অনলাইন ডেস্ক
ঐকমত্যের প্রক্রিয়ায় দীর্ঘসূত্রতা করতে চান না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘এই প্রক্রিয়াটা আমরা দীর্ঘসূত্রতা করতে চাই না, অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এটা করতে পারব আশা করছি।’
আজ শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ শেষে ফরেন সার্ভিস একাডেমির সামনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘সংলাপ নয়, আজকের লক্ষ্য ছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রক্রিয়া কী হবে, সে বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করা। মূলত, এটাকে আমরা আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হিসেবে বিবেচনায় নিয়েছি। এখানে ২৭টির বেশি দল ও জোট মিলিয়ে ১০০ জনের বেশি নেতা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ৩২ জন কথা বলেছেন।’
আলী রীয়াজ বলেন, ‘প্রতিটি রাজনৈতিক দলের বক্তব্যে যেটি স্পষ্ট হয়েছে, সেটা হলো তারা মনে করে জাতীয় ঐক্য রক্ষার কোনো বিকল্প নেই। সংস্কারপ্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে তারা দৃঢ়তা প্রকাশ করেছে। তাঁদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারপ্রক্রিয়াকে সাহায্য-সহযোগিতা করবেন, অংশগ্রহণ করবেন।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান বলেছেন, ‘ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। আমরা প্রতিটি রাজনৈতিক দল হিসেবে, সমাজের নাগরিক হিসেবে, মানুষ হিসেবে এ সংস্কারপ্রক্রিয়াকে সুষ্ঠুভাবে এগিয়ে নেওয়া দায়িত্ব।’
আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘আমরা আশা করছি, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাজ এখন শুরু হবে। আমরা আলাদাভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলব, জোটগতভাবেও কথা বলব এবং একপর্যায়ে হয়তো আশা করছি, সবাইকে একত্র করে আমরা আবার ফিরে আসব। এ প্রক্রিয়াটায় আমরা দীর্ঘসূত্রতা করতে চাই না, অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এটা করতে পারব আশা করছি।’
আলী রীয়াজ আরও বলেন, ‘এ প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে আমাদের অনুরোধ করা হয়েছে, যেসব প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে, তাঁদের কাছে সেগুলোর হার্ড কপি পৌঁছে দেওয়ার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নিতে। সর্বোপরি ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কারও কোনো রকম দ্বিধার সুযোগ নেই। সে আলোকে খুব দ্রুত আমরা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে অগ্রসর হতে চাই। যতটুকু কাজ হয়েছে, তা সূচনা মাত্র।’
ঐকমত্যের প্রক্রিয়ায় দীর্ঘসূত্রতা করতে চান না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘এই প্রক্রিয়াটা আমরা দীর্ঘসূত্রতা করতে চাই না, অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এটা করতে পারব আশা করছি।’
আজ শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ শেষে ফরেন সার্ভিস একাডেমির সামনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘সংলাপ নয়, আজকের লক্ষ্য ছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রক্রিয়া কী হবে, সে বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করা। মূলত, এটাকে আমরা আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হিসেবে বিবেচনায় নিয়েছি। এখানে ২৭টির বেশি দল ও জোট মিলিয়ে ১০০ জনের বেশি নেতা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ৩২ জন কথা বলেছেন।’
আলী রীয়াজ বলেন, ‘প্রতিটি রাজনৈতিক দলের বক্তব্যে যেটি স্পষ্ট হয়েছে, সেটা হলো তারা মনে করে জাতীয় ঐক্য রক্ষার কোনো বিকল্প নেই। সংস্কারপ্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে তারা দৃঢ়তা প্রকাশ করেছে। তাঁদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারপ্রক্রিয়াকে সাহায্য-সহযোগিতা করবেন, অংশগ্রহণ করবেন।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান বলেছেন, ‘ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। আমরা প্রতিটি রাজনৈতিক দল হিসেবে, সমাজের নাগরিক হিসেবে, মানুষ হিসেবে এ সংস্কারপ্রক্রিয়াকে সুষ্ঠুভাবে এগিয়ে নেওয়া দায়িত্ব।’
আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘আমরা আশা করছি, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাজ এখন শুরু হবে। আমরা আলাদাভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলব, জোটগতভাবেও কথা বলব এবং একপর্যায়ে হয়তো আশা করছি, সবাইকে একত্র করে আমরা আবার ফিরে আসব। এ প্রক্রিয়াটায় আমরা দীর্ঘসূত্রতা করতে চাই না, অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এটা করতে পারব আশা করছি।’
আলী রীয়াজ আরও বলেন, ‘এ প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে আমাদের অনুরোধ করা হয়েছে, যেসব প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে, তাঁদের কাছে সেগুলোর হার্ড কপি পৌঁছে দেওয়ার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নিতে। সর্বোপরি ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কারও কোনো রকম দ্বিধার সুযোগ নেই। সে আলোকে খুব দ্রুত আমরা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে অগ্রসর হতে চাই। যতটুকু কাজ হয়েছে, তা সূচনা মাত্র।’
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের ওপর আদালতের নিষেধাজ্ঞার সুযোগে দলের ভেতর নতুন মেরুকরণ তৈরি হয়েছে। জিএম কাদের-বিরোধী অংশ গতকাল মঙ্গলবার এক সভায় দলের সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে মনোনীত করেছে। একই সঙ্গে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে...
২ ঘণ্টা আগেজাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট দোদুল্যমান অবস্থার অবসান হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
১৩ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আন্দোলনে শহীদ পরিবার, আহতদের ব্যাপারে স্পষ্ট কোনো নির্দেশিকা নেই। যাঁরা শহীদ হয়েছেন, এমনকি যাঁরা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন, জাতির পক্ষ থেকে দাবি ছিল, তাঁদের বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করার। মুক্তিযুদ্ধে যেমনটা হয়েছে। তাঁদের ভাতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উচিত ছিল; রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উ
১৬ ঘণ্টা আগে‘জুলাই সনদ’ প্রণয়নের জন্য গত এক বছরে সবচেয়ে সোচ্চার ছিল এনসিপি। সেই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠান ছিল আজ মঙ্গলবার। শুধু তা-ই নয়, জুলাই শহীদদের সংবর্ধনাসহ গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে রাজধানীতে একাধিক অনুষ্ঠানও চলছিল। এমন দিনে এনসিপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে হঠাৎ কক্সবাজারে দেখা গেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে