নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই, কথা বলার পরিবেশ নেই, সভা-সমাবেশ করার পরিবেশ নেই। দেশে সভা-সমাবেশ করার জন্য আমেরিকাকে বলতে হয়—এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বক্তব্যে এসব কথা বলেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ আজ গণতন্ত্রহারা। কথা বলার অধিকার নাই। মত প্রকাশের অধিকার নাই। আজকে আমেরিকাকে বলতে হয়, সভা-সমাবেশ করার অধিকার চাই। কেন? এত এত মুক্তিযোদ্ধা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে এই দেশ স্বাধীন করেছিল কী কারণে? গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব, ন্যায় ও সুবিচারের জন্য। কিন্তু বর্তমান সরকার সবকিছু জলাঞ্জলি দিয়েছে শুধু ক্ষমতায় থাকার জন্য।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘বর্তমান সরকার দেশে লুটপাটতন্ত্র কায়েম করেছে, যার কারণে দেশে প্রতিদিন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ছে। এসব লুটপাটের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সিন্ডিকেট জড়িত। তাই এই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি তাদের দ্বারা কমানো সম্ভব নয়।’
টাকার মান কমে যাচ্ছে কিসের জন্য প্রশ্ন রেখে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এই দুঃশাসনের জন্য এসব হচ্ছে। সিন্ডিকেট করে সরকারে আছে। দেশের ব্যবসা সব আওয়ামী সিন্ডিকেটের হাতে। সব দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ করে আওয়ামী সিন্ডিকেট। যেহেতু সবাই আওয়ামী লীগের লোক, তাই তাদের দিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব না। অনুরূপভাবে যারা গণতন্ত্র হরণ করেছে, তাদের পক্ষে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেওয়াও সম্ভব না।’
জনগণ প্রস্তুত, শুধু তাদের নিয়ে রাস্তায় নামতে হবে, তাহলেই সরকারের পতন হবে এমন আশাবাদ জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশের মানুষ এই সরকারের প্রতি বিক্ষুব্ধ। এই সরকারের প্রতি তারা আস্থা হারিয়েছে। তাই সারা দেশের মানুষ চায় যত দ্রুত সম্ভব এই সরকারের পতন হোক। জনগণ চায় একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার ক্ষমতায় আসুক। তাহলেই বাংলাদেশের বর্তমান সব ধরনের সংকট দূর হয়ে যাবে।’
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘রাস্তায় মানুষ নামলেই আবার শ্রীলঙ্কার মতো অবস্থা হয়ে যাবে এই দেশ। আসন্ন বিপদ আঁচ করে এই সরকারের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তাই তাদের ঘুম নেই।’
জিয়াউর রহমানের ৪১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ২০ দলীয় জোটের নেত্রীবৃন্দ। বক্তব্যকালে জোটের নেতারা বলেন, ২০ দলীয় জোট উপেক্ষা করে ঐক্য হতে পারে না। এখন লড়াই হবে তিন বেলা মাংস খাওয়া মন্ত্রী আর বছরে একবার মাংস খেতে না পারা সাধারণ মানুষের মধ্যে।

বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই, কথা বলার পরিবেশ নেই, সভা-সমাবেশ করার পরিবেশ নেই। দেশে সভা-সমাবেশ করার জন্য আমেরিকাকে বলতে হয়—এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বক্তব্যে এসব কথা বলেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ আজ গণতন্ত্রহারা। কথা বলার অধিকার নাই। মত প্রকাশের অধিকার নাই। আজকে আমেরিকাকে বলতে হয়, সভা-সমাবেশ করার অধিকার চাই। কেন? এত এত মুক্তিযোদ্ধা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে এই দেশ স্বাধীন করেছিল কী কারণে? গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব, ন্যায় ও সুবিচারের জন্য। কিন্তু বর্তমান সরকার সবকিছু জলাঞ্জলি দিয়েছে শুধু ক্ষমতায় থাকার জন্য।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘বর্তমান সরকার দেশে লুটপাটতন্ত্র কায়েম করেছে, যার কারণে দেশে প্রতিদিন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ছে। এসব লুটপাটের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সিন্ডিকেট জড়িত। তাই এই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি তাদের দ্বারা কমানো সম্ভব নয়।’
টাকার মান কমে যাচ্ছে কিসের জন্য প্রশ্ন রেখে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এই দুঃশাসনের জন্য এসব হচ্ছে। সিন্ডিকেট করে সরকারে আছে। দেশের ব্যবসা সব আওয়ামী সিন্ডিকেটের হাতে। সব দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ করে আওয়ামী সিন্ডিকেট। যেহেতু সবাই আওয়ামী লীগের লোক, তাই তাদের দিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব না। অনুরূপভাবে যারা গণতন্ত্র হরণ করেছে, তাদের পক্ষে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেওয়াও সম্ভব না।’
জনগণ প্রস্তুত, শুধু তাদের নিয়ে রাস্তায় নামতে হবে, তাহলেই সরকারের পতন হবে এমন আশাবাদ জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশের মানুষ এই সরকারের প্রতি বিক্ষুব্ধ। এই সরকারের প্রতি তারা আস্থা হারিয়েছে। তাই সারা দেশের মানুষ চায় যত দ্রুত সম্ভব এই সরকারের পতন হোক। জনগণ চায় একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার ক্ষমতায় আসুক। তাহলেই বাংলাদেশের বর্তমান সব ধরনের সংকট দূর হয়ে যাবে।’
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘রাস্তায় মানুষ নামলেই আবার শ্রীলঙ্কার মতো অবস্থা হয়ে যাবে এই দেশ। আসন্ন বিপদ আঁচ করে এই সরকারের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তাই তাদের ঘুম নেই।’
জিয়াউর রহমানের ৪১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ২০ দলীয় জোটের নেত্রীবৃন্দ। বক্তব্যকালে জোটের নেতারা বলেন, ২০ দলীয় জোট উপেক্ষা করে ঐক্য হতে পারে না। এখন লড়াই হবে তিন বেলা মাংস খাওয়া মন্ত্রী আর বছরে একবার মাংস খেতে না পারা সাধারণ মানুষের মধ্যে।

এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
২২ মিনিট আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
৩৬ মিনিট আগে
গণভোট নিয়ে বিএনপি তার অবস্থানেই অনড় থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা (বিএনপি) পরিষ্কারভাবে বলে দিয়েছি, পুরো আলোচনায় বিএনপির অবস্থান ছিল যে, গণভোট আর নির্বাচন (জাতীয়) একই দিনে হবে, দুইটা ব্যালটের মাধ্যমে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয় বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, যেসব নেতা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাঁদের অনেকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। সরকার এখনো সেগুলো প্রত্যাহার করেনি। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি এখনো উন্মুক্ত পরিবেশে সভা-সমাবেশ করতে পারছে না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশে সফররত কমনওয়েলথের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব অভিযোগ করেন বলে জাতীয় পার্টির একাংশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমনওয়েলথের ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখা উপদেষ্টা এবং ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’ প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সদস্য ড. দিনুষা পণ্ডিত রত্ন, ন্যান্সি কানিয়াগো, সার্থক রায় ও ম্যাডোনা লিঞ্চ।
অন্যদিকে জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত সদস্য মাসরূর মওলা উপস্থিত ছিলেন।
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
মাসরূর মওলা বলেন, ‘কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা আমাদের পার্টির চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চেয়েছেন, জাতীয় পার্টির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না? জবাবে পার্টির চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ তাঁদের বলেছেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। সব সময় নির্বাচন অংশগ্রহণ করতে প্রস্তুত রয়েছে। সে কারণে নির্বাচনের আগে ভয়ভীতি মুক্ত ও আতঙ্কহীনভাবে সব রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যাতে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারেন, সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, প্রশাসনকে দলীয় প্রভাবমুক্ত রাখার বিষয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে।
মাসরূর মওলা সংবাদমাধ্যমকে আরও বলেন, ‘কমনওয়েলথের প্রতিনিধিরা আমাদের কাছে জানতে চান, জাতীয় নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে কি না। আমরা তাঁদের বলেছি, বিষয়টি সরকারের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এ ছাড়া প্রতিনিধিদলের সদস্যরা দেশের চলমান সংস্কার, জুলাই সনদসহ নানা বিষয়ে আমাদের প্রশ্ন করেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জানিয়েছি, সরকার যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছে, সেখানে আমাদের মতো আরও অসংখ্য নিবন্ধিত দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জুলাই সনদ তৈরি করেছে। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে আমাদের মতামত জানতে চাইলে আমরা বলেছি, যেকোনো সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে নির্বাচিত সংসদ দরকার।’

জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, যেসব নেতা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাঁদের অনেকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। সরকার এখনো সেগুলো প্রত্যাহার করেনি। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি এখনো উন্মুক্ত পরিবেশে সভা-সমাবেশ করতে পারছে না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশে সফররত কমনওয়েলথের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব অভিযোগ করেন বলে জাতীয় পার্টির একাংশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমনওয়েলথের ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখা উপদেষ্টা এবং ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’ প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সদস্য ড. দিনুষা পণ্ডিত রত্ন, ন্যান্সি কানিয়াগো, সার্থক রায় ও ম্যাডোনা লিঞ্চ।
অন্যদিকে জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত সদস্য মাসরূর মওলা উপস্থিত ছিলেন।
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
মাসরূর মওলা বলেন, ‘কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা আমাদের পার্টির চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চেয়েছেন, জাতীয় পার্টির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না? জবাবে পার্টির চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ তাঁদের বলেছেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। সব সময় নির্বাচন অংশগ্রহণ করতে প্রস্তুত রয়েছে। সে কারণে নির্বাচনের আগে ভয়ভীতি মুক্ত ও আতঙ্কহীনভাবে সব রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যাতে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারেন, সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, প্রশাসনকে দলীয় প্রভাবমুক্ত রাখার বিষয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে।
মাসরূর মওলা সংবাদমাধ্যমকে আরও বলেন, ‘কমনওয়েলথের প্রতিনিধিরা আমাদের কাছে জানতে চান, জাতীয় নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে কি না। আমরা তাঁদের বলেছি, বিষয়টি সরকারের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এ ছাড়া প্রতিনিধিদলের সদস্যরা দেশের চলমান সংস্কার, জুলাই সনদসহ নানা বিষয়ে আমাদের প্রশ্ন করেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জানিয়েছি, সরকার যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছে, সেখানে আমাদের মতো আরও অসংখ্য নিবন্ধিত দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জুলাই সনদ তৈরি করেছে। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে আমাদের মতামত জানতে চাইলে আমরা বলেছি, যেকোনো সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে নির্বাচিত সংসদ দরকার।’

বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই, কথা বলার পরিবেশ নেই, সভা-সমাবেশ করার পরিবেশ নেই, দেশে সভা-সমাবেশ করার জন্য আমেরিকাকে বলতে হয়—এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
০৪ জুন ২০২২
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
৩৬ মিনিট আগে
গণভোট নিয়ে বিএনপি তার অবস্থানেই অনড় থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা (বিএনপি) পরিষ্কারভাবে বলে দিয়েছি, পুরো আলোচনায় বিএনপির অবস্থান ছিল যে, গণভোট আর নির্বাচন (জাতীয়) একই দিনে হবে, দুইটা ব্যালটের মাধ্যমে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয় বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার বদলে অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটা চেষ্টা গ্রহণ করেছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সুপারিশের মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার বদলে জাতীয় অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটি প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আজকে তাদের সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ না দিয়ে উপায় নেই। কেন ধন্যবাদ দিচ্ছি? অবশেষে তারা তাদের প্রক্রিয়া বা কার্যক্রম সমাপ্ত করতে পেরেছে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমার মনে হয়, যা কিছু প্রস্তাব ওখানে দেওয়া হয়েছে, আপনারা যদি সেটা দেখেন, তাহলে দেখবেন, আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার বদলে অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটা চেষ্টা গ্রহণ করেছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সুপারিশের মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার বদলে জাতীয় অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটি প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আজকে তাদের সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ না দিয়ে উপায় নেই। কেন ধন্যবাদ দিচ্ছি? অবশেষে তারা তাদের প্রক্রিয়া বা কার্যক্রম সমাপ্ত করতে পেরেছে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমার মনে হয়, যা কিছু প্রস্তাব ওখানে দেওয়া হয়েছে, আপনারা যদি সেটা দেখেন, তাহলে দেখবেন, আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’

বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই, কথা বলার পরিবেশ নেই, সভা-সমাবেশ করার পরিবেশ নেই, দেশে সভা-সমাবেশ করার জন্য আমেরিকাকে বলতে হয়—এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
০৪ জুন ২০২২
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
২২ মিনিট আগে
গণভোট নিয়ে বিএনপি তার অবস্থানেই অনড় থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা (বিএনপি) পরিষ্কারভাবে বলে দিয়েছি, পুরো আলোচনায় বিএনপির অবস্থান ছিল যে, গণভোট আর নির্বাচন (জাতীয়) একই দিনে হবে, দুইটা ব্যালটের মাধ্যমে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয় বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণভোট নিয়ে বিএনপি তার অবস্থানেই অনড় থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা (বিএনপি) পরিষ্কারভাবে বলে দিয়েছি, পুরো আলোচনায় বিএনপির অবস্থান ছিল যে, গণভোট আর নির্বাচন (জাতীয়) একই দিনে হবে, দুইটা ব্যালটের মাধ্যমে। প্রথম দিন থেকেই বিএনপির এই অবস্থান, এখনো সেই অবস্থানের পরিবর্তন হয়নি এবং আগামী দিনেও সেটার কোনো পরিবর্তন হবে না।’
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ দিন জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ সরকারের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোট নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠান করা হবে।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আমীর খসরু বলেন, নতুন করে এ বিষয়কে সামনে আনার কোনো সুযোগ নেই। এটা যে-ই বলুক, যারা সেটার প্রতিবেদন দেয়, সেটা তাদের সমস্যা। এটা বিএনপির সমস্যা নয়।
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘কারা কী সুপারিশ করেছে, সেটা তাদের সমস্যা। তারা বাংলাদেশে ভোট করবে না, ভোট করবে রাজনৈতিক দলগুলো। আমাদেরও অনেক সুপারিশ ছিল, যেগুলো ঐকমত্যে আসে নাই।’
এ বিষয়ে বিএনপির এ নেতা আরও বলেন, একটা জিনিস বুঝতে হবে, ঐকমত্যের ভিত্তিতে সমাধান হতে হবে। ঐকমত্যের বাইরে গিয়ে কে কী বলছে, কে কী সুপারিশ করছে, এটা তাদের ব্যাপার, থাকতেই পারে। কিন্তু ঐকমত্যের বাইরে গিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার সুযোগ নেই।
এর আগে ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে গুলশান কার্যালয়ে বৈঠক করে বিএনপির প্রতিনিধিদল। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে ওই বৈঠকে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ছাড়াও দলটির যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল অংশ নেন।
ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে দেশের নির্বাচনকে সামনে রেখে আলোচনা হয় বলে জানান আমীর খসরু। এ সময় নির্বাচন নিয়ে নির্বাচন কমিশন, সরকার ও বিএনপির প্রস্তুতির কথা জানানো হয়।
ওই বৈঠকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে সারাহ কুক জানতে চান বলেও জানান আমীর খসরু। তিনি বলেন, ‘তাঁরা জানতে চেয়েছেন, তারেক রহমান কবে দেশে ফিরছেন। আমরা বলেছি—বাংলাদেশে উনি (তারেক রহমান) কবে আসবেন, এটা উনার সিদ্ধান্ত। উনি সঠিক সময়ে, খুব কম সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন, এটা পরিষ্কার। দিনক্ষণ উনার পক্ষ থেকে বলা হবে। কিন্তু এই সময়টা খুব বেশি দূরে নয়।’
আরও খবর পড়ুন:

গণভোট নিয়ে বিএনপি তার অবস্থানেই অনড় থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা (বিএনপি) পরিষ্কারভাবে বলে দিয়েছি, পুরো আলোচনায় বিএনপির অবস্থান ছিল যে, গণভোট আর নির্বাচন (জাতীয়) একই দিনে হবে, দুইটা ব্যালটের মাধ্যমে। প্রথম দিন থেকেই বিএনপির এই অবস্থান, এখনো সেই অবস্থানের পরিবর্তন হয়নি এবং আগামী দিনেও সেটার কোনো পরিবর্তন হবে না।’
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ দিন জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ সরকারের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোট নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠান করা হবে।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আমীর খসরু বলেন, নতুন করে এ বিষয়কে সামনে আনার কোনো সুযোগ নেই। এটা যে-ই বলুক, যারা সেটার প্রতিবেদন দেয়, সেটা তাদের সমস্যা। এটা বিএনপির সমস্যা নয়।
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘কারা কী সুপারিশ করেছে, সেটা তাদের সমস্যা। তারা বাংলাদেশে ভোট করবে না, ভোট করবে রাজনৈতিক দলগুলো। আমাদেরও অনেক সুপারিশ ছিল, যেগুলো ঐকমত্যে আসে নাই।’
এ বিষয়ে বিএনপির এ নেতা আরও বলেন, একটা জিনিস বুঝতে হবে, ঐকমত্যের ভিত্তিতে সমাধান হতে হবে। ঐকমত্যের বাইরে গিয়ে কে কী বলছে, কে কী সুপারিশ করছে, এটা তাদের ব্যাপার, থাকতেই পারে। কিন্তু ঐকমত্যের বাইরে গিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার সুযোগ নেই।
এর আগে ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে গুলশান কার্যালয়ে বৈঠক করে বিএনপির প্রতিনিধিদল। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে ওই বৈঠকে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ছাড়াও দলটির যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল অংশ নেন।
ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে দেশের নির্বাচনকে সামনে রেখে আলোচনা হয় বলে জানান আমীর খসরু। এ সময় নির্বাচন নিয়ে নির্বাচন কমিশন, সরকার ও বিএনপির প্রস্তুতির কথা জানানো হয়।
ওই বৈঠকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে সারাহ কুক জানতে চান বলেও জানান আমীর খসরু। তিনি বলেন, ‘তাঁরা জানতে চেয়েছেন, তারেক রহমান কবে দেশে ফিরছেন। আমরা বলেছি—বাংলাদেশে উনি (তারেক রহমান) কবে আসবেন, এটা উনার সিদ্ধান্ত। উনি সঠিক সময়ে, খুব কম সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন, এটা পরিষ্কার। দিনক্ষণ উনার পক্ষ থেকে বলা হবে। কিন্তু এই সময়টা খুব বেশি দূরে নয়।’
আরও খবর পড়ুন:

বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই, কথা বলার পরিবেশ নেই, সভা-সমাবেশ করার পরিবেশ নেই, দেশে সভা-সমাবেশ করার জন্য আমেরিকাকে বলতে হয়—এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
০৪ জুন ২০২২
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
২২ মিনিট আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
৩৬ মিনিট আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয় বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।
আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয় বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
বৈঠক বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল অংশ নেন।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।
আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয় বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
বৈঠক বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল অংশ নেন।

বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই, কথা বলার পরিবেশ নেই, সভা-সমাবেশ করার পরিবেশ নেই, দেশে সভা-সমাবেশ করার জন্য আমেরিকাকে বলতে হয়—এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
০৪ জুন ২০২২
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
২২ মিনিট আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
৩৬ মিনিট আগে
গণভোট নিয়ে বিএনপি তার অবস্থানেই অনড় থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা (বিএনপি) পরিষ্কারভাবে বলে দিয়েছি, পুরো আলোচনায় বিএনপির অবস্থান ছিল যে, গণভোট আর নির্বাচন (জাতীয়) একই দিনে হবে, দুইটা ব্যালটের মাধ্যমে।
১ ঘণ্টা আগে