নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর (প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের আন্দোলনকে ‘এই মুহূর্তে বাস্তবসম্মত’ বলে মনে করছে না বিএনপি। গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ সুগম করতে সবাই তা অনুধাবন করবে বলে প্রত্যাশা করছেন দলটির নেতারা।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কার্যালয়ে ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক শেষে এ নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
পিআরের দাবিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মসূচির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন একসঙ্গে আন্দোলন করেছি। একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে কিছু বলতে চাচ্ছি না। কিন্তু কবে আমরা পিআরের আলোচনা শুরু করলাম? কে কবে পিআরের দাবিতে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে?
‘এই যে জুলাই-আগস্টে আন্দোলন হলো, সেখানে কি দাবির মধ্যে পিআর ছিল? নির্বাচন সামনে। এই সময়ে এ রকম আন্দোলন? আমরা মনে করি, তারা বুঝতে পারবে, তাদের কী করা উচিত। আশা করি, তারা নির্বাচনকে সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করতে সহযোগিতা করবে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, পিআর তো এখন খুব একটা আলোচনার বিষয়বস্তু নয়। যদি আপনি রাজিও হন, তাহলেও তো নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে হবে না। সেটা হবে সংবিধান সংশোধন হওয়ার পর।
এ সময় আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, পিআর যদি কেউ চায়ও, সেটা তো আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদে এসে পাস করতে হবে। টেবিলে বসে কিছু রাজনৈতিক দলের আগেভাগেই তো সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব নয়। যদি জনগণ চায়, আগামী নির্বাচনের পরে হবে।
কোনো রাজনৈতিক দলকে তো বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিতে বলেনি। সুতরাং, এটা আলোচনার বিষয় নয়। কোনো রাজনৈতিক দলের যদি ইচ্ছা থাকে, তাদের জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদে যেতে হবে।
ইইউর প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে আমীর খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশ নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে। বাংলাদেশ যে গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছে, এতে তারা (ইইউ) সন্তুষ্ট। তারা চায়, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাংলাদেশ গণতন্ত্রের পথে চলুক এবং একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্যে ফিরে আসুক।
‘এর প্রেক্ষাপটে আমরা কী করতে যাচ্ছি, তাদের ভূমিকা কী হবে—তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। শেষ কথা হলো—বাংলাদেশে একটি নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র ফিরে আসা দরকার। এটা তারা চায়।’
এর আগে বনানীতে নিজ কার্যালয়ে পিআরের দাবিতে আন্দোলন প্রসঙ্গে আজ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন আমীর খসরু।
আমীর খসরু বলেন, নিশ্চয়ই নির্বাচন নিয়ে তাদের অনীহা আছে। পিআর নিয়ে আলোচনা যেখানে চলমান রয়েছে, সেখানে আন্দোলন ডাকার অর্থ আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা। তারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায় কি না, সেই প্রশ্ন জনগণের মাঝে চলে এসেছে। বিতাড়িত শক্তিকে ফেরত আনার পথ তৈরি হচ্ছে কি না, সেই প্রশ্নও থেকে যাবে।
আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর (প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের আন্দোলনকে ‘এই মুহূর্তে বাস্তবসম্মত’ বলে মনে করছে না বিএনপি। গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ সুগম করতে সবাই তা অনুধাবন করবে বলে প্রত্যাশা করছেন দলটির নেতারা।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কার্যালয়ে ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক শেষে এ নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
পিআরের দাবিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মসূচির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন একসঙ্গে আন্দোলন করেছি। একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে কিছু বলতে চাচ্ছি না। কিন্তু কবে আমরা পিআরের আলোচনা শুরু করলাম? কে কবে পিআরের দাবিতে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে?
‘এই যে জুলাই-আগস্টে আন্দোলন হলো, সেখানে কি দাবির মধ্যে পিআর ছিল? নির্বাচন সামনে। এই সময়ে এ রকম আন্দোলন? আমরা মনে করি, তারা বুঝতে পারবে, তাদের কী করা উচিত। আশা করি, তারা নির্বাচনকে সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করতে সহযোগিতা করবে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, পিআর তো এখন খুব একটা আলোচনার বিষয়বস্তু নয়। যদি আপনি রাজিও হন, তাহলেও তো নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে হবে না। সেটা হবে সংবিধান সংশোধন হওয়ার পর।
এ সময় আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, পিআর যদি কেউ চায়ও, সেটা তো আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদে এসে পাস করতে হবে। টেবিলে বসে কিছু রাজনৈতিক দলের আগেভাগেই তো সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব নয়। যদি জনগণ চায়, আগামী নির্বাচনের পরে হবে।
কোনো রাজনৈতিক দলকে তো বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিতে বলেনি। সুতরাং, এটা আলোচনার বিষয় নয়। কোনো রাজনৈতিক দলের যদি ইচ্ছা থাকে, তাদের জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদে যেতে হবে।
ইইউর প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে আমীর খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশ নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে। বাংলাদেশ যে গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছে, এতে তারা (ইইউ) সন্তুষ্ট। তারা চায়, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাংলাদেশ গণতন্ত্রের পথে চলুক এবং একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্যে ফিরে আসুক।
‘এর প্রেক্ষাপটে আমরা কী করতে যাচ্ছি, তাদের ভূমিকা কী হবে—তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। শেষ কথা হলো—বাংলাদেশে একটি নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র ফিরে আসা দরকার। এটা তারা চায়।’
এর আগে বনানীতে নিজ কার্যালয়ে পিআরের দাবিতে আন্দোলন প্রসঙ্গে আজ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন আমীর খসরু।
আমীর খসরু বলেন, নিশ্চয়ই নির্বাচন নিয়ে তাদের অনীহা আছে। পিআর নিয়ে আলোচনা যেখানে চলমান রয়েছে, সেখানে আন্দোলন ডাকার অর্থ আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা। তারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায় কি না, সেই প্রশ্ন জনগণের মাঝে চলে এসেছে। বিতাড়িত শক্তিকে ফেরত আনার পথ তৈরি হচ্ছে কি না, সেই প্রশ্নও থেকে যাবে।
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কিনা তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
১৪ মিনিট আগেআখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে
১ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি হলে ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে যেন বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
৩ ঘণ্টা আগেকিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন,
৫ ঘণ্টা আগে