নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘আওয়ামী লীগের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বিএনপি চলে’—জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর এমন বক্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি নেতারা যদি একত্রে প্রস্রাব করেন, তাহলে এই প্রস্রাবের তোড়ে ভেসে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বা। এমন কোনো কথা বলবা না যে কথার দায়িত্ব নিতে পারবা না। বিএনপির সম্পর্কে যে অভিযোগ করছ, সেই অভিযোগের জবাবে বিএনপি যদি শুধু থুথু ফেলে, সেই থুথুর মধ্যে তোমাকে খুঁজে পাওয়া যাবে না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের উদ্যোগে ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি গণতন্ত্র সুশাসন প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় শামসুজ্জামান দুদু এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহর উদ্দেশে দুদু বলেন, ‘কথা বলার আগে একটু চিন্তাভাবনা করে বলতে হয়। এভাবে কথা বললে তোমাদের সম্বন্ধে মানুষের ধারণা কোথায় যাচ্ছে, একটু চিন্তা করো। এমন কোনো কথা বলবা না যে কথার দায়িত্ব নিতে পারবা না। হিসাব করে চলা, বলা ও গণতন্ত্রের রীতিনীতি না মানলে ফ্যাসিস্ট হিসেবে চিহ্নিত হবা। এ রকম প্রতিহিংসামূলক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে রাজনীতি করা যাবে না।’
গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এ সরকারের প্রতি জনগণের সমর্থন, আশা ও বিশ্বাস ছিল, সেই সমর্থন, আশা ও বিশ্বাস আস্তে আস্তে টুটে যাচ্ছে। সরকারকে এই জিনিসটা বুঝতে হবে। আমরা ড. ইউনূসের মধ্য দিয়ে একটা ভালো নির্বাচনের প্রত্যাশা করি। যদি ড. ইউনুস ফেল করে, তাহলে সুপ্রিম কোর্টকে অনুরোধ করব, এ দেশে গণতন্ত্রের ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার। সুপ্রিম কোর্টেরও দায়িত্ব আছে দেশ ও জনগণের রক্ষা করা।’
দুদু বলেন, এখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পরেও মেয়র হতে দেওয়া হয়নি ইশরাককে। কোর্ট তাঁকে রায় দেওয়ার পরেও শপথ করানো হচ্ছে না। এখন সম্পূর্ণ প্রতিহিংসামূলক কাজ করছে সরকার। লুটপাট চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাককে মেয়র পদে বসতে দিচ্ছে না। কোর্টের আইন যদি কেউ না মানেন, তাঁকে বন্য বা ফ্যাসিস্ট বলা যায়। সরকার সেই লাইনে যাচ্ছে কি না, চিন্তার বিষয়।
জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের সভাপতি হুমায়ুন কবির বেপারীর সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক প্রধান সমন্বয়কারী গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক জোটের রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী, কৃষক দলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক এসকে সাদী, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন, সাংস্কৃতিক দলের উপদেষ্টা আলহাজ মো. হাসানুল ইসলাম রাজা, তাঁতী দলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ মো. ইউনুছ আলী, বাংলাদেশ পেশাজীবী জোটের সমন্বয়কারী এস এম মিজানুর রহমান, প্রজন্ম একাডেমির সভাপতি কালাম ফয়েজি, মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের সভাপতি সৈয়দ মোজাম্মেল হোসেন শাহীন, জাগ্রত বাংলাদেশের সভাপতি জহিরুল ইসলাম কলিম প্রমুখ।

‘আওয়ামী লীগের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বিএনপি চলে’—জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর এমন বক্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি নেতারা যদি একত্রে প্রস্রাব করেন, তাহলে এই প্রস্রাবের তোড়ে ভেসে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বা। এমন কোনো কথা বলবা না যে কথার দায়িত্ব নিতে পারবা না। বিএনপির সম্পর্কে যে অভিযোগ করছ, সেই অভিযোগের জবাবে বিএনপি যদি শুধু থুথু ফেলে, সেই থুথুর মধ্যে তোমাকে খুঁজে পাওয়া যাবে না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের উদ্যোগে ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি গণতন্ত্র সুশাসন প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় শামসুজ্জামান দুদু এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহর উদ্দেশে দুদু বলেন, ‘কথা বলার আগে একটু চিন্তাভাবনা করে বলতে হয়। এভাবে কথা বললে তোমাদের সম্বন্ধে মানুষের ধারণা কোথায় যাচ্ছে, একটু চিন্তা করো। এমন কোনো কথা বলবা না যে কথার দায়িত্ব নিতে পারবা না। হিসাব করে চলা, বলা ও গণতন্ত্রের রীতিনীতি না মানলে ফ্যাসিস্ট হিসেবে চিহ্নিত হবা। এ রকম প্রতিহিংসামূলক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে রাজনীতি করা যাবে না।’
গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এ সরকারের প্রতি জনগণের সমর্থন, আশা ও বিশ্বাস ছিল, সেই সমর্থন, আশা ও বিশ্বাস আস্তে আস্তে টুটে যাচ্ছে। সরকারকে এই জিনিসটা বুঝতে হবে। আমরা ড. ইউনূসের মধ্য দিয়ে একটা ভালো নির্বাচনের প্রত্যাশা করি। যদি ড. ইউনুস ফেল করে, তাহলে সুপ্রিম কোর্টকে অনুরোধ করব, এ দেশে গণতন্ত্রের ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার। সুপ্রিম কোর্টেরও দায়িত্ব আছে দেশ ও জনগণের রক্ষা করা।’
দুদু বলেন, এখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পরেও মেয়র হতে দেওয়া হয়নি ইশরাককে। কোর্ট তাঁকে রায় দেওয়ার পরেও শপথ করানো হচ্ছে না। এখন সম্পূর্ণ প্রতিহিংসামূলক কাজ করছে সরকার। লুটপাট চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাককে মেয়র পদে বসতে দিচ্ছে না। কোর্টের আইন যদি কেউ না মানেন, তাঁকে বন্য বা ফ্যাসিস্ট বলা যায়। সরকার সেই লাইনে যাচ্ছে কি না, চিন্তার বিষয়।
জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের সভাপতি হুমায়ুন কবির বেপারীর সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক প্রধান সমন্বয়কারী গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক জোটের রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী, কৃষক দলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক এসকে সাদী, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন, সাংস্কৃতিক দলের উপদেষ্টা আলহাজ মো. হাসানুল ইসলাম রাজা, তাঁতী দলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ মো. ইউনুছ আলী, বাংলাদেশ পেশাজীবী জোটের সমন্বয়কারী এস এম মিজানুর রহমান, প্রজন্ম একাডেমির সভাপতি কালাম ফয়েজি, মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের সভাপতি সৈয়দ মোজাম্মেল হোসেন শাহীন, জাগ্রত বাংলাদেশের সভাপতি জহিরুল ইসলাম কলিম প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘আওয়ামী লীগের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বিএনপি চলে’—জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর এমন বক্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি নেতারা যদি একত্রে প্রস্রাব করেন, তাহলে এই প্রস্রাবের তোড়ে ভেসে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বা। এমন কোনো কথা বলবা না যে কথার দায়িত্ব নিতে পারবা না। বিএনপির সম্পর্কে যে অভিযোগ করছ, সেই অভিযোগের জবাবে বিএনপি যদি শুধু থুথু ফেলে, সেই থুথুর মধ্যে তোমাকে খুঁজে পাওয়া যাবে না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের উদ্যোগে ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি গণতন্ত্র সুশাসন প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় শামসুজ্জামান দুদু এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহর উদ্দেশে দুদু বলেন, ‘কথা বলার আগে একটু চিন্তাভাবনা করে বলতে হয়। এভাবে কথা বললে তোমাদের সম্বন্ধে মানুষের ধারণা কোথায় যাচ্ছে, একটু চিন্তা করো। এমন কোনো কথা বলবা না যে কথার দায়িত্ব নিতে পারবা না। হিসাব করে চলা, বলা ও গণতন্ত্রের রীতিনীতি না মানলে ফ্যাসিস্ট হিসেবে চিহ্নিত হবা। এ রকম প্রতিহিংসামূলক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে রাজনীতি করা যাবে না।’
গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এ সরকারের প্রতি জনগণের সমর্থন, আশা ও বিশ্বাস ছিল, সেই সমর্থন, আশা ও বিশ্বাস আস্তে আস্তে টুটে যাচ্ছে। সরকারকে এই জিনিসটা বুঝতে হবে। আমরা ড. ইউনূসের মধ্য দিয়ে একটা ভালো নির্বাচনের প্রত্যাশা করি। যদি ড. ইউনুস ফেল করে, তাহলে সুপ্রিম কোর্টকে অনুরোধ করব, এ দেশে গণতন্ত্রের ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার। সুপ্রিম কোর্টেরও দায়িত্ব আছে দেশ ও জনগণের রক্ষা করা।’
দুদু বলেন, এখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পরেও মেয়র হতে দেওয়া হয়নি ইশরাককে। কোর্ট তাঁকে রায় দেওয়ার পরেও শপথ করানো হচ্ছে না। এখন সম্পূর্ণ প্রতিহিংসামূলক কাজ করছে সরকার। লুটপাট চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাককে মেয়র পদে বসতে দিচ্ছে না। কোর্টের আইন যদি কেউ না মানেন, তাঁকে বন্য বা ফ্যাসিস্ট বলা যায়। সরকার সেই লাইনে যাচ্ছে কি না, চিন্তার বিষয়।
জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের সভাপতি হুমায়ুন কবির বেপারীর সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক প্রধান সমন্বয়কারী গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক জোটের রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী, কৃষক দলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক এসকে সাদী, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন, সাংস্কৃতিক দলের উপদেষ্টা আলহাজ মো. হাসানুল ইসলাম রাজা, তাঁতী দলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ মো. ইউনুছ আলী, বাংলাদেশ পেশাজীবী জোটের সমন্বয়কারী এস এম মিজানুর রহমান, প্রজন্ম একাডেমির সভাপতি কালাম ফয়েজি, মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের সভাপতি সৈয়দ মোজাম্মেল হোসেন শাহীন, জাগ্রত বাংলাদেশের সভাপতি জহিরুল ইসলাম কলিম প্রমুখ।

‘আওয়ামী লীগের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বিএনপি চলে’—জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর এমন বক্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি নেতারা যদি একত্রে প্রস্রাব করেন, তাহলে এই প্রস্রাবের তোড়ে ভেসে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বা। এমন কোনো কথা বলবা না যে কথার দায়িত্ব নিতে পারবা না। বিএনপির সম্পর্কে যে অভিযোগ করছ, সেই অভিযোগের জবাবে বিএনপি যদি শুধু থুথু ফেলে, সেই থুথুর মধ্যে তোমাকে খুঁজে পাওয়া যাবে না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের উদ্যোগে ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি গণতন্ত্র সুশাসন প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় শামসুজ্জামান দুদু এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহর উদ্দেশে দুদু বলেন, ‘কথা বলার আগে একটু চিন্তাভাবনা করে বলতে হয়। এভাবে কথা বললে তোমাদের সম্বন্ধে মানুষের ধারণা কোথায় যাচ্ছে, একটু চিন্তা করো। এমন কোনো কথা বলবা না যে কথার দায়িত্ব নিতে পারবা না। হিসাব করে চলা, বলা ও গণতন্ত্রের রীতিনীতি না মানলে ফ্যাসিস্ট হিসেবে চিহ্নিত হবা। এ রকম প্রতিহিংসামূলক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে রাজনীতি করা যাবে না।’
গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এ সরকারের প্রতি জনগণের সমর্থন, আশা ও বিশ্বাস ছিল, সেই সমর্থন, আশা ও বিশ্বাস আস্তে আস্তে টুটে যাচ্ছে। সরকারকে এই জিনিসটা বুঝতে হবে। আমরা ড. ইউনূসের মধ্য দিয়ে একটা ভালো নির্বাচনের প্রত্যাশা করি। যদি ড. ইউনুস ফেল করে, তাহলে সুপ্রিম কোর্টকে অনুরোধ করব, এ দেশে গণতন্ত্রের ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার। সুপ্রিম কোর্টেরও দায়িত্ব আছে দেশ ও জনগণের রক্ষা করা।’
দুদু বলেন, এখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পরেও মেয়র হতে দেওয়া হয়নি ইশরাককে। কোর্ট তাঁকে রায় দেওয়ার পরেও শপথ করানো হচ্ছে না। এখন সম্পূর্ণ প্রতিহিংসামূলক কাজ করছে সরকার। লুটপাট চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাককে মেয়র পদে বসতে দিচ্ছে না। কোর্টের আইন যদি কেউ না মানেন, তাঁকে বন্য বা ফ্যাসিস্ট বলা যায়। সরকার সেই লাইনে যাচ্ছে কি না, চিন্তার বিষয়।
জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের সভাপতি হুমায়ুন কবির বেপারীর সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক প্রধান সমন্বয়কারী গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক জোটের রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী, কৃষক দলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক এসকে সাদী, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন, সাংস্কৃতিক দলের উপদেষ্টা আলহাজ মো. হাসানুল ইসলাম রাজা, তাঁতী দলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ মো. ইউনুছ আলী, বাংলাদেশ পেশাজীবী জোটের সমন্বয়কারী এস এম মিজানুর রহমান, প্রজন্ম একাডেমির সভাপতি কালাম ফয়েজি, মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের সভাপতি সৈয়দ মোজাম্মেল হোসেন শাহীন, জাগ্রত বাংলাদেশের সভাপতি জহিরুল ইসলাম কলিম প্রমুখ।

‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে এখনো আস্থায় রেখেছে বিএনপি। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঘোষিত সময়ের মধ্যেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন বলে বিশ্বাস করেন দলটির নেতারা। তবে এর মধ্যেও কিছু ঘটনা, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তৎপরতা
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। আজ সকাল ১০টার পরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসে এনসিপি, দুপুর ১টার দিকে শেষ হয়।
উল্লেখ্য, সংশোধিত আরপিও প্রস্তাবে বলা হয়েছে, নির্বাচনী জোট হলেও প্রার্থীদের নিজ দলের প্রতীকে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করতে হবে। তবে এতে দ্বিমত করেছে বিএনপি। এ ছাড়া গত সেপ্টেম্বরে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাব বাস্তবায়ন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতার মধ্যে বিশেষজ্ঞদের নতুন পরামর্শ প্রস্তাব সামনে এনেছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে বলা হয়, মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার একটি ‘সংবিধান আদেশ’ জারি করতে পারে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এরপর ওই আদেশ নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে গণভোট করা যেতে পারে। সে সময় বিএনপিসহ কয়েকটি দল সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাবে দ্বিমত করে। তবে জামায়াতে ইসলামী সমর্থন করে। আর প্রস্তাবটি নিয়ে এনসিপি বলেছিল, এ নিয়ে তারা দলের ভেতরে আলোচনা করবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে গতকাল শুক্রবার এক আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের মাধ্যমেই আইনি রূপ পাবে।’
আজ শনিবার জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারির বিষয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘সে আদেশের কনটেন্ট কী হবে, টেক্সট কী হবে, তার কার্যকারিতার জায়গাগুলো কী হবে? সেটা পরিষ্কার করা। যদি আদেশের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা না থাকে, তাহলে শুধু গণভোট আমাদের সংস্কারের বাস্তবায়নকে সিকিউর করতে পারবে না। এই কারণে আমরা আদেশের বিষয়টাতে সরকারের তরফ থেকে পরিপূর্ণভাবে আশ্বস্ত হয়ে তারপরেই গণভোট এবং স্বাক্ষরের মতো বিষয়গুলোতে অগ্রসর হতে চাই।’
আরপিও সংশোধনীতে বিএনপির আপত্তি প্রসঙ্গে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আরপিওতে যে সংশোধনীর বিষয়গুলো নিয়ে আসা হয়েছে এগুলোকে আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখি। আমরা খেয়াল করেছি যে আরপিওতে সংশোধনী আনার পরে বিএনপি তাদের পূর্বতন বক্তব্য থেকে সরে এসে, আরপিও সংশোধনীকে বাতিল করার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে দরখাস্ত দেবেন বলে তাঁরা বলেছেন। কিন্তু আইন উপদেষ্টা এই প্রক্রিয়ার অংশ নন।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘আইন উপদেষ্টার কাছে দরখাস্ত দিয়ে আরপিও সংশোধনীকে আটকে দেওয়ার যে মানসিকতার কথা বলা হচ্ছে তাতে করে মনে হয়, সরকার কোনো বিশেষ বিশেষ উপদেষ্টার মধ্য থেকে কারও কারও সঙ্গে কোনো কোনো দলের সম্পর্কের জায়গা থেকে, সেই ব্যক্তিগত সম্পর্কের জায়গা থেকে, তারা কোনো একটা বিষয়কে বাস্তবায়ন করতে চান। যেটাকে আমরা ইনঅ্যাপ্রোপ্রিয়েট (যথোপযুক্ত নয়) মনে করি।’
তিনি বলেন, ‘একই সঙ্গে এটাও মনে হয়, যদি কোনো দলের কারণে সরকার এই সংশোধনী প্রস্তাবগুলো থেকে সরে আসে, তাহলে আমাদের কাছে আবারও প্রতীয়মান হবে যে, সরকার লন্ডনে যে বৈঠক করেছিল তার ধারাবাহিকতায়, সেভাবেই তারা ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এটা কোনোভাবেই জাতির জন্য কোনো সুস্থ প্রক্রিয়া হতে পারে না।’
বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড.ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত আছেন।

‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। আজ সকাল ১০টার পরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসে এনসিপি, দুপুর ১টার দিকে শেষ হয়।
উল্লেখ্য, সংশোধিত আরপিও প্রস্তাবে বলা হয়েছে, নির্বাচনী জোট হলেও প্রার্থীদের নিজ দলের প্রতীকে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করতে হবে। তবে এতে দ্বিমত করেছে বিএনপি। এ ছাড়া গত সেপ্টেম্বরে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাব বাস্তবায়ন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতার মধ্যে বিশেষজ্ঞদের নতুন পরামর্শ প্রস্তাব সামনে এনেছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে বলা হয়, মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার একটি ‘সংবিধান আদেশ’ জারি করতে পারে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এরপর ওই আদেশ নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে গণভোট করা যেতে পারে। সে সময় বিএনপিসহ কয়েকটি দল সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাবে দ্বিমত করে। তবে জামায়াতে ইসলামী সমর্থন করে। আর প্রস্তাবটি নিয়ে এনসিপি বলেছিল, এ নিয়ে তারা দলের ভেতরে আলোচনা করবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে গতকাল শুক্রবার এক আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের মাধ্যমেই আইনি রূপ পাবে।’
আজ শনিবার জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারির বিষয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘সে আদেশের কনটেন্ট কী হবে, টেক্সট কী হবে, তার কার্যকারিতার জায়গাগুলো কী হবে? সেটা পরিষ্কার করা। যদি আদেশের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা না থাকে, তাহলে শুধু গণভোট আমাদের সংস্কারের বাস্তবায়নকে সিকিউর করতে পারবে না। এই কারণে আমরা আদেশের বিষয়টাতে সরকারের তরফ থেকে পরিপূর্ণভাবে আশ্বস্ত হয়ে তারপরেই গণভোট এবং স্বাক্ষরের মতো বিষয়গুলোতে অগ্রসর হতে চাই।’
আরপিও সংশোধনীতে বিএনপির আপত্তি প্রসঙ্গে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আরপিওতে যে সংশোধনীর বিষয়গুলো নিয়ে আসা হয়েছে এগুলোকে আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখি। আমরা খেয়াল করেছি যে আরপিওতে সংশোধনী আনার পরে বিএনপি তাদের পূর্বতন বক্তব্য থেকে সরে এসে, আরপিও সংশোধনীকে বাতিল করার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে দরখাস্ত দেবেন বলে তাঁরা বলেছেন। কিন্তু আইন উপদেষ্টা এই প্রক্রিয়ার অংশ নন।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘আইন উপদেষ্টার কাছে দরখাস্ত দিয়ে আরপিও সংশোধনীকে আটকে দেওয়ার যে মানসিকতার কথা বলা হচ্ছে তাতে করে মনে হয়, সরকার কোনো বিশেষ বিশেষ উপদেষ্টার মধ্য থেকে কারও কারও সঙ্গে কোনো কোনো দলের সম্পর্কের জায়গা থেকে, সেই ব্যক্তিগত সম্পর্কের জায়গা থেকে, তারা কোনো একটা বিষয়কে বাস্তবায়ন করতে চান। যেটাকে আমরা ইনঅ্যাপ্রোপ্রিয়েট (যথোপযুক্ত নয়) মনে করি।’
তিনি বলেন, ‘একই সঙ্গে এটাও মনে হয়, যদি কোনো দলের কারণে সরকার এই সংশোধনী প্রস্তাবগুলো থেকে সরে আসে, তাহলে আমাদের কাছে আবারও প্রতীয়মান হবে যে, সরকার লন্ডনে যে বৈঠক করেছিল তার ধারাবাহিকতায়, সেভাবেই তারা ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এটা কোনোভাবেই জাতির জন্য কোনো সুস্থ প্রক্রিয়া হতে পারে না।’
বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড.ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত আছেন।

‘আওয়ামী লীগের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বিএনপি চলে’—জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর এমন বক্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি নেতারা যদি একত্রে প্রস্রাব করেন, তাহলে এই প্রস্রাবের তোড়ে ভেসে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বা।
২০ মে ২০২৫
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে এখনো আস্থায় রেখেছে বিএনপি। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঘোষিত সময়ের মধ্যেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন বলে বিশ্বাস করেন দলটির নেতারা। তবে এর মধ্যেও কিছু ঘটনা, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তৎপরতা
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত আছেন।
১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। জুলাই সনদে আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা না পেয়ে ওই দিন স্বাক্ষর করেনি এনসিপি। দলটিকে সনদে স্বাক্ষর করাতে সরকার ও কমিশন কয়েক দফা অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেও সমাধান হয়নি। এর মধ্যে আজ কমিশনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বসেছে এনসিপি।
এদিকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নির্ধারণে কমিশন কয়েক দফা বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। আজই সরকারকে সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত রূপরেখা-সংবলিত সুপারিশ জমা দেওয়ার কথা রয়েছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত আছেন।
১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। জুলাই সনদে আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা না পেয়ে ওই দিন স্বাক্ষর করেনি এনসিপি। দলটিকে সনদে স্বাক্ষর করাতে সরকার ও কমিশন কয়েক দফা অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেও সমাধান হয়নি। এর মধ্যে আজ কমিশনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বসেছে এনসিপি।
এদিকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নির্ধারণে কমিশন কয়েক দফা বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। আজই সরকারকে সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত রূপরেখা-সংবলিত সুপারিশ জমা দেওয়ার কথা রয়েছে।

‘আওয়ামী লীগের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বিএনপি চলে’—জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর এমন বক্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি নেতারা যদি একত্রে প্রস্রাব করেন, তাহলে এই প্রস্রাবের তোড়ে ভেসে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বা।
২০ মে ২০২৫
‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে এখনো আস্থায় রেখেছে বিএনপি। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঘোষিত সময়ের মধ্যেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন বলে বিশ্বাস করেন দলটির নেতারা। তবে এর মধ্যেও কিছু ঘটনা, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তৎপরতা
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
প্রতিনিধিদলে থাকবেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
সাক্ষাৎকালে এনসিপির প্রতিনিধিদল জুলাই সনদের বাস্তবায়ন আদেশ, আইনি ভিত্তিসহ সনদের নানা বিষয়ে আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
প্রতিনিধিদলে থাকবেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
সাক্ষাৎকালে এনসিপির প্রতিনিধিদল জুলাই সনদের বাস্তবায়ন আদেশ, আইনি ভিত্তিসহ সনদের নানা বিষয়ে আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।

‘আওয়ামী লীগের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বিএনপি চলে’—জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর এমন বক্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি নেতারা যদি একত্রে প্রস্রাব করেন, তাহলে এই প্রস্রাবের তোড়ে ভেসে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বা।
২০ মে ২০২৫
‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
৪ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে এখনো আস্থায় রেখেছে বিএনপি। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঘোষিত সময়ের মধ্যেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন বলে বিশ্বাস করেন দলটির নেতারা। তবে এর মধ্যেও কিছু ঘটনা, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তৎপরতা
১৩ ঘণ্টা আগেরেজা করিম, ঢাকা

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে এখনো আস্থায় রেখেছে বিএনপি। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঘোষিত সময়ের মধ্যেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন বলে বিশ্বাস করেন দলটির নেতারা। তবে এর মধ্যেও কিছু ঘটনা, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তৎপরতা ও হঠাৎ করে নির্বাচন নিয়ে সরকারের দায়িত্বশীলদের সরব ভূমিকায় সন্দেহ দেখা দিয়েছে তাদের মনে।
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন যাতে না হয়, সে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে—বিএনপির তরফ থেকে এই অভিযোগ আসছে বারবার। গত বৃহস্পতিবারও রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, কোনো কোনো রাজনৈতিক দল চেষ্টা করছে নির্বাচন যেন পিছিয়ে যায়, নির্বাচন যেন সঠিক সময়ে না হয়।
বিএনপির সূত্রগুলো বলছে, ফেব্রুয়ারিতে ঘোষিত সময়ের মধ্যে সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চায়—এ বিষয়ে সরকারের ওপর বিএনপির আস্থা আছে। কিন্তু অনেক দলই নির্বাচন পেছানোর জন্য চেষ্টা করছে, নানা রকম কলাকৌশল অবলম্বন করছে বলে বিএনপির কাছে মনে হচ্ছে। ওই সব দলের এ চেষ্টায় একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে তখন সরকার বাধ্য হবে নির্বাচন পেছাতে। এ বিষয়টিই বিএনপির চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সরকারের ওপর আস্থা রাখলেও নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে যে খানিকটা ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে, সেটাই বললেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারের ওপর এখনো আমাদের আস্থা আছে, বিশ্বাস আছে এবং সমর্থনও আছে। নির্বাচন পেছাবে, এখনই আমরা এটা মনে করি না। তবে কিছু মহল কিছু ঘটনা সামনে নিয়ে আসছে, যেগুলো এখন সামনে আসার কথা নয়। স্বাভাবিক কারণে একধরনের ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে।’
বিএনপি যখন বারবার নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র দেখছে, তখন ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জোরালো অবস্থান জানান দিচ্ছেন সরকারের দায়িত্বশীল লোকেরা। তাঁরাও বারবার জোর দিয়েই বলে চলেছেন, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে। এমন কোনো শক্তি নেই, এটি প্রতিহত করবে।
গতকাল শুক্রবার মাগুরায় এক অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিষয়ে সব দল ঐকমত্য পোষণ করেছে। নির্বাচন নিয়ে সরকারের ওপর কোনো চাপ নেই। জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবার।’
সরকারের দিক থেকে বারবার জোর দিয়ে একই কথা বলাতেও আবার খটকা লাগছে বিএনপির নেতাদের মনে। তাঁরা বলছেন, প্রশাসনে এখনো একটি বিশেষ দলের লোকেরা জায়গা করে নিয়ে আছে, সরকারের মধ্যে সন্দেহভাজন উপদেষ্টা আছে। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন নিয়েও বিএনপির কিছু সুপারিশ আছে। এসব নিয়ে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। কিন্তু সরকারের দিক থেকে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। কেবল মাঠপর্যায়ে নির্বাচন কমিশনকে প্রস্তুতির কিছু কাজ করতে দেখা যাচ্ছে। কাজেই নির্বাচন নিয়ে সরকারের লোকজনদের বক্তৃতায় আর কাজে কোনো মিল পাওয়া যাচ্ছে না। নির্বাচন বিলম্বে সরকারের ভেতরেই ইন্ধন রয়েছে কি না, সেটাও একটা সন্দেহের বিষয়।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘সরকারের দিক থেকে বেশি বেশি বলায় মনে হচ্ছে, হঠাৎ করে এত গতি বেড়ে গেল কেন!’ নির্বাচন বিলম্বের আশঙ্কার কথা জানিয়ে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা করছে কেউ কেউ। সরকারের ভেতর থেকেও সেটায় ইন্ধন আছে। এ রকম ইঙ্গিত আমরা তো পাচ্ছি।’
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। ২০২৫-এর ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে একপর্যায়ে কঠোর অবস্থান নেয় তারা। বিএনপির এই দাবির বিপরীতে ২০২৬-এর জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি আসে সরকারের দিক থেকে। এরপর গত জুনে লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠকের পর ২০২৬-এর ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা আসে।
জানতে চাইলে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান গতকাল বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে বাংলাদেশে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কাজেই আমরাও প্রত্যাশা করি, সঠিক সময়ে সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন হবে। আমরা আস্থা রাখছি এবং বিশ্বাস করি।’

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে এখনো আস্থায় রেখেছে বিএনপি। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঘোষিত সময়ের মধ্যেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন বলে বিশ্বাস করেন দলটির নেতারা। তবে এর মধ্যেও কিছু ঘটনা, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তৎপরতা ও হঠাৎ করে নির্বাচন নিয়ে সরকারের দায়িত্বশীলদের সরব ভূমিকায় সন্দেহ দেখা দিয়েছে তাদের মনে।
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন যাতে না হয়, সে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে—বিএনপির তরফ থেকে এই অভিযোগ আসছে বারবার। গত বৃহস্পতিবারও রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, কোনো কোনো রাজনৈতিক দল চেষ্টা করছে নির্বাচন যেন পিছিয়ে যায়, নির্বাচন যেন সঠিক সময়ে না হয়।
বিএনপির সূত্রগুলো বলছে, ফেব্রুয়ারিতে ঘোষিত সময়ের মধ্যে সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চায়—এ বিষয়ে সরকারের ওপর বিএনপির আস্থা আছে। কিন্তু অনেক দলই নির্বাচন পেছানোর জন্য চেষ্টা করছে, নানা রকম কলাকৌশল অবলম্বন করছে বলে বিএনপির কাছে মনে হচ্ছে। ওই সব দলের এ চেষ্টায় একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে তখন সরকার বাধ্য হবে নির্বাচন পেছাতে। এ বিষয়টিই বিএনপির চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সরকারের ওপর আস্থা রাখলেও নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে যে খানিকটা ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে, সেটাই বললেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারের ওপর এখনো আমাদের আস্থা আছে, বিশ্বাস আছে এবং সমর্থনও আছে। নির্বাচন পেছাবে, এখনই আমরা এটা মনে করি না। তবে কিছু মহল কিছু ঘটনা সামনে নিয়ে আসছে, যেগুলো এখন সামনে আসার কথা নয়। স্বাভাবিক কারণে একধরনের ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে।’
বিএনপি যখন বারবার নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র দেখছে, তখন ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জোরালো অবস্থান জানান দিচ্ছেন সরকারের দায়িত্বশীল লোকেরা। তাঁরাও বারবার জোর দিয়েই বলে চলেছেন, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে। এমন কোনো শক্তি নেই, এটি প্রতিহত করবে।
গতকাল শুক্রবার মাগুরায় এক অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিষয়ে সব দল ঐকমত্য পোষণ করেছে। নির্বাচন নিয়ে সরকারের ওপর কোনো চাপ নেই। জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবার।’
সরকারের দিক থেকে বারবার জোর দিয়ে একই কথা বলাতেও আবার খটকা লাগছে বিএনপির নেতাদের মনে। তাঁরা বলছেন, প্রশাসনে এখনো একটি বিশেষ দলের লোকেরা জায়গা করে নিয়ে আছে, সরকারের মধ্যে সন্দেহভাজন উপদেষ্টা আছে। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন নিয়েও বিএনপির কিছু সুপারিশ আছে। এসব নিয়ে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। কিন্তু সরকারের দিক থেকে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। কেবল মাঠপর্যায়ে নির্বাচন কমিশনকে প্রস্তুতির কিছু কাজ করতে দেখা যাচ্ছে। কাজেই নির্বাচন নিয়ে সরকারের লোকজনদের বক্তৃতায় আর কাজে কোনো মিল পাওয়া যাচ্ছে না। নির্বাচন বিলম্বে সরকারের ভেতরেই ইন্ধন রয়েছে কি না, সেটাও একটা সন্দেহের বিষয়।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘সরকারের দিক থেকে বেশি বেশি বলায় মনে হচ্ছে, হঠাৎ করে এত গতি বেড়ে গেল কেন!’ নির্বাচন বিলম্বের আশঙ্কার কথা জানিয়ে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা করছে কেউ কেউ। সরকারের ভেতর থেকেও সেটায় ইন্ধন আছে। এ রকম ইঙ্গিত আমরা তো পাচ্ছি।’
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। ২০২৫-এর ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে একপর্যায়ে কঠোর অবস্থান নেয় তারা। বিএনপির এই দাবির বিপরীতে ২০২৬-এর জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি আসে সরকারের দিক থেকে। এরপর গত জুনে লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠকের পর ২০২৬-এর ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা আসে।
জানতে চাইলে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান গতকাল বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে বাংলাদেশে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কাজেই আমরাও প্রত্যাশা করি, সঠিক সময়ে সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন হবে। আমরা আস্থা রাখছি এবং বিশ্বাস করি।’

‘আওয়ামী লীগের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বিএনপি চলে’—জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর এমন বক্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি নেতারা যদি একত্রে প্রস্রাব করেন, তাহলে এই প্রস্রাবের তোড়ে ভেসে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বা।
২০ মে ২০২৫
‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে