নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে শহীদ নাসিরউদ্দিন আহাম্মেদ পিন্টু ফাউন্ডেশনের এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘জানা-অজানা হাজারো মানুষের আত্মত্যাগের বিনিময়ে শুধুমাত্র একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে। অন্য কিছুর জন্য বসানো হয়নি। নির্বাচনটা সঠিকভাবে হওয়ার দিকে নজর দেন। সে নির্বাচনে যদি বিএনপি ক্ষমতায় আসে তাহলে আপনাদের সমস্যা কোথায়? অন্য কেউ ক্ষমতায় আসলেও সমস্যা কোথায়? আপনাদের ঘাড়ে চেপে বসে আছে শেখ হাসিনার পরিত্যক্ত সব আমলা প্রেতাত্মারা। তারা দেশ চালাচ্ছে আর আপনারা সংস্কারের গল্প শুনিয়ে শুনিয়ে মানুষের দৃষ্টি ভঙ্গিকে অন্যদিকে নিয়ে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মাদের পরিষ্কার করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘জনগণ আপনাদের সঙ্গে আছে। কিন্তু জনগণের ন্যায্য পাওনা ভোটাধিকার কবে দেবেন—এটা বলতে আপনাদের দ্বিধা কেন? কী কারণে নির্বাচন কমিশন এখনো বহাল তবিয়তে বসে আছে? কী নির্বাচনী সংস্কার করবেন? কাকে নিয়ে সংস্কার করবেন? সংস্কার করতে হলে আপনাকে রাজনীতিবিদদের পরামর্শ নিতে হবে।’
সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘আজকে আওয়ামী লীগ নামক দলকে আল্লাহ মৃত্যুর দরজায় নিয়ে গেছে। ক্ষমতার অহংকারে যে হাসিনা ও তাঁর দলবল দেশের মানুষের ওপর নির্যাতন, অত্যাচার করেছে মাত্র কয়েক ঘণ্টার ভেতরে তাঁদের আল্লাহ ক্ষমতা থেকে নামিয়ে দিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের মিথ্যা মামলাগুলোর ব্যাপারে কোনো অগ্রগতি হচ্ছে না। শুধুমাত্র একটি গেজেটের মাধ্যমে ৬০ লাখ নেতা-কর্মীর সব মামলা প্রত্যাহার করার সুযোগ রয়েছে। আশা করি, সরকার মামলাগুলো তুলে নেবে।’
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে শহীদ নাসিরউদ্দিন আহাম্মেদ পিন্টু ফাউন্ডেশনের এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘জানা-অজানা হাজারো মানুষের আত্মত্যাগের বিনিময়ে শুধুমাত্র একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে। অন্য কিছুর জন্য বসানো হয়নি। নির্বাচনটা সঠিকভাবে হওয়ার দিকে নজর দেন। সে নির্বাচনে যদি বিএনপি ক্ষমতায় আসে তাহলে আপনাদের সমস্যা কোথায়? অন্য কেউ ক্ষমতায় আসলেও সমস্যা কোথায়? আপনাদের ঘাড়ে চেপে বসে আছে শেখ হাসিনার পরিত্যক্ত সব আমলা প্রেতাত্মারা। তারা দেশ চালাচ্ছে আর আপনারা সংস্কারের গল্প শুনিয়ে শুনিয়ে মানুষের দৃষ্টি ভঙ্গিকে অন্যদিকে নিয়ে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মাদের পরিষ্কার করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘জনগণ আপনাদের সঙ্গে আছে। কিন্তু জনগণের ন্যায্য পাওনা ভোটাধিকার কবে দেবেন—এটা বলতে আপনাদের দ্বিধা কেন? কী কারণে নির্বাচন কমিশন এখনো বহাল তবিয়তে বসে আছে? কী নির্বাচনী সংস্কার করবেন? কাকে নিয়ে সংস্কার করবেন? সংস্কার করতে হলে আপনাকে রাজনীতিবিদদের পরামর্শ নিতে হবে।’
সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘আজকে আওয়ামী লীগ নামক দলকে আল্লাহ মৃত্যুর দরজায় নিয়ে গেছে। ক্ষমতার অহংকারে যে হাসিনা ও তাঁর দলবল দেশের মানুষের ওপর নির্যাতন, অত্যাচার করেছে মাত্র কয়েক ঘণ্টার ভেতরে তাঁদের আল্লাহ ক্ষমতা থেকে নামিয়ে দিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের মিথ্যা মামলাগুলোর ব্যাপারে কোনো অগ্রগতি হচ্ছে না। শুধুমাত্র একটি গেজেটের মাধ্যমে ৬০ লাখ নেতা-কর্মীর সব মামলা প্রত্যাহার করার সুযোগ রয়েছে। আশা করি, সরকার মামলাগুলো তুলে নেবে।’
আজ শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি সংখ্যানুপাতিক হারে ভোটের (পিআর) নামে দেশে জগাখিচুড়ি চলছেও বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন একটা জগাখিচুড়ির ঘটনা চলছে। কিছু কিছু লোক, কিছু কিছু রাজনৈতিক দল, তারা বিভিন্নরকম কথা বলতে...
৩ ঘণ্টা আগেস্বৈরাচার পতনের পরেও দেশের দুর্নীতির পরিমাণ বেড়েছে জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘গতকাল এক বড় ব্যবসায়ীর সঙ্গে আলাপ হলো। তিনি বলছিলেন, আগে ঘুষ দিতে হতো ১ লাখ টাকা, এখন দিতে হয় ৫ লাখ টাকা।’
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১ দিন আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২ দিন আগে