নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা
বিএনপির চলমান সরকার বিরোধী আন্দোলনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কোনো পরামর্শ নেই বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানও উপস্থিত ছিলেন।
চলমান আন্দোলন কর্মসূচিতে খালেদা জিয়ার পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন গৃহবন্দী। দলের কর্মসূচি নেওয়া ও পালনের ক্ষেত্রে তাঁর পরামর্শ নেওয়ার সুযোগ নেই।’ এ সময় খানিকটা রেগে গিয়ে তিনি বলেন, ‘তাঁকে (খালেদা জিয়া) বারবার ভিন্ন ট্র্যাকে নিয়ে আসছেন কেন?’
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে মামলার সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে সরকারের ওপর যখন চাপ, তখন জিয়াউর রহমান ইস্যুতে ৪৮ বছর আগের কিছু মিথ্যা তথ্য সামনে এনে মামলা করেছে সরকার। এর মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করেছে সরকার।
ফখরুল বলেন, সরকারের সুবিধাভোগী সংসদ সদস্য নাহিদ ইজহার খান মিথ্যা তথ্য দিয়ে জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। বর্তমান সরকারের ক্রীড়নকের ভূমিকা পালন করেছেন নাহিদ।
বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, দেশের চলমান ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে শেখ হাসিনা ও তাঁর কুশীলবেরা নানা ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন। নাহিদ ইজাহার খানের মামলা সেই লাগাতার ষড়যন্ত্রের একটি ঘৃণ্য উদাহরণ মাত্র। গণবিচ্ছিন্ন এই দখলদার সরকারের তরফে আগামীতে এ ধরনের ষড়যন্ত্র চলমান থাকবে। বিশেষ করে সরকার পতনের সময়কাল যত এগিয়ে আসবে জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ বিএনপির বিরুদ্ধে এ ধরনের ষড়যন্ত্রের মাত্রা আরও বাড়বে।
এ প্রসঙ্গে ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় জানিয়ে দিতে চাই, বাংলাদেশের গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষদের সঙ্গে নিয়ে বিএনপির নেতৃত্বে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ঘটিয়ে একটি নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সব ধরনের ষড়যন্ত্রের জাল নস্যাৎ করে দেব।’
মোখা মোকাবিলায় পাশে থাকার আহ্বান:
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় জনগণের পাশে থাকার জন্য নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব এই নির্দেশনার কথা জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে দলের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীকে নির্দেশ দিয়েছি যে, এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। সব রকমের সহযোগিতা, যা সম্ভব তা করার জন্য তাঁদের অনুরোধ করেছি। আমরা আশা করি জনগণও এই দুর্যোগ মোকাবিলা করবেন সাহসের সঙ্গে, অতীতে যেমন তারা মোকাবিলা করেছে সেভাবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘একই সঙ্গে সরকারকেও বলতে চাই, এখানে কোনো রকম দলীয়করণ না করে সমগ্র মানুষের পাশেই যেন তারা থাকে।’
বিএনপির চলমান সরকার বিরোধী আন্দোলনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কোনো পরামর্শ নেই বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানও উপস্থিত ছিলেন।
চলমান আন্দোলন কর্মসূচিতে খালেদা জিয়ার পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন গৃহবন্দী। দলের কর্মসূচি নেওয়া ও পালনের ক্ষেত্রে তাঁর পরামর্শ নেওয়ার সুযোগ নেই।’ এ সময় খানিকটা রেগে গিয়ে তিনি বলেন, ‘তাঁকে (খালেদা জিয়া) বারবার ভিন্ন ট্র্যাকে নিয়ে আসছেন কেন?’
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে মামলার সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে সরকারের ওপর যখন চাপ, তখন জিয়াউর রহমান ইস্যুতে ৪৮ বছর আগের কিছু মিথ্যা তথ্য সামনে এনে মামলা করেছে সরকার। এর মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করেছে সরকার।
ফখরুল বলেন, সরকারের সুবিধাভোগী সংসদ সদস্য নাহিদ ইজহার খান মিথ্যা তথ্য দিয়ে জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। বর্তমান সরকারের ক্রীড়নকের ভূমিকা পালন করেছেন নাহিদ।
বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, দেশের চলমান ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে শেখ হাসিনা ও তাঁর কুশীলবেরা নানা ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন। নাহিদ ইজাহার খানের মামলা সেই লাগাতার ষড়যন্ত্রের একটি ঘৃণ্য উদাহরণ মাত্র। গণবিচ্ছিন্ন এই দখলদার সরকারের তরফে আগামীতে এ ধরনের ষড়যন্ত্র চলমান থাকবে। বিশেষ করে সরকার পতনের সময়কাল যত এগিয়ে আসবে জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ বিএনপির বিরুদ্ধে এ ধরনের ষড়যন্ত্রের মাত্রা আরও বাড়বে।
এ প্রসঙ্গে ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় জানিয়ে দিতে চাই, বাংলাদেশের গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষদের সঙ্গে নিয়ে বিএনপির নেতৃত্বে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ঘটিয়ে একটি নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সব ধরনের ষড়যন্ত্রের জাল নস্যাৎ করে দেব।’
মোখা মোকাবিলায় পাশে থাকার আহ্বান:
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় জনগণের পাশে থাকার জন্য নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব এই নির্দেশনার কথা জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে দলের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীকে নির্দেশ দিয়েছি যে, এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। সব রকমের সহযোগিতা, যা সম্ভব তা করার জন্য তাঁদের অনুরোধ করেছি। আমরা আশা করি জনগণও এই দুর্যোগ মোকাবিলা করবেন সাহসের সঙ্গে, অতীতে যেমন তারা মোকাবিলা করেছে সেভাবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘একই সঙ্গে সরকারকেও বলতে চাই, এখানে কোনো রকম দলীয়করণ না করে সমগ্র মানুষের পাশেই যেন তারা থাকে।’
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট দোদুল্যমান অবস্থার অবসান হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
৪ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আন্দোলনে শহীদ পরিবার, আহতদের ব্যাপারে স্পষ্ট কোনো নির্দেশিকা নেই। যাঁরা শহীদ হয়েছেন, এমনকি যাঁরা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন, জাতির পক্ষ থেকে দাবি ছিল, তাঁদের বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করার। মুক্তিযুদ্ধে যেমনটা হয়েছে। তাঁদের ভাতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উচিত ছিল; রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উ
৭ ঘণ্টা আগে‘জুলাই সনদ’ প্রণয়নের জন্য গত এক বছরে সবচেয়ে সোচ্চার ছিল এনসিপি। সেই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠান ছিল আজ মঙ্গলবার। শুধু তা-ই নয়, জুলাই শহীদদের সংবর্ধনাসহ গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে রাজধানীতে একাধিক অনুষ্ঠানও চলছিল। এমন দিনে এনসিপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে হঠাৎ কক্সবাজারে দেখা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে শঙ্কা প্রকাশ করে মঞ্জু বলেন, ‘এই দেশে এখনো হাসিনার প্রেতাত্মা বিদ্যমান। ভারতের প্রেতাত্মাও রয়ে গেছে। এখানে ফ্যাসিবাদ শুধু রূপ পরিবর্তন করেছে। সমঝোতার ভিত্তিতে আগামী পাঁচ বছরের জন্য জাতীয় সরকার গঠন করা সম্ভব কি না, তা এখনই ভাবতে হবে। অন্যথায় অন্তর্দলীয় বিভেদ ও পরিণতির ভার সবাইকে বহন
১০ ঘণ্টা আগে