নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি প্রয়োগ শুরু করলেও তা নিয়ে বিচলিত নন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের শরিক নেতারা। তাঁরা বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই উদ্যোগ আসন্ন সংসদ নির্বাচনে কোনো প্রভাব ফেলবে না।
গতকাল বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনী প্রক্রিয়াই তো শুরু হয়নি। তার আগেই ভিসা নীতির প্রয়োগ কীভাবে হয়, তা বুঝিনি। আমেরিকার উদ্দেশ্য শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠান নয়, তাদের উদ্দেশ্য বাংলাদেশের জনগণকে ভয় দেখানো।’
তিনি বলেন, এই অঞ্চলে নিজেদের প্রভাব বাড়াতে নিজেদের স্বার্থে ও সুবিধার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি প্রয়োগ করছে। এটা কাউকেই সুবিধা দেবে না।
রাশেদ খান মেনন বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ভিসা নীতি উপেক্ষা করবে এবং একটি সুষ্ঠু নির্বাচন করবে। ক্ষমতাসীনেরাও নির্বাচনের আগে সহিংসতা চায় না জানিয়ে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার বলেন, ‘মার্কিন ভিসা নীতিতে আহামরি কিছু নেই। নির্বাচনে যারা সহিংসতা করবে, তাদের ওপর ভিসা নীতি আরোপ করবে, করুক। আমরাও তো সহিংসতার বিরুদ্ধে।’ ভিসা নীতি প্রয়োগের ফলে সরকার বা নির্বাচনের ওপর কোনো চাপ বা প্রভাব পড়বে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এতে চাপ সৃষ্টি হওয়ার কী আছে? আমরা সবাই মিলে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইছি। সুন্দর নির্বাচন হোক, সবাই ভোট দিতে আসবে, এটাই আমাদের চাওয়া।’
১৪ দলের আরেক শরিক সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া ভিসা নীতির প্রয়োগ প্রসঙ্গে বলেন, এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ এবং অনধিকার চর্চা। আরেক শরিক কমিউনিস্ট কেন্দ্রের আহ্বায়ক ওয়াজেদুল ইসলাম খানও বিষয়টিকে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ওপর হস্তক্ষেপ বলে দেখছেন। ভিসা নীতির প্রয়োগকে অবমাননাকর পদক্ষেপ উল্লেখ করে গণআজাদী লীগের সভাপতি এস কে শিকদার বলেন, এটা সঠিক বলে মনে করেন না।
পুরো প্রক্রিয়াটিকে যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব বিষয় অভিহিত করে এতে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জেপি) সাধারণ সম্পাদক শেখ শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র তাদের দেশে কাকে ঢুকতে দেবে, কাকে দেবে না, এটা সম্পূর্ণ তাদের ইচ্ছা। প্রতিদিন মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করছে, বেশির ভাগই পাচ্ছে না। এটা তো নতুন কিছু নয়। কাদের বিরুদ্ধে এটা প্রয়োগ হবে, এটা কেউ জানে না। একমাত্র তারাই জানে।
সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি প্রয়োগ শুরু করলেও তা নিয়ে বিচলিত নন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের শরিক নেতারা। তাঁরা বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই উদ্যোগ আসন্ন সংসদ নির্বাচনে কোনো প্রভাব ফেলবে না।
গতকাল বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনী প্রক্রিয়াই তো শুরু হয়নি। তার আগেই ভিসা নীতির প্রয়োগ কীভাবে হয়, তা বুঝিনি। আমেরিকার উদ্দেশ্য শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠান নয়, তাদের উদ্দেশ্য বাংলাদেশের জনগণকে ভয় দেখানো।’
তিনি বলেন, এই অঞ্চলে নিজেদের প্রভাব বাড়াতে নিজেদের স্বার্থে ও সুবিধার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি প্রয়োগ করছে। এটা কাউকেই সুবিধা দেবে না।
রাশেদ খান মেনন বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ভিসা নীতি উপেক্ষা করবে এবং একটি সুষ্ঠু নির্বাচন করবে। ক্ষমতাসীনেরাও নির্বাচনের আগে সহিংসতা চায় না জানিয়ে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার বলেন, ‘মার্কিন ভিসা নীতিতে আহামরি কিছু নেই। নির্বাচনে যারা সহিংসতা করবে, তাদের ওপর ভিসা নীতি আরোপ করবে, করুক। আমরাও তো সহিংসতার বিরুদ্ধে।’ ভিসা নীতি প্রয়োগের ফলে সরকার বা নির্বাচনের ওপর কোনো চাপ বা প্রভাব পড়বে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এতে চাপ সৃষ্টি হওয়ার কী আছে? আমরা সবাই মিলে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইছি। সুন্দর নির্বাচন হোক, সবাই ভোট দিতে আসবে, এটাই আমাদের চাওয়া।’
১৪ দলের আরেক শরিক সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া ভিসা নীতির প্রয়োগ প্রসঙ্গে বলেন, এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ এবং অনধিকার চর্চা। আরেক শরিক কমিউনিস্ট কেন্দ্রের আহ্বায়ক ওয়াজেদুল ইসলাম খানও বিষয়টিকে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ওপর হস্তক্ষেপ বলে দেখছেন। ভিসা নীতির প্রয়োগকে অবমাননাকর পদক্ষেপ উল্লেখ করে গণআজাদী লীগের সভাপতি এস কে শিকদার বলেন, এটা সঠিক বলে মনে করেন না।
পুরো প্রক্রিয়াটিকে যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব বিষয় অভিহিত করে এতে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জেপি) সাধারণ সম্পাদক শেখ শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র তাদের দেশে কাকে ঢুকতে দেবে, কাকে দেবে না, এটা সম্পূর্ণ তাদের ইচ্ছা। প্রতিদিন মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করছে, বেশির ভাগই পাচ্ছে না। এটা তো নতুন কিছু নয়। কাদের বিরুদ্ধে এটা প্রয়োগ হবে, এটা কেউ জানে না। একমাত্র তারাই জানে।
অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘এই সরকার যে কী করতে চায়, আমি বুঝি না। আর তারা নিজেরাও জানে কি না, বোঝে কি না, তারা কী করতে চায়। তারা একটা গোলকধাঁধার মধ্যে পড়েছে। সংস্কার সংস্কার করতে করতে সব পরিষ্কার হয়ে গেছে।’
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, এই ধরনের ঘটনার যেন পুনরাবৃত্তি আর না ঘটে। যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের অবশ্যই বিচারের আওত
২ ঘণ্টা আগেক্ষমতায় থেকে কোনো দল গঠন করা যাবে না, এটা পরিষ্কার কথা। দল গঠন করতে হলে আগে সরকারের দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে...
৫ ঘণ্টা আগে১ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি আছে প্রচারপত্র বিলি; ৬ ফেব্রুয়ারি প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশ; ১০ ফেব্রুয়ারি বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ; ১৬ ফেব্রুয়ারি অবরোধ এবং ১৮ ফেব্রুয়ারি রয়েছে দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক হরতালের ডাক...
৮ ঘণ্টা আগে