নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে রাজধানীতে আওয়ামী লীগের বিজয় শোভাযাত্রার কারণে ব্যাপক যানজটে ভোগান্তি সৃষ্টি হওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করেছে আওয়ামী লীগ।
আজ শনিবার দুপুর থেকে শোভাযাত্রা করে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এতে রাজধানীজুড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘লাখো মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে গণজোয়ার সৃষ্টি হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে যান চলাচলে সাময়িক বিঘ্ন সৃষ্টি হয়েছে। অনাকাঙ্ক্ষিত যানজট সৃষ্টি হওয়ায় আওয়ামী লীগ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছে।’
সেই সঙ্গে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অগ্রসরমান উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে চলমান সংগ্রামকে এগিয়ে নিতে অতীতের মতো আওয়ামী লীগের প্রতি আস্থা ও সমর্থন অব্যাহত রাখতে দেশের সব জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে আজ রাজধানীতে বিজয় শোভাযাত্রা করে আওয়ামী লীগ। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংলগ্ন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের গেটের সামনে থেকে শুরু হয়ে এই শোভাযাত্রা ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর সড়কে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। বেলা সাড়ে ৩টার পর শুরু হওয়া এই শোভাযাত্রায় যোগ দিতে বেলা ১২টার পর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সামনে জড়ো হয় আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীরা। নেতাকর্মীদের সমাগমের কারণে সায়েন্স ল্যাব থেকে মৎস্য ভবন সড়কের উভয় পাশের যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। যান চলাচলে প্রভাব রাজধানীজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘রাজধানীতে গণমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে দুপুর থেকেই মিছিলের নগরীতে পরিণত হয় ঢাকা। ঢাকা মহানগরের অলি-গলি সড়ক-মহাসড়ক “জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু” স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের নেতাকর্মী এবং সর্বস্তরের জনগণ মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীর বাঁধভাঙ্গা আবেগ ও উচ্ছ্বাস নিয়ে এই শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন।’
তিনি বলেন, ‘দেশপ্রেমের বহ্নিশিখায় উদ্ভাসিত, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চিরঞ্জীব আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত লক্ষ নর-নারী ছাত্র-যুবক শ্রমিক-জনতার পদভারে মুখরিত হয়ে ওঠে রাজপথ। ঢাকা মহানগরীর সর্বস্তরের জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের ফলে বিজয় শোভাযাত্রা এক মহা শোভাযাত্রায় পরিণত হয়।’
আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোভাযাত্রায় লক্ষ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জনগণ উন্নয়ন-অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির অন্তর্নিহিত শক্তি সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার প্রতি পুনরায় অকুণ্ঠ সমর্থন ও সংহতি প্রকাশ করেছে। একই সঙ্গে মহা শোভাযাত্রা থেকে দেশের জনগণ বাংলাদেশ ও শেখ হাসিনা বিরোধী সকল ষড়যন্ত্র মোকাবিলার দৃঢ় প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেছে। যোগ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
বিবৃতিতে শান্তিপূর্ণ, উৎসবমুখর পরিবেশে সু-শৃঙ্খলভাবে ঐতিহাসিক শোভাযাত্রাটি সফল করতে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতাকর্মী, সর্বস্তরের জনগণ এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সব বাহিনী ও সংস্থার সদস্যদের ধন্যবাদ জানান ওবায়দুল কাদের।
অবশ্য অসুস্থ হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ভর্তি থাকায় বিজয় শোভাযাত্রায় অংশ নিতে পারেননি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে রাজধানীতে আওয়ামী লীগের বিজয় শোভাযাত্রার কারণে ব্যাপক যানজটে ভোগান্তি সৃষ্টি হওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করেছে আওয়ামী লীগ।
আজ শনিবার দুপুর থেকে শোভাযাত্রা করে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এতে রাজধানীজুড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘লাখো মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে গণজোয়ার সৃষ্টি হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে যান চলাচলে সাময়িক বিঘ্ন সৃষ্টি হয়েছে। অনাকাঙ্ক্ষিত যানজট সৃষ্টি হওয়ায় আওয়ামী লীগ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছে।’
সেই সঙ্গে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অগ্রসরমান উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে চলমান সংগ্রামকে এগিয়ে নিতে অতীতের মতো আওয়ামী লীগের প্রতি আস্থা ও সমর্থন অব্যাহত রাখতে দেশের সব জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে আজ রাজধানীতে বিজয় শোভাযাত্রা করে আওয়ামী লীগ। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংলগ্ন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের গেটের সামনে থেকে শুরু হয়ে এই শোভাযাত্রা ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর সড়কে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। বেলা সাড়ে ৩টার পর শুরু হওয়া এই শোভাযাত্রায় যোগ দিতে বেলা ১২টার পর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সামনে জড়ো হয় আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীরা। নেতাকর্মীদের সমাগমের কারণে সায়েন্স ল্যাব থেকে মৎস্য ভবন সড়কের উভয় পাশের যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। যান চলাচলে প্রভাব রাজধানীজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘রাজধানীতে গণমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে দুপুর থেকেই মিছিলের নগরীতে পরিণত হয় ঢাকা। ঢাকা মহানগরের অলি-গলি সড়ক-মহাসড়ক “জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু” স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের নেতাকর্মী এবং সর্বস্তরের জনগণ মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীর বাঁধভাঙ্গা আবেগ ও উচ্ছ্বাস নিয়ে এই শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন।’
তিনি বলেন, ‘দেশপ্রেমের বহ্নিশিখায় উদ্ভাসিত, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চিরঞ্জীব আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত লক্ষ নর-নারী ছাত্র-যুবক শ্রমিক-জনতার পদভারে মুখরিত হয়ে ওঠে রাজপথ। ঢাকা মহানগরীর সর্বস্তরের জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের ফলে বিজয় শোভাযাত্রা এক মহা শোভাযাত্রায় পরিণত হয়।’
আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোভাযাত্রায় লক্ষ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জনগণ উন্নয়ন-অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির অন্তর্নিহিত শক্তি সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার প্রতি পুনরায় অকুণ্ঠ সমর্থন ও সংহতি প্রকাশ করেছে। একই সঙ্গে মহা শোভাযাত্রা থেকে দেশের জনগণ বাংলাদেশ ও শেখ হাসিনা বিরোধী সকল ষড়যন্ত্র মোকাবিলার দৃঢ় প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেছে। যোগ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
বিবৃতিতে শান্তিপূর্ণ, উৎসবমুখর পরিবেশে সু-শৃঙ্খলভাবে ঐতিহাসিক শোভাযাত্রাটি সফল করতে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতাকর্মী, সর্বস্তরের জনগণ এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সব বাহিনী ও সংস্থার সদস্যদের ধন্যবাদ জানান ওবায়দুল কাদের।
অবশ্য অসুস্থ হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ভর্তি থাকায় বিজয় শোভাযাত্রায় অংশ নিতে পারেননি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিএনপিমুখী হয়ে গেছেন দাবি করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব বলেছেন, ‘আমরা দেখেছি, ঈদের আগে প্রধান উপদেষ্টা যখন বক্তব্য দিয়েছিলেন, ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি হিসেবে আপনি যখন বলেন...
৯ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার বিকেলে দলের ময়মনসিংহ মহানগর ও সদর শাখার আয়োজনে কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। নগরীর টাউন হলের তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠান হয়। রেজাউল করীম বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর চলছে। এই সময়ে যাদের মাধ্যমে দেশটা চলেছে,
১০ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা নিজের ইচ্ছেমতো দেশের ইতিহাস ও পাঠ্যবই রচনা করেছিলেন। গণতন্ত্র থাকলে এমনটা সম্ভব হতো না।’
১০ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারের সঙ্গে এক নারীর কথোপকথন ফাঁস হওয়ার ঘটনায় মুখ খুলেছেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক তাসনুভা জাবিন। আজ মঙ্গলবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ বিষয়ে কথা বলেন।
১১ ঘণ্টা আগে