নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি এরা আলাদা পার্টি। কিন্তু তাঁরা মূল জায়গায় কেউই নেই। তাঁরা শাসন ভার পেলে সবকিছু একই রকম করে দেশ চালাবে।’
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। গণসংহতি আন্দোলনের আয়োজনে মতবিনিময় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘মানুষ জিজ্ঞাসা করে, আওয়ামী লীগ চেঞ্জ হলে কে আসবে। শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের বদলে বিএনপি আসলে জনগণের লাভ কী। একটা সুন্দর কেয়ারটেকার সরকার চাই, সেই সরকারের অধীনে নির্বাচন হোক।’
গণতন্ত্র মঞ্চ নিয়ে মান্না বলেন, ‘আমরা দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে পারি, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়, কারও ক্ষমতায় যাওয়ার বাধা হতে নয়, আমরা সেই রকম একটা শক্তি দাঁড় করাতে চাই, যেখানে এই বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করা যাবে।’
দেশের বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন আনতে আগামী ৮ আগস্ট আত্মপ্রকাশ করবে গণতন্ত্র মঞ্চ। এমন ঘোষণা দিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জুনায়েদ সাকি। এই ঘোষণার সঙ্গে একমত প্রকাশ করেছেন মাহমুদুর রহমান মান্না।
জুনায়েদ সাকি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনোই রাষ্ট্রের প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠান, সামাজিক প্রতিষ্ঠান এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ও এভাবে দখলকৃত হয়নি। এখানে বদল আনতে চাইলে মৌলিক কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। গণতন্ত্র মঞ্চের মাধ্যমে অন্যান্য দলের সঙ্গে সম্মিলিতভাবে গণতন্ত্রের জন্য আওয়াজ তোলা সম্ভব হবে বলে দাবি করেন তিনি।
চায়ের দাওয়াত খেয়ে সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে সাকি বলেন, ‘সরকার বলল ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছে, এখন তারাই বলছে হারিকেন জ্বালো, কুপি জ্বালো, মোমবাতি জ্বালো। বলছে এটা নাকি গ্লোবাল লোডশেডিং।’
জুনায়েদ সাকি বলেন, ‘যে সরকার রাজপথের মিছিলে মানুষ গুলি করতে পারে বুঝতে হবে তার বিদায় ঘণ্টা বেজে গেছে। এই সরকারের বিদায় আসন্ন। গুলির জবাব বাংলাদেশের মানুষ দিতে জানে। গুলির জবাব দিয়েই দেশের মানুষ স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছিল। আবারও লড়াই করবে তারা।’
গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নূর বলেন, ‘বিএনপিও ৯৬ সালে এককভাবে ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। তাঁরা ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে। বর্তমান সরকারে যিনি আছেন তিনি বঙ্গবন্ধু কন্যা, যাকে মানুষ সম্মান দেয়। কিন্তু তিনি যেভাবে জনগণ ও বিরোধী দলের প্রতি অসম্মান দেখিয়েছেন, এতে আমরা লজ্জিত।’
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি এরা আলাদা পার্টি। কিন্তু তাঁরা মূল জায়গায় কেউই নেই। তাঁরা শাসন ভার পেলে সবকিছু একই রকম করে দেশ চালাবে।’
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। গণসংহতি আন্দোলনের আয়োজনে মতবিনিময় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘মানুষ জিজ্ঞাসা করে, আওয়ামী লীগ চেঞ্জ হলে কে আসবে। শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের বদলে বিএনপি আসলে জনগণের লাভ কী। একটা সুন্দর কেয়ারটেকার সরকার চাই, সেই সরকারের অধীনে নির্বাচন হোক।’
গণতন্ত্র মঞ্চ নিয়ে মান্না বলেন, ‘আমরা দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে পারি, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়, কারও ক্ষমতায় যাওয়ার বাধা হতে নয়, আমরা সেই রকম একটা শক্তি দাঁড় করাতে চাই, যেখানে এই বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করা যাবে।’
দেশের বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন আনতে আগামী ৮ আগস্ট আত্মপ্রকাশ করবে গণতন্ত্র মঞ্চ। এমন ঘোষণা দিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জুনায়েদ সাকি। এই ঘোষণার সঙ্গে একমত প্রকাশ করেছেন মাহমুদুর রহমান মান্না।
জুনায়েদ সাকি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনোই রাষ্ট্রের প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠান, সামাজিক প্রতিষ্ঠান এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ও এভাবে দখলকৃত হয়নি। এখানে বদল আনতে চাইলে মৌলিক কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। গণতন্ত্র মঞ্চের মাধ্যমে অন্যান্য দলের সঙ্গে সম্মিলিতভাবে গণতন্ত্রের জন্য আওয়াজ তোলা সম্ভব হবে বলে দাবি করেন তিনি।
চায়ের দাওয়াত খেয়ে সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে সাকি বলেন, ‘সরকার বলল ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছে, এখন তারাই বলছে হারিকেন জ্বালো, কুপি জ্বালো, মোমবাতি জ্বালো। বলছে এটা নাকি গ্লোবাল লোডশেডিং।’
জুনায়েদ সাকি বলেন, ‘যে সরকার রাজপথের মিছিলে মানুষ গুলি করতে পারে বুঝতে হবে তার বিদায় ঘণ্টা বেজে গেছে। এই সরকারের বিদায় আসন্ন। গুলির জবাব বাংলাদেশের মানুষ দিতে জানে। গুলির জবাব দিয়েই দেশের মানুষ স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছিল। আবারও লড়াই করবে তারা।’
গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নূর বলেন, ‘বিএনপিও ৯৬ সালে এককভাবে ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। তাঁরা ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে। বর্তমান সরকারে যিনি আছেন তিনি বঙ্গবন্ধু কন্যা, যাকে মানুষ সম্মান দেয়। কিন্তু তিনি যেভাবে জনগণ ও বিরোধী দলের প্রতি অসম্মান দেখিয়েছেন, এতে আমরা লজ্জিত।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। আজ শনিবার ঈদুল আজহার রাতে রাজধানীর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
৬ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
১১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগে