নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুতের নামে ১০ লাখ কোটি টাকার অধিক বিদেশে পাচার হয়েছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি শফিউল বারী বাবুর দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণসভায় তিনি এই দাবি করেন।
গয়েশ্বর বলেন, ‘বিদ্যুতের নামে ১০ লাখ কোটি টাকার অধিক বিদেশে পাচার হয়েছে। বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টের নামে এসব টাকা পাচার হয়েছে। এখন বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে স্কুল-কলেজ, কলকারখানা বন্ধ রাখছেন। অর্থমন্ত্রী একটা আদম ব্যাপারী। তিনি (অর্থমন্ত্রী) বলেন, আমরা আইএমএফের কাছে টাকা চাই না। পত্রিকায় আবার দেখলাম ভেতরে-ভেতরে আইএমএফের কাছে টাকা চেয়ে বসে আছে।’
সারা দেশে লোডশেডিং এর মাত্রা দিন দিন বাড়ছে এবং জ্বালানিসংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে উল্লেখ করে গয়েশ্বর রায় বলেন, ‘২৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের গল্প ছয় মাস আগেই শুনেছি। এখন বোধ হয় ৫ হাজার মেগাওয়াটও নেই। বিদ্যুৎ এখন আর যায় না, মাঝেমধ্যে এসে জানান দেয় আমরা এখনো মরি নাই। শেষ পর্যন্ত এই সরকারের উন্নতি, ঘরে ঘরে মোমবাতি।’
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সরকারি খরচের শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবি জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘বিদ্যুৎ নেই তাহলে আমাদের টাকা গেল কোথায়? বিদ্যুতের জন্য যত টাকা ব্যাংক থেকে লোন করা হয়েছে সেই টাকা তো জনগণকে পরিশোধ করতে হবে। যদি বিদ্যুৎ না পাই, তাহলে আমরা সেই টাকা পরিশোধ করব কেন? যেসব কোম্পানিকে কুইক রেন্টাল ভিত্তিতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য নিয়োগ দিয়েছিলেন তাদের কত টাকা ঋণ দিয়েছেন? তাদের কত বিদ্যুৎ উৎপাদন করার কথা ছিল? তারা কতটুকু করেছে? তাদের কাছে পাওনা কত? এসবের হিসাবটা দেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে খরচের শ্বেতপত্র প্রকাশ করেন।’
ভোটের ফয়সালা রাজপথে হবে উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনের সমালোচনা করেন গয়েশ্বর রায়। তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন নামে একটা ঠাট্টা-মশকরা শুরু হয়েছে। নূরুল হুদাকেও সে ইতিমধ্যে হার মানায় ফেলছে। নির্বাচন কমিশন এত কথা কন কেন? এত কাজ তো জাতি আপনাকে দেয় নাই। জনগণের ভোটাধিকার কীভাবে ফেরত দেবে তার ফয়সালা হবে সরকারের সঙ্গে। এইটা ঠুঁটো জগন্নাথ নির্বাচন কমিশনের কাজ না। আগামী নির্বাচন এই কমিশন করতে পারবে, ভাবলেন কীভাবে?’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘বাবু যে লড়াইটা করেছে, তা গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, স্বাধীনতা অর্জনের লড়াই। কর্তৃত্ববাদী শাসন অবসানের লড়াই। আমরা ভোটের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তন করতে চাই, কিন্তু তার মানে এই না ভোট না হলে সরকার পরিবর্তন হবে না। ভোট না হলে গণ অভ্যুত্থান হবে।’
স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, ঢাকা মহানগর বিএনপি নেতা হাবিবুর রশিদ হাবিব প্রমুখ।
বিদ্যুতের নামে ১০ লাখ কোটি টাকার অধিক বিদেশে পাচার হয়েছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি শফিউল বারী বাবুর দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণসভায় তিনি এই দাবি করেন।
গয়েশ্বর বলেন, ‘বিদ্যুতের নামে ১০ লাখ কোটি টাকার অধিক বিদেশে পাচার হয়েছে। বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টের নামে এসব টাকা পাচার হয়েছে। এখন বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে স্কুল-কলেজ, কলকারখানা বন্ধ রাখছেন। অর্থমন্ত্রী একটা আদম ব্যাপারী। তিনি (অর্থমন্ত্রী) বলেন, আমরা আইএমএফের কাছে টাকা চাই না। পত্রিকায় আবার দেখলাম ভেতরে-ভেতরে আইএমএফের কাছে টাকা চেয়ে বসে আছে।’
সারা দেশে লোডশেডিং এর মাত্রা দিন দিন বাড়ছে এবং জ্বালানিসংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে উল্লেখ করে গয়েশ্বর রায় বলেন, ‘২৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের গল্প ছয় মাস আগেই শুনেছি। এখন বোধ হয় ৫ হাজার মেগাওয়াটও নেই। বিদ্যুৎ এখন আর যায় না, মাঝেমধ্যে এসে জানান দেয় আমরা এখনো মরি নাই। শেষ পর্যন্ত এই সরকারের উন্নতি, ঘরে ঘরে মোমবাতি।’
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সরকারি খরচের শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবি জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘বিদ্যুৎ নেই তাহলে আমাদের টাকা গেল কোথায়? বিদ্যুতের জন্য যত টাকা ব্যাংক থেকে লোন করা হয়েছে সেই টাকা তো জনগণকে পরিশোধ করতে হবে। যদি বিদ্যুৎ না পাই, তাহলে আমরা সেই টাকা পরিশোধ করব কেন? যেসব কোম্পানিকে কুইক রেন্টাল ভিত্তিতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য নিয়োগ দিয়েছিলেন তাদের কত টাকা ঋণ দিয়েছেন? তাদের কত বিদ্যুৎ উৎপাদন করার কথা ছিল? তারা কতটুকু করেছে? তাদের কাছে পাওনা কত? এসবের হিসাবটা দেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে খরচের শ্বেতপত্র প্রকাশ করেন।’
ভোটের ফয়সালা রাজপথে হবে উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনের সমালোচনা করেন গয়েশ্বর রায়। তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন নামে একটা ঠাট্টা-মশকরা শুরু হয়েছে। নূরুল হুদাকেও সে ইতিমধ্যে হার মানায় ফেলছে। নির্বাচন কমিশন এত কথা কন কেন? এত কাজ তো জাতি আপনাকে দেয় নাই। জনগণের ভোটাধিকার কীভাবে ফেরত দেবে তার ফয়সালা হবে সরকারের সঙ্গে। এইটা ঠুঁটো জগন্নাথ নির্বাচন কমিশনের কাজ না। আগামী নির্বাচন এই কমিশন করতে পারবে, ভাবলেন কীভাবে?’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘বাবু যে লড়াইটা করেছে, তা গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, স্বাধীনতা অর্জনের লড়াই। কর্তৃত্ববাদী শাসন অবসানের লড়াই। আমরা ভোটের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তন করতে চাই, কিন্তু তার মানে এই না ভোট না হলে সরকার পরিবর্তন হবে না। ভোট না হলে গণ অভ্যুত্থান হবে।’
স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, ঢাকা মহানগর বিএনপি নেতা হাবিবুর রশিদ হাবিব প্রমুখ।
সূত্র বলছে, টেলিগ্রামকে নিজের প্রধান রাজনৈতিক মঞ্চ বানিয়ে রেখেছেন কাদের। সেখানে জ্বালাময়ী বক্তব্য দিয়ে ঢাকা ঘেরাওয়ের ডাক দিচ্ছেন। কিন্তু তাঁর কথায় কোনো পরিষ্কার পরিকল্পনা বা বাস্তব পদক্ষেপ থাকে না বলে অভিযোগ সূত্রগুলোর।
১২ ঘণ্টা আগেঅভ্যুত্থানের অংশীদার পক্ষগুলোর বিভেদ এবং ভুলের কারণে পৃথিবীতে বেশির ভাগ বিপ্লব ও গণ-অভ্যুত্থান চূড়ান্ত সফলতার মুখ দেখেনি বলে মন্তব্য করেছেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার লঙ্ঘিত হলে জেন-জিরা আবার রাজপথে নামবে বলে সতর্কবাণী উচ্চারণ করেন তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগেদলের নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজির ঘটনায় দুঃখ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ।। তিনি বলেছেন, ‘আমরা চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কথা বলি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, এনসিপির নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজি হচ্ছে। আমাদের লাখ লাখ কর্মী ও নেতার দরকার নেই। যাঁরা তেলবাজি ও সেলফিবাজি...
১৫ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায়ের কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ সোমবার ময়মনসিংহ মহানগরীর টাউন হল মাঠে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
১৬ ঘণ্টা আগে