নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন শিগগির একটা তারিখ ঘোষণা করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আশা করব, নির্বাচন কমিশন শিগগির একটা তারিখ ঘোষণা করবে।’
আজ শুক্রবার লন্ডনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এমনটি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনের সঠিক তারিখ নির্ধারণে সমস্যা কোথায়—এমন প্রশ্নের জবাবে নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেন, ‘এর কোনো সমস্যাই নাই। আমরা কোনো সমস্যা দেখছি না, কেউ দেখলে পরে এটা ভুল দেখছেন। নির্বাচনের সম্পর্কে আজকে যৌথ বিবৃতিতে আমরা বলে দিয়েছি দুপক্ষই এবং আমরা আশা করব, নির্বাচন কমিশন শিগগির একটা তারিখ ঘোষণা করবে।’
জুলাই সনদ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে তো এরই মধ্যে আলোচনা চলছে দেশে। এ ব্যাপারে আমাদের সিদ্ধান্ত ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হবে। সংস্কারের বিষয়েও একই উত্তর আমাকে দিতে হয়, ঐকমত্যের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা সংস্কার ও জুলাই সনদ দুটাই করব। সবার ঐকমত্যের পরিপ্রেক্ষিতে সেটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আমি নিশ্চিত, এটা খুব কম সময়ের মধ্যে আমরা সেই সিদ্ধান্ত নিতে পারব।’
সব দল ঐকমত্য হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে—আমীর খসরু বলেন, ‘স্বাভাবিকভাবে ঐকমত্যের পরিপেক্ষিতে যে সিদ্ধান্ত হবে, তা স্বাক্ষরিত তো হবেই, না হওয়ার কোনো কারণ তো নেই।’
শুধু নির্বাচন নাকি অন্য বিষয়েও আলোচনা হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সব বিষয়ে আলোচনা তো হবে স্বাভাবিক। আমরা তো নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সামনের দিকে এগোচ্ছি। সবাই আমরা চাই দেশ গড়ার যে প্রত্যয় আমরা নিয়েছি, আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে সেই কাজটা করব। শুধু নির্বাচনের আগে নয়, নির্বাচনের পরেও বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয় নিয়ে আমরা সবাই ঐকমত্য হয়েছি, সেটা আমরা সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
সংস্কারের বিষয়ে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে কী বলা হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এটা তো পরিষ্কার। এখানে না বোঝার কোনো কারণ নাই। সংস্কারের বিষয়ে আমরা সবাই (প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমান) বলেছি, যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হবে, সেগুলোতে সংস্কার হবে। সংস্কার চলমান প্রক্রিয়া, এমন না যে সব সংস্কার শেষ হয়ে যাবে। এটা নির্বাচনের আগেও কিছু সংস্কার হবে, যেখানে ঐকমত্য হবে, আর নির্বাচনের পরেও সংস্কার অব্যাহত থাকবে। কারণ, আমরা যেই দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়েছি, সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা—সবাই অনুভব করছি এখানে। সুতরাং, আগে-পরে সংস্কার চলতে থাকবে।’
তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এ ব্যাপারে আলোচনা করার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। তারেক রহমান সাহেব যখন ইচ্ছা দেশে ফিরে যেতে পারবেন। এ সিদ্ধান্ত উনি নেবেন সময়মতো।’
শেখ হাসিনার বিচার প্রক্রিয়া নির্বাচনী রূপরেখায় প্রভাব ফেলবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, ‘যৌথ বিবৃতিতে উত্তর দেওয়া আছে। সংস্কার ও বিচার দুই বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতির কথা বলা হয়েছে এবং আমরা মোটামুটি আত্মবিশ্বাসী যে এই অগ্রগতি আমরা নির্বাচনের আগেই দেখতে পাব।’
নির্বাচন কমিশন সংস্কার ছাড়া নির্বাচনে যাবে না এনসিপি—দলটির এমন ঘোষণা নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, ‘এ ব্যাপারে এখানে আলোচনার সুযোগ আছে বলে মনে করি না।’
সব দলের সম্মতি নিয়েই নির্বাচন করা হবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে খলিলুর রহমান বলেন, ‘আমরা সে রকমই চাচ্ছি।’
এনসিপিসংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটা দলের নিজস্ব মতামত আছে। তবে আমরা সবাইকে নিয়ে নির্বাচন চাচ্ছি।’
সরকার ঘোষিত এপ্রিলে নির্বাচনের রোডম্যাপ থেকে সরকার সরে আসল—এমন প্রশ্নের জবাবে খলিলুর রহমান বলেন, ‘যৌথ ঘোষণায় বিষয়টি সুস্পষ্টই বলা আছে। আপনারা শুনেছেন, যদি সব কার্য সময়মতো আমরা করতে পারি এবং সংস্কারের ব্যাপারে পর্যাপ্ত অগ্রগতি হয়, তাহলে নিশ্চয় সেটা করা যেতে পারে।’
শুরুতে বৈঠক দুই পক্ষের প্রতিনিধিদল নিয়ে হয়েছে এবং পরে ওয়ান-টু-ওয়ান হয়েছে বলে জানিয়েছেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘উনারা দুজনে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেছেন।’
বৈঠক নিয়ে সন্তুষ্ট কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘অবশ্যই সন্তুষ্ট। শুধু নির্বাচনের আগে নয়, নির্বাচনের পরেও দেশ গড়ার ক্ষেত্রে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
খলিলুর রহমান বলেন, সন্তুষ্ট না হলে তো যৌথ ঘোষণা আসত না।
জাতীয় সরকার গঠনের বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘এটা তো নির্বাচন-পরবর্তী সিদ্ধান্ত। যারা নির্বাচিত হবে, তাদের সিদ্ধান্ত। এখানে আলোচনা হওয়ার কিছু নাই।’
এর আগে আজ লন্ডন স্থানীয় সময় সকাল ৯টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ডরচেস্টার হোটেলে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। বৈঠক শেষে দুজনের অনুমতিতে যৌথ বিবৃতি পাঠ করেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন কমিশন শিগগির একটা তারিখ ঘোষণা করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আশা করব, নির্বাচন কমিশন শিগগির একটা তারিখ ঘোষণা করবে।’
আজ শুক্রবার লন্ডনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এমনটি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনের সঠিক তারিখ নির্ধারণে সমস্যা কোথায়—এমন প্রশ্নের জবাবে নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেন, ‘এর কোনো সমস্যাই নাই। আমরা কোনো সমস্যা দেখছি না, কেউ দেখলে পরে এটা ভুল দেখছেন। নির্বাচনের সম্পর্কে আজকে যৌথ বিবৃতিতে আমরা বলে দিয়েছি দুপক্ষই এবং আমরা আশা করব, নির্বাচন কমিশন শিগগির একটা তারিখ ঘোষণা করবে।’
জুলাই সনদ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে তো এরই মধ্যে আলোচনা চলছে দেশে। এ ব্যাপারে আমাদের সিদ্ধান্ত ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হবে। সংস্কারের বিষয়েও একই উত্তর আমাকে দিতে হয়, ঐকমত্যের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা সংস্কার ও জুলাই সনদ দুটাই করব। সবার ঐকমত্যের পরিপ্রেক্ষিতে সেটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আমি নিশ্চিত, এটা খুব কম সময়ের মধ্যে আমরা সেই সিদ্ধান্ত নিতে পারব।’
সব দল ঐকমত্য হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে—আমীর খসরু বলেন, ‘স্বাভাবিকভাবে ঐকমত্যের পরিপেক্ষিতে যে সিদ্ধান্ত হবে, তা স্বাক্ষরিত তো হবেই, না হওয়ার কোনো কারণ তো নেই।’
শুধু নির্বাচন নাকি অন্য বিষয়েও আলোচনা হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সব বিষয়ে আলোচনা তো হবে স্বাভাবিক। আমরা তো নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সামনের দিকে এগোচ্ছি। সবাই আমরা চাই দেশ গড়ার যে প্রত্যয় আমরা নিয়েছি, আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে সেই কাজটা করব। শুধু নির্বাচনের আগে নয়, নির্বাচনের পরেও বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয় নিয়ে আমরা সবাই ঐকমত্য হয়েছি, সেটা আমরা সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
সংস্কারের বিষয়ে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে কী বলা হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এটা তো পরিষ্কার। এখানে না বোঝার কোনো কারণ নাই। সংস্কারের বিষয়ে আমরা সবাই (প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমান) বলেছি, যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হবে, সেগুলোতে সংস্কার হবে। সংস্কার চলমান প্রক্রিয়া, এমন না যে সব সংস্কার শেষ হয়ে যাবে। এটা নির্বাচনের আগেও কিছু সংস্কার হবে, যেখানে ঐকমত্য হবে, আর নির্বাচনের পরেও সংস্কার অব্যাহত থাকবে। কারণ, আমরা যেই দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়েছি, সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা—সবাই অনুভব করছি এখানে। সুতরাং, আগে-পরে সংস্কার চলতে থাকবে।’
তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এ ব্যাপারে আলোচনা করার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। তারেক রহমান সাহেব যখন ইচ্ছা দেশে ফিরে যেতে পারবেন। এ সিদ্ধান্ত উনি নেবেন সময়মতো।’
শেখ হাসিনার বিচার প্রক্রিয়া নির্বাচনী রূপরেখায় প্রভাব ফেলবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, ‘যৌথ বিবৃতিতে উত্তর দেওয়া আছে। সংস্কার ও বিচার দুই বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতির কথা বলা হয়েছে এবং আমরা মোটামুটি আত্মবিশ্বাসী যে এই অগ্রগতি আমরা নির্বাচনের আগেই দেখতে পাব।’
নির্বাচন কমিশন সংস্কার ছাড়া নির্বাচনে যাবে না এনসিপি—দলটির এমন ঘোষণা নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, ‘এ ব্যাপারে এখানে আলোচনার সুযোগ আছে বলে মনে করি না।’
সব দলের সম্মতি নিয়েই নির্বাচন করা হবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে খলিলুর রহমান বলেন, ‘আমরা সে রকমই চাচ্ছি।’
এনসিপিসংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটা দলের নিজস্ব মতামত আছে। তবে আমরা সবাইকে নিয়ে নির্বাচন চাচ্ছি।’
সরকার ঘোষিত এপ্রিলে নির্বাচনের রোডম্যাপ থেকে সরকার সরে আসল—এমন প্রশ্নের জবাবে খলিলুর রহমান বলেন, ‘যৌথ ঘোষণায় বিষয়টি সুস্পষ্টই বলা আছে। আপনারা শুনেছেন, যদি সব কার্য সময়মতো আমরা করতে পারি এবং সংস্কারের ব্যাপারে পর্যাপ্ত অগ্রগতি হয়, তাহলে নিশ্চয় সেটা করা যেতে পারে।’
শুরুতে বৈঠক দুই পক্ষের প্রতিনিধিদল নিয়ে হয়েছে এবং পরে ওয়ান-টু-ওয়ান হয়েছে বলে জানিয়েছেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘উনারা দুজনে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেছেন।’
বৈঠক নিয়ে সন্তুষ্ট কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘অবশ্যই সন্তুষ্ট। শুধু নির্বাচনের আগে নয়, নির্বাচনের পরেও দেশ গড়ার ক্ষেত্রে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
খলিলুর রহমান বলেন, সন্তুষ্ট না হলে তো যৌথ ঘোষণা আসত না।
জাতীয় সরকার গঠনের বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘এটা তো নির্বাচন-পরবর্তী সিদ্ধান্ত। যারা নির্বাচিত হবে, তাদের সিদ্ধান্ত। এখানে আলোচনা হওয়ার কিছু নাই।’
এর আগে আজ লন্ডন স্থানীয় সময় সকাল ৯টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ডরচেস্টার হোটেলে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। বৈঠক শেষে দুজনের অনুমতিতে যৌথ বিবৃতি পাঠ করেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
ইসরায়েলের হামলায় ইরানের আরজিএসপ্রধান, সেনাপ্রধান ও কয়েকজন পরমাণুবিজ্ঞানী নিহত হওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ও নিহত ব্যক্তিদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠককে ইতিবাচকভাবে দেখছে জামায়াতে ইসলামী। তবে ওই বৈঠকে আগামী নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে যে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, তা নিয়ে নিজেদের অবস্থান তাৎক্ষণিকভাবে জানায়নি দলটি।
১৭ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘বিএনপির দেওয়া আশীর্বাদের চিঠি এখন আমাদের জন্য অভিশাপে পরিণত হয়েছে। এই চিঠির কারণেই স্থানীয় পর্যায়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে।’ আজ শুক্রবার (১৩ জুন) বিকেলে গলাচিপা উপজেলা রেস্টহাউসের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নুর এসব
১৭ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠকের মাধ্যমে জাতীয় রাজনীতির সংকট ও সংশয় কেটেছে বলে মনে করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। আজ শুক্রবার লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের অনুষ্ঠিত বৈঠকের প্রতিক্রিয়ায় দলটির যুগ্ম মহাসচিব আজকের পত্রিকাকে এ কথা বলেন।
১৮ ঘণ্টা আগে