নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

৫ আগস্টের পর কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে টাকা নেওয়ার একটি প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তি গত এক বছরের একটি নথিপত্র বা প্রমাণ দিতে পারে হাসনাত আবদুল্লাহ বা তার সহযোদ্ধারা দুর্নীতি করেছে, আমরা রাজনীতি থেকে ইস্তফা দিয়ে দেব।’
আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) রাজধানীর বাংলামোটরে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণপরিষদ নির্বাচন শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘৫ আগস্ট যে কারণে হয়েছে, যে কারণগুলো ৫ আগস্ট ঘটাতে সহায়তা করেছে, সেই কারণগুলোকে বিদ্যমান রেখে আবার আপনি একটি রাষ্ট্র গঠনের দিকে গেলে, ৫ বছর না হোক ১০ বছর না হোক, আপনি আবার একটি গণপ্রতিরোধের শিকার হবেন। আমরা ইতিহাস দিয়ে এটার ডিসপ্লে দেখতে শুরু করেছি। আমলাতন্ত্র হওয়ার কথা ছিল জনগণের, কিন্তু দুর্ভাগ্য তারা একটি রাজনৈতিক দলের কাছে নতজানু হচ্ছে।’
প্রশাসন, সেনাবাহিনী ও মিডিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে না পারা দুর্ভাগ্য উল্লেখ করে হাসনাত বলেন, ‘যে প্রশাসনের জন্য, যে সেনাবাহিনীর জন্য, যে মিডিয়ার জন্য একটি ফ্যাসিস্ট সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, আমরা তাদের কাছেই আবার ৫ আগস্টের পর দায়িত্ব তুলে দিয়েছি একটি গণমুখী রাষ্ট্র গঠনের জন্য। আমরা প্রশাসনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারিনি, মিডিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারিনি, আমরা মিলিটারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারিনি। এটা আমাদের দুর্ভাগ্য।’
দুর্নীতির প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেবেন জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘একজন রাজনীতিবিদ বলেছেন, বিভিন্ন ব্যবস্যাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তি গত এক বছরের একটি নথিপত্র বা প্রমাণ দিতে পারে হাসনাত আবদুল্লাহ বা তার সহযোদ্ধারা দুর্নীতি করেছে, আমরা রাজনীতি থেকে ইস্তফা দিয়ে দেব। আপনারা যারা আমাদের শত্রুজ্ঞান করছেন, আমরা আপনাদের শত্রু না। আমরা বাংলাদেশটাকে সুন্দর করতে চেয়েছিলাম।’
নির্বাচনের টাইমলাইন নিয়ে এনসিপির সমস্যা নেই জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘আমাদের বলা হয়, আমরা নির্বাচন পিছাতে চাই। আরে নির্বাচনের টাইমলাইন নিয়ে তো আমাদের সমস্যা নেই। নির্বাচন নভেম্বরে হোক, ডিসেম্বরে হোক, জানুয়ারিতে হোক এতে কিছু যায় আসে না। কিন্তু নির্বাচন হতে হবে “রুলস অব গেইম চেইঞ্জের নির্বাচন”। নির্বাচন যত দ্রুত সম্ভব তত দ্রুত হোক, তাতে কিছু যায় আসে না, কিন্তু অবশ্যই সেটা গণপরিষদ নির্বাচন হতে হবে। আমি আবার পুরোনো চুরিতন্ত্রের মধ্যে ঢুকতে চাই না।’
হাসনাত বলেন, ‘একটি সরকার অর্ধেক পরিচালিত হবে পল্টন থেকে, অর্ধেক পরিচালিত হবে এফবিসিসিআই থেকে, অর্ধেক পরিচালিত হবে গণভবন থেকে, একটু পরিচালিত হবে বঙ্গভবন থেকে—এই ধরনের রাষ্ট্রব্যবস্থা চাই না। আগের রাষ্ট্রব্যবস্থা কাজ করেনি, যার কারণে ৫ আগস্ট আসছে। এটা তো সিম্পল হিসাব। আমাদের অবশ্যই একটি নতুন সংবিধান দিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা মনে করছেন, গতানুগতিক রাজনৈতিক দলের বাইরে নতুন রাজনৈতিক দলের উত্থান হতে দেবেন না, তাঁদের বলতে চাই, আসন দিয়ে আপনি আমাদের কিনতে পারবেন না। আমরা বিক্রি হতে আসিনি। সে জন্য প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে বলব, আগেই সমঝোতা করে নির্বাচন করলে, সেটার সঙ্গে মধ্যরাতের নির্বাচনের পার্থক্য কি? আমরা তো এই নির্বাচন চাই না।’
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও বলেন, গণঅভ্যুত্থানের পরে যাকে রাষ্ট্রপ্রধান বানানো হয়েছে, উনি লন্ডনে গিয়ে সিজদা দিয়ে এসেছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোনো ঘটনা আছে কি না অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান একটি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে বসে প্রেস কনফারেন্স করছেন। ওইদিনই তিনি লন্ডনে সরকারকে বেচে দিয়ে এসেছেন।
তিনি বলেন, মিডিয়া এখন রাজনৈতিক দলের কাছে বিক্রি। প্রশাসনে দেখা যায় সচিবালয়ে ৫টায় অফিস শেষ হয়, ৪টা থেকেই গুলশান ও পল্টনে লাইন দেয়া শুরু হয়। আগে এটা ধানমন্ডি ৩২ আর গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে হতো। এটি যে জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে সুখকর বিষয় ব্যাপারটি এমনও নয়।

৫ আগস্টের পর কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে টাকা নেওয়ার একটি প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তি গত এক বছরের একটি নথিপত্র বা প্রমাণ দিতে পারে হাসনাত আবদুল্লাহ বা তার সহযোদ্ধারা দুর্নীতি করেছে, আমরা রাজনীতি থেকে ইস্তফা দিয়ে দেব।’
আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) রাজধানীর বাংলামোটরে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণপরিষদ নির্বাচন শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘৫ আগস্ট যে কারণে হয়েছে, যে কারণগুলো ৫ আগস্ট ঘটাতে সহায়তা করেছে, সেই কারণগুলোকে বিদ্যমান রেখে আবার আপনি একটি রাষ্ট্র গঠনের দিকে গেলে, ৫ বছর না হোক ১০ বছর না হোক, আপনি আবার একটি গণপ্রতিরোধের শিকার হবেন। আমরা ইতিহাস দিয়ে এটার ডিসপ্লে দেখতে শুরু করেছি। আমলাতন্ত্র হওয়ার কথা ছিল জনগণের, কিন্তু দুর্ভাগ্য তারা একটি রাজনৈতিক দলের কাছে নতজানু হচ্ছে।’
প্রশাসন, সেনাবাহিনী ও মিডিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে না পারা দুর্ভাগ্য উল্লেখ করে হাসনাত বলেন, ‘যে প্রশাসনের জন্য, যে সেনাবাহিনীর জন্য, যে মিডিয়ার জন্য একটি ফ্যাসিস্ট সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, আমরা তাদের কাছেই আবার ৫ আগস্টের পর দায়িত্ব তুলে দিয়েছি একটি গণমুখী রাষ্ট্র গঠনের জন্য। আমরা প্রশাসনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারিনি, মিডিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারিনি, আমরা মিলিটারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারিনি। এটা আমাদের দুর্ভাগ্য।’
দুর্নীতির প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেবেন জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘একজন রাজনীতিবিদ বলেছেন, বিভিন্ন ব্যবস্যাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তি গত এক বছরের একটি নথিপত্র বা প্রমাণ দিতে পারে হাসনাত আবদুল্লাহ বা তার সহযোদ্ধারা দুর্নীতি করেছে, আমরা রাজনীতি থেকে ইস্তফা দিয়ে দেব। আপনারা যারা আমাদের শত্রুজ্ঞান করছেন, আমরা আপনাদের শত্রু না। আমরা বাংলাদেশটাকে সুন্দর করতে চেয়েছিলাম।’
নির্বাচনের টাইমলাইন নিয়ে এনসিপির সমস্যা নেই জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘আমাদের বলা হয়, আমরা নির্বাচন পিছাতে চাই। আরে নির্বাচনের টাইমলাইন নিয়ে তো আমাদের সমস্যা নেই। নির্বাচন নভেম্বরে হোক, ডিসেম্বরে হোক, জানুয়ারিতে হোক এতে কিছু যায় আসে না। কিন্তু নির্বাচন হতে হবে “রুলস অব গেইম চেইঞ্জের নির্বাচন”। নির্বাচন যত দ্রুত সম্ভব তত দ্রুত হোক, তাতে কিছু যায় আসে না, কিন্তু অবশ্যই সেটা গণপরিষদ নির্বাচন হতে হবে। আমি আবার পুরোনো চুরিতন্ত্রের মধ্যে ঢুকতে চাই না।’
হাসনাত বলেন, ‘একটি সরকার অর্ধেক পরিচালিত হবে পল্টন থেকে, অর্ধেক পরিচালিত হবে এফবিসিসিআই থেকে, অর্ধেক পরিচালিত হবে গণভবন থেকে, একটু পরিচালিত হবে বঙ্গভবন থেকে—এই ধরনের রাষ্ট্রব্যবস্থা চাই না। আগের রাষ্ট্রব্যবস্থা কাজ করেনি, যার কারণে ৫ আগস্ট আসছে। এটা তো সিম্পল হিসাব। আমাদের অবশ্যই একটি নতুন সংবিধান দিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা মনে করছেন, গতানুগতিক রাজনৈতিক দলের বাইরে নতুন রাজনৈতিক দলের উত্থান হতে দেবেন না, তাঁদের বলতে চাই, আসন দিয়ে আপনি আমাদের কিনতে পারবেন না। আমরা বিক্রি হতে আসিনি। সে জন্য প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে বলব, আগেই সমঝোতা করে নির্বাচন করলে, সেটার সঙ্গে মধ্যরাতের নির্বাচনের পার্থক্য কি? আমরা তো এই নির্বাচন চাই না।’
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও বলেন, গণঅভ্যুত্থানের পরে যাকে রাষ্ট্রপ্রধান বানানো হয়েছে, উনি লন্ডনে গিয়ে সিজদা দিয়ে এসেছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোনো ঘটনা আছে কি না অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান একটি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে বসে প্রেস কনফারেন্স করছেন। ওইদিনই তিনি লন্ডনে সরকারকে বেচে দিয়ে এসেছেন।
তিনি বলেন, মিডিয়া এখন রাজনৈতিক দলের কাছে বিক্রি। প্রশাসনে দেখা যায় সচিবালয়ে ৫টায় অফিস শেষ হয়, ৪টা থেকেই গুলশান ও পল্টনে লাইন দেয়া শুরু হয়। আগে এটা ধানমন্ডি ৩২ আর গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে হতো। এটি যে জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে সুখকর বিষয় ব্যাপারটি এমনও নয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

৫ আগস্টের পর কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে টাকা নেওয়ার একটি প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তি গত এক বছরের একটি নথিপত্র বা প্রমাণ দিতে পারে হাসনাত আবদুল্লাহ বা তার সহযোদ্ধারা দুর্নীতি করেছে, আমরা রাজনীতি থেকে ইস্তফা দিয়ে দেব।’
আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) রাজধানীর বাংলামোটরে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণপরিষদ নির্বাচন শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘৫ আগস্ট যে কারণে হয়েছে, যে কারণগুলো ৫ আগস্ট ঘটাতে সহায়তা করেছে, সেই কারণগুলোকে বিদ্যমান রেখে আবার আপনি একটি রাষ্ট্র গঠনের দিকে গেলে, ৫ বছর না হোক ১০ বছর না হোক, আপনি আবার একটি গণপ্রতিরোধের শিকার হবেন। আমরা ইতিহাস দিয়ে এটার ডিসপ্লে দেখতে শুরু করেছি। আমলাতন্ত্র হওয়ার কথা ছিল জনগণের, কিন্তু দুর্ভাগ্য তারা একটি রাজনৈতিক দলের কাছে নতজানু হচ্ছে।’
প্রশাসন, সেনাবাহিনী ও মিডিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে না পারা দুর্ভাগ্য উল্লেখ করে হাসনাত বলেন, ‘যে প্রশাসনের জন্য, যে সেনাবাহিনীর জন্য, যে মিডিয়ার জন্য একটি ফ্যাসিস্ট সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, আমরা তাদের কাছেই আবার ৫ আগস্টের পর দায়িত্ব তুলে দিয়েছি একটি গণমুখী রাষ্ট্র গঠনের জন্য। আমরা প্রশাসনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারিনি, মিডিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারিনি, আমরা মিলিটারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারিনি। এটা আমাদের দুর্ভাগ্য।’
দুর্নীতির প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেবেন জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘একজন রাজনীতিবিদ বলেছেন, বিভিন্ন ব্যবস্যাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তি গত এক বছরের একটি নথিপত্র বা প্রমাণ দিতে পারে হাসনাত আবদুল্লাহ বা তার সহযোদ্ধারা দুর্নীতি করেছে, আমরা রাজনীতি থেকে ইস্তফা দিয়ে দেব। আপনারা যারা আমাদের শত্রুজ্ঞান করছেন, আমরা আপনাদের শত্রু না। আমরা বাংলাদেশটাকে সুন্দর করতে চেয়েছিলাম।’
নির্বাচনের টাইমলাইন নিয়ে এনসিপির সমস্যা নেই জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘আমাদের বলা হয়, আমরা নির্বাচন পিছাতে চাই। আরে নির্বাচনের টাইমলাইন নিয়ে তো আমাদের সমস্যা নেই। নির্বাচন নভেম্বরে হোক, ডিসেম্বরে হোক, জানুয়ারিতে হোক এতে কিছু যায় আসে না। কিন্তু নির্বাচন হতে হবে “রুলস অব গেইম চেইঞ্জের নির্বাচন”। নির্বাচন যত দ্রুত সম্ভব তত দ্রুত হোক, তাতে কিছু যায় আসে না, কিন্তু অবশ্যই সেটা গণপরিষদ নির্বাচন হতে হবে। আমি আবার পুরোনো চুরিতন্ত্রের মধ্যে ঢুকতে চাই না।’
হাসনাত বলেন, ‘একটি সরকার অর্ধেক পরিচালিত হবে পল্টন থেকে, অর্ধেক পরিচালিত হবে এফবিসিসিআই থেকে, অর্ধেক পরিচালিত হবে গণভবন থেকে, একটু পরিচালিত হবে বঙ্গভবন থেকে—এই ধরনের রাষ্ট্রব্যবস্থা চাই না। আগের রাষ্ট্রব্যবস্থা কাজ করেনি, যার কারণে ৫ আগস্ট আসছে। এটা তো সিম্পল হিসাব। আমাদের অবশ্যই একটি নতুন সংবিধান দিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা মনে করছেন, গতানুগতিক রাজনৈতিক দলের বাইরে নতুন রাজনৈতিক দলের উত্থান হতে দেবেন না, তাঁদের বলতে চাই, আসন দিয়ে আপনি আমাদের কিনতে পারবেন না। আমরা বিক্রি হতে আসিনি। সে জন্য প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে বলব, আগেই সমঝোতা করে নির্বাচন করলে, সেটার সঙ্গে মধ্যরাতের নির্বাচনের পার্থক্য কি? আমরা তো এই নির্বাচন চাই না।’
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও বলেন, গণঅভ্যুত্থানের পরে যাকে রাষ্ট্রপ্রধান বানানো হয়েছে, উনি লন্ডনে গিয়ে সিজদা দিয়ে এসেছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোনো ঘটনা আছে কি না অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান একটি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে বসে প্রেস কনফারেন্স করছেন। ওইদিনই তিনি লন্ডনে সরকারকে বেচে দিয়ে এসেছেন।
তিনি বলেন, মিডিয়া এখন রাজনৈতিক দলের কাছে বিক্রি। প্রশাসনে দেখা যায় সচিবালয়ে ৫টায় অফিস শেষ হয়, ৪টা থেকেই গুলশান ও পল্টনে লাইন দেয়া শুরু হয়। আগে এটা ধানমন্ডি ৩২ আর গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে হতো। এটি যে জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে সুখকর বিষয় ব্যাপারটি এমনও নয়।

৫ আগস্টের পর কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে টাকা নেওয়ার একটি প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তি গত এক বছরের একটি নথিপত্র বা প্রমাণ দিতে পারে হাসনাত আবদুল্লাহ বা তার সহযোদ্ধারা দুর্নীতি করেছে, আমরা রাজনীতি থেকে ইস্তফা দিয়ে দেব।’
আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) রাজধানীর বাংলামোটরে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণপরিষদ নির্বাচন শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘৫ আগস্ট যে কারণে হয়েছে, যে কারণগুলো ৫ আগস্ট ঘটাতে সহায়তা করেছে, সেই কারণগুলোকে বিদ্যমান রেখে আবার আপনি একটি রাষ্ট্র গঠনের দিকে গেলে, ৫ বছর না হোক ১০ বছর না হোক, আপনি আবার একটি গণপ্রতিরোধের শিকার হবেন। আমরা ইতিহাস দিয়ে এটার ডিসপ্লে দেখতে শুরু করেছি। আমলাতন্ত্র হওয়ার কথা ছিল জনগণের, কিন্তু দুর্ভাগ্য তারা একটি রাজনৈতিক দলের কাছে নতজানু হচ্ছে।’
প্রশাসন, সেনাবাহিনী ও মিডিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে না পারা দুর্ভাগ্য উল্লেখ করে হাসনাত বলেন, ‘যে প্রশাসনের জন্য, যে সেনাবাহিনীর জন্য, যে মিডিয়ার জন্য একটি ফ্যাসিস্ট সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, আমরা তাদের কাছেই আবার ৫ আগস্টের পর দায়িত্ব তুলে দিয়েছি একটি গণমুখী রাষ্ট্র গঠনের জন্য। আমরা প্রশাসনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারিনি, মিডিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারিনি, আমরা মিলিটারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারিনি। এটা আমাদের দুর্ভাগ্য।’
দুর্নীতির প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেবেন জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘একজন রাজনীতিবিদ বলেছেন, বিভিন্ন ব্যবস্যাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তি গত এক বছরের একটি নথিপত্র বা প্রমাণ দিতে পারে হাসনাত আবদুল্লাহ বা তার সহযোদ্ধারা দুর্নীতি করেছে, আমরা রাজনীতি থেকে ইস্তফা দিয়ে দেব। আপনারা যারা আমাদের শত্রুজ্ঞান করছেন, আমরা আপনাদের শত্রু না। আমরা বাংলাদেশটাকে সুন্দর করতে চেয়েছিলাম।’
নির্বাচনের টাইমলাইন নিয়ে এনসিপির সমস্যা নেই জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘আমাদের বলা হয়, আমরা নির্বাচন পিছাতে চাই। আরে নির্বাচনের টাইমলাইন নিয়ে তো আমাদের সমস্যা নেই। নির্বাচন নভেম্বরে হোক, ডিসেম্বরে হোক, জানুয়ারিতে হোক এতে কিছু যায় আসে না। কিন্তু নির্বাচন হতে হবে “রুলস অব গেইম চেইঞ্জের নির্বাচন”। নির্বাচন যত দ্রুত সম্ভব তত দ্রুত হোক, তাতে কিছু যায় আসে না, কিন্তু অবশ্যই সেটা গণপরিষদ নির্বাচন হতে হবে। আমি আবার পুরোনো চুরিতন্ত্রের মধ্যে ঢুকতে চাই না।’
হাসনাত বলেন, ‘একটি সরকার অর্ধেক পরিচালিত হবে পল্টন থেকে, অর্ধেক পরিচালিত হবে এফবিসিসিআই থেকে, অর্ধেক পরিচালিত হবে গণভবন থেকে, একটু পরিচালিত হবে বঙ্গভবন থেকে—এই ধরনের রাষ্ট্রব্যবস্থা চাই না। আগের রাষ্ট্রব্যবস্থা কাজ করেনি, যার কারণে ৫ আগস্ট আসছে। এটা তো সিম্পল হিসাব। আমাদের অবশ্যই একটি নতুন সংবিধান দিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা মনে করছেন, গতানুগতিক রাজনৈতিক দলের বাইরে নতুন রাজনৈতিক দলের উত্থান হতে দেবেন না, তাঁদের বলতে চাই, আসন দিয়ে আপনি আমাদের কিনতে পারবেন না। আমরা বিক্রি হতে আসিনি। সে জন্য প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে বলব, আগেই সমঝোতা করে নির্বাচন করলে, সেটার সঙ্গে মধ্যরাতের নির্বাচনের পার্থক্য কি? আমরা তো এই নির্বাচন চাই না।’
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও বলেন, গণঅভ্যুত্থানের পরে যাকে রাষ্ট্রপ্রধান বানানো হয়েছে, উনি লন্ডনে গিয়ে সিজদা দিয়ে এসেছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোনো ঘটনা আছে কি না অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান একটি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে বসে প্রেস কনফারেন্স করছেন। ওইদিনই তিনি লন্ডনে সরকারকে বেচে দিয়ে এসেছেন।
তিনি বলেন, মিডিয়া এখন রাজনৈতিক দলের কাছে বিক্রি। প্রশাসনে দেখা যায় সচিবালয়ে ৫টায় অফিস শেষ হয়, ৪টা থেকেই গুলশান ও পল্টনে লাইন দেয়া শুরু হয়। আগে এটা ধানমন্ডি ৩২ আর গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে হতো। এটি যে জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে সুখকর বিষয় ব্যাপারটি এমনও নয়।

‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে এখনো আস্থায় রেখেছে বিএনপি। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঘোষিত সময়ের মধ্যেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন বলে বিশ্বাস করেন দলটির নেতারা। তবে এর মধ্যেও কিছু ঘটনা, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তৎপরতা
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। আজ সকাল ১০টার পরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসে এনসিপি, দুপুর ১টার দিকে শেষ হয়।
উল্লেখ্য, সংশোধিত আরপিও প্রস্তাবে বলা হয়েছে, নির্বাচনী জোট হলেও প্রার্থীদের নিজ দলের প্রতীকে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করতে হবে। তবে এতে দ্বিমত করেছে বিএনপি। এ ছাড়া গত সেপ্টেম্বরে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাব বাস্তবায়ন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতার মধ্যে বিশেষজ্ঞদের নতুন পরামর্শ প্রস্তাব সামনে এনেছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে বলা হয়, মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার একটি ‘সংবিধান আদেশ’ জারি করতে পারে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এরপর ওই আদেশ নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে গণভোট করা যেতে পারে। সে সময় বিএনপিসহ কয়েকটি দল সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাবে দ্বিমত করে। তবে জামায়াতে ইসলামী সমর্থন করে। আর প্রস্তাবটি নিয়ে এনসিপি বলেছিল, এ নিয়ে তারা দলের ভেতরে আলোচনা করবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে গতকাল শুক্রবার এক আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের মাধ্যমেই আইনি রূপ পাবে।’
আজ শনিবার জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারির বিষয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘সে আদেশের কনটেন্ট কী হবে, টেক্সট কী হবে, তার কার্যকারিতার জায়গাগুলো কী হবে? সেটা পরিষ্কার করা। যদি আদেশের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা না থাকে, তাহলে শুধু গণভোট আমাদের সংস্কারের বাস্তবায়নকে সিকিউর করতে পারবে না। এই কারণে আমরা আদেশের বিষয়টাতে সরকারের তরফ থেকে পরিপূর্ণভাবে আশ্বস্ত হয়ে তারপরেই গণভোট এবং স্বাক্ষরের মতো বিষয়গুলোতে অগ্রসর হতে চাই।’
আরপিও সংশোধনীতে বিএনপির আপত্তি প্রসঙ্গে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আরপিওতে যে সংশোধনীর বিষয়গুলো নিয়ে আসা হয়েছে এগুলোকে আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখি। আমরা খেয়াল করেছি যে আরপিওতে সংশোধনী আনার পরে বিএনপি তাদের পূর্বতন বক্তব্য থেকে সরে এসে, আরপিও সংশোধনীকে বাতিল করার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে দরখাস্ত দেবেন বলে তাঁরা বলেছেন। কিন্তু আইন উপদেষ্টা এই প্রক্রিয়ার অংশ নন।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘আইন উপদেষ্টার কাছে দরখাস্ত দিয়ে আরপিও সংশোধনীকে আটকে দেওয়ার যে মানসিকতার কথা বলা হচ্ছে তাতে করে মনে হয়, সরকার কোনো বিশেষ বিশেষ উপদেষ্টার মধ্য থেকে কারও কারও সঙ্গে কোনো কোনো দলের সম্পর্কের জায়গা থেকে, সেই ব্যক্তিগত সম্পর্কের জায়গা থেকে, তারা কোনো একটা বিষয়কে বাস্তবায়ন করতে চান। যেটাকে আমরা ইনঅ্যাপ্রোপ্রিয়েট (যথোপযুক্ত নয়) মনে করি।’
তিনি বলেন, ‘একই সঙ্গে এটাও মনে হয়, যদি কোনো দলের কারণে সরকার এই সংশোধনী প্রস্তাবগুলো থেকে সরে আসে, তাহলে আমাদের কাছে আবারও প্রতীয়মান হবে যে, সরকার লন্ডনে যে বৈঠক করেছিল তার ধারাবাহিকতায়, সেভাবেই তারা ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এটা কোনোভাবেই জাতির জন্য কোনো সুস্থ প্রক্রিয়া হতে পারে না।’
বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড.ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত আছেন।

‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। আজ সকাল ১০টার পরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসে এনসিপি, দুপুর ১টার দিকে শেষ হয়।
উল্লেখ্য, সংশোধিত আরপিও প্রস্তাবে বলা হয়েছে, নির্বাচনী জোট হলেও প্রার্থীদের নিজ দলের প্রতীকে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করতে হবে। তবে এতে দ্বিমত করেছে বিএনপি। এ ছাড়া গত সেপ্টেম্বরে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাব বাস্তবায়ন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতার মধ্যে বিশেষজ্ঞদের নতুন পরামর্শ প্রস্তাব সামনে এনেছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে বলা হয়, মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার একটি ‘সংবিধান আদেশ’ জারি করতে পারে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এরপর ওই আদেশ নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে গণভোট করা যেতে পারে। সে সময় বিএনপিসহ কয়েকটি দল সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাবে দ্বিমত করে। তবে জামায়াতে ইসলামী সমর্থন করে। আর প্রস্তাবটি নিয়ে এনসিপি বলেছিল, এ নিয়ে তারা দলের ভেতরে আলোচনা করবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে গতকাল শুক্রবার এক আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের মাধ্যমেই আইনি রূপ পাবে।’
আজ শনিবার জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারির বিষয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘সে আদেশের কনটেন্ট কী হবে, টেক্সট কী হবে, তার কার্যকারিতার জায়গাগুলো কী হবে? সেটা পরিষ্কার করা। যদি আদেশের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা না থাকে, তাহলে শুধু গণভোট আমাদের সংস্কারের বাস্তবায়নকে সিকিউর করতে পারবে না। এই কারণে আমরা আদেশের বিষয়টাতে সরকারের তরফ থেকে পরিপূর্ণভাবে আশ্বস্ত হয়ে তারপরেই গণভোট এবং স্বাক্ষরের মতো বিষয়গুলোতে অগ্রসর হতে চাই।’
আরপিও সংশোধনীতে বিএনপির আপত্তি প্রসঙ্গে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আরপিওতে যে সংশোধনীর বিষয়গুলো নিয়ে আসা হয়েছে এগুলোকে আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখি। আমরা খেয়াল করেছি যে আরপিওতে সংশোধনী আনার পরে বিএনপি তাদের পূর্বতন বক্তব্য থেকে সরে এসে, আরপিও সংশোধনীকে বাতিল করার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে দরখাস্ত দেবেন বলে তাঁরা বলেছেন। কিন্তু আইন উপদেষ্টা এই প্রক্রিয়ার অংশ নন।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘আইন উপদেষ্টার কাছে দরখাস্ত দিয়ে আরপিও সংশোধনীকে আটকে দেওয়ার যে মানসিকতার কথা বলা হচ্ছে তাতে করে মনে হয়, সরকার কোনো বিশেষ বিশেষ উপদেষ্টার মধ্য থেকে কারও কারও সঙ্গে কোনো কোনো দলের সম্পর্কের জায়গা থেকে, সেই ব্যক্তিগত সম্পর্কের জায়গা থেকে, তারা কোনো একটা বিষয়কে বাস্তবায়ন করতে চান। যেটাকে আমরা ইনঅ্যাপ্রোপ্রিয়েট (যথোপযুক্ত নয়) মনে করি।’
তিনি বলেন, ‘একই সঙ্গে এটাও মনে হয়, যদি কোনো দলের কারণে সরকার এই সংশোধনী প্রস্তাবগুলো থেকে সরে আসে, তাহলে আমাদের কাছে আবারও প্রতীয়মান হবে যে, সরকার লন্ডনে যে বৈঠক করেছিল তার ধারাবাহিকতায়, সেভাবেই তারা ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এটা কোনোভাবেই জাতির জন্য কোনো সুস্থ প্রক্রিয়া হতে পারে না।’
বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড.ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত আছেন।

৫ আগস্টের পর কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে টাকা নেওয়ার একটি প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশে
১৬ আগস্ট ২০২৫
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে এখনো আস্থায় রেখেছে বিএনপি। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঘোষিত সময়ের মধ্যেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন বলে বিশ্বাস করেন দলটির নেতারা। তবে এর মধ্যেও কিছু ঘটনা, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তৎপরতা
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত আছেন।
১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। জুলাই সনদে আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা না পেয়ে ওই দিন স্বাক্ষর করেনি এনসিপি। দলটিকে সনদে স্বাক্ষর করাতে সরকার ও কমিশন কয়েক দফা অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেও সমাধান হয়নি। এর মধ্যে আজ কমিশনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বসেছে এনসিপি।
এদিকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নির্ধারণে কমিশন কয়েক দফা বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। আজই সরকারকে সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত রূপরেখা-সংবলিত সুপারিশ জমা দেওয়ার কথা রয়েছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত আছেন।
১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। জুলাই সনদে আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা না পেয়ে ওই দিন স্বাক্ষর করেনি এনসিপি। দলটিকে সনদে স্বাক্ষর করাতে সরকার ও কমিশন কয়েক দফা অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেও সমাধান হয়নি। এর মধ্যে আজ কমিশনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বসেছে এনসিপি।
এদিকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নির্ধারণে কমিশন কয়েক দফা বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। আজই সরকারকে সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত রূপরেখা-সংবলিত সুপারিশ জমা দেওয়ার কথা রয়েছে।

৫ আগস্টের পর কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে টাকা নেওয়ার একটি প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশে
১৬ আগস্ট ২০২৫
‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে এখনো আস্থায় রেখেছে বিএনপি। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঘোষিত সময়ের মধ্যেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন বলে বিশ্বাস করেন দলটির নেতারা। তবে এর মধ্যেও কিছু ঘটনা, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তৎপরতা
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
প্রতিনিধিদলে থাকবেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
সাক্ষাৎকালে এনসিপির প্রতিনিধিদল জুলাই সনদের বাস্তবায়ন আদেশ, আইনি ভিত্তিসহ সনদের নানা বিষয়ে আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
প্রতিনিধিদলে থাকবেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
সাক্ষাৎকালে এনসিপির প্রতিনিধিদল জুলাই সনদের বাস্তবায়ন আদেশ, আইনি ভিত্তিসহ সনদের নানা বিষয়ে আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।

৫ আগস্টের পর কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে টাকা নেওয়ার একটি প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশে
১৬ আগস্ট ২০২৫
‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
৪ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে এখনো আস্থায় রেখেছে বিএনপি। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঘোষিত সময়ের মধ্যেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন বলে বিশ্বাস করেন দলটির নেতারা। তবে এর মধ্যেও কিছু ঘটনা, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তৎপরতা
১৩ ঘণ্টা আগেরেজা করিম, ঢাকা

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে এখনো আস্থায় রেখেছে বিএনপি। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঘোষিত সময়ের মধ্যেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন বলে বিশ্বাস করেন দলটির নেতারা। তবে এর মধ্যেও কিছু ঘটনা, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তৎপরতা ও হঠাৎ করে নির্বাচন নিয়ে সরকারের দায়িত্বশীলদের সরব ভূমিকায় সন্দেহ দেখা দিয়েছে তাদের মনে।
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন যাতে না হয়, সে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে—বিএনপির তরফ থেকে এই অভিযোগ আসছে বারবার। গত বৃহস্পতিবারও রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, কোনো কোনো রাজনৈতিক দল চেষ্টা করছে নির্বাচন যেন পিছিয়ে যায়, নির্বাচন যেন সঠিক সময়ে না হয়।
বিএনপির সূত্রগুলো বলছে, ফেব্রুয়ারিতে ঘোষিত সময়ের মধ্যে সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চায়—এ বিষয়ে সরকারের ওপর বিএনপির আস্থা আছে। কিন্তু অনেক দলই নির্বাচন পেছানোর জন্য চেষ্টা করছে, নানা রকম কলাকৌশল অবলম্বন করছে বলে বিএনপির কাছে মনে হচ্ছে। ওই সব দলের এ চেষ্টায় একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে তখন সরকার বাধ্য হবে নির্বাচন পেছাতে। এ বিষয়টিই বিএনপির চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সরকারের ওপর আস্থা রাখলেও নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে যে খানিকটা ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে, সেটাই বললেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারের ওপর এখনো আমাদের আস্থা আছে, বিশ্বাস আছে এবং সমর্থনও আছে। নির্বাচন পেছাবে, এখনই আমরা এটা মনে করি না। তবে কিছু মহল কিছু ঘটনা সামনে নিয়ে আসছে, যেগুলো এখন সামনে আসার কথা নয়। স্বাভাবিক কারণে একধরনের ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে।’
বিএনপি যখন বারবার নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র দেখছে, তখন ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জোরালো অবস্থান জানান দিচ্ছেন সরকারের দায়িত্বশীল লোকেরা। তাঁরাও বারবার জোর দিয়েই বলে চলেছেন, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে। এমন কোনো শক্তি নেই, এটি প্রতিহত করবে।
গতকাল শুক্রবার মাগুরায় এক অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিষয়ে সব দল ঐকমত্য পোষণ করেছে। নির্বাচন নিয়ে সরকারের ওপর কোনো চাপ নেই। জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবার।’
সরকারের দিক থেকে বারবার জোর দিয়ে একই কথা বলাতেও আবার খটকা লাগছে বিএনপির নেতাদের মনে। তাঁরা বলছেন, প্রশাসনে এখনো একটি বিশেষ দলের লোকেরা জায়গা করে নিয়ে আছে, সরকারের মধ্যে সন্দেহভাজন উপদেষ্টা আছে। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন নিয়েও বিএনপির কিছু সুপারিশ আছে। এসব নিয়ে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। কিন্তু সরকারের দিক থেকে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। কেবল মাঠপর্যায়ে নির্বাচন কমিশনকে প্রস্তুতির কিছু কাজ করতে দেখা যাচ্ছে। কাজেই নির্বাচন নিয়ে সরকারের লোকজনদের বক্তৃতায় আর কাজে কোনো মিল পাওয়া যাচ্ছে না। নির্বাচন বিলম্বে সরকারের ভেতরেই ইন্ধন রয়েছে কি না, সেটাও একটা সন্দেহের বিষয়।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘সরকারের দিক থেকে বেশি বেশি বলায় মনে হচ্ছে, হঠাৎ করে এত গতি বেড়ে গেল কেন!’ নির্বাচন বিলম্বের আশঙ্কার কথা জানিয়ে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা করছে কেউ কেউ। সরকারের ভেতর থেকেও সেটায় ইন্ধন আছে। এ রকম ইঙ্গিত আমরা তো পাচ্ছি।’
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। ২০২৫-এর ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে একপর্যায়ে কঠোর অবস্থান নেয় তারা। বিএনপির এই দাবির বিপরীতে ২০২৬-এর জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি আসে সরকারের দিক থেকে। এরপর গত জুনে লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠকের পর ২০২৬-এর ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা আসে।
জানতে চাইলে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান গতকাল বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে বাংলাদেশে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কাজেই আমরাও প্রত্যাশা করি, সঠিক সময়ে সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন হবে। আমরা আস্থা রাখছি এবং বিশ্বাস করি।’

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে এখনো আস্থায় রেখেছে বিএনপি। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঘোষিত সময়ের মধ্যেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন বলে বিশ্বাস করেন দলটির নেতারা। তবে এর মধ্যেও কিছু ঘটনা, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তৎপরতা ও হঠাৎ করে নির্বাচন নিয়ে সরকারের দায়িত্বশীলদের সরব ভূমিকায় সন্দেহ দেখা দিয়েছে তাদের মনে।
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন যাতে না হয়, সে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে—বিএনপির তরফ থেকে এই অভিযোগ আসছে বারবার। গত বৃহস্পতিবারও রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, কোনো কোনো রাজনৈতিক দল চেষ্টা করছে নির্বাচন যেন পিছিয়ে যায়, নির্বাচন যেন সঠিক সময়ে না হয়।
বিএনপির সূত্রগুলো বলছে, ফেব্রুয়ারিতে ঘোষিত সময়ের মধ্যে সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চায়—এ বিষয়ে সরকারের ওপর বিএনপির আস্থা আছে। কিন্তু অনেক দলই নির্বাচন পেছানোর জন্য চেষ্টা করছে, নানা রকম কলাকৌশল অবলম্বন করছে বলে বিএনপির কাছে মনে হচ্ছে। ওই সব দলের এ চেষ্টায় একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে তখন সরকার বাধ্য হবে নির্বাচন পেছাতে। এ বিষয়টিই বিএনপির চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সরকারের ওপর আস্থা রাখলেও নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে যে খানিকটা ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে, সেটাই বললেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারের ওপর এখনো আমাদের আস্থা আছে, বিশ্বাস আছে এবং সমর্থনও আছে। নির্বাচন পেছাবে, এখনই আমরা এটা মনে করি না। তবে কিছু মহল কিছু ঘটনা সামনে নিয়ে আসছে, যেগুলো এখন সামনে আসার কথা নয়। স্বাভাবিক কারণে একধরনের ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে।’
বিএনপি যখন বারবার নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র দেখছে, তখন ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জোরালো অবস্থান জানান দিচ্ছেন সরকারের দায়িত্বশীল লোকেরা। তাঁরাও বারবার জোর দিয়েই বলে চলেছেন, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে। এমন কোনো শক্তি নেই, এটি প্রতিহত করবে।
গতকাল শুক্রবার মাগুরায় এক অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিষয়ে সব দল ঐকমত্য পোষণ করেছে। নির্বাচন নিয়ে সরকারের ওপর কোনো চাপ নেই। জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবার।’
সরকারের দিক থেকে বারবার জোর দিয়ে একই কথা বলাতেও আবার খটকা লাগছে বিএনপির নেতাদের মনে। তাঁরা বলছেন, প্রশাসনে এখনো একটি বিশেষ দলের লোকেরা জায়গা করে নিয়ে আছে, সরকারের মধ্যে সন্দেহভাজন উপদেষ্টা আছে। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন নিয়েও বিএনপির কিছু সুপারিশ আছে। এসব নিয়ে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। কিন্তু সরকারের দিক থেকে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। কেবল মাঠপর্যায়ে নির্বাচন কমিশনকে প্রস্তুতির কিছু কাজ করতে দেখা যাচ্ছে। কাজেই নির্বাচন নিয়ে সরকারের লোকজনদের বক্তৃতায় আর কাজে কোনো মিল পাওয়া যাচ্ছে না। নির্বাচন বিলম্বে সরকারের ভেতরেই ইন্ধন রয়েছে কি না, সেটাও একটা সন্দেহের বিষয়।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘সরকারের দিক থেকে বেশি বেশি বলায় মনে হচ্ছে, হঠাৎ করে এত গতি বেড়ে গেল কেন!’ নির্বাচন বিলম্বের আশঙ্কার কথা জানিয়ে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা করছে কেউ কেউ। সরকারের ভেতর থেকেও সেটায় ইন্ধন আছে। এ রকম ইঙ্গিত আমরা তো পাচ্ছি।’
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। ২০২৫-এর ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে একপর্যায়ে কঠোর অবস্থান নেয় তারা। বিএনপির এই দাবির বিপরীতে ২০২৬-এর জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি আসে সরকারের দিক থেকে। এরপর গত জুনে লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠকের পর ২০২৬-এর ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা আসে।
জানতে চাইলে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান গতকাল বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে বাংলাদেশে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কাজেই আমরাও প্রত্যাশা করি, সঠিক সময়ে সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন হবে। আমরা আস্থা রাখছি এবং বিশ্বাস করি।’

৫ আগস্টের পর কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে টাকা নেওয়ার একটি প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশে
১৬ আগস্ট ২০২৫
‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে