নিজস্ব প্রতিবেদক, মিঠামইন থেকে
বিএনপির মতিগতি ভালো না উল্লেখ করে তাদের প্রতি ‘খেয়াল’ রাখার জন্য নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, খেয়াল রাখবেন। এদের মতিগতি কিন্তু খারাপ। এখন তারা দেখছে নির্বাচন করে শেখ হাসিনার সঙ্গে জেতা সম্ভব নয়। এখন তাদের মতলব হচ্ছে শেখ হাসিনার সরকারকে ষড়যন্ত্র করে হটিয়ে দেওয়া।
আজ মঙ্গলবার কিশোরগঞ্জের মিঠামইন হেলিপ্যাড মাঠে আয়োজিত সুধী সমাবেশে এসব কথা বলেন কাদের। মিঠামইন উপজেলা আওয়ামী লীগ এ সুধী সমাবেশের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বিএনপির হাতে ভাঙচুরের লাঠি উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এদের হাতে ভাঙচুরের লাঠি। শপথ নিতে হবে, অগ্নি-সন্ত্রাস করতে এলে আমরা যে হাতে আগুন দেবে, সেই হাত পুড়িয়ে দেব।’
এ সময় উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তৈরি আছেন তো? বুকের পাটা আছে তো? মনের জোর আছে তো? খেলা হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘খেলা হবে। হবে খেলা? কী করে খেলব? বিএনপি তো জানে, নির্বাচনে এলে জামানত থাকবে না। বড় খারাপ অবস্থা, পথ হারিয়ে পদযাত্রা। এটার দৈর্ঘ্যে কমে, প্রস্থে বাড়ে। কী খেলবে এরা? আন্দোলনে হেরে গেছে। নির্বাচনে খেলতে চায় (বিএনপি), খেলা হবে। আমরা প্রস্তুত। হাওরের মানুষ শেখ হাসিনা ও নৌকার পাশে আছেন।’
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কর্মকাণ্ডের কথা স্মরণ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তাঁকে যেতে হবে সংবিধান মেনে। কিন্তু তাঁকে আমরা ভুলিনি, ভুলব না। আমাদের নেত্রী তাঁকে খুব শ্রদ্ধা করেন। সারা দেশ তাঁকে সম্মানের চোখে দেখে।’
বিএনপির মতিগতি ভালো না উল্লেখ করে তাদের প্রতি ‘খেয়াল’ রাখার জন্য নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, খেয়াল রাখবেন। এদের মতিগতি কিন্তু খারাপ। এখন তারা দেখছে নির্বাচন করে শেখ হাসিনার সঙ্গে জেতা সম্ভব নয়। এখন তাদের মতলব হচ্ছে শেখ হাসিনার সরকারকে ষড়যন্ত্র করে হটিয়ে দেওয়া।
আজ মঙ্গলবার কিশোরগঞ্জের মিঠামইন হেলিপ্যাড মাঠে আয়োজিত সুধী সমাবেশে এসব কথা বলেন কাদের। মিঠামইন উপজেলা আওয়ামী লীগ এ সুধী সমাবেশের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বিএনপির হাতে ভাঙচুরের লাঠি উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এদের হাতে ভাঙচুরের লাঠি। শপথ নিতে হবে, অগ্নি-সন্ত্রাস করতে এলে আমরা যে হাতে আগুন দেবে, সেই হাত পুড়িয়ে দেব।’
এ সময় উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তৈরি আছেন তো? বুকের পাটা আছে তো? মনের জোর আছে তো? খেলা হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘খেলা হবে। হবে খেলা? কী করে খেলব? বিএনপি তো জানে, নির্বাচনে এলে জামানত থাকবে না। বড় খারাপ অবস্থা, পথ হারিয়ে পদযাত্রা। এটার দৈর্ঘ্যে কমে, প্রস্থে বাড়ে। কী খেলবে এরা? আন্দোলনে হেরে গেছে। নির্বাচনে খেলতে চায় (বিএনপি), খেলা হবে। আমরা প্রস্তুত। হাওরের মানুষ শেখ হাসিনা ও নৌকার পাশে আছেন।’
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কর্মকাণ্ডের কথা স্মরণ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তাঁকে যেতে হবে সংবিধান মেনে। কিন্তু তাঁকে আমরা ভুলিনি, ভুলব না। আমাদের নেত্রী তাঁকে খুব শ্রদ্ধা করেন। সারা দেশ তাঁকে সম্মানের চোখে দেখে।’
মির্জা আব্বাস বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি প্রমাণ করে, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর কোনো তালেবানি নির্বাচন চলবে না, জনগণ তা মেনে নেবে না। বিএনপির বিরুদ্ধে মানুষকে ভুল-বোঝানোর চেষ্টা করে লাভ নেই।
৪২ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামী বলেছে, অবিলম্বে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা করতে হবে এবং এই সনদ মেনেই বর্তমান ও ভবিষ্যতের সরকারকে দেশ পরিচালনা করতে হবে। অন্যথায়, আবারও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ নিয়ে মাঠে নামতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনি ভিত্তির দাবি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘আমাদের আশঙ্কা হলো, যদি এসব সংস্কার এখন থেকেই বাস্তবায়নের উদ্যোগ না নেওয়া হয় এবং ভবিষ্যতে অন্য কোনো সরকারের ওপর তা ন্যস্ত করা হয়, তাহলে নানা ধরনের
১৯ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেছেন, সরকার যদি জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে গড়িমসি করে, তাহলে বুঝতে হবে ‘কুচ কালা হ্যায়’ (কিছু একটা সমস্যা আছে)। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের সমাপনী..
১৯ ঘণ্টা আগে