ঢাবি সংবাদদাতা
জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে আমরণ অনশন করছেন ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার দুই নেতা–কর্মী। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা থেকে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অনশন শুরু করেছেন তাঁরা।
অনশনে বসা দুই শিক্ষার্থীর একজন ঢাবির ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের (ইইই) ২০১৭–১৮ শিক্ষাবর্ষে পড়ুয়া ও ফজলুল হক মুসলিম হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মো. ওমর ফারুক। অপরজন দর্শন বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষে পড়ুয়া সূর্যসেন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মো. আবু সাঈদ। ওমর ফারুক ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহ–সাংগঠনিক সম্পাদক এবং আবু সায়েদ সংগঠনের কর্মী।
ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, আওয়ামী লীগ গত ১৬ বছর সারা দেশের মানুষকে নানাভাবে নিপীড়ন করেছে, মানুষের রাজনৈতিক অধিকার হরণ করেছে। জুলাই অভ্যুত্থানে দুই হাজার তাজা প্রাণকে শহীদ করেছে। ৩০ হাজারের অধিক মানুষকে আহত করেছে। এত কিছুর পরও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখনো আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেনি। আমাদের দাবি, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি তাদের প্রত্যেকটি অপরাধের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা ২৪ ঘণ্টা ধরে অনশনে আছি। ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছি। এর মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কিংবা আইন উপদেষ্টা এসে আমাদের দাবি পূরণের আশ্বাস দিতে হবে। অন্যথায় এই অনশন চলমান রাখব।
অনশনে বসা আরেক শিক্ষার্থী আবু সায়েদ বলেন, ফ্যাসিবাদী কিংবা গণহত্যাকারী দলকে নিষিদ্ধ করার বহু ইতিহাস আছে। যারা নিষিদ্ধ করেছে, তারা তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পেরেছে। আমাদের দেশের গণহত্যাকারী দলকে নিষিদ্ধ না করলে সব ত্যাগ বৃথা যাবে।
অনশনে বসা শিক্ষার্থীদের সঙ্গ দিচ্ছে সহপাঠী ও বন্ধুরা। তাঁরা জানান, ২৪ ঘণ্টা অনশনে থাকায় ইতিমধ্যে দুই শিক্ষার্থী শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছেন। কড়া রোদের মধ্যে কষ্ট আরও বেড়েছে। এখন পর্যন্ত কেবল বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর একবার দেখে গেছেন। দেশের আর কোনো কর্তৃপক্ষ এখনো তাঁদের খোঁজ নেয়নি।
জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে আমরণ অনশন করছেন ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার দুই নেতা–কর্মী। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা থেকে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অনশন শুরু করেছেন তাঁরা।
অনশনে বসা দুই শিক্ষার্থীর একজন ঢাবির ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের (ইইই) ২০১৭–১৮ শিক্ষাবর্ষে পড়ুয়া ও ফজলুল হক মুসলিম হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মো. ওমর ফারুক। অপরজন দর্শন বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষে পড়ুয়া সূর্যসেন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মো. আবু সাঈদ। ওমর ফারুক ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহ–সাংগঠনিক সম্পাদক এবং আবু সায়েদ সংগঠনের কর্মী।
ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, আওয়ামী লীগ গত ১৬ বছর সারা দেশের মানুষকে নানাভাবে নিপীড়ন করেছে, মানুষের রাজনৈতিক অধিকার হরণ করেছে। জুলাই অভ্যুত্থানে দুই হাজার তাজা প্রাণকে শহীদ করেছে। ৩০ হাজারের অধিক মানুষকে আহত করেছে। এত কিছুর পরও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখনো আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেনি। আমাদের দাবি, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি তাদের প্রত্যেকটি অপরাধের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা ২৪ ঘণ্টা ধরে অনশনে আছি। ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছি। এর মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কিংবা আইন উপদেষ্টা এসে আমাদের দাবি পূরণের আশ্বাস দিতে হবে। অন্যথায় এই অনশন চলমান রাখব।
অনশনে বসা আরেক শিক্ষার্থী আবু সায়েদ বলেন, ফ্যাসিবাদী কিংবা গণহত্যাকারী দলকে নিষিদ্ধ করার বহু ইতিহাস আছে। যারা নিষিদ্ধ করেছে, তারা তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পেরেছে। আমাদের দেশের গণহত্যাকারী দলকে নিষিদ্ধ না করলে সব ত্যাগ বৃথা যাবে।
অনশনে বসা শিক্ষার্থীদের সঙ্গ দিচ্ছে সহপাঠী ও বন্ধুরা। তাঁরা জানান, ২৪ ঘণ্টা অনশনে থাকায় ইতিমধ্যে দুই শিক্ষার্থী শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছেন। কড়া রোদের মধ্যে কষ্ট আরও বেড়েছে। এখন পর্যন্ত কেবল বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর একবার দেখে গেছেন। দেশের আর কোনো কর্তৃপক্ষ এখনো তাঁদের খোঁজ নেয়নি।
জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া কোনো পরিবর্তনই ‘টেকসই’ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না, যদি জনগণের ম্যান্ডেট না থাকে। ১০ জন লোক ঢাকায় বসে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।’
১১ ঘণ্টা আগেফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঠেকাতে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ব্যাপারে দলের নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি হলেও পরিকল্পিতভাবে তা ব্যর্থ করার চেষ্টা চলছে। ফেব্রুয়ারির
১২ ঘণ্টা আগেজিয়াউর রহমান কাদের নিয়ে দল গঠন করেছেন জানেন? শাহ আজিজ। তিনি ছিলেন এক নম্বর রাজাকার। জিয়াউর রহমান তাঁকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন। অথচ আজ বিএনপি স্লোগান দেয়, এই দেশে রাজাকার থাকবে না! কী আজিব জাহেল! আওয়ামী লীগের বিএনপির ওপর ক্ষোভটাই ছিল—জিয়াউর রহমান রাজাকারকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় দলটির কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেছেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি নাই ফ্যাসিবাদী পতিত শক্তি গোপালগঞ্জে হোক আর যেখানে হোক, গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর
১৩ ঘণ্টা আগে