নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘এই সমাবেশের কারণে বিএনপির সন্ত্রাস, নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেছে। এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। বিএনপির গণতন্ত্র ছিল কারফিউ গণতন্ত্র। জিয়াউর রহমানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি, কারফিউর মধ্যে মারা গেছেন। তারা হত্যার রাজনীতি করে। বিএনপির মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না। অনেক চেষ্টা করেছে বিএনপি। কিন্তু সফল হয়নি।’ আজ বুধবার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অল্প সময়ের নোটিশে আজ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সমাবেশকে জনসমুদ্রে পরিণত করেছে। এই উত্তাল তরঙ্গে বিএনপির সব ষড়যন্ত্র ভেসে যাবে।
আবারও আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এসে হাজার হাজর মানুষ হত্যা করেছে। সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে দেশের উন্নয়ন করেছে।
বিদেশি কূটনীতিকদের উদ্দেশে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘বিদেশি বন্ধুরা আমাদের উন্নয়নের সহযোগী। আপনাদের আমরা সম্মান করি। কিন্তু রক্তে লেখা বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। আপনারা দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করলে দেশের জনগণ মেনে নেবে না।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিএনপি শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চায়। তাদের নেতা জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছেন। তারা ২০-২৫ হাজার লোক নিয়ে এক দফা ঘোষণা করেছে। তাদের মোকাবিলা করা হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলন করছে। তারা শেখ হাসিনার পতনের এক দফা ঘোষণা করেছে। ১/১১-এর মতো বাংলাদেশে আর কোনো সরকার হতে দেওয়া হবে না।
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বিদেশিরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নগ্ন হস্তক্ষেপ করছে। এটি মেনে নেওয়া হবে না। সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন হবে। আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। সব সংকট মোকাবিলার জন্য আমরা প্রস্তুত থাকব।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ঢাকায় সন্ত্রাসীরা সমাবেশ ডেকেছে। যারা সমাবেশ করছে, তাদের চেহারা দেশের মানুষ চেনে। তারা আবারও অগ্নিসন্ত্রাস করার ষড়যন্ত্র করছে। তারা এবার যে হাতে আগুন দেবে সেই হাত ভেঙে দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ‘বিএনপি দেশের বাইরে ঘটক ধরেছে। সেই ঘটকেরা এখনো বাংলাদেশে আছে। ’৭১ সালে আমাদের অনেক বন্ধু ছিল। সেই বন্ধুরা এখনো আমাদের সঙ্গে আছে।’

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘এই সমাবেশের কারণে বিএনপির সন্ত্রাস, নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেছে। এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। বিএনপির গণতন্ত্র ছিল কারফিউ গণতন্ত্র। জিয়াউর রহমানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি, কারফিউর মধ্যে মারা গেছেন। তারা হত্যার রাজনীতি করে। বিএনপির মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না। অনেক চেষ্টা করেছে বিএনপি। কিন্তু সফল হয়নি।’ আজ বুধবার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অল্প সময়ের নোটিশে আজ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সমাবেশকে জনসমুদ্রে পরিণত করেছে। এই উত্তাল তরঙ্গে বিএনপির সব ষড়যন্ত্র ভেসে যাবে।
আবারও আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এসে হাজার হাজর মানুষ হত্যা করেছে। সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে দেশের উন্নয়ন করেছে।
বিদেশি কূটনীতিকদের উদ্দেশে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘বিদেশি বন্ধুরা আমাদের উন্নয়নের সহযোগী। আপনাদের আমরা সম্মান করি। কিন্তু রক্তে লেখা বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। আপনারা দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করলে দেশের জনগণ মেনে নেবে না।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিএনপি শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চায়। তাদের নেতা জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছেন। তারা ২০-২৫ হাজার লোক নিয়ে এক দফা ঘোষণা করেছে। তাদের মোকাবিলা করা হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলন করছে। তারা শেখ হাসিনার পতনের এক দফা ঘোষণা করেছে। ১/১১-এর মতো বাংলাদেশে আর কোনো সরকার হতে দেওয়া হবে না।
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বিদেশিরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নগ্ন হস্তক্ষেপ করছে। এটি মেনে নেওয়া হবে না। সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন হবে। আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। সব সংকট মোকাবিলার জন্য আমরা প্রস্তুত থাকব।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ঢাকায় সন্ত্রাসীরা সমাবেশ ডেকেছে। যারা সমাবেশ করছে, তাদের চেহারা দেশের মানুষ চেনে। তারা আবারও অগ্নিসন্ত্রাস করার ষড়যন্ত্র করছে। তারা এবার যে হাতে আগুন দেবে সেই হাত ভেঙে দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ‘বিএনপি দেশের বাইরে ঘটক ধরেছে। সেই ঘটকেরা এখনো বাংলাদেশে আছে। ’৭১ সালে আমাদের অনেক বন্ধু ছিল। সেই বন্ধুরা এখনো আমাদের সঙ্গে আছে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘এই সমাবেশের কারণে বিএনপির সন্ত্রাস, নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেছে। এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। বিএনপির গণতন্ত্র ছিল কারফিউ গণতন্ত্র। জিয়াউর রহমানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি, কারফিউর মধ্যে মারা গেছেন। তারা হত্যার রাজনীতি করে। বিএনপির মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না। অনেক চেষ্টা করেছে বিএনপি। কিন্তু সফল হয়নি।’ আজ বুধবার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অল্প সময়ের নোটিশে আজ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সমাবেশকে জনসমুদ্রে পরিণত করেছে। এই উত্তাল তরঙ্গে বিএনপির সব ষড়যন্ত্র ভেসে যাবে।
আবারও আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এসে হাজার হাজর মানুষ হত্যা করেছে। সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে দেশের উন্নয়ন করেছে।
বিদেশি কূটনীতিকদের উদ্দেশে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘বিদেশি বন্ধুরা আমাদের উন্নয়নের সহযোগী। আপনাদের আমরা সম্মান করি। কিন্তু রক্তে লেখা বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। আপনারা দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করলে দেশের জনগণ মেনে নেবে না।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিএনপি শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চায়। তাদের নেতা জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছেন। তারা ২০-২৫ হাজার লোক নিয়ে এক দফা ঘোষণা করেছে। তাদের মোকাবিলা করা হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলন করছে। তারা শেখ হাসিনার পতনের এক দফা ঘোষণা করেছে। ১/১১-এর মতো বাংলাদেশে আর কোনো সরকার হতে দেওয়া হবে না।
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বিদেশিরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নগ্ন হস্তক্ষেপ করছে। এটি মেনে নেওয়া হবে না। সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন হবে। আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। সব সংকট মোকাবিলার জন্য আমরা প্রস্তুত থাকব।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ঢাকায় সন্ত্রাসীরা সমাবেশ ডেকেছে। যারা সমাবেশ করছে, তাদের চেহারা দেশের মানুষ চেনে। তারা আবারও অগ্নিসন্ত্রাস করার ষড়যন্ত্র করছে। তারা এবার যে হাতে আগুন দেবে সেই হাত ভেঙে দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ‘বিএনপি দেশের বাইরে ঘটক ধরেছে। সেই ঘটকেরা এখনো বাংলাদেশে আছে। ’৭১ সালে আমাদের অনেক বন্ধু ছিল। সেই বন্ধুরা এখনো আমাদের সঙ্গে আছে।’

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘এই সমাবেশের কারণে বিএনপির সন্ত্রাস, নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেছে। এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। বিএনপির গণতন্ত্র ছিল কারফিউ গণতন্ত্র। জিয়াউর রহমানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি, কারফিউর মধ্যে মারা গেছেন। তারা হত্যার রাজনীতি করে। বিএনপির মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না। অনেক চেষ্টা করেছে বিএনপি। কিন্তু সফল হয়নি।’ আজ বুধবার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অল্প সময়ের নোটিশে আজ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সমাবেশকে জনসমুদ্রে পরিণত করেছে। এই উত্তাল তরঙ্গে বিএনপির সব ষড়যন্ত্র ভেসে যাবে।
আবারও আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এসে হাজার হাজর মানুষ হত্যা করেছে। সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে দেশের উন্নয়ন করেছে।
বিদেশি কূটনীতিকদের উদ্দেশে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘বিদেশি বন্ধুরা আমাদের উন্নয়নের সহযোগী। আপনাদের আমরা সম্মান করি। কিন্তু রক্তে লেখা বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। আপনারা দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করলে দেশের জনগণ মেনে নেবে না।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিএনপি শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চায়। তাদের নেতা জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছেন। তারা ২০-২৫ হাজার লোক নিয়ে এক দফা ঘোষণা করেছে। তাদের মোকাবিলা করা হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলন করছে। তারা শেখ হাসিনার পতনের এক দফা ঘোষণা করেছে। ১/১১-এর মতো বাংলাদেশে আর কোনো সরকার হতে দেওয়া হবে না।
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বিদেশিরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নগ্ন হস্তক্ষেপ করছে। এটি মেনে নেওয়া হবে না। সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন হবে। আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। সব সংকট মোকাবিলার জন্য আমরা প্রস্তুত থাকব।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ঢাকায় সন্ত্রাসীরা সমাবেশ ডেকেছে। যারা সমাবেশ করছে, তাদের চেহারা দেশের মানুষ চেনে। তারা আবারও অগ্নিসন্ত্রাস করার ষড়যন্ত্র করছে। তারা এবার যে হাতে আগুন দেবে সেই হাত ভেঙে দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ‘বিএনপি দেশের বাইরে ঘটক ধরেছে। সেই ঘটকেরা এখনো বাংলাদেশে আছে। ’৭১ সালে আমাদের অনেক বন্ধু ছিল। সেই বন্ধুরা এখনো আমাদের সঙ্গে আছে।’

একাত্তরের স্বাধীনতার শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বিজয় দিবস উপলক্ষে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পর এই মন্তব্য করেন তিনি।
৩৯ মিনিট আগে
‘আগামীর নির্বাচনে কোনো ধরনের কারিগরি ষড়যন্ত্র জনগণ হতে দেবে না। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে কোনো আনুকূল্য চাই না। কিন্তু কমিশন যদি কারও প্রতি আনুকূল্য দেখায় তবে সেটি বরদাশত করা হবে না।’
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘদিন পর দেশে ফেরার ঘোষণাকে ঘিরে যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। নেতার সঙ্গে একই দিনে দেশে ফেরার পরিকল্পনায় অনেকেই নিজ উদ্যোগে লন্ডন থেকে ঢাকা আসার টিকিট কাটার উদ্যোগ নেন। তবে নির্ধারিত সময়ে এ রুটে
১৪ ঘণ্টা আগে
বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা যারা করছে, ভারত তাদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একাত্তরের স্বাধীনতার শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বিজয় দিবস উপলক্ষে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পর এই মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘স্বাধীনতার শত্রুরা যারা স্বাধীনতার বিরুদ্ধে একাত্তর সালে অবস্থান নিয়েছিল আজকে তারা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায়। বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ, বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামী মানুষ, বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী মানুষ তাদের সমস্ত ষড়যন্ত্রকে নস্যাৎ করে দিয়ে অবশ্যই বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে অটুট রাখবে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণার মধ্য দিয়ে যে যুদ্ধ শুরু হয়েছিল সেই যুদ্ধ আমরা ডিসেম্বর মাসের ১৬ তারিখে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করেছিলাম। এ জন্য এ দিনটি আমাদের কাছে বিএনপির কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
তিনি বলেন, ‘মহান বিজয় দিবসের দিনে আমি আমার দলের চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও দলের পক্ষ থেকে আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধের যারা শহীদ হয়েছেন তাঁদের প্রতি আমরা জানাচ্ছি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা। শ্রদ্ধা জানাচ্ছি, আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি।’
তারেক রহমান দেশে ফিরলে গণতন্ত্রের লড়াই বেগবান হবে বলেও মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান তিনি আজকে নির্বাসিত অবস্থায় বিদেশে অবস্থান করছেন। আমরা আশা করছি, আগামী ২৫ ডিসেম্বর তিনি দেশে আসবেন। তাঁর দেশে আসা যেন গণতন্ত্রের সংগ্রাম-লড়াইকে আরও বেগমবান করে সে জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে ফখরুল বলেন, ‘এ দেশের প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলাদেশের গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য যিনি নিরন্তর সংগ্রাম করেছেন, লড়াই করেছেন সেই মহান নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় আছেন। আমরা তাঁর রোগমুক্তির জন্য পরম করুণাময় আল্লাহ তালার কাছে দোয়া চাচ্ছি।’
এ সময় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, আমিনুল হক, তানভীর আহমেদ রবিনসহ কেন্দ্রীয় ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা আব্বাসের নেতৃত্বে দলের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী সাভারে জাতীয় স্মৃতি সৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

একাত্তরের স্বাধীনতার শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বিজয় দিবস উপলক্ষে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পর এই মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘স্বাধীনতার শত্রুরা যারা স্বাধীনতার বিরুদ্ধে একাত্তর সালে অবস্থান নিয়েছিল আজকে তারা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায়। বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ, বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামী মানুষ, বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী মানুষ তাদের সমস্ত ষড়যন্ত্রকে নস্যাৎ করে দিয়ে অবশ্যই বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে অটুট রাখবে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণার মধ্য দিয়ে যে যুদ্ধ শুরু হয়েছিল সেই যুদ্ধ আমরা ডিসেম্বর মাসের ১৬ তারিখে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করেছিলাম। এ জন্য এ দিনটি আমাদের কাছে বিএনপির কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
তিনি বলেন, ‘মহান বিজয় দিবসের দিনে আমি আমার দলের চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও দলের পক্ষ থেকে আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধের যারা শহীদ হয়েছেন তাঁদের প্রতি আমরা জানাচ্ছি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা। শ্রদ্ধা জানাচ্ছি, আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি।’
তারেক রহমান দেশে ফিরলে গণতন্ত্রের লড়াই বেগবান হবে বলেও মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান তিনি আজকে নির্বাসিত অবস্থায় বিদেশে অবস্থান করছেন। আমরা আশা করছি, আগামী ২৫ ডিসেম্বর তিনি দেশে আসবেন। তাঁর দেশে আসা যেন গণতন্ত্রের সংগ্রাম-লড়াইকে আরও বেগমবান করে সে জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে ফখরুল বলেন, ‘এ দেশের প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলাদেশের গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য যিনি নিরন্তর সংগ্রাম করেছেন, লড়াই করেছেন সেই মহান নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় আছেন। আমরা তাঁর রোগমুক্তির জন্য পরম করুণাময় আল্লাহ তালার কাছে দোয়া চাচ্ছি।’
এ সময় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, আমিনুল হক, তানভীর আহমেদ রবিনসহ কেন্দ্রীয় ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা আব্বাসের নেতৃত্বে দলের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী সাভারে জাতীয় স্মৃতি সৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘এই সমাবেশের কারণে বিএনপির সন্ত্রাস, নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেছে। এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। বিএনপির গণতন্ত্র ছিল কারফিউ গণতন্ত্র। জিয়াউর রহমানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি, কারফিউর মধ্যে মারা গেছেন। তারা হত্যার রাজনীতি করে। বিএনপির মুখে গণতন্ত্রে
১২ জুলাই ২০২৩
‘আগামীর নির্বাচনে কোনো ধরনের কারিগরি ষড়যন্ত্র জনগণ হতে দেবে না। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে কোনো আনুকূল্য চাই না। কিন্তু কমিশন যদি কারও প্রতি আনুকূল্য দেখায় তবে সেটি বরদাশত করা হবে না।’
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘদিন পর দেশে ফেরার ঘোষণাকে ঘিরে যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। নেতার সঙ্গে একই দিনে দেশে ফেরার পরিকল্পনায় অনেকেই নিজ উদ্যোগে লন্ডন থেকে ঢাকা আসার টিকিট কাটার উদ্যোগ নেন। তবে নির্ধারিত সময়ে এ রুটে
১৪ ঘণ্টা আগে
বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা যারা করছে, ভারত তাদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘আগামীর নির্বাচনে কোনো ধরনের কারিগরি ষড়যন্ত্র জনগণ হতে দেবে না। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে কোনো আনুকূল্য চাই না। কিন্তু কমিশন যদি কারও প্রতি আনুকূল্য দেখায় তবে সেটি বরদাশত করা হবে না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত যুব ম্যারাথন কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান।
কালো টাকায় কেউ মানুষকে কেনার চেষ্টা করলে মানুষ মুখে ছাই মেরে দেবে মন্তব্য করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘মানুষ এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সচেতন। দেশপ্রেমে উজ্জীবিত জাতিকে কেউ কালো টাকায় কিনতে পারবে না।’
পুরোনো ব্যবস্থার রাজনীতি ছুড়ে ফেলে দিয়ে নতুন ব্যবস্থার রাজনীতিতে আগামীর বাংলাদেশ পরিচালিত হবে উল্লেখ করে জামায়াত আমির বলেন, ‘যেই রাজনীতি হবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে, খুনের বিরুদ্ধে, ধর্ষণের বিরুদ্ধে, মামলাবাজদের বিরুদ্ধে, দুর্নীতি-অন্যায়-অনাচারের বিরুদ্ধে।’
তিনি বলেন, ‘যারা ৭০-এর নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছিলেন তারা জনগণকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বৈষম্যহীন শাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলবেন। কিন্তু দেশ স্বাধীনের পর তাঁরা ক্ষমতায় বসে তাঁদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছিলেন। তাঁরা বহুদলীয় গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিলেন, সংবাদপত্র বন্ধ করে দিয়েছিলেন, মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিলেন। রক্ষী বাহিনী গঠন করে যখন যাকে ইচ্ছে তাকে খুন করা হয়েছিলেন, মা-বোনদের ইজ্জত লুণ্ঠন করা হয়েছিল।’
বাকশাল কায়েমের মাধ্যমে পরিবারতন্ত্রের শাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছিল বলেও মন্তব্য করেন শফিকুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের ছেলেরা ব্যাংক ডাকাতি করেছিল। বিদেশি দাতা সংস্থাগুলোর দান করা খাদ্যসামগ্রী ও অর্থ লুট করা হয়েছিল। তাদের সাড়ে চার বছরের দুঃশাসন মানুষকে বিদ্রোহী করে তুলেছিল। কে তাদের হত্যা করেছিল?—একাত্তরের রণাঙ্গনে নেতৃত্ব দেওয়া জাতীয় বীরদের হাতেই তারা হত্যার শিকার হয়েছিল। কেন হত্যার শিকার হয়েছে সেই উত্তর আওয়ামী লীগকেই খুঁজতে হবে।’
জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘৭২-এর ১০ জানুয়ারি, ৯৬-এর ১০ জানুয়ারি, ২০০৯ সালের ৭ জানুয়ারি তারা তিনবার ক্ষমতায় এসেছে। ’৯৬ সালে তারা (আওয়ামী লীগ) ক্ষমতায় আসার আগে অতীতে তাদের দল যেই খুন করেছে, জুলুম করেছে তা স্বীকার করে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছিল। জনগণ সরল বিশ্বাসে তাদের ক্ষমতায় বসানোর পর তারা আবার নিজের রূপে ফিরে আসে। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামে গিয়ে ঘোষণা দিয়েছিল— তার দলের একজন মারা গেলে ১০ জনকে হত্যা করা হবে। একজন প্রধানমন্ত্রী কতটা দায়িত্বজ্ঞানহীন হলে এমনটা বলতে পারে। সেই সময় তারা মানুষকে হত্যা করে খালে-বিলে লাশ ফেলেছে।’
তিনি বলেন, ‘৫ আগস্ট জনরোষের মুখে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ থেকে পালিয়ে গিয়েছিল আওয়ামী লীগ। এখন তারা পলাতক থেকেই চোরাগোপ্তা হামলা চালাচ্ছে। তাদের টার্গেট এখন এ দেশের তরুণ ও বিপ্লবীরা। সেই টার্গেটের অংশ হিসেবে তারা জুলাইয়ের অন্যতম শীর্ষ নেতা ওসমান হাদিকে হত্যা চেষ্টা করেছে।’
আওয়ামী লীগ ভেবেছে ওসমান হাদিকে শেষ করতে পারলে কিংবা কয়েকজন বিপ্লবীকে শেষ করতে পারলে তারা সফল হবে। কিন্তু না! বিপ্লবীর সংখ্যা তারা কমাতে পারবে না। বরং ক্রমেই বিপ্লবী তরুণদের সংখ্যা বাড়বে। তরুণেরা আওয়ামী লীগের সকল অপশক্তি রুখে দিতে প্রস্তুত রয়েছে।—বলেন জামায়াতের আমির।
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের সভাপতিত্বে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল, নায়েবে আমির হেলাল উদ্দিন, ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি ডা. ফখরুদ্দিন মানিক।
উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে, ডা. শফিকুর রহমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে যুব ম্যারাথন উদ্বোধন করেন। ম্যারাথনটি সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে শুরু করে শাহবাগ-সায়েন্স ল্যাব হয়ে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে গিয়ে শেষ হয়।

‘আগামীর নির্বাচনে কোনো ধরনের কারিগরি ষড়যন্ত্র জনগণ হতে দেবে না। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে কোনো আনুকূল্য চাই না। কিন্তু কমিশন যদি কারও প্রতি আনুকূল্য দেখায় তবে সেটি বরদাশত করা হবে না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত যুব ম্যারাথন কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান।
কালো টাকায় কেউ মানুষকে কেনার চেষ্টা করলে মানুষ মুখে ছাই মেরে দেবে মন্তব্য করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘মানুষ এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সচেতন। দেশপ্রেমে উজ্জীবিত জাতিকে কেউ কালো টাকায় কিনতে পারবে না।’
পুরোনো ব্যবস্থার রাজনীতি ছুড়ে ফেলে দিয়ে নতুন ব্যবস্থার রাজনীতিতে আগামীর বাংলাদেশ পরিচালিত হবে উল্লেখ করে জামায়াত আমির বলেন, ‘যেই রাজনীতি হবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে, খুনের বিরুদ্ধে, ধর্ষণের বিরুদ্ধে, মামলাবাজদের বিরুদ্ধে, দুর্নীতি-অন্যায়-অনাচারের বিরুদ্ধে।’
তিনি বলেন, ‘যারা ৭০-এর নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছিলেন তারা জনগণকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বৈষম্যহীন শাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলবেন। কিন্তু দেশ স্বাধীনের পর তাঁরা ক্ষমতায় বসে তাঁদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছিলেন। তাঁরা বহুদলীয় গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিলেন, সংবাদপত্র বন্ধ করে দিয়েছিলেন, মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিলেন। রক্ষী বাহিনী গঠন করে যখন যাকে ইচ্ছে তাকে খুন করা হয়েছিলেন, মা-বোনদের ইজ্জত লুণ্ঠন করা হয়েছিল।’
বাকশাল কায়েমের মাধ্যমে পরিবারতন্ত্রের শাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছিল বলেও মন্তব্য করেন শফিকুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের ছেলেরা ব্যাংক ডাকাতি করেছিল। বিদেশি দাতা সংস্থাগুলোর দান করা খাদ্যসামগ্রী ও অর্থ লুট করা হয়েছিল। তাদের সাড়ে চার বছরের দুঃশাসন মানুষকে বিদ্রোহী করে তুলেছিল। কে তাদের হত্যা করেছিল?—একাত্তরের রণাঙ্গনে নেতৃত্ব দেওয়া জাতীয় বীরদের হাতেই তারা হত্যার শিকার হয়েছিল। কেন হত্যার শিকার হয়েছে সেই উত্তর আওয়ামী লীগকেই খুঁজতে হবে।’
জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘৭২-এর ১০ জানুয়ারি, ৯৬-এর ১০ জানুয়ারি, ২০০৯ সালের ৭ জানুয়ারি তারা তিনবার ক্ষমতায় এসেছে। ’৯৬ সালে তারা (আওয়ামী লীগ) ক্ষমতায় আসার আগে অতীতে তাদের দল যেই খুন করেছে, জুলুম করেছে তা স্বীকার করে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছিল। জনগণ সরল বিশ্বাসে তাদের ক্ষমতায় বসানোর পর তারা আবার নিজের রূপে ফিরে আসে। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামে গিয়ে ঘোষণা দিয়েছিল— তার দলের একজন মারা গেলে ১০ জনকে হত্যা করা হবে। একজন প্রধানমন্ত্রী কতটা দায়িত্বজ্ঞানহীন হলে এমনটা বলতে পারে। সেই সময় তারা মানুষকে হত্যা করে খালে-বিলে লাশ ফেলেছে।’
তিনি বলেন, ‘৫ আগস্ট জনরোষের মুখে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ থেকে পালিয়ে গিয়েছিল আওয়ামী লীগ। এখন তারা পলাতক থেকেই চোরাগোপ্তা হামলা চালাচ্ছে। তাদের টার্গেট এখন এ দেশের তরুণ ও বিপ্লবীরা। সেই টার্গেটের অংশ হিসেবে তারা জুলাইয়ের অন্যতম শীর্ষ নেতা ওসমান হাদিকে হত্যা চেষ্টা করেছে।’
আওয়ামী লীগ ভেবেছে ওসমান হাদিকে শেষ করতে পারলে কিংবা কয়েকজন বিপ্লবীকে শেষ করতে পারলে তারা সফল হবে। কিন্তু না! বিপ্লবীর সংখ্যা তারা কমাতে পারবে না। বরং ক্রমেই বিপ্লবী তরুণদের সংখ্যা বাড়বে। তরুণেরা আওয়ামী লীগের সকল অপশক্তি রুখে দিতে প্রস্তুত রয়েছে।—বলেন জামায়াতের আমির।
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের সভাপতিত্বে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল, নায়েবে আমির হেলাল উদ্দিন, ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি ডা. ফখরুদ্দিন মানিক।
উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে, ডা. শফিকুর রহমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে যুব ম্যারাথন উদ্বোধন করেন। ম্যারাথনটি সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে শুরু করে শাহবাগ-সায়েন্স ল্যাব হয়ে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে গিয়ে শেষ হয়।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘এই সমাবেশের কারণে বিএনপির সন্ত্রাস, নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেছে। এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। বিএনপির গণতন্ত্র ছিল কারফিউ গণতন্ত্র। জিয়াউর রহমানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি, কারফিউর মধ্যে মারা গেছেন। তারা হত্যার রাজনীতি করে। বিএনপির মুখে গণতন্ত্রে
১২ জুলাই ২০২৩
একাত্তরের স্বাধীনতার শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বিজয় দিবস উপলক্ষে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পর এই মন্তব্য করেন তিনি।
৩৯ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘদিন পর দেশে ফেরার ঘোষণাকে ঘিরে যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। নেতার সঙ্গে একই দিনে দেশে ফেরার পরিকল্পনায় অনেকেই নিজ উদ্যোগে লন্ডন থেকে ঢাকা আসার টিকিট কাটার উদ্যোগ নেন। তবে নির্ধারিত সময়ে এ রুটে
১৪ ঘণ্টা আগে
বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা যারা করছে, ভারত তাদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
১৬ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘদিন পর দেশে ফেরার ঘোষণাকে ঘিরে যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। নেতার সঙ্গে একই দিনে দেশে ফেরার পরিকল্পনায় অনেকেই নিজ উদ্যোগে লন্ডন থেকে ঢাকা আসার টিকিট কাটার উদ্যোগ নেন। তবে নির্ধারিত সময়ে এ রুটে বিমানের টিকিট পাওয়া সম্ভব হয়নি বেশির ভাগের পক্ষে। এরই মধ্যে এ রুটের নির্দিষ্ট কয়েকটি ফ্লাইটের সব শ্রেণির টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ওয়েবসাইট ঘেঁটে দেখা যায়, ২৪ ও ২৫ ডিসেম্বর ঢাকাগামী দুটি ফ্লাইটের সব শ্রেণির টিকিট ইতিমধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, তারেক রহমান বিমানের ফ্লাইটেই ২৪ ডিসেম্বর দেশের পথে রওনা হবেন। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ১২ ডিসেম্বর বলেন, তারেক রহমান ঢাকা পৌঁছবেন ২৫ ডিসেম্বর। প্রসঙ্গত, ২৫ ডিসেম্বর থেকে বড়দিন ও সাপ্তাহিক বন্ধ মিলিয়ে তিন দিন ছুটি। জনগণের ভোগান্তি এড়ানোর জন্যই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সফরের জন্য এ সময় বেছে নেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেন ফখরুল।
এ বিষয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিক্রয় ও বিপণন বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বরের শেষ দিকে প্রতিবছরই লন্ডন-ঢাকা রুটে টিকিটের চাহিদা তুলনামূলক বেশি থাকে। বড়দিনের ছুটিতে অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে আসেন। চলতি বছরও সে ধারা অব্যাহত রয়েছে। ফলে আগেভাগেই ডিসেম্বরের শেষ দিকের ফ্লাইটগুলোর অধিকাংশ টিকিট বুকিং হয়ে যায়।
বিএনপির একাধিক সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান ২০ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে লন্ডনে যাবেন। এরপর তারেক রহমান, জুবাইদা রহমান এবং তাঁদের মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান ২৫ ডিসেম্বর ঢাকায় ফিরবেন। এই সফরে তাঁদের সঙ্গে ঢাকা থেকে যাওয়া দুজন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য থাকার কথা রয়েছে। তবে তাঁরা সাদাপোশাকে থাকবেন।
দলীয় সূত্র জানিয়েছে, তারেক রহমান ২৪ ডিসেম্বর বিকেলে লন্ডন ত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ বিমানের এদিনের ফ্লাইটটি হবে ড্রিমলাইনার বিমান দিয়ে। এ ফ্লাইটের আসনসংখ্যা—২৪৭টি ইকোনমি, ৩০টি বিজনেস ক্লাস এবং ২১টি প্রিমিয়াম ইকোনমি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ফ্লাইটটির সব আসনের টিকিটই বিক্রি হয়ে গেছে।
সূত্র আরও জানায়, তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘোষণা আসার পর থেকেই যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সিতে টিকিট কাটতে প্রবাসী নেতা-কর্মীদের ভিড় বাড়ে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ট্রাভেল এজেন্সির কর্মকর্তা জানান, অনেকে যে টিকিট পাওয়া যাচ্ছে, তার জন্যই বুকিং দিচ্ছেন। বাংলাদেশ বিমানের টিকিট না পেয়ে কেউ কেউ এমিরেটস, কাতার এয়ারওয়েজ কিংবা সৌদিয়ার টিকিট কিনছেন। সবার লক্ষ্য, ২৫ ডিসেম্বর সকালের মধ্যে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানো।
উল্লেখ্য, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফেরা উপলক্ষে তাঁর বাসভবন ও কার্যালয়ের সংস্কারকাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। দলের পক্ষ থেকে তাঁর নিরাপত্তারব্যবস্থা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেও নিরাপত্তার বিষয়ে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির প্রধান খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান ২০০৭ সালে এক-এগারোর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর গ্রেপ্তার হন। ২০০৮ সালে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য সপরিবারে যুক্তরাজ্যে যান তিনি। তখন থেকে সে দেশেই আছেন। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নেতা-কর্মীদের দিকনির্দেশনা দেওয়ার পাশাপাশি দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে আসছেন তিনি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘদিন পর দেশে ফেরার ঘোষণাকে ঘিরে যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। নেতার সঙ্গে একই দিনে দেশে ফেরার পরিকল্পনায় অনেকেই নিজ উদ্যোগে লন্ডন থেকে ঢাকা আসার টিকিট কাটার উদ্যোগ নেন। তবে নির্ধারিত সময়ে এ রুটে বিমানের টিকিট পাওয়া সম্ভব হয়নি বেশির ভাগের পক্ষে। এরই মধ্যে এ রুটের নির্দিষ্ট কয়েকটি ফ্লাইটের সব শ্রেণির টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ওয়েবসাইট ঘেঁটে দেখা যায়, ২৪ ও ২৫ ডিসেম্বর ঢাকাগামী দুটি ফ্লাইটের সব শ্রেণির টিকিট ইতিমধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, তারেক রহমান বিমানের ফ্লাইটেই ২৪ ডিসেম্বর দেশের পথে রওনা হবেন। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ১২ ডিসেম্বর বলেন, তারেক রহমান ঢাকা পৌঁছবেন ২৫ ডিসেম্বর। প্রসঙ্গত, ২৫ ডিসেম্বর থেকে বড়দিন ও সাপ্তাহিক বন্ধ মিলিয়ে তিন দিন ছুটি। জনগণের ভোগান্তি এড়ানোর জন্যই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সফরের জন্য এ সময় বেছে নেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেন ফখরুল।
এ বিষয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিক্রয় ও বিপণন বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বরের শেষ দিকে প্রতিবছরই লন্ডন-ঢাকা রুটে টিকিটের চাহিদা তুলনামূলক বেশি থাকে। বড়দিনের ছুটিতে অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে আসেন। চলতি বছরও সে ধারা অব্যাহত রয়েছে। ফলে আগেভাগেই ডিসেম্বরের শেষ দিকের ফ্লাইটগুলোর অধিকাংশ টিকিট বুকিং হয়ে যায়।
বিএনপির একাধিক সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান ২০ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে লন্ডনে যাবেন। এরপর তারেক রহমান, জুবাইদা রহমান এবং তাঁদের মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান ২৫ ডিসেম্বর ঢাকায় ফিরবেন। এই সফরে তাঁদের সঙ্গে ঢাকা থেকে যাওয়া দুজন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য থাকার কথা রয়েছে। তবে তাঁরা সাদাপোশাকে থাকবেন।
দলীয় সূত্র জানিয়েছে, তারেক রহমান ২৪ ডিসেম্বর বিকেলে লন্ডন ত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ বিমানের এদিনের ফ্লাইটটি হবে ড্রিমলাইনার বিমান দিয়ে। এ ফ্লাইটের আসনসংখ্যা—২৪৭টি ইকোনমি, ৩০টি বিজনেস ক্লাস এবং ২১টি প্রিমিয়াম ইকোনমি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ফ্লাইটটির সব আসনের টিকিটই বিক্রি হয়ে গেছে।
সূত্র আরও জানায়, তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘোষণা আসার পর থেকেই যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সিতে টিকিট কাটতে প্রবাসী নেতা-কর্মীদের ভিড় বাড়ে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ট্রাভেল এজেন্সির কর্মকর্তা জানান, অনেকে যে টিকিট পাওয়া যাচ্ছে, তার জন্যই বুকিং দিচ্ছেন। বাংলাদেশ বিমানের টিকিট না পেয়ে কেউ কেউ এমিরেটস, কাতার এয়ারওয়েজ কিংবা সৌদিয়ার টিকিট কিনছেন। সবার লক্ষ্য, ২৫ ডিসেম্বর সকালের মধ্যে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানো।
উল্লেখ্য, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফেরা উপলক্ষে তাঁর বাসভবন ও কার্যালয়ের সংস্কারকাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। দলের পক্ষ থেকে তাঁর নিরাপত্তারব্যবস্থা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেও নিরাপত্তার বিষয়ে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির প্রধান খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান ২০০৭ সালে এক-এগারোর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর গ্রেপ্তার হন। ২০০৮ সালে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য সপরিবারে যুক্তরাজ্যে যান তিনি। তখন থেকে সে দেশেই আছেন। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নেতা-কর্মীদের দিকনির্দেশনা দেওয়ার পাশাপাশি দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে আসছেন তিনি।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘এই সমাবেশের কারণে বিএনপির সন্ত্রাস, নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেছে। এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। বিএনপির গণতন্ত্র ছিল কারফিউ গণতন্ত্র। জিয়াউর রহমানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি, কারফিউর মধ্যে মারা গেছেন। তারা হত্যার রাজনীতি করে। বিএনপির মুখে গণতন্ত্রে
১২ জুলাই ২০২৩
একাত্তরের স্বাধীনতার শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বিজয় দিবস উপলক্ষে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পর এই মন্তব্য করেন তিনি।
৩৯ মিনিট আগে
‘আগামীর নির্বাচনে কোনো ধরনের কারিগরি ষড়যন্ত্র জনগণ হতে দেবে না। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে কোনো আনুকূল্য চাই না। কিন্তু কমিশন যদি কারও প্রতি আনুকূল্য দেখায় তবে সেটি বরদাশত করা হবে না।’
২ ঘণ্টা আগে
বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা যারা করছে, ভারত তাদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা যারা করছে, ভারত তাদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের দেশে যারা বিশৃঙ্খলা করে—সন্ত্রাসী, ভোট চোর—আমাদের দেশে যারা অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে চাচ্ছে, হাদি ভাইকে যারা হত্যার চেষ্টা করেছে, নির্বাচন যারা বানচাল করতে চাইছে, দেশের পরিবেশকে যারা অস্থিতিশীল করতে চাইছে, সীমান্তে যারা আমাদের ভাই–বোনদের মেরে ঝুলিয়ে রাখে, তাদের আশ্রয়–প্রশ্রয়, পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে ভারত।’
হাসনাত আরও বলেন, ‘ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, যারা আমার দেশের সার্বভৌমত্বকে বিশ্বাস করে না, যারা আমার দেশের সম্ভাবনাকে বিশ্বাস করে না, যারা ভোটাধিকারকে বিশ্বাস করে না, মানবাধিকারকে বিশ্বাস করে না, যারা এই দেশের সন্তানদেরকে বিশ্বাস করে না, আপনারা যেহেতু তাদেরকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছেন, স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, ভারতের যারা সেপারেটিস্ট আছে, বাংলাদেশে আমরা তাদেরকে আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে সেভেন সিস্টার্সকে ভারত থেকে আলাদা করে দেব।’
এনসিপির এ নেতা বলেন, ওসমান হাদির ওপর হামলা কোনো বিচ্ছিন্ন বা স্থানীয় ঘটনা নয়। আগামীর বাংলাদেশে যদি কারও বিরুদ্ধে পরিকল্পিত সহিংসতা চালানো হয়, তবে সেই বিদ্রোহের আগুন শুধু দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, তা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে।
হাসনাত অভিযোগ করে বলেন, ভারত বাংলাদেশকে একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পরিণত করার ষড়যন্ত্র করছে। এ ধরনের অপচেষ্টা কখনোই সফল হতে দেওয়া হবে না এবং দেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো আপস করা হবে না।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দলীয় প্রভাব বিস্তারকারী সুবিধাবাদী শিক্ষকদের চিহ্নিত করে অপসারণ করার দাবি জানান হাসনাত।

বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা যারা করছে, ভারত তাদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের দেশে যারা বিশৃঙ্খলা করে—সন্ত্রাসী, ভোট চোর—আমাদের দেশে যারা অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে চাচ্ছে, হাদি ভাইকে যারা হত্যার চেষ্টা করেছে, নির্বাচন যারা বানচাল করতে চাইছে, দেশের পরিবেশকে যারা অস্থিতিশীল করতে চাইছে, সীমান্তে যারা আমাদের ভাই–বোনদের মেরে ঝুলিয়ে রাখে, তাদের আশ্রয়–প্রশ্রয়, পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে ভারত।’
হাসনাত আরও বলেন, ‘ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, যারা আমার দেশের সার্বভৌমত্বকে বিশ্বাস করে না, যারা আমার দেশের সম্ভাবনাকে বিশ্বাস করে না, যারা ভোটাধিকারকে বিশ্বাস করে না, মানবাধিকারকে বিশ্বাস করে না, যারা এই দেশের সন্তানদেরকে বিশ্বাস করে না, আপনারা যেহেতু তাদেরকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছেন, স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, ভারতের যারা সেপারেটিস্ট আছে, বাংলাদেশে আমরা তাদেরকে আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে সেভেন সিস্টার্সকে ভারত থেকে আলাদা করে দেব।’
এনসিপির এ নেতা বলেন, ওসমান হাদির ওপর হামলা কোনো বিচ্ছিন্ন বা স্থানীয় ঘটনা নয়। আগামীর বাংলাদেশে যদি কারও বিরুদ্ধে পরিকল্পিত সহিংসতা চালানো হয়, তবে সেই বিদ্রোহের আগুন শুধু দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, তা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে।
হাসনাত অভিযোগ করে বলেন, ভারত বাংলাদেশকে একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পরিণত করার ষড়যন্ত্র করছে। এ ধরনের অপচেষ্টা কখনোই সফল হতে দেওয়া হবে না এবং দেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো আপস করা হবে না।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দলীয় প্রভাব বিস্তারকারী সুবিধাবাদী শিক্ষকদের চিহ্নিত করে অপসারণ করার দাবি জানান হাসনাত।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘এই সমাবেশের কারণে বিএনপির সন্ত্রাস, নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেছে। এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। বিএনপির গণতন্ত্র ছিল কারফিউ গণতন্ত্র। জিয়াউর রহমানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি, কারফিউর মধ্যে মারা গেছেন। তারা হত্যার রাজনীতি করে। বিএনপির মুখে গণতন্ত্রে
১২ জুলাই ২০২৩
একাত্তরের স্বাধীনতার শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বিজয় দিবস উপলক্ষে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পর এই মন্তব্য করেন তিনি।
৩৯ মিনিট আগে
‘আগামীর নির্বাচনে কোনো ধরনের কারিগরি ষড়যন্ত্র জনগণ হতে দেবে না। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে কোনো আনুকূল্য চাই না। কিন্তু কমিশন যদি কারও প্রতি আনুকূল্য দেখায় তবে সেটি বরদাশত করা হবে না।’
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘদিন পর দেশে ফেরার ঘোষণাকে ঘিরে যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। নেতার সঙ্গে একই দিনে দেশে ফেরার পরিকল্পনায় অনেকেই নিজ উদ্যোগে লন্ডন থেকে ঢাকা আসার টিকিট কাটার উদ্যোগ নেন। তবে নির্ধারিত সময়ে এ রুটে
১৪ ঘণ্টা আগে