নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার, সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী এবং জনগণকে আসন্ন ‘একতরফা’ নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। দমন-পীড়ন, সংঘাত বন্ধ করে দল-মত-নির্বিশেষে সবার মত প্রকাশ ও সংগঠিত হওয়ার অধিকার নিশ্চিত করতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছেন জোটের নেতারা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পল্টনের মুক্তিভবনে মৈত্রী মিলনায়তনে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানিয়েছেন জোটের সমন্বয়ক ও ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ।
সংবাদ সম্মেলনে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ইকবাল কবির জাহিদ বলেন, ‘এখনো সময় আছে ৭ জানুয়ারি এর একতরফা নির্বাচনী তফসিল বাতিল করুন। সংবিধানেই যে সুযোগ রয়েছে সে অনুযায়ী বর্তমান জাতীয় সংসদ ভেঙে দিয়ে সকল দলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে নির্বাচনকালীন নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তদারকি সরকার গঠন করে নতুন নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার উদ্যোগ নিন।’
নির্বাচনে যারা প্রার্থী হয়েছেন তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে জোটের সমন্বয়ক বলেন, ‘এই প্রহসনের নির্বাচনে অংশ নিয়ে সরকারের নির্লজ্জ প্রহসনের কলঙ্কের ভাগীদার হওয়া থেকে বিরত থাকুন। জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নেবেন না, সময় থাকতে নিজেদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করুন।’
সাধারণ জনগণের প্রতি নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়ে জাহিদ বলেন, গণদাবি ও জনমত উপেক্ষা করে সরকার একতরফা প্রহসনের যে নির্বাচন সংগঠিত করতে যাচ্ছে ওই নির্বাচন নিজে বর্জন করুন, অন্যকেও বর্জন করতে বলুন। এই নির্বাচন বর্জনের মাধ্যমে ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে এগিয়ে আসুন। এছাড়াও সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংরক্ষণ ও বিরোধী মত দমনের পথ থেকে সরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন জোটের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্য নেতারা বলেন, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না হলে দেশের চলমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সংকট আরও তীব্র হবে। নির্বাচনে কে ক্ষমতায় যাবে এটি এখন আর আলোচ্য বিষয় নয়। এক ব্যক্তি, একই জায়গায় থেকে নিজদল, স্বতন্ত্র, ১৪ দল, শরিক দল, মিত্র দল জাতীয় পার্টির প্রার্থী সবাইকে মনোনয়ন দিচ্ছে। ফলে এখন আলোচ্য বিষয় হলো কাদের করা হচ্ছে বিরোধী দল।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বাসদ (মার্কসবাদী) ’র সমন্বয়ক মাসুদ রানা ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী।
সরকার, সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী এবং জনগণকে আসন্ন ‘একতরফা’ নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। দমন-পীড়ন, সংঘাত বন্ধ করে দল-মত-নির্বিশেষে সবার মত প্রকাশ ও সংগঠিত হওয়ার অধিকার নিশ্চিত করতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছেন জোটের নেতারা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পল্টনের মুক্তিভবনে মৈত্রী মিলনায়তনে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানিয়েছেন জোটের সমন্বয়ক ও ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ।
সংবাদ সম্মেলনে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ইকবাল কবির জাহিদ বলেন, ‘এখনো সময় আছে ৭ জানুয়ারি এর একতরফা নির্বাচনী তফসিল বাতিল করুন। সংবিধানেই যে সুযোগ রয়েছে সে অনুযায়ী বর্তমান জাতীয় সংসদ ভেঙে দিয়ে সকল দলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে নির্বাচনকালীন নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তদারকি সরকার গঠন করে নতুন নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার উদ্যোগ নিন।’
নির্বাচনে যারা প্রার্থী হয়েছেন তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে জোটের সমন্বয়ক বলেন, ‘এই প্রহসনের নির্বাচনে অংশ নিয়ে সরকারের নির্লজ্জ প্রহসনের কলঙ্কের ভাগীদার হওয়া থেকে বিরত থাকুন। জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নেবেন না, সময় থাকতে নিজেদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করুন।’
সাধারণ জনগণের প্রতি নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়ে জাহিদ বলেন, গণদাবি ও জনমত উপেক্ষা করে সরকার একতরফা প্রহসনের যে নির্বাচন সংগঠিত করতে যাচ্ছে ওই নির্বাচন নিজে বর্জন করুন, অন্যকেও বর্জন করতে বলুন। এই নির্বাচন বর্জনের মাধ্যমে ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে এগিয়ে আসুন। এছাড়াও সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংরক্ষণ ও বিরোধী মত দমনের পথ থেকে সরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন জোটের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্য নেতারা বলেন, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না হলে দেশের চলমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সংকট আরও তীব্র হবে। নির্বাচনে কে ক্ষমতায় যাবে এটি এখন আর আলোচ্য বিষয় নয়। এক ব্যক্তি, একই জায়গায় থেকে নিজদল, স্বতন্ত্র, ১৪ দল, শরিক দল, মিত্র দল জাতীয় পার্টির প্রার্থী সবাইকে মনোনয়ন দিচ্ছে। ফলে এখন আলোচ্য বিষয় হলো কাদের করা হচ্ছে বিরোধী দল।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বাসদ (মার্কসবাদী) ’র সমন্বয়ক মাসুদ রানা ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী।
জামায়াতে ইসলামী বলেছে, অবিলম্বে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা করতে হবে এবং এই সনদ মেনেই বর্তমান ও ভবিষ্যতের সরকারকে দেশ পরিচালনা করতে হবে। অন্যথায়, আবারও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ নিয়ে মাঠে নামতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে দলটি।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনি ভিত্তির দাবি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘আমাদের আশঙ্কা হলো, যদি এসব সংস্কার এখন থেকেই বাস্তবায়নের উদ্যোগ না নেওয়া হয় এবং ভবিষ্যতে অন্য কোনো সরকারের ওপর তা ন্যস্ত করা হয়, তাহলে নানা ধরনের
১৭ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেছেন, সরকার যদি জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে গড়িমসি করে, তাহলে বুঝতে হবে ‘কুচ কালা হ্যায়’ (কিছু একটা সমস্যা আছে)। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের সমাপনী..
১৭ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের প্রতিশ্রুতির কাগজটা (ডিড) জুলাই জাতীয় সনদের। লিখিত ডকুমেন্টটা ওয়েবসাইটে যাবে, মিডিয়াতেও যাবে। যদি আমি একটা নতুন প্রস্তাব দিই, যদি সরকার চায়, সেটা গেজেট নোটিফিকেশনও করতে পারে।’
১৮ ঘণ্টা আগে