নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘ন্যূনতম ঐক্যের চেষ্টা তাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) করতে হবে। ভালো নির্বাচনের জন্য আমাদের সংস্কার প্রয়োজন। যত দূর পর্যন্ত জাতীয় ঐক্য করতে পারব, তত দূর সংস্কার করতে হবে। বাকি যেগুলো ব্যাপার আছে আগামীতে যে সংসদ গঠিত হবে, নির্বাচনের মাধ্যমে সেই নির্বাচিত সরকার করবে।’
আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে গণতন্ত্র মঞ্চের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। নেতৃত্ব দেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন—বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা আকবর খান, আবুল হাসান রুবেল, আবু ইউসুফ সেলিম ও ইমরান ইমন।
ভালো নির্বাচনের ওপর প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টা পরিষদের সম্মান নির্ভর করছে উল্লেখ করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘মানুষের যদি মনে হয় আপনাদের লিপ্সা আছে, যদি মনে হয় অতীতের মতো ন্যায়-অন্যায় বাছবেন না, অর্থের ধান্দা করবেন, দুর্নীতি বেড়ে যায় তা আপনাদের ওপর বর্তাবে। আপনি বলবেন, জানিনি, বুঝিনি সেটা হবে না। প্রয়োজনে আমাদের সঙ্গে কথা বলেন। আমরা সমাজের একেবারে নিম্নস্তর পর্যন্ত কাজ করি। আমরা মনে করি, সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই পুরো সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘সংস্কার নিয়ে আলাপ হয়েছে। দুর্গাপূজা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে পারে। গার্মেন্টস এলাকায় যে অসন্তোষ, এগুলোর ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। পূজার ব্যাপারে আমরা বলেছি, দরকার হলে জনগণের সঙ্গে মিশে কাজ করব।’
সরকারকে প্রো-অ্যাকটিভ হওয়ার পরামর্শ দিয়ে এই রাজনীতিবিদ বলেন, যাতে তার প্রশাসন যেমন—জেলা প্রশাসক, থানার ওসি, ইউএনও যারা দায়িত্বে, তাঁরা যেন সরাসরি জবাবদিহিমূলক একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে আসে। বেশির ভাগ সময় ঘটনা ঘটে গেছে কিন্তু যিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ছিলেন তিনি কোনো কাজই করেননি। এবার এটা হতে পারবে না। আগেই তাদের জানিয়ে দেওয়া হোক, যদি কোনো ধরনের ঘটনা ঘটে এ ব্যাপারে তার যদি কোনো অবহেলা পাওয়া যায় তাহলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাতে তিনি আগে থেকে সতর্ক হোন।
আশুলিয়া গার্মেন্টস শ্রমিক আন্দোলন বিস্তৃত হতে পারে আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, প্রয়োজনবোধে সরকার যেন শ্রমিকদের আশ্বস্ত করে। প্রয়োজন হলে ঋণ দিতে হবে।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দল, শিক্ষার্থী, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা। আমরা মনে করি একটা কাঠামো তৈরি করা দরকার। জাতীয় রাজনৈতিক কাউন্সিল হতে পারে। যেখানে অংশীজনেরা বসবেন।
সাম্প্রদায়িক হামলা, মাজারে হামলা, নারীর ওপর হামলা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এগুলোকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ সম্পর্কে যে প্রচারণ চলছে, সে ক্ষেত্রে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা, সামগ্রিকভাবে এ ভূমিকা নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। সামনে কার্যকর পদক্ষেপ দেখতে পাব। আমরা মনে করি গণতান্ত্রিক নির্বাচন, দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত, প্রতিষ্ঠান, আইন সংস্কার এগুলো গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সংস্কার ছাড়া নির্বাচনকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানোর কিছুই নেই। এই দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সংস্কার ও নতুন নির্বাচন একে অপরের পরিপূরক। গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য জরুরি।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের বাজারে ঊর্ধ্বগতির ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি। পুরানে সিন্ডিকেট আবার যে নতুন চেহারায় আবির্ভূত হয়েছে, সেটা নিয়ে আমরা উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছি। তারা বলেছেন, চারটা কাজকে অগ্রাধিকারের মধ্যে নিয়েছেন। সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ তাদের অগ্রাধিকারের মধ্যে উল্লেখ করেছেন। আমরা দেখতে চাই মানুষ যেন এর সুফল পায়। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য যাতে বন্ধ হয়।’
সংস্কার কমিশন আগামীকাল রোববার থেকে কাজ শুরু করবে বলে বৈঠকে জানানো হয়েছে বলে জানান সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দূরত্বের জায়গা দেখা যাচ্ছে, এটা আমাদের ধারণা। সরকার সংস্কার বা যতগুলো উদ্যোগ বলি সেটা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একটা অরগানিক যোগাযোগের মধ্যে দিয়ে, বোঝাপড়া, সমঝোতার মাধ্যমে সরকার যাতে এগোতে পারে। সংস্কার কমিশন কাজ শেষের পরে কোন কোন কাজগুলো এ আমলে করবেন, এ আমলে তা নিয়ে ঐকমত্যের জায়গা আছে। আর কোনগুলো পরবর্তী নির্বাচিত সংসদ করবে তাও আলাপ আলোচনা করে ঠিক করব।

গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘ন্যূনতম ঐক্যের চেষ্টা তাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) করতে হবে। ভালো নির্বাচনের জন্য আমাদের সংস্কার প্রয়োজন। যত দূর পর্যন্ত জাতীয় ঐক্য করতে পারব, তত দূর সংস্কার করতে হবে। বাকি যেগুলো ব্যাপার আছে আগামীতে যে সংসদ গঠিত হবে, নির্বাচনের মাধ্যমে সেই নির্বাচিত সরকার করবে।’
আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে গণতন্ত্র মঞ্চের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। নেতৃত্ব দেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন—বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা আকবর খান, আবুল হাসান রুবেল, আবু ইউসুফ সেলিম ও ইমরান ইমন।
ভালো নির্বাচনের ওপর প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টা পরিষদের সম্মান নির্ভর করছে উল্লেখ করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘মানুষের যদি মনে হয় আপনাদের লিপ্সা আছে, যদি মনে হয় অতীতের মতো ন্যায়-অন্যায় বাছবেন না, অর্থের ধান্দা করবেন, দুর্নীতি বেড়ে যায় তা আপনাদের ওপর বর্তাবে। আপনি বলবেন, জানিনি, বুঝিনি সেটা হবে না। প্রয়োজনে আমাদের সঙ্গে কথা বলেন। আমরা সমাজের একেবারে নিম্নস্তর পর্যন্ত কাজ করি। আমরা মনে করি, সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই পুরো সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘সংস্কার নিয়ে আলাপ হয়েছে। দুর্গাপূজা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে পারে। গার্মেন্টস এলাকায় যে অসন্তোষ, এগুলোর ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। পূজার ব্যাপারে আমরা বলেছি, দরকার হলে জনগণের সঙ্গে মিশে কাজ করব।’
সরকারকে প্রো-অ্যাকটিভ হওয়ার পরামর্শ দিয়ে এই রাজনীতিবিদ বলেন, যাতে তার প্রশাসন যেমন—জেলা প্রশাসক, থানার ওসি, ইউএনও যারা দায়িত্বে, তাঁরা যেন সরাসরি জবাবদিহিমূলক একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে আসে। বেশির ভাগ সময় ঘটনা ঘটে গেছে কিন্তু যিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ছিলেন তিনি কোনো কাজই করেননি। এবার এটা হতে পারবে না। আগেই তাদের জানিয়ে দেওয়া হোক, যদি কোনো ধরনের ঘটনা ঘটে এ ব্যাপারে তার যদি কোনো অবহেলা পাওয়া যায় তাহলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাতে তিনি আগে থেকে সতর্ক হোন।
আশুলিয়া গার্মেন্টস শ্রমিক আন্দোলন বিস্তৃত হতে পারে আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, প্রয়োজনবোধে সরকার যেন শ্রমিকদের আশ্বস্ত করে। প্রয়োজন হলে ঋণ দিতে হবে।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দল, শিক্ষার্থী, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা। আমরা মনে করি একটা কাঠামো তৈরি করা দরকার। জাতীয় রাজনৈতিক কাউন্সিল হতে পারে। যেখানে অংশীজনেরা বসবেন।
সাম্প্রদায়িক হামলা, মাজারে হামলা, নারীর ওপর হামলা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এগুলোকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ সম্পর্কে যে প্রচারণ চলছে, সে ক্ষেত্রে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা, সামগ্রিকভাবে এ ভূমিকা নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। সামনে কার্যকর পদক্ষেপ দেখতে পাব। আমরা মনে করি গণতান্ত্রিক নির্বাচন, দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত, প্রতিষ্ঠান, আইন সংস্কার এগুলো গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সংস্কার ছাড়া নির্বাচনকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানোর কিছুই নেই। এই দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সংস্কার ও নতুন নির্বাচন একে অপরের পরিপূরক। গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য জরুরি।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের বাজারে ঊর্ধ্বগতির ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি। পুরানে সিন্ডিকেট আবার যে নতুন চেহারায় আবির্ভূত হয়েছে, সেটা নিয়ে আমরা উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছি। তারা বলেছেন, চারটা কাজকে অগ্রাধিকারের মধ্যে নিয়েছেন। সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ তাদের অগ্রাধিকারের মধ্যে উল্লেখ করেছেন। আমরা দেখতে চাই মানুষ যেন এর সুফল পায়। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য যাতে বন্ধ হয়।’
সংস্কার কমিশন আগামীকাল রোববার থেকে কাজ শুরু করবে বলে বৈঠকে জানানো হয়েছে বলে জানান সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দূরত্বের জায়গা দেখা যাচ্ছে, এটা আমাদের ধারণা। সরকার সংস্কার বা যতগুলো উদ্যোগ বলি সেটা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একটা অরগানিক যোগাযোগের মধ্যে দিয়ে, বোঝাপড়া, সমঝোতার মাধ্যমে সরকার যাতে এগোতে পারে। সংস্কার কমিশন কাজ শেষের পরে কোন কোন কাজগুলো এ আমলে করবেন, এ আমলে তা নিয়ে ঐকমত্যের জায়গা আছে। আর কোনগুলো পরবর্তী নির্বাচিত সংসদ করবে তাও আলাপ আলোচনা করে ঠিক করব।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘ন্যূনতম ঐক্যের চেষ্টা তাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) করতে হবে। ভালো নির্বাচনের জন্য আমাদের সংস্কার প্রয়োজন। যত দূর পর্যন্ত জাতীয় ঐক্য করতে পারব, তত দূর সংস্কার করতে হবে। বাকি যেগুলো ব্যাপার আছে আগামীতে যে সংসদ গঠিত হবে, নির্বাচনের মাধ্যমে সেই নির্বাচিত সরকার করবে।’
আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে গণতন্ত্র মঞ্চের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। নেতৃত্ব দেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন—বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা আকবর খান, আবুল হাসান রুবেল, আবু ইউসুফ সেলিম ও ইমরান ইমন।
ভালো নির্বাচনের ওপর প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টা পরিষদের সম্মান নির্ভর করছে উল্লেখ করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘মানুষের যদি মনে হয় আপনাদের লিপ্সা আছে, যদি মনে হয় অতীতের মতো ন্যায়-অন্যায় বাছবেন না, অর্থের ধান্দা করবেন, দুর্নীতি বেড়ে যায় তা আপনাদের ওপর বর্তাবে। আপনি বলবেন, জানিনি, বুঝিনি সেটা হবে না। প্রয়োজনে আমাদের সঙ্গে কথা বলেন। আমরা সমাজের একেবারে নিম্নস্তর পর্যন্ত কাজ করি। আমরা মনে করি, সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই পুরো সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘সংস্কার নিয়ে আলাপ হয়েছে। দুর্গাপূজা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে পারে। গার্মেন্টস এলাকায় যে অসন্তোষ, এগুলোর ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। পূজার ব্যাপারে আমরা বলেছি, দরকার হলে জনগণের সঙ্গে মিশে কাজ করব।’
সরকারকে প্রো-অ্যাকটিভ হওয়ার পরামর্শ দিয়ে এই রাজনীতিবিদ বলেন, যাতে তার প্রশাসন যেমন—জেলা প্রশাসক, থানার ওসি, ইউএনও যারা দায়িত্বে, তাঁরা যেন সরাসরি জবাবদিহিমূলক একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে আসে। বেশির ভাগ সময় ঘটনা ঘটে গেছে কিন্তু যিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ছিলেন তিনি কোনো কাজই করেননি। এবার এটা হতে পারবে না। আগেই তাদের জানিয়ে দেওয়া হোক, যদি কোনো ধরনের ঘটনা ঘটে এ ব্যাপারে তার যদি কোনো অবহেলা পাওয়া যায় তাহলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাতে তিনি আগে থেকে সতর্ক হোন।
আশুলিয়া গার্মেন্টস শ্রমিক আন্দোলন বিস্তৃত হতে পারে আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, প্রয়োজনবোধে সরকার যেন শ্রমিকদের আশ্বস্ত করে। প্রয়োজন হলে ঋণ দিতে হবে।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দল, শিক্ষার্থী, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা। আমরা মনে করি একটা কাঠামো তৈরি করা দরকার। জাতীয় রাজনৈতিক কাউন্সিল হতে পারে। যেখানে অংশীজনেরা বসবেন।
সাম্প্রদায়িক হামলা, মাজারে হামলা, নারীর ওপর হামলা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এগুলোকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ সম্পর্কে যে প্রচারণ চলছে, সে ক্ষেত্রে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা, সামগ্রিকভাবে এ ভূমিকা নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। সামনে কার্যকর পদক্ষেপ দেখতে পাব। আমরা মনে করি গণতান্ত্রিক নির্বাচন, দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত, প্রতিষ্ঠান, আইন সংস্কার এগুলো গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সংস্কার ছাড়া নির্বাচনকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানোর কিছুই নেই। এই দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সংস্কার ও নতুন নির্বাচন একে অপরের পরিপূরক। গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য জরুরি।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের বাজারে ঊর্ধ্বগতির ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি। পুরানে সিন্ডিকেট আবার যে নতুন চেহারায় আবির্ভূত হয়েছে, সেটা নিয়ে আমরা উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছি। তারা বলেছেন, চারটা কাজকে অগ্রাধিকারের মধ্যে নিয়েছেন। সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ তাদের অগ্রাধিকারের মধ্যে উল্লেখ করেছেন। আমরা দেখতে চাই মানুষ যেন এর সুফল পায়। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য যাতে বন্ধ হয়।’
সংস্কার কমিশন আগামীকাল রোববার থেকে কাজ শুরু করবে বলে বৈঠকে জানানো হয়েছে বলে জানান সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দূরত্বের জায়গা দেখা যাচ্ছে, এটা আমাদের ধারণা। সরকার সংস্কার বা যতগুলো উদ্যোগ বলি সেটা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একটা অরগানিক যোগাযোগের মধ্যে দিয়ে, বোঝাপড়া, সমঝোতার মাধ্যমে সরকার যাতে এগোতে পারে। সংস্কার কমিশন কাজ শেষের পরে কোন কোন কাজগুলো এ আমলে করবেন, এ আমলে তা নিয়ে ঐকমত্যের জায়গা আছে। আর কোনগুলো পরবর্তী নির্বাচিত সংসদ করবে তাও আলাপ আলোচনা করে ঠিক করব।

গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘ন্যূনতম ঐক্যের চেষ্টা তাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) করতে হবে। ভালো নির্বাচনের জন্য আমাদের সংস্কার প্রয়োজন। যত দূর পর্যন্ত জাতীয় ঐক্য করতে পারব, তত দূর সংস্কার করতে হবে। বাকি যেগুলো ব্যাপার আছে আগামীতে যে সংসদ গঠিত হবে, নির্বাচনের মাধ্যমে সেই নির্বাচিত সরকার করবে।’
আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে গণতন্ত্র মঞ্চের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। নেতৃত্ব দেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন—বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা আকবর খান, আবুল হাসান রুবেল, আবু ইউসুফ সেলিম ও ইমরান ইমন।
ভালো নির্বাচনের ওপর প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টা পরিষদের সম্মান নির্ভর করছে উল্লেখ করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘মানুষের যদি মনে হয় আপনাদের লিপ্সা আছে, যদি মনে হয় অতীতের মতো ন্যায়-অন্যায় বাছবেন না, অর্থের ধান্দা করবেন, দুর্নীতি বেড়ে যায় তা আপনাদের ওপর বর্তাবে। আপনি বলবেন, জানিনি, বুঝিনি সেটা হবে না। প্রয়োজনে আমাদের সঙ্গে কথা বলেন। আমরা সমাজের একেবারে নিম্নস্তর পর্যন্ত কাজ করি। আমরা মনে করি, সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই পুরো সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘সংস্কার নিয়ে আলাপ হয়েছে। দুর্গাপূজা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে পারে। গার্মেন্টস এলাকায় যে অসন্তোষ, এগুলোর ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। পূজার ব্যাপারে আমরা বলেছি, দরকার হলে জনগণের সঙ্গে মিশে কাজ করব।’
সরকারকে প্রো-অ্যাকটিভ হওয়ার পরামর্শ দিয়ে এই রাজনীতিবিদ বলেন, যাতে তার প্রশাসন যেমন—জেলা প্রশাসক, থানার ওসি, ইউএনও যারা দায়িত্বে, তাঁরা যেন সরাসরি জবাবদিহিমূলক একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে আসে। বেশির ভাগ সময় ঘটনা ঘটে গেছে কিন্তু যিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ছিলেন তিনি কোনো কাজই করেননি। এবার এটা হতে পারবে না। আগেই তাদের জানিয়ে দেওয়া হোক, যদি কোনো ধরনের ঘটনা ঘটে এ ব্যাপারে তার যদি কোনো অবহেলা পাওয়া যায় তাহলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাতে তিনি আগে থেকে সতর্ক হোন।
আশুলিয়া গার্মেন্টস শ্রমিক আন্দোলন বিস্তৃত হতে পারে আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, প্রয়োজনবোধে সরকার যেন শ্রমিকদের আশ্বস্ত করে। প্রয়োজন হলে ঋণ দিতে হবে।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দল, শিক্ষার্থী, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা। আমরা মনে করি একটা কাঠামো তৈরি করা দরকার। জাতীয় রাজনৈতিক কাউন্সিল হতে পারে। যেখানে অংশীজনেরা বসবেন।
সাম্প্রদায়িক হামলা, মাজারে হামলা, নারীর ওপর হামলা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এগুলোকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ সম্পর্কে যে প্রচারণ চলছে, সে ক্ষেত্রে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা, সামগ্রিকভাবে এ ভূমিকা নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। সামনে কার্যকর পদক্ষেপ দেখতে পাব। আমরা মনে করি গণতান্ত্রিক নির্বাচন, দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত, প্রতিষ্ঠান, আইন সংস্কার এগুলো গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সংস্কার ছাড়া নির্বাচনকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানোর কিছুই নেই। এই দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সংস্কার ও নতুন নির্বাচন একে অপরের পরিপূরক। গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য জরুরি।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের বাজারে ঊর্ধ্বগতির ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি। পুরানে সিন্ডিকেট আবার যে নতুন চেহারায় আবির্ভূত হয়েছে, সেটা নিয়ে আমরা উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছি। তারা বলেছেন, চারটা কাজকে অগ্রাধিকারের মধ্যে নিয়েছেন। সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ তাদের অগ্রাধিকারের মধ্যে উল্লেখ করেছেন। আমরা দেখতে চাই মানুষ যেন এর সুফল পায়। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য যাতে বন্ধ হয়।’
সংস্কার কমিশন আগামীকাল রোববার থেকে কাজ শুরু করবে বলে বৈঠকে জানানো হয়েছে বলে জানান সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দূরত্বের জায়গা দেখা যাচ্ছে, এটা আমাদের ধারণা। সরকার সংস্কার বা যতগুলো উদ্যোগ বলি সেটা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একটা অরগানিক যোগাযোগের মধ্যে দিয়ে, বোঝাপড়া, সমঝোতার মাধ্যমে সরকার যাতে এগোতে পারে। সংস্কার কমিশন কাজ শেষের পরে কোন কোন কাজগুলো এ আমলে করবেন, এ আমলে তা নিয়ে ঐকমত্যের জায়গা আছে। আর কোনগুলো পরবর্তী নির্বাচিত সংসদ করবে তাও আলাপ আলোচনা করে ঠিক করব।

নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
২৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এ পর্যায়ে ১২৫টি আসনের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে নারী ১৪ জন।
৩৮ মিনিট আগে
আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো একান্ত গুরুত্বের দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। জাতীয় দিবসের প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধা রাখার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে নির্বাচনকে কেবল আসন জেতার লড়াই হিসেবে নয়, বরং এটিকে জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর একটি ‘গণভোট’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ক্ষমতায় যাওয়ার লক্ষ্য নেই বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
নাহিদ বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না, এটা খুবই পরিষ্কার। সিট কয়টা পাব কি পাব না, সেটা বিবেচনায় রেখেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না।’
এনসিপি আহ্বায়ক বলেন, এবারের নির্বাচন হলো ‘গণভোট’, যেখানে ভোটের প্রধান প্রশ্ন হলো ‘হ্যাঁ অথবা না’ (সংস্কারের পক্ষে বা বিপক্ষে)। এই বার্তাটি জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্যই এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর যদি রাজনৈতিক দলগুলো `সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী' দলের ভেতরে সংস্কার আনলে এনসিপির জন্মের প্রয়োজন হতো না বলে মন্তব্য করেন নাহিদ।
তিনি বলেন, এনসিপি সাত মাস অপেক্ষা করার পরও বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি। তারা নিজেদের দলাদলি–অন্তর্দ্বন্দ্বে ব্যস্ত ছিল, নিজেদের দলীয় এজেন্ডাকে প্রধান করে তুলেছে। এই ব্যর্থতার কারণেই এনসিপির জন্ম হয়েছে।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ক্ষমতায় যাওয়ার লক্ষ্য নেই বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
নাহিদ বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না, এটা খুবই পরিষ্কার। সিট কয়টা পাব কি পাব না, সেটা বিবেচনায় রেখেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না।’
এনসিপি আহ্বায়ক বলেন, এবারের নির্বাচন হলো ‘গণভোট’, যেখানে ভোটের প্রধান প্রশ্ন হলো ‘হ্যাঁ অথবা না’ (সংস্কারের পক্ষে বা বিপক্ষে)। এই বার্তাটি জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্যই এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর যদি রাজনৈতিক দলগুলো `সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী' দলের ভেতরে সংস্কার আনলে এনসিপির জন্মের প্রয়োজন হতো না বলে মন্তব্য করেন নাহিদ।
তিনি বলেন, এনসিপি সাত মাস অপেক্ষা করার পরও বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি। তারা নিজেদের দলাদলি–অন্তর্দ্বন্দ্বে ব্যস্ত ছিল, নিজেদের দলীয় এজেন্ডাকে প্রধান করে তুলেছে। এই ব্যর্থতার কারণেই এনসিপির জন্ম হয়েছে।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।

গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘ন্যূনতম ঐক্যের চেষ্টা তাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) করতে হবে। ভালো নির্বাচনের জন্য আমাদের সংস্কার প্রয়োজন। যত দূর পর্যন্ত জাতীয় ঐক্য করতে পারব, তত দূর সংস্কার করতে হবে। বাকি যেগুলো ব্যাপার আছে আগামীতে যে সংসদ গঠিত হবে, নির্বাচ
০৫ অক্টোবর ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এ পর্যায়ে ১২৫টি আসনের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে নারী ১৪ জন।
৩৮ মিনিট আগে
আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো একান্ত গুরুত্বের দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। জাতীয় দিবসের প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধা রাখার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে নির্বাচনকে কেবল আসন জেতার লড়াই হিসেবে নয়, বরং এটিকে জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর একটি ‘গণভোট’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এ পর্যায়ে ১২৫টি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে নারী ১৪ জন।
যেসব আসনে নারীরা প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন—
১. মনিরা শারমিন (নওগাঁ-৫, সিরিয়াল: ২৫)
২. দিলশানা পারুল (সিরাজগঞ্জ-৩, সিরিয়াল: ২৮)
৩. দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী (প্রীতি) (সিরাজগঞ্জ-৪, সিরিয়াল: ২৯)
৪. ডা. মাহমুদা আলম মিতু (ঝালকাঠি-১, সিরিয়াল: ৪৭)
৫. তানহা শান্তা (ময়মনসিংহ-১১, সিরিয়াল: ৬২)
৬. ডা. তাসনিম জারা (ঢাকা-৯, সিরিয়াল: ৭৩)
৭. নাহিদা সারওয়ার নিভা (ঢাকা-১২, সিরিয়াল: ৭৫)
৮. ডা. তাজনূভা জাবীন (ঢাকা-১৭, সিরিয়াল: ৭৯)
৯. ইঞ্জিনিয়ার নাবিলা তাসনিদ (ঢাকা-২০, সিরিয়াল: ৮২)
১০. সৈয়দা নীলিমা দোলা (ফরিদপুর-৩, সিরিয়াল: ৯১)
১১. ইসরাত জাহান বিন্দু (চাঁদপুর-২, সিরিয়াল: ১০৫)
১২. অ্যাডভোকেট হুমায়রা নূর (নোয়াখালী-৫, সিরিয়াল: ১০৯)
১৩. সাগুফতা বুশরা মিশমা (চট্টগ্রাম-১০, সিরিয়াল: ১১৪)
১৪. অ্যাডভোকেট মনজিলা সুলতানা (খাগড়াছড়ি, সিরিয়াল: ১২৩)
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা করে জানান, এটি প্রথম ধাপ। পরে আরও আসনে মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে নাম ঘোষণার পর নারী প্রার্থী এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাজনূভা জাবীন ফেসবুক পোস্টে বলেন, ‘আমি জানি, আমি শুধুমাত্র নিজের জন্য এই কঠিন পথ বেছে নেই নাই। আমার উপর যারা বিশ্বাস রাখেন, যারা আমাকে ভালোবাসেন, আমাকে সাহস দেন, অনুপ্রেরণা দেন তাদেরকে আমিও হারতে দিতে চাই না। আমি কৃতজ্ঞ আপনাদের প্রতি।’
তাজনূভা জাবীন আরও বলেন, ‘আমি মনে প্রাণে চাই, এনসিপি বাংলাদেশের রাজনীতিতে শক্তিশালী একটা দল হোক, ভবিষ্যত হোক। এনসিপিই বিকল্প হোক। আমিসহ ১৪ জন নারীকে এনসিপি প্রাথমিক প্রার্থী তালিকায় মনোনয়ন দিয়েছে। সবাইকে অভিনন্দন। আমাদের সবার জন্য দোয়া করবেন। আশা করি, শীঘ্রই আরো অনেকে যুক্ত হবেন। আমরা অনেক কঠিন পথ পাড়ি দিতে যাচ্ছি।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এ পর্যায়ে ১২৫টি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে নারী ১৪ জন।
যেসব আসনে নারীরা প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন—
১. মনিরা শারমিন (নওগাঁ-৫, সিরিয়াল: ২৫)
২. দিলশানা পারুল (সিরাজগঞ্জ-৩, সিরিয়াল: ২৮)
৩. দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী (প্রীতি) (সিরাজগঞ্জ-৪, সিরিয়াল: ২৯)
৪. ডা. মাহমুদা আলম মিতু (ঝালকাঠি-১, সিরিয়াল: ৪৭)
৫. তানহা শান্তা (ময়মনসিংহ-১১, সিরিয়াল: ৬২)
৬. ডা. তাসনিম জারা (ঢাকা-৯, সিরিয়াল: ৭৩)
৭. নাহিদা সারওয়ার নিভা (ঢাকা-১২, সিরিয়াল: ৭৫)
৮. ডা. তাজনূভা জাবীন (ঢাকা-১৭, সিরিয়াল: ৭৯)
৯. ইঞ্জিনিয়ার নাবিলা তাসনিদ (ঢাকা-২০, সিরিয়াল: ৮২)
১০. সৈয়দা নীলিমা দোলা (ফরিদপুর-৩, সিরিয়াল: ৯১)
১১. ইসরাত জাহান বিন্দু (চাঁদপুর-২, সিরিয়াল: ১০৫)
১২. অ্যাডভোকেট হুমায়রা নূর (নোয়াখালী-৫, সিরিয়াল: ১০৯)
১৩. সাগুফতা বুশরা মিশমা (চট্টগ্রাম-১০, সিরিয়াল: ১১৪)
১৪. অ্যাডভোকেট মনজিলা সুলতানা (খাগড়াছড়ি, সিরিয়াল: ১২৩)
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা করে জানান, এটি প্রথম ধাপ। পরে আরও আসনে মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে নাম ঘোষণার পর নারী প্রার্থী এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাজনূভা জাবীন ফেসবুক পোস্টে বলেন, ‘আমি জানি, আমি শুধুমাত্র নিজের জন্য এই কঠিন পথ বেছে নেই নাই। আমার উপর যারা বিশ্বাস রাখেন, যারা আমাকে ভালোবাসেন, আমাকে সাহস দেন, অনুপ্রেরণা দেন তাদেরকে আমিও হারতে দিতে চাই না। আমি কৃতজ্ঞ আপনাদের প্রতি।’
তাজনূভা জাবীন আরও বলেন, ‘আমি মনে প্রাণে চাই, এনসিপি বাংলাদেশের রাজনীতিতে শক্তিশালী একটা দল হোক, ভবিষ্যত হোক। এনসিপিই বিকল্প হোক। আমিসহ ১৪ জন নারীকে এনসিপি প্রাথমিক প্রার্থী তালিকায় মনোনয়ন দিয়েছে। সবাইকে অভিনন্দন। আমাদের সবার জন্য দোয়া করবেন। আশা করি, শীঘ্রই আরো অনেকে যুক্ত হবেন। আমরা অনেক কঠিন পথ পাড়ি দিতে যাচ্ছি।’

গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘ন্যূনতম ঐক্যের চেষ্টা তাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) করতে হবে। ভালো নির্বাচনের জন্য আমাদের সংস্কার প্রয়োজন। যত দূর পর্যন্ত জাতীয় ঐক্য করতে পারব, তত দূর সংস্কার করতে হবে। বাকি যেগুলো ব্যাপার আছে আগামীতে যে সংসদ গঠিত হবে, নির্বাচ
০৫ অক্টোবর ২০২৪
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
২৬ মিনিট আগে
আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো একান্ত গুরুত্বের দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। জাতীয় দিবসের প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধা রাখার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে নির্বাচনকে কেবল আসন জেতার লড়াই হিসেবে নয়, বরং এটিকে জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর একটি ‘গণভোট’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো একান্ত গুরুত্বের দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। জাতীয় দিবসের প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধা রাখার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
আজ বুধবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ আহ্বান জানান।
ফেসবুক পোস্টে জামায়াত আমির বলেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের প্রিয় জন্মভূমি। জন্মভূমিকে নিয়ে প্রত্যেক নাগরিকই গর্ববোধ করে থাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জাতীয় জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সর্বজন স্বীকৃতি পেয়ে থাকে। আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো এমনই একান্ত গুরুত্বের দাবিদার। সকলের উচিত এর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা। এর ব্যতিক্রম কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
ফেসবুকে জামায়াতের আমির নারীদের সম্মানহানি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিন্নমতের প্রতি আক্রমণ, নারীদের সম্মানহানি এবং প্রযুক্তি বা এআই-এর অপব্যবহার করে মানুষকে হেনস্তা করার যে প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। বিশেষ করে কেউ যখন ধর্মীয় পরিচয় বহন করে এমন অশালীনতায় লিপ্ত হন, তা আমাদের মূল্যবোধের ওপর বড় আঘাত।
রাজনৈতিক মতপার্থক্য মানেই শত্রুতা নয় উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ইসলাম আমাদের শিখিয়েছে—“মুমিন কখনো কটূক্তিকারী বা অভিশাপকারী হতে পারে না” (তিরমিজি)। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা’য়ালা নির্দেশ দিয়েছেন মানুষের সঙ্গে উত্তম ভাষায় কথা বলতে এবং একে অপরকে উপহাস না করতে। ভিন্নমতকে যুক্তি ও ভদ্রতার সঙ্গে মোকাবিলা করাই প্রকৃত মুসলিমের বৈশিষ্ট্য। গালিগালাজ বা চরিত্রহনন কোনো মুসলমানের—বা কোনো সভ্য নাগরিকের—হাতিয়ার হতে পারে না।’
তিনি আহ্বান করে বলেন, ‘আসুন, অনলাইনেও আমরা আমাদের ঈমান ও মর্যাদা বজায় রাখি। কারণ প্রতিটি শব্দই মহান আল্লাহর কাছে সংরক্ষিত হচ্ছে।
ঘৃণা নয়—যুক্তি ও শালীনতা দিয়ে সমাজ গড়ি।’

আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো একান্ত গুরুত্বের দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। জাতীয় দিবসের প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধা রাখার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
আজ বুধবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ আহ্বান জানান।
ফেসবুক পোস্টে জামায়াত আমির বলেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের প্রিয় জন্মভূমি। জন্মভূমিকে নিয়ে প্রত্যেক নাগরিকই গর্ববোধ করে থাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জাতীয় জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সর্বজন স্বীকৃতি পেয়ে থাকে। আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো এমনই একান্ত গুরুত্বের দাবিদার। সকলের উচিত এর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা। এর ব্যতিক্রম কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
ফেসবুকে জামায়াতের আমির নারীদের সম্মানহানি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিন্নমতের প্রতি আক্রমণ, নারীদের সম্মানহানি এবং প্রযুক্তি বা এআই-এর অপব্যবহার করে মানুষকে হেনস্তা করার যে প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। বিশেষ করে কেউ যখন ধর্মীয় পরিচয় বহন করে এমন অশালীনতায় লিপ্ত হন, তা আমাদের মূল্যবোধের ওপর বড় আঘাত।
রাজনৈতিক মতপার্থক্য মানেই শত্রুতা নয় উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ইসলাম আমাদের শিখিয়েছে—“মুমিন কখনো কটূক্তিকারী বা অভিশাপকারী হতে পারে না” (তিরমিজি)। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা’য়ালা নির্দেশ দিয়েছেন মানুষের সঙ্গে উত্তম ভাষায় কথা বলতে এবং একে অপরকে উপহাস না করতে। ভিন্নমতকে যুক্তি ও ভদ্রতার সঙ্গে মোকাবিলা করাই প্রকৃত মুসলিমের বৈশিষ্ট্য। গালিগালাজ বা চরিত্রহনন কোনো মুসলমানের—বা কোনো সভ্য নাগরিকের—হাতিয়ার হতে পারে না।’
তিনি আহ্বান করে বলেন, ‘আসুন, অনলাইনেও আমরা আমাদের ঈমান ও মর্যাদা বজায় রাখি। কারণ প্রতিটি শব্দই মহান আল্লাহর কাছে সংরক্ষিত হচ্ছে।
ঘৃণা নয়—যুক্তি ও শালীনতা দিয়ে সমাজ গড়ি।’

গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘ন্যূনতম ঐক্যের চেষ্টা তাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) করতে হবে। ভালো নির্বাচনের জন্য আমাদের সংস্কার প্রয়োজন। যত দূর পর্যন্ত জাতীয় ঐক্য করতে পারব, তত দূর সংস্কার করতে হবে। বাকি যেগুলো ব্যাপার আছে আগামীতে যে সংসদ গঠিত হবে, নির্বাচ
০৫ অক্টোবর ২০২৪
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
২৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এ পর্যায়ে ১২৫টি আসনের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে নারী ১৪ জন।
৩৮ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে নির্বাচনকে কেবল আসন জেতার লড়াই হিসেবে নয়, বরং এটিকে জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর একটি ‘গণভোট’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে নির্বাচনকে কেবল আসন জেতার লড়াই হিসেবে নয়, বরং এটিকে জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর একটি ‘গণভোট’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নেতৃত্বে আসা তরুণেরা শাপলা কলি প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছে। নাহিদ ইসলাম ঢাকা–১১ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন।
এনসিপির নির্বাচনকালীন কৌশল ব্যাখ্যা করে নাহিদ ইসলাম বলেন, নির্বাচনে আসন জেতাই যদি তাঁদের মূল লক্ষ্য থাকত, তাহলে তাঁরা অবশ্যই কোনো না কোনো জোটে ভিড়তেন। তিনি বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না, এটা খুবই পরিষ্কার। সিট কয়টা পাব কি পাব না, সেটা বিবেচনায় রেখেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না।’
তাঁর মতে, এবারের নির্বাচন হলো ‘গণভোট’, যেখানে ভোটের প্রধান প্রশ্ন হলো ‘হ্যাঁ অথবা না’ (সংস্কারের পক্ষে বা বিপক্ষে)। এই বার্তাটি জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্যই এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
গণ-অভ্যুত্থানের এই ছাত্রনেতা এনসিপি গঠনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পর যদি ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের ও তরুণ প্রজন্মের সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী নিজেদের রাজনীতি পুনর্গঠন করত এবং দলের অভ্যন্তরে সংস্কার আনত, তাহলে এনসিপির জন্মের প্রয়োজন হতো না।’
তিনি অভিযোগ করেন, এনসিপি সাত মাস অপেক্ষা করার পরও বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি। তারা নিজেদের দলাদলি–অন্তর্দ্বন্দ্বে ব্যস্ত ছিল, নিজেদের দলীয় এজেন্ডাকে প্রধান করে তুলেছে। এই ব্যর্থতার কারণেই এনসিপির জন্ম হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের প্রধান এজেন্ডা ছিল সংস্কার ও বিচার। অথচ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো গণভোট ও সংস্কারপ্রক্রিয়া বাস্তবায়নের আলোচনা না করে কেবল নিজেদের দলীয় এজেন্ডা নিয়েই প্রচার চালাচ্ছে।’
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
অন্য দলগুলোর মনোনয়ন প্রক্রিয়া নিয়েও সমালোচনা করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গায় মাফিয়াদের নমিনেশন দেওয়া হয়েছে। ঋণখেলাপিকে নমিনেশন দেওয়া হয়েছে।’ তিনি নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) এসব ঋণখেলাপি ও মাফিয়াদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান। এ ছাড়া, তিনি বিএনপি–জামায়াত উভয় দলেই ‘অস্ত্রের মহড়া’র মতো সংস্কৃতির অভিযোগ করেন।
অন্যদিকে, নিজেদের প্রার্থী তালিকা নিয়ে এনসিপি আহ্বায়ক বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম যে আমাদের এই যে মনোনয়ন তালিকাটা হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক...সেখানে নারী-পুরুষ, সংখ্যালঘু, সংখ্যাগুরু, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সবকিছুর সমন্বয় আমরা করব।’ তিনি বলেন, মনোনীত কারও বিরুদ্ধে যদি কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ওঠে, তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম ধাপে ১২৫টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে নির্বাচনকে কেবল আসন জেতার লড়াই হিসেবে নয়, বরং এটিকে জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর একটি ‘গণভোট’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নেতৃত্বে আসা তরুণেরা শাপলা কলি প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছে। নাহিদ ইসলাম ঢাকা–১১ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন।
এনসিপির নির্বাচনকালীন কৌশল ব্যাখ্যা করে নাহিদ ইসলাম বলেন, নির্বাচনে আসন জেতাই যদি তাঁদের মূল লক্ষ্য থাকত, তাহলে তাঁরা অবশ্যই কোনো না কোনো জোটে ভিড়তেন। তিনি বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না, এটা খুবই পরিষ্কার। সিট কয়টা পাব কি পাব না, সেটা বিবেচনায় রেখেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না।’
তাঁর মতে, এবারের নির্বাচন হলো ‘গণভোট’, যেখানে ভোটের প্রধান প্রশ্ন হলো ‘হ্যাঁ অথবা না’ (সংস্কারের পক্ষে বা বিপক্ষে)। এই বার্তাটি জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্যই এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
গণ-অভ্যুত্থানের এই ছাত্রনেতা এনসিপি গঠনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পর যদি ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের ও তরুণ প্রজন্মের সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী নিজেদের রাজনীতি পুনর্গঠন করত এবং দলের অভ্যন্তরে সংস্কার আনত, তাহলে এনসিপির জন্মের প্রয়োজন হতো না।’
তিনি অভিযোগ করেন, এনসিপি সাত মাস অপেক্ষা করার পরও বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি। তারা নিজেদের দলাদলি–অন্তর্দ্বন্দ্বে ব্যস্ত ছিল, নিজেদের দলীয় এজেন্ডাকে প্রধান করে তুলেছে। এই ব্যর্থতার কারণেই এনসিপির জন্ম হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের প্রধান এজেন্ডা ছিল সংস্কার ও বিচার। অথচ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো গণভোট ও সংস্কারপ্রক্রিয়া বাস্তবায়নের আলোচনা না করে কেবল নিজেদের দলীয় এজেন্ডা নিয়েই প্রচার চালাচ্ছে।’
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
অন্য দলগুলোর মনোনয়ন প্রক্রিয়া নিয়েও সমালোচনা করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গায় মাফিয়াদের নমিনেশন দেওয়া হয়েছে। ঋণখেলাপিকে নমিনেশন দেওয়া হয়েছে।’ তিনি নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) এসব ঋণখেলাপি ও মাফিয়াদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান। এ ছাড়া, তিনি বিএনপি–জামায়াত উভয় দলেই ‘অস্ত্রের মহড়া’র মতো সংস্কৃতির অভিযোগ করেন।
অন্যদিকে, নিজেদের প্রার্থী তালিকা নিয়ে এনসিপি আহ্বায়ক বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম যে আমাদের এই যে মনোনয়ন তালিকাটা হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক...সেখানে নারী-পুরুষ, সংখ্যালঘু, সংখ্যাগুরু, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সবকিছুর সমন্বয় আমরা করব।’ তিনি বলেন, মনোনীত কারও বিরুদ্ধে যদি কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ওঠে, তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে।

গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘ন্যূনতম ঐক্যের চেষ্টা তাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) করতে হবে। ভালো নির্বাচনের জন্য আমাদের সংস্কার প্রয়োজন। যত দূর পর্যন্ত জাতীয় ঐক্য করতে পারব, তত দূর সংস্কার করতে হবে। বাকি যেগুলো ব্যাপার আছে আগামীতে যে সংসদ গঠিত হবে, নির্বাচ
০৫ অক্টোবর ২০২৪
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
২৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এ পর্যায়ে ১২৫টি আসনের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে নারী ১৪ জন।
৩৮ মিনিট আগে
আমাদের জাতীয় জীবনে জাতীয় দিবসগুলো একান্ত গুরুত্বের দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। জাতীয় দিবসের প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধা রাখার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে