দিন আল আজাদ, বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্টের চেয়ারম্যান এম এ মতিন, জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী প্রমুখ।
জাতীয় পার্টির রওশন এরশাদপন্থীদের ডাকা দশম জাতীয় সম্মেলনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন দলটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও প্রয়াত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদ। নতুন কমিটিতে নির্বাহী চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন কাজী ফিরোজ রশীদ। মহাসচিব হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন কাজী মামুনুর রশীদ।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে দলের দশম সম্মেলনে আগামী তিন বছরের জন্য এই কমিটি নির্বাচন করেন সারা দেশ থেকে আগত কাউন্সিলররা।
সম্মেলনের কাউন্সিল অধিবেশনে গঠিত নির্বাচন কমিশনের আহ্বায়ক সারোয়ার হোসেন মিলন রওশন এরশাদকে চেয়ারম্যান হিসেবে প্রস্তাব করেন। এ সময় কাউন্সিলররা হাত তুলে সমর্থন জানালে মিলন বলেন, ‘অনানুষ্ঠানিকভাবে এখন থেকে রওশন এরশাদ আমাদের দলের চেয়ারম্যান।’
এরপর দলের অপর প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুজ্জামান জাহাঙ্গীর দলের অন্যান্য সিনিয়র নেতার নাম ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, দলের নির্বাহী চেয়ারম্যান হিসেবে কাজী ফিরোজ রশীদ, সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আবু হোসেন বাবলা, কো-চেয়ারম্যান হিসেবে সাইদুর রহমান টেপা, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, সাদ এরশাদ, গোলাম সারওয়ার মিলন ও সুনীল শুভ রায় দায়িত্ব পালন করবেন। এর আগে গঠনতন্ত্র সংশোধনী প্রস্তাবে ১৯টি সংশোধনী প্রস্তাব করেন গঠনতন্ত্র সংশোধনী উপকমিটির আহ্বায়ক সুনীল শুভ রায়।
সম্মেলনের সভাপতির বক্তব্যে বেগম রওশন এরশাদ বলেন, ‘আজ যদি এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত না হতো, তাহলে জাতীয় পার্টি হারিয়ে যেত। হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে আমরা হারিয়ে ফেলতাম। দেশের মানুষ জাতীয় পার্টির দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিত। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেই তার প্রতিফলন ঘটেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আদালতের সুবিচারে পল্লিবন্ধু এরশাদ এবং আমি লাঙ্গল প্রতীক জাতীয় পার্টির জন্য বরাদ্দ পেয়েছিলাম। সেই লাঙ্গল প্রতীক এখনো আমাদের জাতীয় পার্টির অনুকূলে আছে এবং আগামীতেও থাকবে ইনশা আল্লাহ।’
পল্লিবন্ধু এরশাদের জাতীয় পার্টিতে কোনো বিভেদ নেই উল্লেখ করে রওশন বলেন, ‘আমরা এক আছি, ঐক্যবদ্ধ আছি এবং থাকব। আসুন, আমরা সবাই জাতীয় পার্টির পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ হই।’
কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন, ‘এরশাদের নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলবেন না। এরশাদকে বাদ দিয়ে কোনো জাতীয় পার্টি বাংলার বুকে হবে না। আপনাদেরও আহ্বান করব, ঐক্যবদ্ধ হোন, দালালি করবেন না।’
সম্মেলনে অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান নাজিমুদ্দিন আল আজাদ, বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্টের চেয়ারম্যান এম এ মতিন, জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী প্রমুখ।
দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে বর্তমানে সবচেয়ে আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো—ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ এবং নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গতকাল রোববার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় ধাপের ১৫ তম দিনের বৈঠকে এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
১ ঘণ্টা আগেইশরাক হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের ব্যক্তি বাক্স্বাধীনতা আছে, তার মানে এই নয় যে আরেকজনের স্বাধীনতা হরণ করবেন, সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করবেন। এনসিপি আজকে যেভাবে শিষ্টাচার-বহির্ভূত কথা বলছে, সেটিকে গণতন্ত্র বলে না। কক্সবাজারে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ সম্পর্কে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী...
১৩ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নিয়োগে ভোট নয়, রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রক্রিয়াকেই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পথ হিসেবে অভিহিত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান গঠনে পাঁচ বা সাত সদস্যের কমিটির যে দুটি প্রস্তাব এসেছে, আমরা কোনোটিরই বিরোধিতা করছি না।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে অধিষ্ঠিত থাকার বিধান গণঅধিকার পরিষদ সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের ১৫তম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগে