নারীপক্ষের সংবাদ সম্মেলন
অনলাইন ডেস্ক
নির্বাচনে প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রার্থীর তালিকায় এক-তৃতীয়াংশ নারী এবং ৫ শতাংশ সংখ্যালঘু সম্প্রদায় থেকে মনোনয়নের দাবি জানিয়েছে নারী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন নারীপক্ষ। সেই সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করার প্রস্তাবও দিয়েছে তারা।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘নারীর অধিকার ও মুক্তি: প্রত্যাশা ও করণীয়’ শিরোনামে সংবাদ সম্মেলনে দাবিগুলো উপস্থাপন করা হয়। নারীর অধিকার ও মুক্তি নিশ্চিতে সরকারের কাছে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মপরিকল্পনার প্রস্তাব তুলে ধরে সংগঠনটি।
নারীপক্ষের সভানেত্রী গীতা দাসের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন নারীপক্ষের সদস্য মাহীন সুলতান। বক্তব্য রাখেন নারীপক্ষের সদস্য সাদাফ সায সিদ্দিকী, কামরুন নাহার, রওশন আরা ও ফেরদৌসী আখতার।
আয়োজকেরা জানান, নারীপক্ষ দুর্বার নেটওয়ার্কের সহযোগিতায় আট বিভাগে কর্মশালার মাধ্যমে নারী আন্দোলনের দাবিনামা পর্যালোচনা করেছে। নারী আন্দোলনের দাবিগুলোকে ৮টি বিষয়ে একত্র করে আইন ও নীতি, প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো এবং সেবাসংক্রান্ত কার্যক্রম—এই তিন ভাগে ভাগ করে স্বল্প (৬ মাসের মধ্যে), মধ্য (১ বছরের মধ্যে) ও দীর্ঘমেয়াদি (৩ বছর ও এর ঊর্ধ্বে) কর্মপরিকল্পনার প্রস্তাব তৈরি করেছে।
নারীর রাজনৈতিক অধিকারবিষয়ক প্রস্তাবে বলা হয়, রাজনৈতিক দলের প্রতি অনাস্থা প্রকাশে ব্যালটে ‘না’ ভোটের বিধান যুক্ত করা প্রয়োজন। রাজনীতিতে পরিবারতন্ত্র নিরুৎসাহিত করা প্রয়োজন। জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করা উচিত, যাতে স্থানীয় নির্বাচন জাতীয় নির্বাচন দ্বারা প্রভাবিত না হয়। রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরে নারীর অংশগ্রহণের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির জন্য নিবন্ধিত সব দলের প্রতিটি স্তরের কমিটিতে কমপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ নারী সদস্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। নারীর প্রতি অসম্মানজনক উক্তি, বৈষম্যমূলক আচরণ ও যৌন হয়রানি রোধে দলের আচরণবিধি তৈরি করতে হবে। বৈষম্যমূলক আচরণ ও যৌন হয়রানি রোধে প্রয়োজনে নির্বাচন কমিশনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।
যেকোনো রাষ্ট্রীয় পদে জনপ্রতিনিধি হিসেবে দুবারের বেশি প্রতিনিধিত্ব করতে না পারার বিধান রাখতে হবে।
নারীপক্ষের সদস্য কামরুন নাহার বলেন, ‘এত লক্ষ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে, এ রকম অবমাননাকর বাক্য পরিহার করতে হবে। এ ছাড়া রাষ্ট্রকে ধর্ম থেকে আলাদা রাখতে হবে। আমরা মনে করি, ধর্ম ব্যক্তিগত ব্যাপার এবং রাষ্ট্রের সঙ্গে ধর্ম থাকতে পারে না।’
নির্বাচনে প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রার্থীর তালিকায় এক-তৃতীয়াংশ নারী এবং ৫ শতাংশ সংখ্যালঘু সম্প্রদায় থেকে মনোনয়নের দাবি জানিয়েছে নারী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন নারীপক্ষ। সেই সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করার প্রস্তাবও দিয়েছে তারা।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘নারীর অধিকার ও মুক্তি: প্রত্যাশা ও করণীয়’ শিরোনামে সংবাদ সম্মেলনে দাবিগুলো উপস্থাপন করা হয়। নারীর অধিকার ও মুক্তি নিশ্চিতে সরকারের কাছে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মপরিকল্পনার প্রস্তাব তুলে ধরে সংগঠনটি।
নারীপক্ষের সভানেত্রী গীতা দাসের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন নারীপক্ষের সদস্য মাহীন সুলতান। বক্তব্য রাখেন নারীপক্ষের সদস্য সাদাফ সায সিদ্দিকী, কামরুন নাহার, রওশন আরা ও ফেরদৌসী আখতার।
আয়োজকেরা জানান, নারীপক্ষ দুর্বার নেটওয়ার্কের সহযোগিতায় আট বিভাগে কর্মশালার মাধ্যমে নারী আন্দোলনের দাবিনামা পর্যালোচনা করেছে। নারী আন্দোলনের দাবিগুলোকে ৮টি বিষয়ে একত্র করে আইন ও নীতি, প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো এবং সেবাসংক্রান্ত কার্যক্রম—এই তিন ভাগে ভাগ করে স্বল্প (৬ মাসের মধ্যে), মধ্য (১ বছরের মধ্যে) ও দীর্ঘমেয়াদি (৩ বছর ও এর ঊর্ধ্বে) কর্মপরিকল্পনার প্রস্তাব তৈরি করেছে।
নারীর রাজনৈতিক অধিকারবিষয়ক প্রস্তাবে বলা হয়, রাজনৈতিক দলের প্রতি অনাস্থা প্রকাশে ব্যালটে ‘না’ ভোটের বিধান যুক্ত করা প্রয়োজন। রাজনীতিতে পরিবারতন্ত্র নিরুৎসাহিত করা প্রয়োজন। জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করা উচিত, যাতে স্থানীয় নির্বাচন জাতীয় নির্বাচন দ্বারা প্রভাবিত না হয়। রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরে নারীর অংশগ্রহণের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির জন্য নিবন্ধিত সব দলের প্রতিটি স্তরের কমিটিতে কমপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ নারী সদস্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। নারীর প্রতি অসম্মানজনক উক্তি, বৈষম্যমূলক আচরণ ও যৌন হয়রানি রোধে দলের আচরণবিধি তৈরি করতে হবে। বৈষম্যমূলক আচরণ ও যৌন হয়রানি রোধে প্রয়োজনে নির্বাচন কমিশনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।
যেকোনো রাষ্ট্রীয় পদে জনপ্রতিনিধি হিসেবে দুবারের বেশি প্রতিনিধিত্ব করতে না পারার বিধান রাখতে হবে।
নারীপক্ষের সদস্য কামরুন নাহার বলেন, ‘এত লক্ষ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে, এ রকম অবমাননাকর বাক্য পরিহার করতে হবে। এ ছাড়া রাষ্ট্রকে ধর্ম থেকে আলাদা রাখতে হবে। আমরা মনে করি, ধর্ম ব্যক্তিগত ব্যাপার এবং রাষ্ট্রের সঙ্গে ধর্ম থাকতে পারে না।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) গোপালগঞ্জ ও পুরো বাংলাদেশকে মুজিববাদী সন্ত্রাস ও ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত করবে বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, গোপালগঞ্জের প্রতিটি ঘরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পতাকা উড়বে। তিনি আরও বলেন, তাঁরা আবারও গোপালগঞ্জ যাবেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ফেসবুকে দেওয়া এক পো
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচন নিয়ে ভেতরে-ভেতরে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগেপোস্টে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘গোপালগঞ্জ নিয়ে আমাদের অবস্থান গতকালের বক্তব্যেই পরিষ্কার বলা হয়েছে। পুরা বাংলাদেশের প্রতি আমাদের যে কমিটমেন্ট, গোপালগঞ্জের প্রতিও আমাদের সেই কমিটমেন্ট। গোপালগঞ্জের অধিবাসীদের প্রতি রাজনৈতিক বৈষম্য আমরা বিরোধিতা করি।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই গণঅভ্যুথানের পর রাজনৈতিক চর্চার সুযোগ মিলেছে বলে সমাবেশের আয়োজন করা হচ্ছে। এমনটাই জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগে