Ajker Patrika

আওয়ামী লীগের ঘরে শিগগিরই আগুন লাগবে: মান্না

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের ঘরে শিগগিরই আগুন লাগবে: মান্না

আওয়ামী লীগের ঘরে শিগগিরই আগুন লাগবে বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না। আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে তেল, গ্যাস ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে নাগরিক ঐক্যের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এ মন্তব্য করেন। 

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এই সরকার একটা গণদুশমন সরকার, এদের যেতে হবে। মন্ত্রী এক কথা বলে, সচিব আরেক কথা বলে। আওয়ামী লীগের ঘরে শিগগিরই আগুন লাগবে।’ 

নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক বলেন, ‘ডিজেলের দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সরকার মালিকদের সমর্থন দিয়ে বাস ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছে। মানুষের পেটে ক্ষুধা রেখে মেট্রোরেল বানানোর মত উন্নয়নের কোন মানে নেই।’ 

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সহিংসতা প্রসঙ্গে মান্না বলেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) ৮ জন মানুষ মারা গেছে। ডাকাত, চোর জুলুমবাজ একটি সরকার। মানুষের কথা ন্যূনতম ভাবে না এরা। বিরোধী কোন পার্টি নেই। নিজেরা নিজেরাই মারামারি করছে।’ 

এ সময় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় নেতা শহীদুল্লাহ কায়সার, ড. জাহিদুর রহমান, নাগরিক ছাত্র ঐক্যের সাবেক সভাপতি সাকিব আনোয়ারসহ প্রমুখ। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ঢাকায় ধানের শীষ পেলেন যাঁরা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ২১: ২৯
মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর, আমানউল্লাহ আমান, আমিনুল হক, ইশরাক, সানজিদা তুলি
মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর, আমানউল্লাহ আমান, আমিনুল হক, ইশরাক, সানজিদা তুলি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ১৩টিতে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি, যার মধ্যে সাতটিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। অন্য ছয়টিতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের ওপরেই আস্থা রেখেছে দলটি।

আজ সোমবার বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সারা দেশে ধানের শীষের ২৩৭ প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

এর মধ্যে ঢাকা-১ (দোহার-নবাবগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন খন্দকার আবু আশফাক, যিনি ২০১৮ সালের নির্বাচনেও ধানের শীষের প্রার্থী ছিলেন। ঢাকা-২ (কেরানীগঞ্জ) আসনে লড়বেন আমানউল্লাহ আমান। আগের নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন তাঁর ছেলে ইরফান ইবনে আমান অমি।

একাদশ সংসদ নির্বাচনের মতো গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে এবারও ঢাকা-৩ (কেরানীগঞ্জ-জিনজিরা) আসনে প্রার্থী করা হয়েছে। ঢাকা-৪ (যাত্রাবাড়ী) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন তানভীর আহমেদ রবিন। এই আসনে গত নির্বাচনে মনোনয়ন পান সালাহউদ্দিন আহমদ। ঢাকা-৫ (ডেমরা) আসনে নতুন মুখ নেই; সেখানে এবারও লড়বেন নবী উল্লাহ নবী।

কোতোয়ালি ও সূত্রাপুর নিয়ে গঠিত ঢাকা-৬ আসনে লড়বেন ইশরাক হোসেন। গতবার আসনটি গণফোরামের সুব্রত চৌধুরীকে ছেড়ে দিয়েছিল বিএনপি। ঢাকা-৮ আসনে (মতিঝিল-শাহজাহানপুর-রমনা) প্রার্থী করা হয়েছে মির্জা আব্বাসকে। তিনি আগের নির্বাচনেও এই আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।

ঢাকা-১১ (বাড্ডা) আসন থেকে লড়বেন এম এ কাইয়ুম। আগেরবার এই আসনে বিএনপি থেকে লড়াই করেন শামীম আরা বেগম। ঢাকা-১২ (তেজগাঁও) আসনে প্রার্থী করা হয়েছে সাইফুল আলম নীরবকে। তিনি একাদশ সংসদ নির্বাচনেও এই আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছিলেন।

২০১৮ সালের নির্বাচনে ঢাকা-১৪ (মিরপুর) আসনে বিএনপির প্রার্থী ছিলেন সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক। এবার তাঁর জায়গায় দেওয়া হয়েছে সানজিদা ইসলাম তুলিকে। ঢাকা-১৫ (কাফরুল) আসনে লড়বেন শফিকুল ইসলাম খান। এই আসনে আগের নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন মো. শফিকুর রহমান।

আমিনুল হক লড়বেন ঢাকা-১৬ (পল্লবী) আসন থেকে। এই আসনে একাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পেয়েছিলেন মো. আহসান উল্লাহ হাসান। ঢাকা-১৯ (সাভার) আসনে গেল নির্বাচনের মতো এবারও মনোনয়ন পেয়েছেন দেওয়ান সালাহ উদ্দিন বাবু।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জোটবদ্ধ নির্বাচনে প্রতীক নির্ধারণে স্বাধীনতা চেয়ে সিইসিকে ১২ দলীয় জোটের চিঠি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
সিইসিকে ১২ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হয়। ছবি: সংগৃহীত
সিইসিকে ১২ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হয়। ছবি: সংগৃহীত

জোটের ভোটে দলগুলোর পছন্দের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনকে চিঠি দিয়েছেন ১২ দলীয় জোটপ্রধান ও জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) এ চিঠি দেওয়া হয়।

চিঠিতে বলা হয়, ‘আরপিও সংশোধনীর অনুচ্ছেদ ২০-এ জোটগত নির্বাচন বিষয়ে বলা হয়েছে, জোট মনোনীত প্রার্থী হলেও তাঁকে নিজের দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে হবে। এ পরিবর্তনের তীব্র বিরোধিতা করছি। অতীতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধ হয়ে নিজেদের বা জোটের অন্য কোনো দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। এটা রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার। এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানে এর আগে কোনো সমস্যা হয়নি। দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত এ প্রক্রিয়া পরিবর্তনের কোনো দাবি ছিল না।’

চিঠিতে বলা হয়, ‘এ বিষয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ের সঙ্গে আলোচনাকালে আরপিওর ২০ নম্বর অনুচ্ছেদে কোনো পরিবর্তন আনা হবে না বলে বিএনপিসহ আমাদেরকে আশ্বস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই পত্রিকায় খবর এল যে, জোট করলেও দলীয় প্রতীকে ভোট করতে হবে।’

চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘জোট গঠনের মূল উদ্দেশ্য নির্বাচনে জয়ী হওয়া। জোটবদ্ধ দলগুলোর পছন্দ অনুযায়ী প্রতীক চাওয়ার অধিকার আছে। এভাবেই এত দিন প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এবং এতে কোনো সমস্যা হয়নি। এই প্রচলিত পদ্ধতি পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা কেন দেখা দিল, তা আমাদের বোধগম্য নয়। তা ছাড়া নির্বাচনের প্রধান অংশীজন অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো আনুষ্ঠানিক আলোচনা ছাড়াই এমন একটি বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনভিপ্রেত এবং আমাদের কাছে অগ্রহণযোগ্য।’

১২ দলীয় জোট বলেছে, ‘আরপিওতে ২০ অনুচ্ছেদের পূর্বের বিধান বহাল রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বিশেষভাবে অনুরোধ করছি। সংস্কারের দোহাই দিয়ে ভিন্ন অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলো মেনে নেবে না।’

১২ দলীয় জোটের মধ্যে রয়েছে—জাতীয় পার্টি (জাফর), লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি, জাতীয় দল, বাংলাদেশ জমিয়াতে উলামায়ে ইসলাম, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, নয়া গণতান্ত্রিক পার্টি, ইসলামিক পার্টি, প্রগতিশীল জাতীয়তাবাদী দল ও ইউনাইটেড লিবারেল পার্টি।

উল্লেখ্য, কোনো দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও নিজেদের প্রতীকে অংশ নিতে হবে। এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া সম্প্রতি অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলায় জামায়াতের নিন্দা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলায় জামায়াতের নিন্দা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে যুবদলের সাবেক এক নেতার মামলা করার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জামায়াতে ইসলামী। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে দলটির পক্ষ থেকে।

আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান জামায়াতের প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সম্পাদক মতিউর রহমান আকন্দ।

বিবৃতিতে মতিউর রহমান আকন্দ বলেন, ‘আমরা অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি যে, একটি রাজনৈতিক দলের জনৈক নেতা জুলাই যোদ্ধা ও এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করার কারণে জুলাই যোদ্ধা জনাব নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে জাতি শ্রদ্ধা ও সম্মান জানায়। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ঘটনায় আমরা উদ্বিগ্ন।’

মতিউর রহমান আকন্দ বলেন, ‘যাঁরা বীরোচিত ভূমিকা পালন করে দেশকে স্বৈরশাসনের কবল থেকে উদ্ধার করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করায় আমরা নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’

উল্লেখ্য, ১ নভেম্বর জাতীয়তাবাদী যুবদলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার সদস্যসচিব রবিউল ইসলাম নয়নকে নিয়ে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে একটি বড় দল গুন্ডামি করছে, ঢাকা মহানগরের একজন নেতা আছে, নয়ন একা যে পরিমাণ চাঁদাবাজি করেছে এবং দুর্নীতি করেছে—এই টাকা দিয়েও বাংলাদেশে একটা গণভোট সম্ভব। আমরা উনাদেরকে এত দিন জমজমের পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে চেষ্টা করেছি, উনাদের মাথা ক্লিন হয় নাই, বডিও ক্লিন হয় নাই। এখন আমার মনে হয়, উনাদেরকে বুড়িগঙ্গার পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।’

এ বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে আজ মানহানির মামলা করা হয়েছে। ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. জাকির হোসাইনের আদালতে মামলাটি করেছেন যুবদলের সাবেক নেতা কাজী মুকিতুজ্জামান।

মামলার আরজিতে বাদী বলেন, নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বক্তব্য বাদীর দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে, দলের নেতার নামে কুৎসা রটিয়ে তাঁর মানহানি করেছে। একই সঙ্গে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করেছে, যা মানহানিকর অপরাধ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা প্রার্থী হচ্ছেন যেসব আসনে

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা প্রার্থী হচ্ছেন যেসব আসনে

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ২৩৭টি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেছে। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তিনটি আসনে ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে দলের গুলশান অফিসে সংবাদ সম্মেলনে ২৩৭টি আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

খালেদা জিয়া দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১ আসনের প্রার্থী মনোনীত হয়েছেন। তাঁর ছেলে তারেক রহমান বগুড়া-৬ আসনে প্রার্থীতার ঘোষণা দিয়েছেন। বিএনপির হেভিওয়েট বা শীর্ষ পর্যায়ের নেতা ও আলোচিতদের অনেকেই মনোনয়ন পেয়েছেন।

এর মধ্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ঠাকুরগাও-১ আসনে, দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী চট্টগ্রাম–১০ আসনে, সালাহউদ্দিন আহমদ কক্সবাজার–১ আসনে, মির্জা আব্বাস ঢাকা-৮ আসনে, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ভোলা-৩ আসনে, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকা-৩ আসনে, লুৎফুজ্জামান বাবর নেত্রকোনা-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন।

দিনাজপুর-৬ আসনে অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন, পটুয়াখালী-৪ আসনে এ বি এম মোশাররফ হোসেন, ভোলা-৩ আসনে মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বীক্রম, ফরিদপুর-২ আসনে শ্যামা ওবায়েদ ইসলাম, কুমিল্লা-১ আসনে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ফেনী-২ আসনে জয়নাল আবেদীন, ফেনী-৩ আসনে আব্দুল আওয়াল মিন্টু, নোয়াখালী-২ আসনে জয়নাল আবেদীন ফারুক, লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, ঢাকা-১২ আসনে সাইফুল ইসলাম নিরব, ঢাকা-৬ আসনে ইশরাক ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত