নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘জাতিসংঘের সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের ৭ ধাপ অগ্রগতি বিএনপির ক্রমাগত দেশবিরোধী অপপ্রচারের ওপর প্রচণ্ড চপেটাঘাত’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের নবম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় সমসাময়িক প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেব সম্প্রতি প্রেসক্লাবে বক্তব্যে বলেছেন, দেশের মানুষ অসুখী, নয়াপল্টনে বলেছেন, দেশের মানুষ ভালো নেই। আবার গয়েশ্বর রায় বলেছেন, দেশের মানুষ ভালো নেই, খন্দকার মোশাররফ সাহেব বলেছেন, দেশের মানুষ খুব কষ্টে আছে। তাঁদের ক্রমাগত এই বলার মধ্যেই জাতিসংঘের সুখী ইনডেক্স রিপোর্টে বাংলাদেশ ৭ ধাপ এগিয়েছে। এটি তাঁদের এসব অপপ্রচার বক্তব্যের প্রতি জাতিসংঘের পক্ষ থেকে প্রচণ্ড চপেটাঘাত।’
‘শুধু বিএনপি নয় আরেকটি পক্ষ আছে, যারা মনে করে তারা খুব জ্ঞানী এবং সেটা প্রমাণ করার জন্য শুধু ভুল ধরা ছাড়া তাদের অন্য কোনো কাজ নেই’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘বিশ্ব সুখী ইনডেক্সে যে আমরা ভারত, পাকিস্তানকে অনেক পেছনে ফেলে ৭ ধাপ এগোলাম, আমাদের অবস্থান ৯৪, ভারতের অবস্থান ১৩৬, পাকিস্তানের অবস্থান ১২৬, এটি নিয়ে তাদের কোনো বক্তব্য নেই। তারা জনগণকে পাঁচটি টাকাও দেয় না, জনগণের পাশে দাঁড়ায় না, এই করোনাকালে দুরবিন দিয়েও কারও পাশে দাঁড়াতে আমরা দেখি নাই। ঘূর্ণিঝড় বা নানা সংকটের সময় কোথাও তাদের দেখা যায় না কিন্তু মাঝেমধ্যে তারা হঠাৎ হঠাৎ একটা রিপোর্ট প্রকাশ করে।’
‘সিপিডি আসলে কোনো গবেষণা করে না, তারা সময়ে সময়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত রিপোর্ট পেশ করে’ বলেন মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘ইউরোপে যখন কয়েক দশকের মধ্যে খাদ্যপণ্যের দাম সর্বোচ্চ, সেখানে রুটির দাম বেড়েছে ৮০ শতাংশ, চালের দামও বেড়েছে, আমেরিকাতেও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। ভারত, পাকিস্তানসহ সারা দুনিয়াতেই করোনা এবং যুদ্ধের কারণে দাম বেড়েছে। বাংলাদেশে কিছুটা বেড়েছে কিন্তু তাদের তুলনায় কম। অথচ সিপিডি বলছে উল্টা কথা। ভুল তথ্য উপস্থাপন করে তারা যে জ্ঞানী এটা প্রমাণ করতে চায়।’
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘বিভিন্ন সংগঠনের মধ্যে একটি হচ্ছে “সিপিডি” যাদের সুখী ইনডেক্স নিয়ে কোনো কথা নেই। সিপিডির রিপোর্ট দেখে খুব আশ্চর্য হলাম। বাংলাদেশের মানুষ যে সুখী হচ্ছে এটি নিয়ে কোনো কথা নেই বরং উল্টা কথা বলে বসল। সারা দুনিয়ায় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশে কিছু ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়েছে যেগুলো মূলত আমদানিনির্ভর। সেটিকে সামাল দিতে কম আয়ের মানুষ যাতে স্বল্পমূল্যে এই পণ্যগুলো কিনতে পারে, সে জন্য সরকার রোববার থেকে ১ কোটি মানুষকে কার্ডের মাধ্যমে পণ্য দেওয়ার কাজ শুরু করেছে। দেশের মানুষের মধ্যে একটি স্বস্তি ফিরে এসেছে যে স্বল্প আয়ের মানুষ স্বল্পমূল্যে এই পণ্যগুলো পাবে। এ বিষয়ে সিপিডি পরামর্শ দিতে পারত, সেটি না করে তারা একটা রিপোর্ট দিয়েছে। সরকারের এই উদ্যোগের প্রশংসা না করে উল্টা বলাই যেন সিপিডির কাজ।’
এ প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশে কত ধরনের বিশেষজ্ঞ আছে, তা রাত ১২টার পর টেলিভিশন চ্যানেল খুললে দেখতে পাবেন। এঁদের মধ্যে অনেকে ভালো বিশেষজ্ঞ তাঁদের আমি সম্মান জানাই, ধন্যবাদ জানাই, সমাজের জন্য রাষ্ট্রের জন্য তাঁদের মতামত প্রয়োজন আছে। আর কিছু আছেন সব বিষয়েই বিশেষজ্ঞ আর কিছু আছেন বিশেষ কারণে অজ্ঞ বিশেষজ্ঞ, আর কিছু আছেন আমি এঁদের নাম দিয়েছি ভুল ধরা পার্টি। শুধু ভুল ধরা ছাড়া এঁদের কোনো কাজ নেই। দেশের মানুষ সুখে আছে সেটা এঁদের ভালো লাগে না। বিএনপির ভালো লাগে না, বিএনপির সঙ্গে যে সমস্ত বুদ্ধিজীবী আছেন তাঁদেরও ভালো লাগে না। সমালোচনা হবে কিন্তু সেটা বাস্তবসম্মত হওয়া দরকার। অন্ধ এবং বধিরের মতো সমালোচনা হওয়া সমীচীন নয়।’
এর আগে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আপাদমস্তক ভালো মানুষ জিল্লুর রহমান রাজনীতিকে দেশসেবা ও সমাজ পরিবর্তনের ব্রত হিসেবে নিয়েছিলেন। তার কাছে অনেক কিছু শেখার আছে। আমাদের দলের সংকটকালে জিল্লুর রহমানের ভূমিকা আমাদের দলের ইতিহাসে তো বটেই বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে অম্লান থাকবে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম বলেন, ‘প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান নেতা এবং মানুষ দুই হিসেবেই বড় মাপের ছিলেন। তিনি দেশের কল্যাণে রাজনীতি করেছেন, সব সময় বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকেছেন। তাঁর স্মৃতি আমাদের হৃদয়ে চিরজাগরূক।’
জিল্লুর রহমান পরিষদের সভাপতি ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. আখতারুজ্জামানের সঞ্চালনায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি দিলীপ কুমার রায়, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম, বঙ্গমাতা পরিষদের সভাপতি শেখ শাহ আলম প্রমুখ সভায় প্রয়াত রাষ্ট্রপতির স্মৃতিচারণা করেন।

‘জাতিসংঘের সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের ৭ ধাপ অগ্রগতি বিএনপির ক্রমাগত দেশবিরোধী অপপ্রচারের ওপর প্রচণ্ড চপেটাঘাত’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের নবম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় সমসাময়িক প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেব সম্প্রতি প্রেসক্লাবে বক্তব্যে বলেছেন, দেশের মানুষ অসুখী, নয়াপল্টনে বলেছেন, দেশের মানুষ ভালো নেই। আবার গয়েশ্বর রায় বলেছেন, দেশের মানুষ ভালো নেই, খন্দকার মোশাররফ সাহেব বলেছেন, দেশের মানুষ খুব কষ্টে আছে। তাঁদের ক্রমাগত এই বলার মধ্যেই জাতিসংঘের সুখী ইনডেক্স রিপোর্টে বাংলাদেশ ৭ ধাপ এগিয়েছে। এটি তাঁদের এসব অপপ্রচার বক্তব্যের প্রতি জাতিসংঘের পক্ষ থেকে প্রচণ্ড চপেটাঘাত।’
‘শুধু বিএনপি নয় আরেকটি পক্ষ আছে, যারা মনে করে তারা খুব জ্ঞানী এবং সেটা প্রমাণ করার জন্য শুধু ভুল ধরা ছাড়া তাদের অন্য কোনো কাজ নেই’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘বিশ্ব সুখী ইনডেক্সে যে আমরা ভারত, পাকিস্তানকে অনেক পেছনে ফেলে ৭ ধাপ এগোলাম, আমাদের অবস্থান ৯৪, ভারতের অবস্থান ১৩৬, পাকিস্তানের অবস্থান ১২৬, এটি নিয়ে তাদের কোনো বক্তব্য নেই। তারা জনগণকে পাঁচটি টাকাও দেয় না, জনগণের পাশে দাঁড়ায় না, এই করোনাকালে দুরবিন দিয়েও কারও পাশে দাঁড়াতে আমরা দেখি নাই। ঘূর্ণিঝড় বা নানা সংকটের সময় কোথাও তাদের দেখা যায় না কিন্তু মাঝেমধ্যে তারা হঠাৎ হঠাৎ একটা রিপোর্ট প্রকাশ করে।’
‘সিপিডি আসলে কোনো গবেষণা করে না, তারা সময়ে সময়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত রিপোর্ট পেশ করে’ বলেন মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘ইউরোপে যখন কয়েক দশকের মধ্যে খাদ্যপণ্যের দাম সর্বোচ্চ, সেখানে রুটির দাম বেড়েছে ৮০ শতাংশ, চালের দামও বেড়েছে, আমেরিকাতেও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। ভারত, পাকিস্তানসহ সারা দুনিয়াতেই করোনা এবং যুদ্ধের কারণে দাম বেড়েছে। বাংলাদেশে কিছুটা বেড়েছে কিন্তু তাদের তুলনায় কম। অথচ সিপিডি বলছে উল্টা কথা। ভুল তথ্য উপস্থাপন করে তারা যে জ্ঞানী এটা প্রমাণ করতে চায়।’
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘বিভিন্ন সংগঠনের মধ্যে একটি হচ্ছে “সিপিডি” যাদের সুখী ইনডেক্স নিয়ে কোনো কথা নেই। সিপিডির রিপোর্ট দেখে খুব আশ্চর্য হলাম। বাংলাদেশের মানুষ যে সুখী হচ্ছে এটি নিয়ে কোনো কথা নেই বরং উল্টা কথা বলে বসল। সারা দুনিয়ায় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশে কিছু ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়েছে যেগুলো মূলত আমদানিনির্ভর। সেটিকে সামাল দিতে কম আয়ের মানুষ যাতে স্বল্পমূল্যে এই পণ্যগুলো কিনতে পারে, সে জন্য সরকার রোববার থেকে ১ কোটি মানুষকে কার্ডের মাধ্যমে পণ্য দেওয়ার কাজ শুরু করেছে। দেশের মানুষের মধ্যে একটি স্বস্তি ফিরে এসেছে যে স্বল্প আয়ের মানুষ স্বল্পমূল্যে এই পণ্যগুলো পাবে। এ বিষয়ে সিপিডি পরামর্শ দিতে পারত, সেটি না করে তারা একটা রিপোর্ট দিয়েছে। সরকারের এই উদ্যোগের প্রশংসা না করে উল্টা বলাই যেন সিপিডির কাজ।’
এ প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশে কত ধরনের বিশেষজ্ঞ আছে, তা রাত ১২টার পর টেলিভিশন চ্যানেল খুললে দেখতে পাবেন। এঁদের মধ্যে অনেকে ভালো বিশেষজ্ঞ তাঁদের আমি সম্মান জানাই, ধন্যবাদ জানাই, সমাজের জন্য রাষ্ট্রের জন্য তাঁদের মতামত প্রয়োজন আছে। আর কিছু আছেন সব বিষয়েই বিশেষজ্ঞ আর কিছু আছেন বিশেষ কারণে অজ্ঞ বিশেষজ্ঞ, আর কিছু আছেন আমি এঁদের নাম দিয়েছি ভুল ধরা পার্টি। শুধু ভুল ধরা ছাড়া এঁদের কোনো কাজ নেই। দেশের মানুষ সুখে আছে সেটা এঁদের ভালো লাগে না। বিএনপির ভালো লাগে না, বিএনপির সঙ্গে যে সমস্ত বুদ্ধিজীবী আছেন তাঁদেরও ভালো লাগে না। সমালোচনা হবে কিন্তু সেটা বাস্তবসম্মত হওয়া দরকার। অন্ধ এবং বধিরের মতো সমালোচনা হওয়া সমীচীন নয়।’
এর আগে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আপাদমস্তক ভালো মানুষ জিল্লুর রহমান রাজনীতিকে দেশসেবা ও সমাজ পরিবর্তনের ব্রত হিসেবে নিয়েছিলেন। তার কাছে অনেক কিছু শেখার আছে। আমাদের দলের সংকটকালে জিল্লুর রহমানের ভূমিকা আমাদের দলের ইতিহাসে তো বটেই বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে অম্লান থাকবে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম বলেন, ‘প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান নেতা এবং মানুষ দুই হিসেবেই বড় মাপের ছিলেন। তিনি দেশের কল্যাণে রাজনীতি করেছেন, সব সময় বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকেছেন। তাঁর স্মৃতি আমাদের হৃদয়ে চিরজাগরূক।’
জিল্লুর রহমান পরিষদের সভাপতি ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. আখতারুজ্জামানের সঞ্চালনায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি দিলীপ কুমার রায়, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম, বঙ্গমাতা পরিষদের সভাপতি শেখ শাহ আলম প্রমুখ সভায় প্রয়াত রাষ্ট্রপতির স্মৃতিচারণা করেন।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আল
২ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার একটি আসনে গুমের শিকার ব্যক্তিদের স্বজনদের সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর সমন্বয়ক সানজিদা ইসলামকে (তুলি) প্রার্থী করছে বিএনপি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারগুলোকে নিয়ে এ সংগঠন গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন সানজিদা ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুর শহরে খালেদা জিয়ার জন্ম ও শৈশবের বেড়ে ওঠা হলেও রাজনৈতিক জীবনে তিনি কখনো এই এলাকার জনপ্রতিনিধি হতে প্রার্থী হননি। সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত দিনাজপুর-৩ আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তাঁর বড় বোন খুরশীদ জাহান হক।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যার পর বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে এনসিপির প্রার্থী তালিকা ঘোষণাসংক্রান্ত সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি সত্য নয় বলে জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
এনসিপির যুগ্ম আহবায়ক সারোয়ার তুষার এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কোনো প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করিনি। তবে ৭-৮ নভেম্বরের দিকে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করতে পারি। এটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নেতা বলেন, প্রাথমিকভাবে ৭০-১০০ জনের নাম ঘোষণা করা হতে পারে। কিছু আলাপ চলছে। তবে সেটা এখনো চূড়ান্ত নয়।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যার পর বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে এনসিপির প্রার্থী তালিকা ঘোষণাসংক্রান্ত সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি সত্য নয় বলে জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
এনসিপির যুগ্ম আহবায়ক সারোয়ার তুষার এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কোনো প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করিনি। তবে ৭-৮ নভেম্বরের দিকে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করতে পারি। এটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নেতা বলেন, প্রাথমিকভাবে ৭০-১০০ জনের নাম ঘোষণা করা হতে পারে। কিছু আলাপ চলছে। তবে সেটা এখনো চূড়ান্ত নয়।

‘জাতিসংঘের সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের ৭ ধাপ অগ্রগতি বিএনপির ক্রমাগত দেশবিরোধী অপপ্রচারের ওপর প্রচণ্ড চপেটাঘাত’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
২১ মার্চ ২০২২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আল
২ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার একটি আসনে গুমের শিকার ব্যক্তিদের স্বজনদের সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর সমন্বয়ক সানজিদা ইসলামকে (তুলি) প্রার্থী করছে বিএনপি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারগুলোকে নিয়ে এ সংগঠন গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন সানজিদা ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুর শহরে খালেদা জিয়ার জন্ম ও শৈশবের বেড়ে ওঠা হলেও রাজনৈতিক জীবনে তিনি কখনো এই এলাকার জনপ্রতিনিধি হতে প্রার্থী হননি। সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত দিনাজপুর-৩ আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তাঁর বড় বোন খুরশীদ জাহান হক।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এর কিছু সময় পরই দেশের কিছু বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণার খবর প্রচার করা হয়। এ নিয়ে শুরু হয় নানা গুঞ্জন। এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনুভা জাবীন।
এক ফেসবুক পোস্টে জাবীন বলেছেন, ‘যাদের প্রার্থী তালিকা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা হলো, তাদেরটা ব্রেকিং নিউজে জায়গা পেল না, কিন্তু ঠিক একই দিন একই সময় যারা আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি, তাদের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে ব্রেকিং নিউজ যাচ্ছে।’
জাবীন আরও লেখেন, ‘ব্রেকিং নিউজের পেছনের রাজনীতি কী? কী বয়ান মানুষের কাছে দেওয়ার জন্য কারা এত ব্যাকুল?’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এর কিছু সময় পরই দেশের কিছু বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণার খবর প্রচার করা হয়। এ নিয়ে শুরু হয় নানা গুঞ্জন। এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনুভা জাবীন।
এক ফেসবুক পোস্টে জাবীন বলেছেন, ‘যাদের প্রার্থী তালিকা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা হলো, তাদেরটা ব্রেকিং নিউজে জায়গা পেল না, কিন্তু ঠিক একই দিন একই সময় যারা আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি, তাদের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে ব্রেকিং নিউজ যাচ্ছে।’
জাবীন আরও লেখেন, ‘ব্রেকিং নিউজের পেছনের রাজনীতি কী? কী বয়ান মানুষের কাছে দেওয়ার জন্য কারা এত ব্যাকুল?’

‘জাতিসংঘের সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের ৭ ধাপ অগ্রগতি বিএনপির ক্রমাগত দেশবিরোধী অপপ্রচারের ওপর প্রচণ্ড চপেটাঘাত’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
২১ মার্চ ২০২২
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার একটি আসনে গুমের শিকার ব্যক্তিদের স্বজনদের সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর সমন্বয়ক সানজিদা ইসলামকে (তুলি) প্রার্থী করছে বিএনপি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারগুলোকে নিয়ে এ সংগঠন গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন সানজিদা ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুর শহরে খালেদা জিয়ার জন্ম ও শৈশবের বেড়ে ওঠা হলেও রাজনৈতিক জীবনে তিনি কখনো এই এলাকার জনপ্রতিনিধি হতে প্রার্থী হননি। সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত দিনাজপুর-৩ আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তাঁর বড় বোন খুরশীদ জাহান হক।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার একটি আসনে গুমের শিকার ব্যক্তিদের স্বজনদের সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর সমন্বয়ক সানজিদা ইসলামকে (তুলি) প্রার্থী করছে বিএনপি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারগুলোকে নিয়ে এ সংগঠন গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন সানজিদা ইসলাম। তাঁর ভাই সাজেদুল ইসলাম সুমন ছিলেন ২৫ নম্বর ওয়ার্ড (ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন) বিএনপির সাধারণ সম্পাদক। ২০১৩ সালের ৪ ডিসেম্বর রাতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে তাঁকে তুলে নিয়ে যায় র্যাবের একটি দল। এখনো তাঁর খোঁজ পাওয়া যায়নি।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আজ সোমবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে দলের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
মিরপুর, শাহ আলী ও দারুস সালাম এলাকা নিয়ে গঠিত ঢাকা-১৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে সানজিদা ইসলামের নাম ঘোষণা করা হয়। এর বাইরে ঢাকা-১ (দোহার–নবাবগঞ্জ) আসনে খন্দকার আবু আশফাক, ঢাকা-২ (কেরানীগঞ্জ ও সাভারের কিছু অংশ) আসনে আমানউল্লাহ আমান, ঢাকা-৩ (কেরানীগঞ্জের কিছু অংশ) আসনে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা-৪ (শ্যামপুর–কদমতলী) আসনে তানভীর আহমেদ রবিনকে প্রার্থী করছে বিএনপি।
ঢাকা-৫ (যাত্রাবাড়ী–ডেমরা) আসনে নবী উল্লাহ নবী, ঢাকা-৬ (সূত্রাপুর, ওয়ারী, গেন্ডারিয়া ও কোতোয়ালির একাংশ) আসনে ইশরাক হোসেন, ঢাকা-৮ (মতিঝিল, পল্টন, শাহবাগ, শাহজাহানপুর ও রমনা) আসনে মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-১১ (বাড্ডা, ভাটারা ও রামপুরা) আসনে এম এ কাইয়ুম, ঢাকা-১২ (তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল, হাতিরঝিল ও শেরেবাংলা নগরের একাংশ) আসনে সাইফুল আলম নীরব, ঢাকা-১৫ (শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, কাফরুল ও মিরপুরের একাংশ) আসনে শফিকুল ইসলাম খান, ঢাকা-১৬ (রূপনগর ও পল্লবী) আসনে আমিনুল হক এবং ঢাকা-১৯ (সাভার পৌরসভা, সেনানিবাসসহ সাভারের একাংশ) আসনে দেওয়ান মোহাম্মদ সালাউদ্দিনকে প্রার্থী করছে বিএনপি।
জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে আজ ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। যেসব আসনে প্রার্থী দেওয়া হয়নি, সেগুলোর মধ্যে ঢাকার বেশ কয়েকটি আসন রয়েছে। সেগুলো হলো ঢাকা-৭ (লালবাগ, চকবাজার, বংশাল এবং কামরাঙ্গীরচর ও কোতোয়ালির একাংশ), ঢাকা-৯ (সবুজবাগ, খিলগাঁও ও মুগদা), ঢাকা-১০ (ধানমন্ডি, নিউমার্কেট, কলাবাগান ও হাজারীবাগ), ঢাকা-১৩ (মোহাম্মদপুর, আদাবর ও শেরেবাংলা নগরের একাংশ), ঢাকা-১৭ (ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এলাকা, গুলশান ও বনানী), ঢাকা-১৮ (বৃহত্তর উত্তরার ছয়টি থানা) এবং ঢাকা-২০ (ধামরাই উপজেলা)।
এসব আসনের প্রার্থী পরে ঘোষণা করা হবে বলে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, যেসব আসনে প্রার্থী দেওয়া হয়নি, সেগুলো পরে ঘোষণা করা হবে। এর বাইরে কিছু আসন শরিকদের ছাড়া হবে।
প্রার্থী ঘোষণার আগে আজ দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এ বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার একটি আসনে গুমের শিকার ব্যক্তিদের স্বজনদের সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর সমন্বয়ক সানজিদা ইসলামকে (তুলি) প্রার্থী করছে বিএনপি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারগুলোকে নিয়ে এ সংগঠন গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন সানজিদা ইসলাম। তাঁর ভাই সাজেদুল ইসলাম সুমন ছিলেন ২৫ নম্বর ওয়ার্ড (ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন) বিএনপির সাধারণ সম্পাদক। ২০১৩ সালের ৪ ডিসেম্বর রাতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে তাঁকে তুলে নিয়ে যায় র্যাবের একটি দল। এখনো তাঁর খোঁজ পাওয়া যায়নি।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আজ সোমবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে দলের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
মিরপুর, শাহ আলী ও দারুস সালাম এলাকা নিয়ে গঠিত ঢাকা-১৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে সানজিদা ইসলামের নাম ঘোষণা করা হয়। এর বাইরে ঢাকা-১ (দোহার–নবাবগঞ্জ) আসনে খন্দকার আবু আশফাক, ঢাকা-২ (কেরানীগঞ্জ ও সাভারের কিছু অংশ) আসনে আমানউল্লাহ আমান, ঢাকা-৩ (কেরানীগঞ্জের কিছু অংশ) আসনে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা-৪ (শ্যামপুর–কদমতলী) আসনে তানভীর আহমেদ রবিনকে প্রার্থী করছে বিএনপি।
ঢাকা-৫ (যাত্রাবাড়ী–ডেমরা) আসনে নবী উল্লাহ নবী, ঢাকা-৬ (সূত্রাপুর, ওয়ারী, গেন্ডারিয়া ও কোতোয়ালির একাংশ) আসনে ইশরাক হোসেন, ঢাকা-৮ (মতিঝিল, পল্টন, শাহবাগ, শাহজাহানপুর ও রমনা) আসনে মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-১১ (বাড্ডা, ভাটারা ও রামপুরা) আসনে এম এ কাইয়ুম, ঢাকা-১২ (তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল, হাতিরঝিল ও শেরেবাংলা নগরের একাংশ) আসনে সাইফুল আলম নীরব, ঢাকা-১৫ (শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, কাফরুল ও মিরপুরের একাংশ) আসনে শফিকুল ইসলাম খান, ঢাকা-১৬ (রূপনগর ও পল্লবী) আসনে আমিনুল হক এবং ঢাকা-১৯ (সাভার পৌরসভা, সেনানিবাসসহ সাভারের একাংশ) আসনে দেওয়ান মোহাম্মদ সালাউদ্দিনকে প্রার্থী করছে বিএনপি।
জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে আজ ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। যেসব আসনে প্রার্থী দেওয়া হয়নি, সেগুলোর মধ্যে ঢাকার বেশ কয়েকটি আসন রয়েছে। সেগুলো হলো ঢাকা-৭ (লালবাগ, চকবাজার, বংশাল এবং কামরাঙ্গীরচর ও কোতোয়ালির একাংশ), ঢাকা-৯ (সবুজবাগ, খিলগাঁও ও মুগদা), ঢাকা-১০ (ধানমন্ডি, নিউমার্কেট, কলাবাগান ও হাজারীবাগ), ঢাকা-১৩ (মোহাম্মদপুর, আদাবর ও শেরেবাংলা নগরের একাংশ), ঢাকা-১৭ (ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এলাকা, গুলশান ও বনানী), ঢাকা-১৮ (বৃহত্তর উত্তরার ছয়টি থানা) এবং ঢাকা-২০ (ধামরাই উপজেলা)।
এসব আসনের প্রার্থী পরে ঘোষণা করা হবে বলে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, যেসব আসনে প্রার্থী দেওয়া হয়নি, সেগুলো পরে ঘোষণা করা হবে। এর বাইরে কিছু আসন শরিকদের ছাড়া হবে।
প্রার্থী ঘোষণার আগে আজ দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এ বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

‘জাতিসংঘের সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের ৭ ধাপ অগ্রগতি বিএনপির ক্রমাগত দেশবিরোধী অপপ্রচারের ওপর প্রচণ্ড চপেটাঘাত’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
২১ মার্চ ২০২২
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আল
২ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুর শহরে খালেদা জিয়ার জন্ম ও শৈশবের বেড়ে ওঠা হলেও রাজনৈতিক জীবনে তিনি কখনো এই এলাকার জনপ্রতিনিধি হতে প্রার্থী হননি। সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত দিনাজপুর-৩ আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তাঁর বড় বোন খুরশীদ জাহান হক।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দিনাজপুর শহরে খালেদা জিয়ার জন্ম ও শৈশবের বেড়ে ওঠা হলেও রাজনৈতিক জীবনে তিনি কখনো এই এলাকার জনপ্রতিনিধি হতে প্রার্থী হননি। সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত দিনাজপুর-৩ আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তাঁর বড় বোন খুরশীদ জাহান হক।
নিজের জন্মস্থানে এবার প্রথম প্রার্থী হচ্ছেন খালেদা জিয়া। ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে তিনটি সংসদীয় আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন তিনি। দিনাজপুর-৩ আসন ছাড়াও ফেনী-১ ও বগুড়া-৭ আসন থেকে ধানের শীষের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে খালেদা জিয়া পাঁচটি আসনেও নির্বাচন করেছেন; কখনো হারেননি।
আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ২৩৭ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
খালেদা জিয়ার পৈতৃক নিবাস ফেনীতে। কিন্তু জন্মের পর দিনাজপুর শহরেই তাঁর শৈশব কেটেছে; এ শহরেই তিনি পড়াশোনা করেছেন। তবে তাঁর স্বামী বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পৈতৃকবাড়ি বগুড়ায়।
সে হিসেবে বগুড়া ‘বিএনপির ঘাঁটি’ হিসেবে পরিচিত দলের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই। ১৯৯১ সাল থেকে খালেদা জিয়া শ্বশুরবাড়ি বগুড়ার দুটি আসনে—বগুড়া-৬ (সদর) ও ৭ (গাবতলী ও শাহজাহানপুর)—নির্বাচন করে আসছেন; কখনো হারেননি।
বগুড়া-৭ আসন থেকে বিগত ১২টি নির্বাচনের মধ্যে বিএনপি ছয়বার (এর মধ্যে খালেদা জিয়া পাঁচবার), জাতীয় পার্টি তিনবার, আওয়ামী লীগ দুবার ও স্বতস্ত্র (বিএনপির সমর্থনে) প্রার্থী একবার জয় পেয়েছেন। খালেদা জিয়া চারবার বগুড়া-৬ আসন নিজের জন্য রেখে বগুড়া-৭ আসন উপনির্বাচনের জন্য ছেড়ে দিয়েছেন। একবার (২০০৮) উপনির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন মওদুদ আহমদ। বাকি তিনবার (১৯৯১, ১৯৯৬-জুন ও ২০০১) জয়ী হয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু।
এবার বগুড়া-৬ আসনে ধানের শীষে প্রথম প্রার্থী হয়েছেন খালেদা জিয়ার ছেলে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
গত ১১ অক্টোবর ঢাকার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বগুড়ার সাতটি আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সভা ছিল। সে সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন তারেক রহমান। সভায় ২২ জন নেতা উপস্থিত ছিলেন।
সেই সভার তিন দিন পর পাঁচজনকে ফোন করে নির্বাচনী প্রচার জোরদার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে বগুড়া-৬ ও ৭ নিয়ে কাউকে ফোন দেওয়া হয়নি। তখন থেকেই স্থানীয় নেতা-কর্মীদের ধারণা ছিল, হয়তো এ দুটি আসনে ‘জিয়া পরিবারের’ কেউ প্রার্থী হবেন।
ফেনী-১: ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলা নিয়ে গঠিত ফেনী-১ আসন। ১৯৭৩ সালের পর থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বিগত ৫০ বছরের নির্বাচনে বেশির ভাগ সময় বিএনপির প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন।
বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত এই আসন থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। ফেনী জেলায় খালেদা জিয়ার আদি পৈতৃক নিবাস। ফলে নির্বাচন এলেই এখানে স্লোগান ওঠে—‘ফেনীর মেয়ে খালেদা, গর্ব মোদের আলাদা’।
১৯৯১, ১৯৯৬, ১৯৯৬ (জুন), ২০০১ ও ২০০৮ সালের নির্বাচনে বেগম খালেদা জিয়া এই আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০১ সালের নির্বাচনে খালেদা জিয়া আসনটি ছেড়ে দিলে উপনির্বাচনে বিজয়ী হন তাঁর ছোট ভাই সাঈদ ইস্কান্দার।
২০১৪ সালে বিএনপি ভোট বর্জন করেছিল। ২০১৮ সালে দণ্ডিত হওয়ায় খালেদা জিয়া এখানে প্রার্থী হতে পারেননি। তখন প্রার্থী হয়েছিলেন রফিকুল ইসলাম মজনু।
দিনাজপুর-৩: আসনটি সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত। ১২টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এখানে বিএনপি ১৯৭৯, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে জয়লাভ করে। ১৯৭৯ সালে প্রথমবার বিএনপির প্রার্থী হিসেবে রেজওয়ানুল হক ইদু চৌধুরী জয়লাভ করেন। পরের দুবার জয় পান খুরশীদ জাহান হক।

দিনাজপুর শহরে খালেদা জিয়ার জন্ম ও শৈশবের বেড়ে ওঠা হলেও রাজনৈতিক জীবনে তিনি কখনো এই এলাকার জনপ্রতিনিধি হতে প্রার্থী হননি। সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত দিনাজপুর-৩ আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তাঁর বড় বোন খুরশীদ জাহান হক।
নিজের জন্মস্থানে এবার প্রথম প্রার্থী হচ্ছেন খালেদা জিয়া। ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে তিনটি সংসদীয় আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন তিনি। দিনাজপুর-৩ আসন ছাড়াও ফেনী-১ ও বগুড়া-৭ আসন থেকে ধানের শীষের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে খালেদা জিয়া পাঁচটি আসনেও নির্বাচন করেছেন; কখনো হারেননি।
আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ২৩৭ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
খালেদা জিয়ার পৈতৃক নিবাস ফেনীতে। কিন্তু জন্মের পর দিনাজপুর শহরেই তাঁর শৈশব কেটেছে; এ শহরেই তিনি পড়াশোনা করেছেন। তবে তাঁর স্বামী বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পৈতৃকবাড়ি বগুড়ায়।
সে হিসেবে বগুড়া ‘বিএনপির ঘাঁটি’ হিসেবে পরিচিত দলের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই। ১৯৯১ সাল থেকে খালেদা জিয়া শ্বশুরবাড়ি বগুড়ার দুটি আসনে—বগুড়া-৬ (সদর) ও ৭ (গাবতলী ও শাহজাহানপুর)—নির্বাচন করে আসছেন; কখনো হারেননি।
বগুড়া-৭ আসন থেকে বিগত ১২টি নির্বাচনের মধ্যে বিএনপি ছয়বার (এর মধ্যে খালেদা জিয়া পাঁচবার), জাতীয় পার্টি তিনবার, আওয়ামী লীগ দুবার ও স্বতস্ত্র (বিএনপির সমর্থনে) প্রার্থী একবার জয় পেয়েছেন। খালেদা জিয়া চারবার বগুড়া-৬ আসন নিজের জন্য রেখে বগুড়া-৭ আসন উপনির্বাচনের জন্য ছেড়ে দিয়েছেন। একবার (২০০৮) উপনির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন মওদুদ আহমদ। বাকি তিনবার (১৯৯১, ১৯৯৬-জুন ও ২০০১) জয়ী হয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু।
এবার বগুড়া-৬ আসনে ধানের শীষে প্রথম প্রার্থী হয়েছেন খালেদা জিয়ার ছেলে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
গত ১১ অক্টোবর ঢাকার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বগুড়ার সাতটি আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সভা ছিল। সে সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন তারেক রহমান। সভায় ২২ জন নেতা উপস্থিত ছিলেন।
সেই সভার তিন দিন পর পাঁচজনকে ফোন করে নির্বাচনী প্রচার জোরদার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে বগুড়া-৬ ও ৭ নিয়ে কাউকে ফোন দেওয়া হয়নি। তখন থেকেই স্থানীয় নেতা-কর্মীদের ধারণা ছিল, হয়তো এ দুটি আসনে ‘জিয়া পরিবারের’ কেউ প্রার্থী হবেন।
ফেনী-১: ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলা নিয়ে গঠিত ফেনী-১ আসন। ১৯৭৩ সালের পর থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বিগত ৫০ বছরের নির্বাচনে বেশির ভাগ সময় বিএনপির প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন।
বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত এই আসন থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। ফেনী জেলায় খালেদা জিয়ার আদি পৈতৃক নিবাস। ফলে নির্বাচন এলেই এখানে স্লোগান ওঠে—‘ফেনীর মেয়ে খালেদা, গর্ব মোদের আলাদা’।
১৯৯১, ১৯৯৬, ১৯৯৬ (জুন), ২০০১ ও ২০০৮ সালের নির্বাচনে বেগম খালেদা জিয়া এই আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০১ সালের নির্বাচনে খালেদা জিয়া আসনটি ছেড়ে দিলে উপনির্বাচনে বিজয়ী হন তাঁর ছোট ভাই সাঈদ ইস্কান্দার।
২০১৪ সালে বিএনপি ভোট বর্জন করেছিল। ২০১৮ সালে দণ্ডিত হওয়ায় খালেদা জিয়া এখানে প্রার্থী হতে পারেননি। তখন প্রার্থী হয়েছিলেন রফিকুল ইসলাম মজনু।
দিনাজপুর-৩: আসনটি সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত। ১২টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এখানে বিএনপি ১৯৭৯, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে জয়লাভ করে। ১৯৭৯ সালে প্রথমবার বিএনপির প্রার্থী হিসেবে রেজওয়ানুল হক ইদু চৌধুরী জয়লাভ করেন। পরের দুবার জয় পান খুরশীদ জাহান হক।

‘জাতিসংঘের সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের ৭ ধাপ অগ্রগতি বিএনপির ক্রমাগত দেশবিরোধী অপপ্রচারের ওপর প্রচণ্ড চপেটাঘাত’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
২১ মার্চ ২০২২
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আল
২ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার একটি আসনে গুমের শিকার ব্যক্তিদের স্বজনদের সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর সমন্বয়ক সানজিদা ইসলামকে (তুলি) প্রার্থী করছে বিএনপি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারগুলোকে নিয়ে এ সংগঠন গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন সানজিদা ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে