নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্কিন ভিসা নীতি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সহায়ক হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, ‘আমেরিকার ভিসা নীতিকে আমরা ইতিবাচকভাবেই দেখছি। কারণ, তারা অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায়। যাঁরা নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত থাকেন অথবা নির্বাচন ব্যবস্থা প্রভাবিত করতে পারেন ইউরোপ ও আমেরিকায় তাঁদের স্বার্থ থাকে। তাঁদের কারও সন্তান লেখাপড়া করে আবার কেউ অবসরে ওইসব দেশে বসবাস করতে চান। তাই কেউই চাইবেন না তাঁরা পরিবার-পরিজন নিয়ে কালো তালিকাভুক্ত হন। এ কারণেই নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে বা অনিয়ম করতে তাঁরা দ্বিধাগ্রস্ত হবেন।’
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, সব রাজনৈতিক দল মনে করে সরকার নির্বাচনব্যবস্থা কুক্ষিগত করেছে। সবাই বিশ্বাস করে, নিয়ন্ত্রণে রেখে সরকার নির্বাচন করছে। এতে অন্য কোনো দলের কিছু করার ক্ষমতা নেই।
জি এম কাদের বলেন, সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হলে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। যারা বিশাল জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করে তারা নির্বাচনে না এলেও সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব হবে না। তাই সরকারের উচিত হবে নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
এক প্রশ্নের জবাবে জি এম কাদের বলেন, ‘আমাদের রাজনীতিতে বিদেশিদের প্রভাব অনেক বেশি। আমরা বিভিন্ন দেশের ওপর নির্ভরশীল। তাই বিদেশিদের প্রভাব বিস্তার করার সুযোগ আছে। আমরা নিজেরা অনেক বিষয়ে সমাধানে আসতে পারি না। এমন অবস্থায় আমাদের দেশে যাদের বিনিয়োগ আছে, তারা তাদের স্বার্থেই প্রভাব বিস্তার করতে চেষ্টা করে। সেই সুযোগটা আমরাই তৈরি করে দিচ্ছি। আমরা নিজেরা মীমাংসা করতে পারলে কেউই মাথা ঘামানো প্রয়োজন মনে করবে না।’
জি এম কাদের আরও বলেন, ‘জবাবদিহিমূলক সরকার হলে সবাই নিশ্চিত মনে কাজ করতে পারেন। জবাবদিহি থাকলে একটা আইন, শৃংখল ও নীতি থাকে। কে কী করতে পারবেন আর কী পারবে না তা নিশ্চিত করা থাকে। যখন জবাবদিহিহীন সরকার তৈরি হয়, তখন কোনো গাইডলাইন থাকে না। আমরা সবাই একমত হলে বিদেশিরা কখনোই নাক গলাতে চেষ্টা করত না, আবার চেষ্টা করলেও কিছুই করতে পারত না।’
মার্কিন ভিসা নীতি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সহায়ক হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, ‘আমেরিকার ভিসা নীতিকে আমরা ইতিবাচকভাবেই দেখছি। কারণ, তারা অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায়। যাঁরা নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত থাকেন অথবা নির্বাচন ব্যবস্থা প্রভাবিত করতে পারেন ইউরোপ ও আমেরিকায় তাঁদের স্বার্থ থাকে। তাঁদের কারও সন্তান লেখাপড়া করে আবার কেউ অবসরে ওইসব দেশে বসবাস করতে চান। তাই কেউই চাইবেন না তাঁরা পরিবার-পরিজন নিয়ে কালো তালিকাভুক্ত হন। এ কারণেই নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে বা অনিয়ম করতে তাঁরা দ্বিধাগ্রস্ত হবেন।’
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, সব রাজনৈতিক দল মনে করে সরকার নির্বাচনব্যবস্থা কুক্ষিগত করেছে। সবাই বিশ্বাস করে, নিয়ন্ত্রণে রেখে সরকার নির্বাচন করছে। এতে অন্য কোনো দলের কিছু করার ক্ষমতা নেই।
জি এম কাদের বলেন, সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হলে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। যারা বিশাল জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করে তারা নির্বাচনে না এলেও সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব হবে না। তাই সরকারের উচিত হবে নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
এক প্রশ্নের জবাবে জি এম কাদের বলেন, ‘আমাদের রাজনীতিতে বিদেশিদের প্রভাব অনেক বেশি। আমরা বিভিন্ন দেশের ওপর নির্ভরশীল। তাই বিদেশিদের প্রভাব বিস্তার করার সুযোগ আছে। আমরা নিজেরা অনেক বিষয়ে সমাধানে আসতে পারি না। এমন অবস্থায় আমাদের দেশে যাদের বিনিয়োগ আছে, তারা তাদের স্বার্থেই প্রভাব বিস্তার করতে চেষ্টা করে। সেই সুযোগটা আমরাই তৈরি করে দিচ্ছি। আমরা নিজেরা মীমাংসা করতে পারলে কেউই মাথা ঘামানো প্রয়োজন মনে করবে না।’
জি এম কাদের আরও বলেন, ‘জবাবদিহিমূলক সরকার হলে সবাই নিশ্চিত মনে কাজ করতে পারেন। জবাবদিহি থাকলে একটা আইন, শৃংখল ও নীতি থাকে। কে কী করতে পারবেন আর কী পারবে না তা নিশ্চিত করা থাকে। যখন জবাবদিহিহীন সরকার তৈরি হয়, তখন কোনো গাইডলাইন থাকে না। আমরা সবাই একমত হলে বিদেশিরা কখনোই নাক গলাতে চেষ্টা করত না, আবার চেষ্টা করলেও কিছুই করতে পারত না।’
আজ ৫ আগস্ট, ২০২৪ সালের এই দিনে ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান এবং বাংলাদেশের রাহুমুক্তির এক বছর পূর্তি। এই দিনটিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।
১ ঘণ্টা আগে‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ঐতিহাসিক ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে সরকার। জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠেয় আয়োজনে অংশ নেবেন বিএনপির শীর্ষস্থানীয় পাঁচজন নেতা। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে
১ ঘণ্টা আগেগতবছর সরকার পতনের আগে উত্তাল জুলাই ও আগস্ট মাসে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) তৎকালীন মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে তাঁর ফুপু ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফোনালাপের একটি রেকর্ড ফাঁস করেছেন প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের।
১০ ঘণ্টা আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
১৪ ঘণ্টা আগে