আজকের পত্রিকা ডেস্ক

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সব বাধা পাশ কাটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকার ম্যান্ডেট ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সেই পথে তাঁরা যত দ্রুত এগিয়ে যাবে ততই দেশের জন্য মঙ্গল।
আজ বুধবার রাজধানীর মোমেনবাগে দি মিলেনিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেমোক্রেসি অডিটোরিয়ামে এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
‘ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ১০০ দিন’-শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এতে সভাপতিত্ব করেন দি মিলেনিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রোখসানা খন্দকার।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাজের বৈধতার জন্য নতুন আইন তৈরি প্রসঙ্গ টেনে মঈন খান বলেন, ‘এই সরকার একটি আইন করতে যাচ্ছে। আমার কাছে মনে হয় এটি একটি ইনডেমনিটি অ্যাক্ট। ১০০ দিন পর এসে কেন অন্তর্বর্তী সরকারকে এই আইন পাস করতে হচ্ছে? সরকারের মনে কেন ভয় ঢুকল, কেন ইনডেমনিটি আইন করতে হবে? এ আইন নিয়ে আমি শঙ্কিত। এই সরকার জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়েই ক্ষমতায় আছে। এখানে আইনের প্রশ্ন বাধ্যবাধকতা মাত্র।’
মঈন খান আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন ও ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ১০০ দিন সম্পূর্ণ ভিন্ন। ৫ আগস্ট বাংলাদেশে একটি অভূতপূর্ব বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে। গত ৫ আগস্ট গণভবন দখল করে বাংলাদেশের মানুষ তার অধিকার পুনরায় ফিরিয়ে নিয়ে এসেছে। ৫ আগস্ট ছিল সত্যিকারের জনগণের বিপ্লব।
এ সময় ছাত্রদের উদ্দেশে মঈন খান বলেন, বাংলাদেশের মানুষের চরিত্র ও মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তন আসছে। ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলন বিশ্বের ইতিহাসে স্থান পাবে। বিপ্লব হয়, প্রতিবিপ্লব হয়। ঘাত-প্রতিঘাত থাকবে, বাধা-বিপত্তি থাকবে, আলোচনা-সমালোচনা হবে, এর মধ্যে দিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। মানুষের মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে।
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘৭১ সালে সরকার গঠনের সময় আমরা একটি ভুল করেছিলাম। সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চেয়েছিলাম। তখন একটি রাজনৈতিক দল সাড়া দেয়নি। সেই একই রাজনৈতিক দল গত ১৫ বছর ধরে লুণ্ঠন করে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেছে। আজকে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে বাংলাদেশে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ আবারও নতুনভাবে উদ্ভাসিত হয়েছে। ব্যক্তি ও দলীয় স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করতে হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, রাজনীতিকে আগে রিস্ট্রোর করতে হবে। ফ্যাসিস্ট থেকে গণতন্ত্র তৈরি করতে যা যা করা প্রয়োজন তা করা দরকার। সব সংস্কারই অন্তর্বর্তী সরকার করতে হবে কেন, অধিকাংশ সংস্কার করবে নির্বাচিত সরকার।
নতুন তিন উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়াকে ‘ছেলে খেলা’র মতো মন্তব্য করে তিনি বলেন, দেশ ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রে রূপান্তর করতে হলে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। তাই যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা উচিত।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোই ছাত্রদের ভূমিকার স্বীকৃতি দিয়েছে। বর্তমান সরকার আমাদের সরকার, এর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কিছু নাই। এ সরকার আমাদের প্রতিপক্ষ না।’
নির্দিষ্ট সংস্কার শেষে অন্তর্বর্তী সরকার বিদায় নেবে এমন আশা ব্যক্ত বরে সাকি বলেন, ‘দেশ ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রে রূপান্তর করতে হলে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। কেবল রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান দিয়ে সরকার পরিচালনা করলে জনগণের সঙ্গে দিন দিন দূরত্ব তৈরি হবে। সর্বশেষ উপদেষ্টা নিয়োগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন ছিল, না হলে এমন পরিস্থিতির তৈরি হতো না। সরকার ব্যর্থ হলে আমরা ব্যর্থ হব।’ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কারগুলো করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
গোলটেবিল বৈঠকে আরও বক্তব্য রাখেন—গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, গণফোরামের কো-চেয়ারম্যান সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সব বাধা পাশ কাটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকার ম্যান্ডেট ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সেই পথে তাঁরা যত দ্রুত এগিয়ে যাবে ততই দেশের জন্য মঙ্গল।
আজ বুধবার রাজধানীর মোমেনবাগে দি মিলেনিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেমোক্রেসি অডিটোরিয়ামে এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
‘ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ১০০ দিন’-শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এতে সভাপতিত্ব করেন দি মিলেনিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রোখসানা খন্দকার।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাজের বৈধতার জন্য নতুন আইন তৈরি প্রসঙ্গ টেনে মঈন খান বলেন, ‘এই সরকার একটি আইন করতে যাচ্ছে। আমার কাছে মনে হয় এটি একটি ইনডেমনিটি অ্যাক্ট। ১০০ দিন পর এসে কেন অন্তর্বর্তী সরকারকে এই আইন পাস করতে হচ্ছে? সরকারের মনে কেন ভয় ঢুকল, কেন ইনডেমনিটি আইন করতে হবে? এ আইন নিয়ে আমি শঙ্কিত। এই সরকার জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়েই ক্ষমতায় আছে। এখানে আইনের প্রশ্ন বাধ্যবাধকতা মাত্র।’
মঈন খান আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন ও ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ১০০ দিন সম্পূর্ণ ভিন্ন। ৫ আগস্ট বাংলাদেশে একটি অভূতপূর্ব বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে। গত ৫ আগস্ট গণভবন দখল করে বাংলাদেশের মানুষ তার অধিকার পুনরায় ফিরিয়ে নিয়ে এসেছে। ৫ আগস্ট ছিল সত্যিকারের জনগণের বিপ্লব।
এ সময় ছাত্রদের উদ্দেশে মঈন খান বলেন, বাংলাদেশের মানুষের চরিত্র ও মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তন আসছে। ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলন বিশ্বের ইতিহাসে স্থান পাবে। বিপ্লব হয়, প্রতিবিপ্লব হয়। ঘাত-প্রতিঘাত থাকবে, বাধা-বিপত্তি থাকবে, আলোচনা-সমালোচনা হবে, এর মধ্যে দিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। মানুষের মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে।
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘৭১ সালে সরকার গঠনের সময় আমরা একটি ভুল করেছিলাম। সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চেয়েছিলাম। তখন একটি রাজনৈতিক দল সাড়া দেয়নি। সেই একই রাজনৈতিক দল গত ১৫ বছর ধরে লুণ্ঠন করে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেছে। আজকে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে বাংলাদেশে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ আবারও নতুনভাবে উদ্ভাসিত হয়েছে। ব্যক্তি ও দলীয় স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করতে হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, রাজনীতিকে আগে রিস্ট্রোর করতে হবে। ফ্যাসিস্ট থেকে গণতন্ত্র তৈরি করতে যা যা করা প্রয়োজন তা করা দরকার। সব সংস্কারই অন্তর্বর্তী সরকার করতে হবে কেন, অধিকাংশ সংস্কার করবে নির্বাচিত সরকার।
নতুন তিন উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়াকে ‘ছেলে খেলা’র মতো মন্তব্য করে তিনি বলেন, দেশ ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রে রূপান্তর করতে হলে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। তাই যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা উচিত।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোই ছাত্রদের ভূমিকার স্বীকৃতি দিয়েছে। বর্তমান সরকার আমাদের সরকার, এর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কিছু নাই। এ সরকার আমাদের প্রতিপক্ষ না।’
নির্দিষ্ট সংস্কার শেষে অন্তর্বর্তী সরকার বিদায় নেবে এমন আশা ব্যক্ত বরে সাকি বলেন, ‘দেশ ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রে রূপান্তর করতে হলে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। কেবল রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান দিয়ে সরকার পরিচালনা করলে জনগণের সঙ্গে দিন দিন দূরত্ব তৈরি হবে। সর্বশেষ উপদেষ্টা নিয়োগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন ছিল, না হলে এমন পরিস্থিতির তৈরি হতো না। সরকার ব্যর্থ হলে আমরা ব্যর্থ হব।’ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কারগুলো করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
গোলটেবিল বৈঠকে আরও বক্তব্য রাখেন—গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, গণফোরামের কো-চেয়ারম্যান সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সব বাধা পাশ কাটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকার ম্যান্ডেট ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সেই পথে তাঁরা যত দ্রুত এগিয়ে যাবে ততই দেশের জন্য মঙ্গল।
আজ বুধবার রাজধানীর মোমেনবাগে দি মিলেনিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেমোক্রেসি অডিটোরিয়ামে এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
‘ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ১০০ দিন’-শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এতে সভাপতিত্ব করেন দি মিলেনিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রোখসানা খন্দকার।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাজের বৈধতার জন্য নতুন আইন তৈরি প্রসঙ্গ টেনে মঈন খান বলেন, ‘এই সরকার একটি আইন করতে যাচ্ছে। আমার কাছে মনে হয় এটি একটি ইনডেমনিটি অ্যাক্ট। ১০০ দিন পর এসে কেন অন্তর্বর্তী সরকারকে এই আইন পাস করতে হচ্ছে? সরকারের মনে কেন ভয় ঢুকল, কেন ইনডেমনিটি আইন করতে হবে? এ আইন নিয়ে আমি শঙ্কিত। এই সরকার জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়েই ক্ষমতায় আছে। এখানে আইনের প্রশ্ন বাধ্যবাধকতা মাত্র।’
মঈন খান আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন ও ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ১০০ দিন সম্পূর্ণ ভিন্ন। ৫ আগস্ট বাংলাদেশে একটি অভূতপূর্ব বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে। গত ৫ আগস্ট গণভবন দখল করে বাংলাদেশের মানুষ তার অধিকার পুনরায় ফিরিয়ে নিয়ে এসেছে। ৫ আগস্ট ছিল সত্যিকারের জনগণের বিপ্লব।
এ সময় ছাত্রদের উদ্দেশে মঈন খান বলেন, বাংলাদেশের মানুষের চরিত্র ও মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তন আসছে। ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলন বিশ্বের ইতিহাসে স্থান পাবে। বিপ্লব হয়, প্রতিবিপ্লব হয়। ঘাত-প্রতিঘাত থাকবে, বাধা-বিপত্তি থাকবে, আলোচনা-সমালোচনা হবে, এর মধ্যে দিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। মানুষের মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে।
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘৭১ সালে সরকার গঠনের সময় আমরা একটি ভুল করেছিলাম। সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চেয়েছিলাম। তখন একটি রাজনৈতিক দল সাড়া দেয়নি। সেই একই রাজনৈতিক দল গত ১৫ বছর ধরে লুণ্ঠন করে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেছে। আজকে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে বাংলাদেশে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ আবারও নতুনভাবে উদ্ভাসিত হয়েছে। ব্যক্তি ও দলীয় স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করতে হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, রাজনীতিকে আগে রিস্ট্রোর করতে হবে। ফ্যাসিস্ট থেকে গণতন্ত্র তৈরি করতে যা যা করা প্রয়োজন তা করা দরকার। সব সংস্কারই অন্তর্বর্তী সরকার করতে হবে কেন, অধিকাংশ সংস্কার করবে নির্বাচিত সরকার।
নতুন তিন উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়াকে ‘ছেলে খেলা’র মতো মন্তব্য করে তিনি বলেন, দেশ ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রে রূপান্তর করতে হলে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। তাই যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা উচিত।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোই ছাত্রদের ভূমিকার স্বীকৃতি দিয়েছে। বর্তমান সরকার আমাদের সরকার, এর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কিছু নাই। এ সরকার আমাদের প্রতিপক্ষ না।’
নির্দিষ্ট সংস্কার শেষে অন্তর্বর্তী সরকার বিদায় নেবে এমন আশা ব্যক্ত বরে সাকি বলেন, ‘দেশ ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রে রূপান্তর করতে হলে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। কেবল রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান দিয়ে সরকার পরিচালনা করলে জনগণের সঙ্গে দিন দিন দূরত্ব তৈরি হবে। সর্বশেষ উপদেষ্টা নিয়োগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন ছিল, না হলে এমন পরিস্থিতির তৈরি হতো না। সরকার ব্যর্থ হলে আমরা ব্যর্থ হব।’ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কারগুলো করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
গোলটেবিল বৈঠকে আরও বক্তব্য রাখেন—গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, গণফোরামের কো-চেয়ারম্যান সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সব বাধা পাশ কাটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকার ম্যান্ডেট ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সেই পথে তাঁরা যত দ্রুত এগিয়ে যাবে ততই দেশের জন্য মঙ্গল।
আজ বুধবার রাজধানীর মোমেনবাগে দি মিলেনিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেমোক্রেসি অডিটোরিয়ামে এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
‘ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ১০০ দিন’-শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এতে সভাপতিত্ব করেন দি মিলেনিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রোখসানা খন্দকার।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাজের বৈধতার জন্য নতুন আইন তৈরি প্রসঙ্গ টেনে মঈন খান বলেন, ‘এই সরকার একটি আইন করতে যাচ্ছে। আমার কাছে মনে হয় এটি একটি ইনডেমনিটি অ্যাক্ট। ১০০ দিন পর এসে কেন অন্তর্বর্তী সরকারকে এই আইন পাস করতে হচ্ছে? সরকারের মনে কেন ভয় ঢুকল, কেন ইনডেমনিটি আইন করতে হবে? এ আইন নিয়ে আমি শঙ্কিত। এই সরকার জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়েই ক্ষমতায় আছে। এখানে আইনের প্রশ্ন বাধ্যবাধকতা মাত্র।’
মঈন খান আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন ও ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ১০০ দিন সম্পূর্ণ ভিন্ন। ৫ আগস্ট বাংলাদেশে একটি অভূতপূর্ব বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে। গত ৫ আগস্ট গণভবন দখল করে বাংলাদেশের মানুষ তার অধিকার পুনরায় ফিরিয়ে নিয়ে এসেছে। ৫ আগস্ট ছিল সত্যিকারের জনগণের বিপ্লব।
এ সময় ছাত্রদের উদ্দেশে মঈন খান বলেন, বাংলাদেশের মানুষের চরিত্র ও মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তন আসছে। ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলন বিশ্বের ইতিহাসে স্থান পাবে। বিপ্লব হয়, প্রতিবিপ্লব হয়। ঘাত-প্রতিঘাত থাকবে, বাধা-বিপত্তি থাকবে, আলোচনা-সমালোচনা হবে, এর মধ্যে দিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। মানুষের মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে।
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘৭১ সালে সরকার গঠনের সময় আমরা একটি ভুল করেছিলাম। সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চেয়েছিলাম। তখন একটি রাজনৈতিক দল সাড়া দেয়নি। সেই একই রাজনৈতিক দল গত ১৫ বছর ধরে লুণ্ঠন করে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেছে। আজকে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে বাংলাদেশে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ আবারও নতুনভাবে উদ্ভাসিত হয়েছে। ব্যক্তি ও দলীয় স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করতে হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, রাজনীতিকে আগে রিস্ট্রোর করতে হবে। ফ্যাসিস্ট থেকে গণতন্ত্র তৈরি করতে যা যা করা প্রয়োজন তা করা দরকার। সব সংস্কারই অন্তর্বর্তী সরকার করতে হবে কেন, অধিকাংশ সংস্কার করবে নির্বাচিত সরকার।
নতুন তিন উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়াকে ‘ছেলে খেলা’র মতো মন্তব্য করে তিনি বলেন, দেশ ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রে রূপান্তর করতে হলে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। তাই যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা উচিত।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোই ছাত্রদের ভূমিকার স্বীকৃতি দিয়েছে। বর্তমান সরকার আমাদের সরকার, এর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কিছু নাই। এ সরকার আমাদের প্রতিপক্ষ না।’
নির্দিষ্ট সংস্কার শেষে অন্তর্বর্তী সরকার বিদায় নেবে এমন আশা ব্যক্ত বরে সাকি বলেন, ‘দেশ ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রে রূপান্তর করতে হলে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। কেবল রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান দিয়ে সরকার পরিচালনা করলে জনগণের সঙ্গে দিন দিন দূরত্ব তৈরি হবে। সর্বশেষ উপদেষ্টা নিয়োগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন ছিল, না হলে এমন পরিস্থিতির তৈরি হতো না। সরকার ব্যর্থ হলে আমরা ব্যর্থ হব।’ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কারগুলো করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
গোলটেবিল বৈঠকে আরও বক্তব্য রাখেন—গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, গণফোরামের কো-চেয়ারম্যান সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠনে আলাপ-আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বিএনপির যোগাযোগ আছে বলেও জানান তিনি।
৯ মিনিট আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘মিথ্যা আশ্বাস বা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে ভোট চাওয়ার রাজনীতি বিএনপি করে না। বিএনপি ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করে না। একটি দল নিজ ধর্মকে খাটো করে অন্য একটি দেশকে খুশি করার চেষ্টা করছে।’
১ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বিএনপি চলতি মাসের মধ্যে ২০০ আসনে প্রার্থী বাছাই করে তাঁদের সবুজসংকেত দেবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আমরা এই মাসের মধ্যেই দলের পক্ষ থেকে কমবেশি ২০০ নির্বাচনী এলাকায় একক প্রার্থীকে হয়তো গ্রিন সিগন্যাল দেব।
১ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ বাদে সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) এবং ঢাকা জেলা শাখা সমন্বয়...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠনে আলাপ-আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বিএনপির যোগাযোগ আছে বলেও জানান তিনি।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে তাঁর নিজ বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠনে আলাপ-আলোচনা চলছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে। শেষ পর্যন্ত জোট কোন জায়গায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেটা দেখার জন্য আরও অপেক্ষা করতে হবে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বিএনপির যোগাযোগ আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দলটির সঙ্গে আমাদের রাজনৈতিক যোগাযোগ আছে। তবে জোটবদ্ধ হব কি হব না, তারা হবে কি হবে না—রাজনীতির মাঠে কোনো কিছুই আগে থেকে বলে দেওয়া যায় না।’
জাতীয় সরকার প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের প্রতিশ্রুতি আছে, যাতে করে আমরা যুগপৎ সঙ্গী এবং অন্যান্য গণতান্ত্রিক শক্তিকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন এবং সরকার গঠন করতে পারি। সেটাই হচ্ছে ঐকমত্যের জাতীয় সরকার। সাধারণ জাতীয় সরকার বলতে যেটা বোঝায় সেটা নয়।’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠনে আলাপ-আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বিএনপির যোগাযোগ আছে বলেও জানান তিনি।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে তাঁর নিজ বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠনে আলাপ-আলোচনা চলছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে। শেষ পর্যন্ত জোট কোন জায়গায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেটা দেখার জন্য আরও অপেক্ষা করতে হবে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বিএনপির যোগাযোগ আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দলটির সঙ্গে আমাদের রাজনৈতিক যোগাযোগ আছে। তবে জোটবদ্ধ হব কি হব না, তারা হবে কি হবে না—রাজনীতির মাঠে কোনো কিছুই আগে থেকে বলে দেওয়া যায় না।’
জাতীয় সরকার প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের প্রতিশ্রুতি আছে, যাতে করে আমরা যুগপৎ সঙ্গী এবং অন্যান্য গণতান্ত্রিক শক্তিকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন এবং সরকার গঠন করতে পারি। সেটাই হচ্ছে ঐকমত্যের জাতীয় সরকার। সাধারণ জাতীয় সরকার বলতে যেটা বোঝায় সেটা নয়।’

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সব বাধা পাশ কাটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকার ম্যান্ডেট ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সেই পথে তাঁরা যত দ্রুত এগিয়ে যাবে ততই দেশের জন্য মঙ্গল
১৩ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘মিথ্যা আশ্বাস বা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে ভোট চাওয়ার রাজনীতি বিএনপি করে না। বিএনপি ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করে না। একটি দল নিজ ধর্মকে খাটো করে অন্য একটি দেশকে খুশি করার চেষ্টা করছে।’
১ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বিএনপি চলতি মাসের মধ্যে ২০০ আসনে প্রার্থী বাছাই করে তাঁদের সবুজসংকেত দেবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আমরা এই মাসের মধ্যেই দলের পক্ষ থেকে কমবেশি ২০০ নির্বাচনী এলাকায় একক প্রার্থীকে হয়তো গ্রিন সিগন্যাল দেব।
১ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ বাদে সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) এবং ঢাকা জেলা শাখা সমন্বয়...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘মিথ্যা আশ্বাস বা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে ভোট চাওয়ার রাজনীতি বিএনপি করে না। বিএনপি ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করে না। একটি দল নিজ ধর্মকে খাটো করে অন্য একটি দেশকে খুশি করার চেষ্টা করছে।’
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর পশ্চিম মালিবাগে এক উঠোন বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে—গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে। এর মানে তারা আমাদের পঙ্গু করার চেষ্টা করেছে, বাংলাদেশকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছে। তারা একেবারে চলে গেছে—এটি যদি আমরা সত্যি ধরে নিই, তাহলে সেটাও ভুল হবে।’
মির্জা আব্বাস বলেন, আগামী নির্বাচনে যাদের জয়ী হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই, তারাই নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। বিএনপির জয় নিশ্চিত জেনে দু-একটি রাজনৈতিক দল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করছে। বাংলাদেশে আর কোনো ফ্যাসিস্টের উত্থান হতে দেওয়া হবে না।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুর রহমান আরিফের সভাপতিত্বে এ সময় রমনা বিএনপির আহ্বায়ক আশরাফুল ইসলাম, সদস্য শামীম হোসেনসহ স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘মিথ্যা আশ্বাস বা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে ভোট চাওয়ার রাজনীতি বিএনপি করে না। বিএনপি ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করে না। একটি দল নিজ ধর্মকে খাটো করে অন্য একটি দেশকে খুশি করার চেষ্টা করছে।’
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর পশ্চিম মালিবাগে এক উঠোন বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে—গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে। এর মানে তারা আমাদের পঙ্গু করার চেষ্টা করেছে, বাংলাদেশকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছে। তারা একেবারে চলে গেছে—এটি যদি আমরা সত্যি ধরে নিই, তাহলে সেটাও ভুল হবে।’
মির্জা আব্বাস বলেন, আগামী নির্বাচনে যাদের জয়ী হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই, তারাই নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। বিএনপির জয় নিশ্চিত জেনে দু-একটি রাজনৈতিক দল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করছে। বাংলাদেশে আর কোনো ফ্যাসিস্টের উত্থান হতে দেওয়া হবে না।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুর রহমান আরিফের সভাপতিত্বে এ সময় রমনা বিএনপির আহ্বায়ক আশরাফুল ইসলাম, সদস্য শামীম হোসেনসহ স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সব বাধা পাশ কাটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকার ম্যান্ডেট ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সেই পথে তাঁরা যত দ্রুত এগিয়ে যাবে ততই দেশের জন্য মঙ্গল
১৩ নভেম্বর ২০২৪
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠনে আলাপ-আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বিএনপির যোগাযোগ আছে বলেও জানান তিনি।
৯ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বিএনপি চলতি মাসের মধ্যে ২০০ আসনে প্রার্থী বাছাই করে তাঁদের সবুজসংকেত দেবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আমরা এই মাসের মধ্যেই দলের পক্ষ থেকে কমবেশি ২০০ নির্বাচনী এলাকায় একক প্রার্থীকে হয়তো গ্রিন সিগন্যাল দেব।
১ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ বাদে সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) এবং ঢাকা জেলা শাখা সমন্বয়...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বিএনপি চলতি মাসের মধ্যে ২০০ আসনে প্রার্থী বাছাই করে তাঁদের সবুজসংকেত দেবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আমরা এই মাসের মধ্যেই দলের পক্ষ থেকে কমবেশি ২০০ নির্বাচনী এলাকায় একক প্রার্থীকে হয়তো গ্রিন সিগন্যাল দেব। সেই প্রক্রিয়ায় আছি, আমরা শেষের দিকে; যাতে নির্বাচনী মাঠে প্রার্থী হিসেবে তাঁরা কাজ করতে পারেন।’
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সালাহউদ্দিন আহমদ এসব কথা বলেন।
নির্বাচনে আসন ছাড়ের প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত মনোনয়ন নির্ধারণ করা হবে। যাঁরা মনোনয়ন পাবেন না, তাঁদেরও অন্যভাবে মূল্যায়নের সুযোগ থাকবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যে দেশে ফিরবেন বলে আশা প্রকাশ করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘খুব শিগগির নির্ধারিত তারিখটি জানতে পারবেন। আশা করি, নভেম্বরের মধ্যেই তিনি ফিরবেন।’
জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কোন কোন আসন থেকে নির্বাচন করতে পারেন—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তো অবশ্যই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। তিনি তো সেটা সাক্ষাৎকারে বলেই দিয়েছেন। আসন পরে নির্ধারিত হবে। বাংলাদেশের যেকোনো আসন থেকে তিনি নির্বাচন করতে পারেন।’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আগামী নির্বাচনে কোন কোন আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নেবেন—এমন প্রশ্নের উত্তরে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা আশা করছি, খালেদা জিয়া নিজের শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে নিজেই সিদ্ধান্ত নেবেন—নির্বাচন করবেন কি না। আমরা তো চাই, তিনি নির্বাচনে অংশ নিন।’
একক প্রার্থী থাকা আসনে ‘না’ ভোটে বিএনপি সম্মতি দিয়েছে জানিয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়া যাতে কেউ নির্বাচনে জিততে না পারেন, সে নিশ্চয়তা দিতে একক প্রার্থী থাকা আসনে ‘না’ ভোটে সম্মতি জানিয়েছে বিএনপি। নির্বাচনী ইশতেহারের কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। তফসিল ঘোষণার পর সেটি সামনে আনা হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘জাতীয় পার্টি রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধ নয়। তারা নির্বাচনে অংশ নেবে কি না, সেটি তাদের দলীয় সিদ্ধান্ত বলে মনে করি। জাতীয় পার্টি যদি আওয়ামী লীগ ছাড়া নির্বাচন না করে, সেটা তাদের স্বাধীনতা।’

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বিএনপি চলতি মাসের মধ্যে ২০০ আসনে প্রার্থী বাছাই করে তাঁদের সবুজসংকেত দেবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আমরা এই মাসের মধ্যেই দলের পক্ষ থেকে কমবেশি ২০০ নির্বাচনী এলাকায় একক প্রার্থীকে হয়তো গ্রিন সিগন্যাল দেব। সেই প্রক্রিয়ায় আছি, আমরা শেষের দিকে; যাতে নির্বাচনী মাঠে প্রার্থী হিসেবে তাঁরা কাজ করতে পারেন।’
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সালাহউদ্দিন আহমদ এসব কথা বলেন।
নির্বাচনে আসন ছাড়ের প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত মনোনয়ন নির্ধারণ করা হবে। যাঁরা মনোনয়ন পাবেন না, তাঁদেরও অন্যভাবে মূল্যায়নের সুযোগ থাকবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যে দেশে ফিরবেন বলে আশা প্রকাশ করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘খুব শিগগির নির্ধারিত তারিখটি জানতে পারবেন। আশা করি, নভেম্বরের মধ্যেই তিনি ফিরবেন।’
জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কোন কোন আসন থেকে নির্বাচন করতে পারেন—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তো অবশ্যই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। তিনি তো সেটা সাক্ষাৎকারে বলেই দিয়েছেন। আসন পরে নির্ধারিত হবে। বাংলাদেশের যেকোনো আসন থেকে তিনি নির্বাচন করতে পারেন।’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আগামী নির্বাচনে কোন কোন আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নেবেন—এমন প্রশ্নের উত্তরে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা আশা করছি, খালেদা জিয়া নিজের শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে নিজেই সিদ্ধান্ত নেবেন—নির্বাচন করবেন কি না। আমরা তো চাই, তিনি নির্বাচনে অংশ নিন।’
একক প্রার্থী থাকা আসনে ‘না’ ভোটে বিএনপি সম্মতি দিয়েছে জানিয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়া যাতে কেউ নির্বাচনে জিততে না পারেন, সে নিশ্চয়তা দিতে একক প্রার্থী থাকা আসনে ‘না’ ভোটে সম্মতি জানিয়েছে বিএনপি। নির্বাচনী ইশতেহারের কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। তফসিল ঘোষণার পর সেটি সামনে আনা হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘জাতীয় পার্টি রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধ নয়। তারা নির্বাচনে অংশ নেবে কি না, সেটি তাদের দলীয় সিদ্ধান্ত বলে মনে করি। জাতীয় পার্টি যদি আওয়ামী লীগ ছাড়া নির্বাচন না করে, সেটা তাদের স্বাধীনতা।’

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সব বাধা পাশ কাটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকার ম্যান্ডেট ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সেই পথে তাঁরা যত দ্রুত এগিয়ে যাবে ততই দেশের জন্য মঙ্গল
১৩ নভেম্বর ২০২৪
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠনে আলাপ-আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বিএনপির যোগাযোগ আছে বলেও জানান তিনি।
৯ মিনিট আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘মিথ্যা আশ্বাস বা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে ভোট চাওয়ার রাজনীতি বিএনপি করে না। বিএনপি ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করে না। একটি দল নিজ ধর্মকে খাটো করে অন্য একটি দেশকে খুশি করার চেষ্টা করছে।’
১ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ বাদে সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) এবং ঢাকা জেলা শাখা সমন্বয়...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগ বাদে সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) এবং ঢাকা জেলা শাখা সমন্বয় সভা তিনি এ কথা জানান।
সারজিস বলেন, ‘সব দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান-পূর্ববর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ এবং তার যেকোনো সহযোগী সংগঠনের পদে ছিল, এমন কেউ এনসিপির কোনো আহ্বায়ক কমিটিতে আসতে পারবে না। নিষ্ক্রিয়, বিতর্কিত কাউকে কমিটিতে রাখা যাবে না। একদম স্পষ্ট কথা হচ্ছে, কেউ যদি মনে করেন এনসিপিতে এসে আগের বা নিজের কোনো ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করবেন বা প্রত্যাশা করবেন, তাহলে আপনারা হয় আগের জায়গায় ফিরে যান অথবা এনসিপি থেকে দূরে থাকুন।’
সারজিস বলেন, ‘এনসিপি বাংলাদেশে ৪৬ নম্বর রাজনৈতিক দল হতে আসেনি। আমরা হয় জনগণের হয়ে সরকারি দল হিসেবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করব, না হয় শক্তিশালী বিরোধী দল হব। জাতীয় পার্টির মতো পোষা বিরোধী দল হতেও আসিনি।
তিন দিনের মধ্যে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ সারজিস। আর ১৫ নভেম্বরের মধ্যে প্রতিটি জেলা ও মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি করার নির্দেশনা দেন তিনি। সারজিস বলেন, ‘১৫ নভেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি জেলা ও মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি করতে হবে। ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড কিংবা মহানগর, থানা, ওয়ার্ড, বাংলাদেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে এনসিপির আহ্বায়ক কমিটি থাকতে হবে। যদি আমরা এটা করতে পারি, তাহলে আগামী সংসদ নির্বাচনে এনসিপি বাংলাদেশের শক্তিশালী দুটি রাজনৈতিক দলের একটি হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’
সারজিস জানান, কমিটিগুলোর আহ্বায়ক চল্লিশোর্ধ্ব হতে হবে, সদস্যসচিব কোনোভাবেই ৩৫ বছরের নিচে হবে না।
সমন্বয় সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ (দক্ষিণাঞ্চল) প্রমুখ।

আওয়ামী লীগ বাদে সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) এবং ঢাকা জেলা শাখা সমন্বয় সভা তিনি এ কথা জানান।
সারজিস বলেন, ‘সব দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান-পূর্ববর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ এবং তার যেকোনো সহযোগী সংগঠনের পদে ছিল, এমন কেউ এনসিপির কোনো আহ্বায়ক কমিটিতে আসতে পারবে না। নিষ্ক্রিয়, বিতর্কিত কাউকে কমিটিতে রাখা যাবে না। একদম স্পষ্ট কথা হচ্ছে, কেউ যদি মনে করেন এনসিপিতে এসে আগের বা নিজের কোনো ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করবেন বা প্রত্যাশা করবেন, তাহলে আপনারা হয় আগের জায়গায় ফিরে যান অথবা এনসিপি থেকে দূরে থাকুন।’
সারজিস বলেন, ‘এনসিপি বাংলাদেশে ৪৬ নম্বর রাজনৈতিক দল হতে আসেনি। আমরা হয় জনগণের হয়ে সরকারি দল হিসেবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করব, না হয় শক্তিশালী বিরোধী দল হব। জাতীয় পার্টির মতো পোষা বিরোধী দল হতেও আসিনি।
তিন দিনের মধ্যে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ সারজিস। আর ১৫ নভেম্বরের মধ্যে প্রতিটি জেলা ও মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি করার নির্দেশনা দেন তিনি। সারজিস বলেন, ‘১৫ নভেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি জেলা ও মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি করতে হবে। ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড কিংবা মহানগর, থানা, ওয়ার্ড, বাংলাদেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে এনসিপির আহ্বায়ক কমিটি থাকতে হবে। যদি আমরা এটা করতে পারি, তাহলে আগামী সংসদ নির্বাচনে এনসিপি বাংলাদেশের শক্তিশালী দুটি রাজনৈতিক দলের একটি হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’
সারজিস জানান, কমিটিগুলোর আহ্বায়ক চল্লিশোর্ধ্ব হতে হবে, সদস্যসচিব কোনোভাবেই ৩৫ বছরের নিচে হবে না।
সমন্বয় সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ (দক্ষিণাঞ্চল) প্রমুখ।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সব বাধা পাশ কাটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকার ম্যান্ডেট ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সেই পথে তাঁরা যত দ্রুত এগিয়ে যাবে ততই দেশের জন্য মঙ্গল
১৩ নভেম্বর ২০২৪
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠনে আলাপ-আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বিএনপির যোগাযোগ আছে বলেও জানান তিনি।
৯ মিনিট আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘মিথ্যা আশ্বাস বা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে ভোট চাওয়ার রাজনীতি বিএনপি করে না। বিএনপি ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করে না। একটি দল নিজ ধর্মকে খাটো করে অন্য একটি দেশকে খুশি করার চেষ্টা করছে।’
১ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বিএনপি চলতি মাসের মধ্যে ২০০ আসনে প্রার্থী বাছাই করে তাঁদের সবুজসংকেত দেবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আমরা এই মাসের মধ্যেই দলের পক্ষ থেকে কমবেশি ২০০ নির্বাচনী এলাকায় একক প্রার্থীকে হয়তো গ্রিন সিগন্যাল দেব।
১ ঘণ্টা আগে