নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একসময়ের রাজনৈতিক মিত্র বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছিল অনেক দিন ধরে। গণ-অভ্যুত্থানের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাগ্যুদ্ধের পাশাপাশি কোথাও কোথাও সংঘর্ষেও জড়িয়েছেন দল দুটির নেতা-কর্মীরা। নির্বাচনের সময়কাল নিয়ে ভিন্ন মেরুতে অবস্থান দল দুটির মধ্যে দূরত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়। অবশেষে সে নির্বাচন নিয়েই আবারও এক মোহনায় মিলিত হয়েছেন তাঁরা। জানা গেছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগের গুঞ্জনকে ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বৈঠক করেছেন দল দুটির নেতারা। সেই বৈঠকে জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়কাল নিয়ে একমত হয়েছেন তাঁরা।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, বিরাজমান সংকট নিরসনে গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর রমনার একটি বাসায় ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান নিজেই দলের পক্ষে এ বৈঠকে অংশ নেন। অন্যদিকে বিএনপির পক্ষে ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। বিএনপি ও জামায়াত ছাড়াও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামও বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে বিরাজমান সমস্যা এবং সেগুলো নিরসনে তিন দলের মধ্যে আলোচনা হয়। আলোচনার একপর্যায়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে এক জায়গায় আসে বিএনপি ও জামায়াত। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে সম্ভব না হলেও নির্বাচন অনুষ্ঠানে সর্বোচ্চ আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সরকারকে সময় দেওয়ার পক্ষে থাকার বিষয়ে একমত হয় দল দুটি।
তবে বৈঠকের পরও নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রশ্নে আগের অবস্থানেই আছে এনসিপি।
বৃহস্পতিবার রাতের এই বৈঠকের বিষয়টি স্বীকার করেনি কোনো পক্ষই। বিরাজমান পরিস্থিতি এবং নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের সঙ্গে সম্প্রতি কোনো বৈঠক হয়েছে কি না, জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে আমাদের এ রকম কোনো বৈঠক হয়নি।’ জামায়াতের পক্ষ থেকেও বিষয়টি নিয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলা হয়নি।
তবে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের মতভিন্নতা যে দূর হয়েছে, তার ইঙ্গিত পাওয়া গেল দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের বক্তব্যে। গতকাল শুক্রবার কুমিল্লায় এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ‘সরকার যদি ডিসেম্বরে নির্বাচন করে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। দুই মাস পর করলেও আপত্তি নেই। তবে সরকারের উচিত একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দেওয়া। জামায়াত দুটি রোডম্যাপ চেয়েছে; একটি হচ্ছে নির্বাচনের রোডম্যাপ, অন্যটি হচ্ছে সংস্কারের রোডম্যাপ।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। শুরু থেকেই ওই সরকারের কাছে দ্রুততম সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। দলটির দাবি, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে এবং এর জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিতে হবে। তবে সরকারের দিক থেকে সুনির্দিষ্ট কিছু না বলে ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা। নির্বাচন নিয়ে বিএনপির এই দাবির সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে সংস্কারে গুরুত্বারোপ করে জামায়াতে ইসলামী। একই সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানে সুপারিশ করেন তাঁরা।

একসময়ের রাজনৈতিক মিত্র বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছিল অনেক দিন ধরে। গণ-অভ্যুত্থানের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাগ্যুদ্ধের পাশাপাশি কোথাও কোথাও সংঘর্ষেও জড়িয়েছেন দল দুটির নেতা-কর্মীরা। নির্বাচনের সময়কাল নিয়ে ভিন্ন মেরুতে অবস্থান দল দুটির মধ্যে দূরত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়। অবশেষে সে নির্বাচন নিয়েই আবারও এক মোহনায় মিলিত হয়েছেন তাঁরা। জানা গেছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগের গুঞ্জনকে ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বৈঠক করেছেন দল দুটির নেতারা। সেই বৈঠকে জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়কাল নিয়ে একমত হয়েছেন তাঁরা।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, বিরাজমান সংকট নিরসনে গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর রমনার একটি বাসায় ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান নিজেই দলের পক্ষে এ বৈঠকে অংশ নেন। অন্যদিকে বিএনপির পক্ষে ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। বিএনপি ও জামায়াত ছাড়াও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামও বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে বিরাজমান সমস্যা এবং সেগুলো নিরসনে তিন দলের মধ্যে আলোচনা হয়। আলোচনার একপর্যায়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে এক জায়গায় আসে বিএনপি ও জামায়াত। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে সম্ভব না হলেও নির্বাচন অনুষ্ঠানে সর্বোচ্চ আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সরকারকে সময় দেওয়ার পক্ষে থাকার বিষয়ে একমত হয় দল দুটি।
তবে বৈঠকের পরও নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রশ্নে আগের অবস্থানেই আছে এনসিপি।
বৃহস্পতিবার রাতের এই বৈঠকের বিষয়টি স্বীকার করেনি কোনো পক্ষই। বিরাজমান পরিস্থিতি এবং নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের সঙ্গে সম্প্রতি কোনো বৈঠক হয়েছে কি না, জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে আমাদের এ রকম কোনো বৈঠক হয়নি।’ জামায়াতের পক্ষ থেকেও বিষয়টি নিয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলা হয়নি।
তবে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের মতভিন্নতা যে দূর হয়েছে, তার ইঙ্গিত পাওয়া গেল দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের বক্তব্যে। গতকাল শুক্রবার কুমিল্লায় এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ‘সরকার যদি ডিসেম্বরে নির্বাচন করে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। দুই মাস পর করলেও আপত্তি নেই। তবে সরকারের উচিত একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দেওয়া। জামায়াত দুটি রোডম্যাপ চেয়েছে; একটি হচ্ছে নির্বাচনের রোডম্যাপ, অন্যটি হচ্ছে সংস্কারের রোডম্যাপ।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। শুরু থেকেই ওই সরকারের কাছে দ্রুততম সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। দলটির দাবি, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে এবং এর জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিতে হবে। তবে সরকারের দিক থেকে সুনির্দিষ্ট কিছু না বলে ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা। নির্বাচন নিয়ে বিএনপির এই দাবির সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে সংস্কারে গুরুত্বারোপ করে জামায়াতে ইসলামী। একই সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানে সুপারিশ করেন তাঁরা।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একসময়ের রাজনৈতিক মিত্র বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছিল অনেক দিন ধরে। গণ-অভ্যুত্থানের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাগ্যুদ্ধের পাশাপাশি কোথাও কোথাও সংঘর্ষেও জড়িয়েছেন দল দুটির নেতা-কর্মীরা। নির্বাচনের সময়কাল নিয়ে ভিন্ন মেরুতে অবস্থান দল দুটির মধ্যে দূরত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়। অবশেষে সে নির্বাচন নিয়েই আবারও এক মোহনায় মিলিত হয়েছেন তাঁরা। জানা গেছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগের গুঞ্জনকে ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বৈঠক করেছেন দল দুটির নেতারা। সেই বৈঠকে জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়কাল নিয়ে একমত হয়েছেন তাঁরা।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, বিরাজমান সংকট নিরসনে গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর রমনার একটি বাসায় ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান নিজেই দলের পক্ষে এ বৈঠকে অংশ নেন। অন্যদিকে বিএনপির পক্ষে ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। বিএনপি ও জামায়াত ছাড়াও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামও বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে বিরাজমান সমস্যা এবং সেগুলো নিরসনে তিন দলের মধ্যে আলোচনা হয়। আলোচনার একপর্যায়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে এক জায়গায় আসে বিএনপি ও জামায়াত। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে সম্ভব না হলেও নির্বাচন অনুষ্ঠানে সর্বোচ্চ আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সরকারকে সময় দেওয়ার পক্ষে থাকার বিষয়ে একমত হয় দল দুটি।
তবে বৈঠকের পরও নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রশ্নে আগের অবস্থানেই আছে এনসিপি।
বৃহস্পতিবার রাতের এই বৈঠকের বিষয়টি স্বীকার করেনি কোনো পক্ষই। বিরাজমান পরিস্থিতি এবং নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের সঙ্গে সম্প্রতি কোনো বৈঠক হয়েছে কি না, জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে আমাদের এ রকম কোনো বৈঠক হয়নি।’ জামায়াতের পক্ষ থেকেও বিষয়টি নিয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলা হয়নি।
তবে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের মতভিন্নতা যে দূর হয়েছে, তার ইঙ্গিত পাওয়া গেল দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের বক্তব্যে। গতকাল শুক্রবার কুমিল্লায় এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ‘সরকার যদি ডিসেম্বরে নির্বাচন করে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। দুই মাস পর করলেও আপত্তি নেই। তবে সরকারের উচিত একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দেওয়া। জামায়াত দুটি রোডম্যাপ চেয়েছে; একটি হচ্ছে নির্বাচনের রোডম্যাপ, অন্যটি হচ্ছে সংস্কারের রোডম্যাপ।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। শুরু থেকেই ওই সরকারের কাছে দ্রুততম সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। দলটির দাবি, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে এবং এর জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিতে হবে। তবে সরকারের দিক থেকে সুনির্দিষ্ট কিছু না বলে ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা। নির্বাচন নিয়ে বিএনপির এই দাবির সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে সংস্কারে গুরুত্বারোপ করে জামায়াতে ইসলামী। একই সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানে সুপারিশ করেন তাঁরা।

একসময়ের রাজনৈতিক মিত্র বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছিল অনেক দিন ধরে। গণ-অভ্যুত্থানের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাগ্যুদ্ধের পাশাপাশি কোথাও কোথাও সংঘর্ষেও জড়িয়েছেন দল দুটির নেতা-কর্মীরা। নির্বাচনের সময়কাল নিয়ে ভিন্ন মেরুতে অবস্থান দল দুটির মধ্যে দূরত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়। অবশেষে সে নির্বাচন নিয়েই আবারও এক মোহনায় মিলিত হয়েছেন তাঁরা। জানা গেছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগের গুঞ্জনকে ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বৈঠক করেছেন দল দুটির নেতারা। সেই বৈঠকে জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়কাল নিয়ে একমত হয়েছেন তাঁরা।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, বিরাজমান সংকট নিরসনে গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর রমনার একটি বাসায় ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান নিজেই দলের পক্ষে এ বৈঠকে অংশ নেন। অন্যদিকে বিএনপির পক্ষে ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। বিএনপি ও জামায়াত ছাড়াও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামও বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে বিরাজমান সমস্যা এবং সেগুলো নিরসনে তিন দলের মধ্যে আলোচনা হয়। আলোচনার একপর্যায়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে এক জায়গায় আসে বিএনপি ও জামায়াত। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে সম্ভব না হলেও নির্বাচন অনুষ্ঠানে সর্বোচ্চ আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সরকারকে সময় দেওয়ার পক্ষে থাকার বিষয়ে একমত হয় দল দুটি।
তবে বৈঠকের পরও নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রশ্নে আগের অবস্থানেই আছে এনসিপি।
বৃহস্পতিবার রাতের এই বৈঠকের বিষয়টি স্বীকার করেনি কোনো পক্ষই। বিরাজমান পরিস্থিতি এবং নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের সঙ্গে সম্প্রতি কোনো বৈঠক হয়েছে কি না, জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে আমাদের এ রকম কোনো বৈঠক হয়নি।’ জামায়াতের পক্ষ থেকেও বিষয়টি নিয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলা হয়নি।
তবে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের মতভিন্নতা যে দূর হয়েছে, তার ইঙ্গিত পাওয়া গেল দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের বক্তব্যে। গতকাল শুক্রবার কুমিল্লায় এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ‘সরকার যদি ডিসেম্বরে নির্বাচন করে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। দুই মাস পর করলেও আপত্তি নেই। তবে সরকারের উচিত একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দেওয়া। জামায়াত দুটি রোডম্যাপ চেয়েছে; একটি হচ্ছে নির্বাচনের রোডম্যাপ, অন্যটি হচ্ছে সংস্কারের রোডম্যাপ।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। শুরু থেকেই ওই সরকারের কাছে দ্রুততম সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। দলটির দাবি, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে এবং এর জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিতে হবে। তবে সরকারের দিক থেকে সুনির্দিষ্ট কিছু না বলে ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা। নির্বাচন নিয়ে বিএনপির এই দাবির সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে সংস্কারে গুরুত্বারোপ করে জামায়াতে ইসলামী। একই সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানে সুপারিশ করেন তাঁরা।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে মতপার্থক্য কাটাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক আটটি রাজনৈতিক দল। এ সংলাপে রেফারির ভূমিকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আল
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে মতপার্থক্য কাটাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক আটটি রাজনৈতিক দল। এ সংলাপে রেফারির ভূমিকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।
যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণে গতকাল সোমবার বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস অফিসে সমমনা আট দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেন তাহের। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ হলে সেখানে রেফারির অভাব হতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের পক্ষ থেকে, বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা এখানে একটা রেফারির ভূমিকা পালন করবেন আগের মতো, এটা আমরা আশা করি।’
জুলাই জাতীয় সনদ বা সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভেদ দেখা দেওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজ উদ্যোগে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে ঐক্যবদ্ধ দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত না দিতে পারলে সরকার নিজের মতো করে সিদ্ধান্ত নেবে বলে গতকাল উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তাহের বলেন, ‘আমরা যে ঐকমত্যে পৌঁছেছিলাম, তাতে হঠাৎ করে একটি দল বিরোধিতা করছে। আমরা আশা করি, তারা তাদের দলীয় অবস্থান স্পষ্ট করবে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে গণভোট আগে আর পরে করে লাভ নেই; বরং গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে। কারণ নির্বাচনের দিন হ্যাঁ বা না ভোটে কারও মনোযোগ থাকবে না।’
তাহের আরও বলেন, ‘আমি গতকালকে দলগুলোর মধ্যে একটি আলোচনার আহ্বান করেছিলাম। আজকে উপদেষ্টা পরিষদও সে রকম একটি আহ্বান দলগুলোর কাছে জানিয়েছে। আমরাও দেখতে চাই, প্রধান দলগুলো এই আহ্বানে যেন সাড়া দেয়। তারাও যদি আমাদের মোত একইভাবে সাড়া দেয়, তাহলে একটা রাস্তা বেরিয়ে আসবে।’
প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে ৮ দল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দফা দাবিতে পঞ্চম পর্বের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে চলমান যুগপৎ আন্দোলনের শরিক সমমনা আটটি রাজনৈতিক দল। আগামী বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় গণমিছিল করে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে তারা।
রাজধানীর পল্টনে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক। তিনি বলেন, ‘আমাদের আটটি দলের পাঁচ দফা দাবিতে সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। আমরা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদানের দাবি জানিয়ে আসছি। অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করতে হবে। জাতীয় নির্বাচনের আগেই পৃথকভাবে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট করতে হবে। আরপিও সংশোধন করা হলে আমরা সেটা মানব না। অর্থাৎ আরপিও আগের মতোই রাখতে হবে। এগুলোই এখন আমাদের মূল দাবি।’
এসব দাবিতে ৬ নভেম্বর বেলা ১১টায় গণমিছিল করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হবে জানিয়ে মামুনুল হক বলেন, দাবি আদায় না হলে ১১ নভেম্বর রাজধানীতে সমাবেশ করবেন তাঁরা।
নতুন কর্মসূচি ঘোষণার আগে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, খেলাফত আন্দোলন, নেজামে ইসলাম পার্টি, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) ও ডেভেলপমেন্ট পার্টির শীর্ষ নেতারা বৈঠক করেন।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে মতপার্থক্য কাটাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক আটটি রাজনৈতিক দল। এ সংলাপে রেফারির ভূমিকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।
যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণে গতকাল সোমবার বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস অফিসে সমমনা আট দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেন তাহের। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ হলে সেখানে রেফারির অভাব হতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের পক্ষ থেকে, বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা এখানে একটা রেফারির ভূমিকা পালন করবেন আগের মতো, এটা আমরা আশা করি।’
জুলাই জাতীয় সনদ বা সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভেদ দেখা দেওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজ উদ্যোগে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে ঐক্যবদ্ধ দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত না দিতে পারলে সরকার নিজের মতো করে সিদ্ধান্ত নেবে বলে গতকাল উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তাহের বলেন, ‘আমরা যে ঐকমত্যে পৌঁছেছিলাম, তাতে হঠাৎ করে একটি দল বিরোধিতা করছে। আমরা আশা করি, তারা তাদের দলীয় অবস্থান স্পষ্ট করবে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে গণভোট আগে আর পরে করে লাভ নেই; বরং গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে। কারণ নির্বাচনের দিন হ্যাঁ বা না ভোটে কারও মনোযোগ থাকবে না।’
তাহের আরও বলেন, ‘আমি গতকালকে দলগুলোর মধ্যে একটি আলোচনার আহ্বান করেছিলাম। আজকে উপদেষ্টা পরিষদও সে রকম একটি আহ্বান দলগুলোর কাছে জানিয়েছে। আমরাও দেখতে চাই, প্রধান দলগুলো এই আহ্বানে যেন সাড়া দেয়। তারাও যদি আমাদের মোত একইভাবে সাড়া দেয়, তাহলে একটা রাস্তা বেরিয়ে আসবে।’
প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে ৮ দল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দফা দাবিতে পঞ্চম পর্বের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে চলমান যুগপৎ আন্দোলনের শরিক সমমনা আটটি রাজনৈতিক দল। আগামী বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় গণমিছিল করে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে তারা।
রাজধানীর পল্টনে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক। তিনি বলেন, ‘আমাদের আটটি দলের পাঁচ দফা দাবিতে সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। আমরা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদানের দাবি জানিয়ে আসছি। অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করতে হবে। জাতীয় নির্বাচনের আগেই পৃথকভাবে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট করতে হবে। আরপিও সংশোধন করা হলে আমরা সেটা মানব না। অর্থাৎ আরপিও আগের মতোই রাখতে হবে। এগুলোই এখন আমাদের মূল দাবি।’
এসব দাবিতে ৬ নভেম্বর বেলা ১১টায় গণমিছিল করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হবে জানিয়ে মামুনুল হক বলেন, দাবি আদায় না হলে ১১ নভেম্বর রাজধানীতে সমাবেশ করবেন তাঁরা।
নতুন কর্মসূচি ঘোষণার আগে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, খেলাফত আন্দোলন, নেজামে ইসলাম পার্টি, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) ও ডেভেলপমেন্ট পার্টির শীর্ষ নেতারা বৈঠক করেন।

একসময়ের রাজনৈতিক মিত্র বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছিল অনেক দিন ধরে। গণ-অভ্যুত্থানের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাগ্যুদ্ধের পাশাপাশি কোথাও কোথাও সংঘর্ষেও জড়িয়েছেন দল দুটির নেতা-কর্মীরা।
২৪ মে ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আল
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
আখতার বলেন, ‘অত্যন্ত হতাশার সঙ্গে লক্ষ করছি, নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে সনদ দিয়ে। সরকার নিজেরা উদ্যোগ (সনদ বাস্তবায়নে) না নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ঠেলে দিয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে।’
সরকারকে দায়িত্ব নিয়ে সরকারকেই জুলাই সনদ আদেশ জারি করতে হবে বলে দাবি করে আখতার বলেন, ‘সংস্কার ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে। অতি দ্রুত সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানাই।’
এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, বিএনপি সংস্কার বাস্তবায়নের পথে বাধা হচ্ছে। সংস্কারকে ধারণ করে না বিএনপি। সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ নির্বাচনকে ভন্ডুল করতে চাচ্ছে। কিন্তু জনগণ এটা হতে দেবে না। অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারকে দায়িত্ব নিয়ে সরকারকেই জুলাই সনদ আদেশ জারি করতে হবে।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, দলীয় মতামত গণভোটে যাওয়া উচিত না। কোন দিন আদেশ জারি করবেন, সেটা সরকারকে জানাতে হবে। প্রধান উপদেষ্টাকে এই আদেশ জারি করতে হবে। রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরে আদেশ জারি করা হলে ছাত্র-জনতা আবার মাঠে নামবে।
আসনের লোভ দেখিয়ে গণতন্ত্রের পথ রুদ্ধ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, বহুদলীয় গণতন্ত্র নষ্টের জন্য একটি দল উঠেপড়ে লেগেছে। গণতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যার চেষ্টা জনগণ রুখে দেবে।
বিএনপির আসন ঘোষণা প্রসঙ্গে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আপসহীন নেত্রী খালেদা জিয়া তিন আসনে প্রার্থী হওয়ায় শুভেচ্ছা। তাঁর মাধ্যমে গণতন্ত্র আরও সুসংহত হবে। জুলাই অভ্যুত্থানের ফসল হিসেবে যেহেতু তিনি নির্বাচন করতে পারছেন, সেহেতু সংস্কার বাস্তবায়নে এগিয়ে আসুন।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরলে আমরা স্বাগত জানাই। আসেন, আমরা সবাই মিলে গণতন্ত্র চর্চা করি।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
আখতার বলেন, ‘অত্যন্ত হতাশার সঙ্গে লক্ষ করছি, নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে সনদ দিয়ে। সরকার নিজেরা উদ্যোগ (সনদ বাস্তবায়নে) না নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ঠেলে দিয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে।’
সরকারকে দায়িত্ব নিয়ে সরকারকেই জুলাই সনদ আদেশ জারি করতে হবে বলে দাবি করে আখতার বলেন, ‘সংস্কার ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে। অতি দ্রুত সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানাই।’
এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, বিএনপি সংস্কার বাস্তবায়নের পথে বাধা হচ্ছে। সংস্কারকে ধারণ করে না বিএনপি। সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ নির্বাচনকে ভন্ডুল করতে চাচ্ছে। কিন্তু জনগণ এটা হতে দেবে না। অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারকে দায়িত্ব নিয়ে সরকারকেই জুলাই সনদ আদেশ জারি করতে হবে।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, দলীয় মতামত গণভোটে যাওয়া উচিত না। কোন দিন আদেশ জারি করবেন, সেটা সরকারকে জানাতে হবে। প্রধান উপদেষ্টাকে এই আদেশ জারি করতে হবে। রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরে আদেশ জারি করা হলে ছাত্র-জনতা আবার মাঠে নামবে।
আসনের লোভ দেখিয়ে গণতন্ত্রের পথ রুদ্ধ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, বহুদলীয় গণতন্ত্র নষ্টের জন্য একটি দল উঠেপড়ে লেগেছে। গণতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যার চেষ্টা জনগণ রুখে দেবে।
বিএনপির আসন ঘোষণা প্রসঙ্গে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আপসহীন নেত্রী খালেদা জিয়া তিন আসনে প্রার্থী হওয়ায় শুভেচ্ছা। তাঁর মাধ্যমে গণতন্ত্র আরও সুসংহত হবে। জুলাই অভ্যুত্থানের ফসল হিসেবে যেহেতু তিনি নির্বাচন করতে পারছেন, সেহেতু সংস্কার বাস্তবায়নে এগিয়ে আসুন।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরলে আমরা স্বাগত জানাই। আসেন, আমরা সবাই মিলে গণতন্ত্র চর্চা করি।’

একসময়ের রাজনৈতিক মিত্র বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছিল অনেক দিন ধরে। গণ-অভ্যুত্থানের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাগ্যুদ্ধের পাশাপাশি কোথাও কোথাও সংঘর্ষেও জড়িয়েছেন দল দুটির নেতা-কর্মীরা।
২৪ মে ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে মতপার্থক্য কাটাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক আটটি রাজনৈতিক দল। এ সংলাপে রেফারির ভূমিকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আল
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যার পর বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে এনসিপির প্রার্থী তালিকা ঘোষণাসংক্রান্ত সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি সত্য নয় বলে জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
এনসিপির যুগ্ম আহবায়ক সারোয়ার তুষার এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কোনো প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করিনি। তবে ৭-৮ নভেম্বরের দিকে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করতে পারি। এটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নেতা বলেন, প্রাথমিকভাবে ৭০-১০০ জনের নাম ঘোষণা করা হতে পারে। কিছু আলাপ চলছে। তবে সেটা এখনো চূড়ান্ত নয়।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যার পর বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে এনসিপির প্রার্থী তালিকা ঘোষণাসংক্রান্ত সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি সত্য নয় বলে জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
এনসিপির যুগ্ম আহবায়ক সারোয়ার তুষার এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কোনো প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করিনি। তবে ৭-৮ নভেম্বরের দিকে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করতে পারি। এটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নেতা বলেন, প্রাথমিকভাবে ৭০-১০০ জনের নাম ঘোষণা করা হতে পারে। কিছু আলাপ চলছে। তবে সেটা এখনো চূড়ান্ত নয়।

একসময়ের রাজনৈতিক মিত্র বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছিল অনেক দিন ধরে। গণ-অভ্যুত্থানের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাগ্যুদ্ধের পাশাপাশি কোথাও কোথাও সংঘর্ষেও জড়িয়েছেন দল দুটির নেতা-কর্মীরা।
২৪ মে ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে মতপার্থক্য কাটাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক আটটি রাজনৈতিক দল। এ সংলাপে রেফারির ভূমিকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আল
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এর কিছু সময় পরই দেশের কিছু বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণার খবর প্রচার করা হয়। এ নিয়ে শুরু হয় নানা গুঞ্জন। এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনুভা জাবীন।
এক ফেসবুক পোস্টে জাবীন বলেছেন, ‘যাদের প্রার্থী তালিকা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা হলো, তাদেরটা ব্রেকিং নিউজে জায়গা পেল না, কিন্তু ঠিক একই দিন একই সময় যারা আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি, তাদের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে ব্রেকিং নিউজ যাচ্ছে।’
জাবীন আরও লেখেন, ‘ব্রেকিং নিউজের পেছনের রাজনীতি কী? কী বয়ান মানুষের কাছে দেওয়ার জন্য কারা এত ব্যাকুল?’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এর কিছু সময় পরই দেশের কিছু বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণার খবর প্রচার করা হয়। এ নিয়ে শুরু হয় নানা গুঞ্জন। এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনুভা জাবীন।
এক ফেসবুক পোস্টে জাবীন বলেছেন, ‘যাদের প্রার্থী তালিকা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা হলো, তাদেরটা ব্রেকিং নিউজে জায়গা পেল না, কিন্তু ঠিক একই দিন একই সময় যারা আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি, তাদের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে ব্রেকিং নিউজ যাচ্ছে।’
জাবীন আরও লেখেন, ‘ব্রেকিং নিউজের পেছনের রাজনীতি কী? কী বয়ান মানুষের কাছে দেওয়ার জন্য কারা এত ব্যাকুল?’

একসময়ের রাজনৈতিক মিত্র বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছিল অনেক দিন ধরে। গণ-অভ্যুত্থানের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাগ্যুদ্ধের পাশাপাশি কোথাও কোথাও সংঘর্ষেও জড়িয়েছেন দল দুটির নেতা-কর্মীরা।
২৪ মে ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে মতপার্থক্য কাটাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক আটটি রাজনৈতিক দল। এ সংলাপে রেফারির ভূমিকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে