নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনকে সামনে রেখে জনগণের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপনে দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলতে চাই, সকল অস্পষ্টতা কাটিয়ে অচিরেই নির্বাচনের রোডম্যাপে যাত্রা শুরু করবে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ। সেই যাত্রায় আপনাদের বিশ্বস্ত সঙ্গী হচ্ছে দেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ। সুতরাং, জনগণের সঙ্গে থাকুন এবং জনগণকে সঙ্গে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন।’
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হন তারেক রহমান। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কর্মপরিকল্পনা নিয়ে রোডম্যাপের বিষয়ে উপদেষ্টাদের ‘অস্বস্তি’ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনার রোডম্যাপ ঘোষণার কথা শুনলেই যদি উপদেষ্টাদের চেহারায় অস্বস্তির ছাপ ফুটে ওঠে, সেটি হবে অবশ্যই গণ আকাঙ্ক্ষা বিরোধী।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কী করতে চাইছে, রাষ্ট্র মেরামতের জন্য সরকারের আর কত মাস বা কত সময় প্রয়োজন, সেটি জানার অধিকার জনগণের রয়েছে। সরকার জনগণের সামনে তাদের আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনার রোডম্যাপ ঘোষণা করলে জনগণের কাছে সরকারের স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করার পাশাপাশি প্রশাসনিক কার্যক্রমেও গতিশীলতা বাড়বে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে যত বেশি জনগণের কাছে স্বচ্ছ থাকবে, জনগণও সরকারের প্রতি সমর্থনের হাত তত প্রসারিত রাখবে।’
চলমান নাগরিক দুর্ভোগের চিত্র তুলে ধরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘জনজীবনে নিত্য দুর্ভোগ কিংবা বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ না করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যদি শুধু সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ করে, তাহলে জনগণের কাছে সংস্কার আগে নাকি সংসার আগে—এই প্রশ্নটি মুখ্য হয়ে উঠতে পারে। দুর্ভোগ মেনে নিলেও জনগণ এখনো সরকারের বিরুদ্ধে উচ্চবাচ্য করছে না। কারণ, জনগণ বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সফল দেখতে চায়। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিজেরা নিজেদের সফল দেখতে চায় কি না—তা তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে।’
সংস্কার নিয়ে বলতে গিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আমাদের মনে রাখা দরকার, জনগণ শক্তিশালী না থাকলে জাতীয় ঐক্য শক্তিশালী হয় না। রাষ্ট্র এবং রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনের জন্য সংস্কারের বিকল্প নেই। তবে একই সঙ্গে এটাও মনে রাখা জরুরি, কেউ স্বৈরাচার কিংবা ফ্যাসিস্ট হতে চাইলে সংবিধান বা প্রবিধান বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। রাষ্ট্র এবং সরকারকে ফ্যাসিবাদ বা স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষিত রাখতে চাইলে সুসংবদ্ধ বিধিবিধানের চেয়ে রাষ্ট্র ও রাজনীতির প্রতিদিনের কার্যক্রমে, নাগরিক জীবনের প্রতিদিনের চালচিত্রে গণতান্ত্রিক রাজনীতি সংস্কৃতির চর্চা অত্যন্ত জরুরি। এই চর্চার মাধ্যমে রাষ্ট্র ও সমাজ থেকে ফ্যাসিবাদের উপাদান দূরীভূত করা সম্ভব।
সভাপতির বক্তব্য দিতে গিয়ে শুরুতেই তারেক রহমানের দেশে ফিরে আসা নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আজ আমাদের মাঝে এখানে ডিজিটালি অংশ নিয়েছেন। আমরা আশা করি অতি দ্রুত তিনি সশরীরে আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন।’ বক্তব্যের শেষ প্রান্তে এসে এ প্রসঙ্গে তিনি আবার বলেন, ‘দেশের প্রত্যেক নাগরিক চায় তারেক রহমান দেশে ফিরে আসুক।’
নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সংস্কারের পথ সুগম করার আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘বিএনপির ৩১ দফার পরে আর কোনো সংস্কার বাকি থাকে না। আসুন আমরা ৩১ দফা কর্মসূচিকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাই। সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন যেটা—অতি দ্রুত একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এই সংস্কারের পথকে সুগম করা। সেই কাজটা করাই হবে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় কাজ, সবচেয়ে বড় দাবি।’
সংস্কার প্রসঙ্গে চলমান আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘সংস্কারের কথা অনেকেই এখন বলছেন। কিন্তু এই দেশে প্রথম সংস্কার শুরু করেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। শিল্প, শিক্ষা, কৃষিসহ সব সেক্টরে তিনি সংস্কার কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। আজকে অনেকে অনেক কথা বলেন। তাদের বলব—দয়া করে পেছনে ফিরে দেখেন। এই দেশে যা কিছু নতুন, সংস্কার কাজ— সেটা বিএনপিই শুরু করেছে।’
তিনি বলেন, ‘পদ-গুণে বুদ্ধিমান আর কথায় শক্তিমান—তাঁরা যখন আমাদের সংস্কার বিষয়ে শিক্ষা দিতে আসেন।’
আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করতে গিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে আমাদের চিনে রাখতে হবে য, এই আওয়ামী লীগ সেই আওয়ামী লীগ, যারা আমাদের স্বপ্নগুলোকে ধ্বংস করেছে। এ কথা আমাদের মনে রাখতে হবে।’
নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘একটি কথা মনে রাখতে হবে—আপনাদের আচরণের ওপর নির্ভর করবে যে আগামী দিনে আপনারা জনগণের ভালোবাসা পাবেন কী পাবেন না।’
বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকুর সঞ্চালনায় সভায় অন্যদের মধ্যে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমেদ, সেলিমা রহমান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের রফিকুল আলম মজনু, মুক্তিযোদ্ধা দলের ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, যুবদলের এম মোনায়েম মুন্না, স্বেচ্ছাসেবক দলের এস এম জিলানী, কৃষক দলের হাসান জাফির তুহিন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
নির্বাচনকে সামনে রেখে জনগণের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপনে দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলতে চাই, সকল অস্পষ্টতা কাটিয়ে অচিরেই নির্বাচনের রোডম্যাপে যাত্রা শুরু করবে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ। সেই যাত্রায় আপনাদের বিশ্বস্ত সঙ্গী হচ্ছে দেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ। সুতরাং, জনগণের সঙ্গে থাকুন এবং জনগণকে সঙ্গে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন।’
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হন তারেক রহমান। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কর্মপরিকল্পনা নিয়ে রোডম্যাপের বিষয়ে উপদেষ্টাদের ‘অস্বস্তি’ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনার রোডম্যাপ ঘোষণার কথা শুনলেই যদি উপদেষ্টাদের চেহারায় অস্বস্তির ছাপ ফুটে ওঠে, সেটি হবে অবশ্যই গণ আকাঙ্ক্ষা বিরোধী।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কী করতে চাইছে, রাষ্ট্র মেরামতের জন্য সরকারের আর কত মাস বা কত সময় প্রয়োজন, সেটি জানার অধিকার জনগণের রয়েছে। সরকার জনগণের সামনে তাদের আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনার রোডম্যাপ ঘোষণা করলে জনগণের কাছে সরকারের স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করার পাশাপাশি প্রশাসনিক কার্যক্রমেও গতিশীলতা বাড়বে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে যত বেশি জনগণের কাছে স্বচ্ছ থাকবে, জনগণও সরকারের প্রতি সমর্থনের হাত তত প্রসারিত রাখবে।’
চলমান নাগরিক দুর্ভোগের চিত্র তুলে ধরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘জনজীবনে নিত্য দুর্ভোগ কিংবা বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ না করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যদি শুধু সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ করে, তাহলে জনগণের কাছে সংস্কার আগে নাকি সংসার আগে—এই প্রশ্নটি মুখ্য হয়ে উঠতে পারে। দুর্ভোগ মেনে নিলেও জনগণ এখনো সরকারের বিরুদ্ধে উচ্চবাচ্য করছে না। কারণ, জনগণ বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সফল দেখতে চায়। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিজেরা নিজেদের সফল দেখতে চায় কি না—তা তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে।’
সংস্কার নিয়ে বলতে গিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আমাদের মনে রাখা দরকার, জনগণ শক্তিশালী না থাকলে জাতীয় ঐক্য শক্তিশালী হয় না। রাষ্ট্র এবং রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনের জন্য সংস্কারের বিকল্প নেই। তবে একই সঙ্গে এটাও মনে রাখা জরুরি, কেউ স্বৈরাচার কিংবা ফ্যাসিস্ট হতে চাইলে সংবিধান বা প্রবিধান বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। রাষ্ট্র এবং সরকারকে ফ্যাসিবাদ বা স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষিত রাখতে চাইলে সুসংবদ্ধ বিধিবিধানের চেয়ে রাষ্ট্র ও রাজনীতির প্রতিদিনের কার্যক্রমে, নাগরিক জীবনের প্রতিদিনের চালচিত্রে গণতান্ত্রিক রাজনীতি সংস্কৃতির চর্চা অত্যন্ত জরুরি। এই চর্চার মাধ্যমে রাষ্ট্র ও সমাজ থেকে ফ্যাসিবাদের উপাদান দূরীভূত করা সম্ভব।
সভাপতির বক্তব্য দিতে গিয়ে শুরুতেই তারেক রহমানের দেশে ফিরে আসা নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আজ আমাদের মাঝে এখানে ডিজিটালি অংশ নিয়েছেন। আমরা আশা করি অতি দ্রুত তিনি সশরীরে আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন।’ বক্তব্যের শেষ প্রান্তে এসে এ প্রসঙ্গে তিনি আবার বলেন, ‘দেশের প্রত্যেক নাগরিক চায় তারেক রহমান দেশে ফিরে আসুক।’
নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সংস্কারের পথ সুগম করার আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘বিএনপির ৩১ দফার পরে আর কোনো সংস্কার বাকি থাকে না। আসুন আমরা ৩১ দফা কর্মসূচিকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাই। সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন যেটা—অতি দ্রুত একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এই সংস্কারের পথকে সুগম করা। সেই কাজটা করাই হবে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় কাজ, সবচেয়ে বড় দাবি।’
সংস্কার প্রসঙ্গে চলমান আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘সংস্কারের কথা অনেকেই এখন বলছেন। কিন্তু এই দেশে প্রথম সংস্কার শুরু করেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। শিল্প, শিক্ষা, কৃষিসহ সব সেক্টরে তিনি সংস্কার কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। আজকে অনেকে অনেক কথা বলেন। তাদের বলব—দয়া করে পেছনে ফিরে দেখেন। এই দেশে যা কিছু নতুন, সংস্কার কাজ— সেটা বিএনপিই শুরু করেছে।’
তিনি বলেন, ‘পদ-গুণে বুদ্ধিমান আর কথায় শক্তিমান—তাঁরা যখন আমাদের সংস্কার বিষয়ে শিক্ষা দিতে আসেন।’
আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করতে গিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে আমাদের চিনে রাখতে হবে য, এই আওয়ামী লীগ সেই আওয়ামী লীগ, যারা আমাদের স্বপ্নগুলোকে ধ্বংস করেছে। এ কথা আমাদের মনে রাখতে হবে।’
নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘একটি কথা মনে রাখতে হবে—আপনাদের আচরণের ওপর নির্ভর করবে যে আগামী দিনে আপনারা জনগণের ভালোবাসা পাবেন কী পাবেন না।’
বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকুর সঞ্চালনায় সভায় অন্যদের মধ্যে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমেদ, সেলিমা রহমান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের রফিকুল আলম মজনু, মুক্তিযোদ্ধা দলের ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, যুবদলের এম মোনায়েম মুন্না, স্বেচ্ছাসেবক দলের এস এম জিলানী, কৃষক দলের হাসান জাফির তুহিন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
জনভোগান্তি লাঘব এবং দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের দাবিতে চলতি মাসেই মাঠের কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা বিএনপির। দেশব্যাপী এসব কর্মসূচি পালন করতে গেলে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক অটুট রাখা জরুরি বলে মনে করছে দলটি। এ লক্ষ্যে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার উদ্যোগ নিয়েছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা। তাদের সঙ্গে
৪২ মিনিট আগেওমরাহ পালনের উদ্দেশে বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা থেকে এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে স্ত্রী, দুই মেয়ে ও ছেলেসহ রওনা হন বাবর। স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফ্লাইটটি দুবাইতে পৌঁছায়। ফ্লাইটে থাকা অবস্থাতেই বুকে ব্যথা অনুভব করেন বাবর। পরে বিমানবন্দরে নামার পর তাঁকে...
১২ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসমুক্ত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আগামী নির্বাচনে আনুপাতিক (প্রোপরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন বা পিআর) পদ্ধতিতে আসন বণ্টন চান বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের ঝালকাঠি...
১ দিন আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, আমরা জনবান্ধব ৩১ দফার ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করতে চাই। জনগণ বিএনপির সঙ্গে থাকলে দেশ চালাতে সমস্যা হবে না। এ জন্য সাধারণ মানুষের কাছে গিয়ে এই কর্মসূচির কথা বলে তাদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। তিনি আরও বলেছেন, বর্তমানে যারা সংস্কার নিয়ে...
১ দিন আগে