আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, জাতীয় পার্টির কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার দাবি কিছু রাজনৈতিক দল তুলেছে। তিনি এ ধরনের দাবিকে অনভিপ্রেত, অগণতান্ত্রিক এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির জন্য বিপজ্জনক বলে মন্তব্য করেছেন।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর গুলশানে জাতীয় পার্টির মহাসচিবের বাসভবনে অনুষ্ঠিত দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে জরুরি মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন, ‘যে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার বিপক্ষে জাতীয় পার্টি অতীতে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছিল, সেই জামায়াত আজ জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলছে—এটি জাতির কাছে বিস্ময়কর ও দুঃখজনক।’
সভায় জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন—অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক চুন্নু, কাজী ফিরোজ রশিদ, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, সাহিদুর রহমান টেপা, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, জহিরুল ইসলাম জহির, মোস্তফা আল মাহমুদ, মাসরুর মওলা, জসিম উদ্দিন ভূইয়া, আরিফুর রহমান খান, সরদার শাহজাহান, ফখরুল আহসান শাহজাদা ও বেলাল হোসেন।
ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, ‘জাতীয় পার্টি জন্মলগ্ন থেকেই জনগণের অধিকার, গণতান্ত্রিক চর্চা ও শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ধারক-বাহক। দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে দলটি কখনো কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয়নি বা এমন পরিস্থিতি তৈরি করেনি যাতে দল নিষিদ্ধ করার প্রশ্ন ওঠে। বরং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ভেতর থেকে জাতীয় পার্টি বারবার জনগণের কল্যাণ, উন্নয়ন ও রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতার পক্ষে কাজ করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার পর দেশের রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা, গ্রাম থেকে শহরে উন্নয়নের ধারা ছড়িয়ে দেওয়া, আধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ, শিক্ষা ও অর্থনীতিতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস জাতীয় পার্টির রয়েছে। ছাত্র, যুব, নারী, শ্রমজীবী ও সাধারণ মানুষের হৃদয়ে জাতীয় পার্টি আস্থার প্রতীক।’
আনিসুল ইসলাম মাহমুদ মনে করেন, ‘বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে হলে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি। কাউকে রাজনৈতিকভাবে নিষিদ্ধ করার দাবি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে দুর্বল করে এবং জনগণের কণ্ঠস্বরকে স্তব্ধ করে দেয়। তাই এ ধরনের দাবি অযৌক্তিক, একই সঙ্গে দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও জনগণের রায়ের প্রতি অবমাননা।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, জাতীয় পার্টির কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার দাবি কিছু রাজনৈতিক দল তুলেছে। তিনি এ ধরনের দাবিকে অনভিপ্রেত, অগণতান্ত্রিক এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির জন্য বিপজ্জনক বলে মন্তব্য করেছেন।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর গুলশানে জাতীয় পার্টির মহাসচিবের বাসভবনে অনুষ্ঠিত দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে জরুরি মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন, ‘যে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার বিপক্ষে জাতীয় পার্টি অতীতে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছিল, সেই জামায়াত আজ জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলছে—এটি জাতির কাছে বিস্ময়কর ও দুঃখজনক।’
সভায় জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন—অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক চুন্নু, কাজী ফিরোজ রশিদ, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, সাহিদুর রহমান টেপা, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, জহিরুল ইসলাম জহির, মোস্তফা আল মাহমুদ, মাসরুর মওলা, জসিম উদ্দিন ভূইয়া, আরিফুর রহমান খান, সরদার শাহজাহান, ফখরুল আহসান শাহজাদা ও বেলাল হোসেন।
ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, ‘জাতীয় পার্টি জন্মলগ্ন থেকেই জনগণের অধিকার, গণতান্ত্রিক চর্চা ও শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ধারক-বাহক। দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে দলটি কখনো কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয়নি বা এমন পরিস্থিতি তৈরি করেনি যাতে দল নিষিদ্ধ করার প্রশ্ন ওঠে। বরং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ভেতর থেকে জাতীয় পার্টি বারবার জনগণের কল্যাণ, উন্নয়ন ও রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতার পক্ষে কাজ করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার পর দেশের রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা, গ্রাম থেকে শহরে উন্নয়নের ধারা ছড়িয়ে দেওয়া, আধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ, শিক্ষা ও অর্থনীতিতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস জাতীয় পার্টির রয়েছে। ছাত্র, যুব, নারী, শ্রমজীবী ও সাধারণ মানুষের হৃদয়ে জাতীয় পার্টি আস্থার প্রতীক।’
আনিসুল ইসলাম মাহমুদ মনে করেন, ‘বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে হলে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি। কাউকে রাজনৈতিকভাবে নিষিদ্ধ করার দাবি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে দুর্বল করে এবং জনগণের কণ্ঠস্বরকে স্তব্ধ করে দেয়। তাই এ ধরনের দাবি অযৌক্তিক, একই সঙ্গে দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও জনগণের রায়ের প্রতি অবমাননা।’
সালাহউদ্দিন আহমদ লিখেছেন, ‘গণঅভ্যুত্থানপূর্ব বাংলাদেশে ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদবিরোধী গণতান্ত্রিক সংগ্রামে গুম, খুন ও নির্যাতনের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের এবং ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানকালে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী কতিপয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের দ্বারা সংঘটিত সকল হত্যাকাণ্ডের...
৩৩ মিনিট আগেশ্রমিক সংগঠন গঠনের লক্ষ্যে গত ২৩ মার্চ যাত্রা শুরু করে এনসিপির শ্রমিক উইং। এই উইংয়ের দায়িত্ব ছিল সারা দেশের শ্রমিকদের সংঘবদ্ধ করা। উইংয়ের প্রধান সমন্বয়কারী ছিলেন মাজহারুল ইসলাম ফকির।
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবে না জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে এনসিপির মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীনের পাঠানো এক বার্তায় এই কথা জানানো হয়। ওই বার্তায় বলা হয়, এনসিপি মনে করে, এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কোনো আইনি ভিত্তি অর্জিত হবে না।
৪ ঘণ্টা আগেআসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতিগত কার্যক্রম শুরু করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ ফারইস্ট ইনস্যুরেন্স টাওয়ারের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলের প্রাথমিকভাবে
১৬ ঘণ্টা আগে