নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এই সরকারের লুটপাটের কারণে, দুর্নীতির কারণে দেশের অর্থনীতি বিপর্যয়ে পড়েছে। এ কারণেই আজকে প্রধানমন্ত্রী দুর্ভিক্ষের আশঙ্কার কথা বলছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ড্যাবের আয়োজনে ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, এই সরকার লুটপাট করে দেশকে দুর্ভিক্ষের দিকে ঠেলে দিয়েছে। দেশে রিজার্ভের সংকট দেখা দিয়েছে, দ্রব্যমূল্য বেড়েই চলেছে। এসব সংকট মোকাবিলার বদলে সরকার বিএনপিকে দমন করায় ব্যস্ত। আমাদের সমাবেশ করতে বাধা দেওয়ার পরও সাধারণ মানুষও আসছে। এর মধ্য দিয়ে বোঝা যায় দেশের মানুষ পরিবর্তন চায়।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি টার্নিং পয়েন্ট। ৯০-এর দশকে সমাজতন্ত্রের অর্থনীতির নামে লুটপাট চলেছে। রক্ষীবাহিনী ও বাকশালের কারণে আওয়ামী লীগের মধ্যেই মতবিরোধ দেখা দেয়। এ কারণেই ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট আসে। এটা ছিল আওয়ামী লীগের অন্তর্কোন্দলের ফল। পরে আরেকটি বাকশাল ঠেকানোর জন্যই ৭ নভেম্বর এসেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতেই জিয়াউর রহমান জাতিকে দিকনির্দেশনা দিয়ে এগিয়ে নেন বলেও দাবি করেন তিনি।
খন্দকার মোশাররফ আরও বলেন, এটি মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবস হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রচারণা সঠিক নয়। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেন। যেখানে আওয়ামী লীগ ব্যর্থ, সেখানে বিএনপি সফল।
ড্যাবের মহাসচিব ডা. মো. আব্দুস সালামের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ড্যাবের সভাপতি ডা. হারুন আল রশীদ, অনুষ্ঠান উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক ডা. মোস্তাক রহিম স্বপন, ডা. সায়ীদ মেহবুব উল কাদিরসহ অন্যরা।
এই সরকারের লুটপাটের কারণে, দুর্নীতির কারণে দেশের অর্থনীতি বিপর্যয়ে পড়েছে। এ কারণেই আজকে প্রধানমন্ত্রী দুর্ভিক্ষের আশঙ্কার কথা বলছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ড্যাবের আয়োজনে ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, এই সরকার লুটপাট করে দেশকে দুর্ভিক্ষের দিকে ঠেলে দিয়েছে। দেশে রিজার্ভের সংকট দেখা দিয়েছে, দ্রব্যমূল্য বেড়েই চলেছে। এসব সংকট মোকাবিলার বদলে সরকার বিএনপিকে দমন করায় ব্যস্ত। আমাদের সমাবেশ করতে বাধা দেওয়ার পরও সাধারণ মানুষও আসছে। এর মধ্য দিয়ে বোঝা যায় দেশের মানুষ পরিবর্তন চায়।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি টার্নিং পয়েন্ট। ৯০-এর দশকে সমাজতন্ত্রের অর্থনীতির নামে লুটপাট চলেছে। রক্ষীবাহিনী ও বাকশালের কারণে আওয়ামী লীগের মধ্যেই মতবিরোধ দেখা দেয়। এ কারণেই ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট আসে। এটা ছিল আওয়ামী লীগের অন্তর্কোন্দলের ফল। পরে আরেকটি বাকশাল ঠেকানোর জন্যই ৭ নভেম্বর এসেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতেই জিয়াউর রহমান জাতিকে দিকনির্দেশনা দিয়ে এগিয়ে নেন বলেও দাবি করেন তিনি।
খন্দকার মোশাররফ আরও বলেন, এটি মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবস হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রচারণা সঠিক নয়। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেন। যেখানে আওয়ামী লীগ ব্যর্থ, সেখানে বিএনপি সফল।
ড্যাবের মহাসচিব ডা. মো. আব্দুস সালামের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ড্যাবের সভাপতি ডা. হারুন আল রশীদ, অনুষ্ঠান উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক ডা. মোস্তাক রহিম স্বপন, ডা. সায়ীদ মেহবুব উল কাদিরসহ অন্যরা।
গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র-জনতা নতুন দল গঠন করতে যাচ্ছে। এ নিয়ে আলোচনা রাজনৈতিক অঙ্গনসহ দেশের সবখানে। উদ্যোক্তারা বলছেন, সব ঠিক থাকলে চলতি মাসের শেষার্ধেই আত্মপ্রকাশ করবে নতুন দল। নাম-প্রতীক এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে নাম যা-ই হোক, দলটির আদর্শ হবে ‘মধ্যম পন্থা’। চূড়ান্ত ডান বা বাম—কোনো দিকেই...
৩৯ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমানের লাশ পেয়েছে তাঁর পরিবার। গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেপতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধসহ সব ধরনের নির্যাতন-নিপীড়ন এবং লুণ্ঠনের অপরাধের দ্রুত বিচারের অভিপ্রায়ে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। ঘোষণাপত্রে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার পাশাপ
৮ ঘণ্টা আগেজনভোগান্তি লাঘব এবং দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের দাবিতে চলতি মাসেই মাঠের কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা বিএনপির। দেশব্যাপী এসব কর্মসূচি পালন করতে গেলে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক অটুট রাখা জরুরি বলে মনে করছে দলটি। এ লক্ষ্যে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার উদ্যোগ নিয়েছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা। তাদের সঙ্গে
৯ ঘণ্টা আগে