নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকার গায়ের জোরে ফ্যাসিবাদী কায়দায় দেশ চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে নাগরিক ফোরাম আয়োজিত 'মানবাধিকার ও আইনের শাসন: প্রেক্ষিত ২৮ অক্টোবর' শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
২৮ অক্টোবরের লগি বইঠার তাণ্ডব ঘোষণা দিয়ে করা হয়েছিল দাবি করে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন জানান, এই দিনে গণতন্ত্রকে হত্যা করা, মানবাধিকারকে কবর দেওয়া এবং ন্যায় বিচারের টুটি চেপে ধরার সূচনা হয়েছিল। তিনি বলেন, পরিকল্পিতভাবে দেশে বিদেশে ষড়যন্ত্র ঘটিয়ে এই সরকার গায়ের জোরে ফ্যাসিবাদী কায়দায় দেশ চালাচ্ছে। এইভাবে টিকে থাকতে হলে বিরোধী মত দমন করতে হবে। তাই গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড করা হচ্ছে।
শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়া এই দুজনের কাছেই ওয়ান ইলেভেন সরকারের প্রতিনিধিরা গিয়ে তাদের কাজের বৈধতা এবং কিছু লোকজনের সেইফ এক্সিট নিশ্চিতের দাবি করেছিলেন বলে জানান খন্দকার মোশাররফ।
বিএনপি নেতা বলেন, 'খালেদা জিয়া রাজি হননি। তিনি বলেছিলেন, তোমরা অন্যায় করবে তাঁদের স্বীকৃতি দিতে হবে, বিদেশে যাওয়ার সুযোগ করে দিতে হবে তা আমি পারি না। কিন্তু শেখ হাসিনার কাছে যখন গেলেন তিনি মেনে নিলেন। গণতন্ত্র, মানবাধিকার হত্যা করার জন্য যাদের বিচার হওয়ার কথা ছিল তাঁদের দেশ থেকে পালিয়ে যেতে শেখ হাসিনা সহযোগিতা করেছেন।'
গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এই সরকারের পতন হবে জানিয়ে খন্দকার মোশাররফ বলেন, 'দল-মত নির্বিশেষে সবচেয়ে বড় কাজ মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া। মত প্রকাশেরই সুযোগ না থাকলে মত থেকে কি লাভ? কোন ফ্যাসিবাদ কখনো আপসে ফিরে যায়নি। গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তাদের পতন হয়েছে। আইয়ুব খান, এরশাদের মতো ফ্যাসিবাদীরা জনগণের অভ্যুত্থানের সামনে বিদায় নিয়েছে।'
আলোচনা সভায় নাগরিক ফোরামের চেয়ারম্যান আবদুল্লাহিল মাসুদ এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, নাগরিক ফোরামের নির্বাহী চেয়ারম্যান নেসার আহমেদ নান্নুসহ প্রমুখ।
বর্তমান সরকার গায়ের জোরে ফ্যাসিবাদী কায়দায় দেশ চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে নাগরিক ফোরাম আয়োজিত 'মানবাধিকার ও আইনের শাসন: প্রেক্ষিত ২৮ অক্টোবর' শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
২৮ অক্টোবরের লগি বইঠার তাণ্ডব ঘোষণা দিয়ে করা হয়েছিল দাবি করে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন জানান, এই দিনে গণতন্ত্রকে হত্যা করা, মানবাধিকারকে কবর দেওয়া এবং ন্যায় বিচারের টুটি চেপে ধরার সূচনা হয়েছিল। তিনি বলেন, পরিকল্পিতভাবে দেশে বিদেশে ষড়যন্ত্র ঘটিয়ে এই সরকার গায়ের জোরে ফ্যাসিবাদী কায়দায় দেশ চালাচ্ছে। এইভাবে টিকে থাকতে হলে বিরোধী মত দমন করতে হবে। তাই গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড করা হচ্ছে।
শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়া এই দুজনের কাছেই ওয়ান ইলেভেন সরকারের প্রতিনিধিরা গিয়ে তাদের কাজের বৈধতা এবং কিছু লোকজনের সেইফ এক্সিট নিশ্চিতের দাবি করেছিলেন বলে জানান খন্দকার মোশাররফ।
বিএনপি নেতা বলেন, 'খালেদা জিয়া রাজি হননি। তিনি বলেছিলেন, তোমরা অন্যায় করবে তাঁদের স্বীকৃতি দিতে হবে, বিদেশে যাওয়ার সুযোগ করে দিতে হবে তা আমি পারি না। কিন্তু শেখ হাসিনার কাছে যখন গেলেন তিনি মেনে নিলেন। গণতন্ত্র, মানবাধিকার হত্যা করার জন্য যাদের বিচার হওয়ার কথা ছিল তাঁদের দেশ থেকে পালিয়ে যেতে শেখ হাসিনা সহযোগিতা করেছেন।'
গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এই সরকারের পতন হবে জানিয়ে খন্দকার মোশাররফ বলেন, 'দল-মত নির্বিশেষে সবচেয়ে বড় কাজ মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া। মত প্রকাশেরই সুযোগ না থাকলে মত থেকে কি লাভ? কোন ফ্যাসিবাদ কখনো আপসে ফিরে যায়নি। গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তাদের পতন হয়েছে। আইয়ুব খান, এরশাদের মতো ফ্যাসিবাদীরা জনগণের অভ্যুত্থানের সামনে বিদায় নিয়েছে।'
আলোচনা সভায় নাগরিক ফোরামের চেয়ারম্যান আবদুল্লাহিল মাসুদ এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, নাগরিক ফোরামের নির্বাহী চেয়ারম্যান নেসার আহমেদ নান্নুসহ প্রমুখ।
ভোটের অনুপাতে উচ্চকক্ষ বাস্তবায়ন হলে কেউ ফ্যাসিবাদী হয়ে উঠতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আলোচনা শেষে তিনি এই কথা বল
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে নারীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ অবসানের পর মানবিক বাংলাদেশ গঠনের সুযোগ সামনে এসেছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে শহীদদের কাঙ্ক্ষিত দেশ গঠনের জন্য আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আগামী দিনে নারীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন মায়ের চোখে যেমন বাংলাদেশ হওয়া দরকার, তেমন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই সনদে শুধু কমিশন নয়, সব রাজনৈতিক দল সই করবে। এটি একটি জাতীয় ঐকমত্য। এটি জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়। এটি আইনের চেয়েও বড়। এটি একধরনের “লেজিটিমেট এক্সপেকটেশন অব দ্য পিপল”। জনগণের এই প্রত্যাশা সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে যুক্ত করার জন্য আমরা অঙ্গীকার করেছি। গণ-অভ্যুত্থান ও
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে দেশের স্বাধীনতা মেনে নিয়েই করতে হবে। পাকিস্তানের সঙ্গে শুধু ভুল-বোঝাবুঝির জন্য বাংলাদেশ আলাদা হয়েছে—এ ধরনের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়।
৩ ঘণ্টা আগে