নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনের আগে যে পরিবেশ দরকার, সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ এখনো দেশে দৃশ্যমান নয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ঢাকায় সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নির্বাচনী অনুসন্ধান দলের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
জাপা চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত ও প্রেসিডিয়াম সদস্য মাসরুর মওলার গুলশানের বাসভবনে এই বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচনী অনুসন্ধান দলের প্রধান মেটে বাক্কেন ও সদস্য ম্যানুয়েল ওয়ালি অংশ নেন।
অপরদিকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের সঙ্গে আরও ছিলেন—মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু, মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার ও প্রেসিডিয়াম সদস্য মাসরুর মওলা।
বৈঠকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে সার্বিক পরিস্থিতি, পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম এবং নির্বাচনের পরবর্তী ফলো-আপ প্রক্রিয়াসহ নানা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের বিষয়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত ও দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য মাসরুর মাওলা বলেন, বাংলাদেশ সফররত ইইউ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেছে। এর অংশ হিসেবে জাতীয় পার্টির সঙ্গে তাদের এ বৈঠক।
বৈঠকে ইইউ প্রতিনিধি দল আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে জাতীয় পার্টির পরিকল্পনা জানতে চেয়েছেন বলে উল্লেখ করেন মাসরুর মাওলা।
তিনি আরও বলেন, ‘বৈঠকে আমাদের পার্টির চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ তাদের জানিয়েছেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। তাই আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টি অংশগ্রহণ করতে চায়। কিন্তু নির্বাচনের আগে যে পরিবেশ দরকার সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ এখনো দেশে দৃশ্যমান নয়।’
এছাড়া জাপা চেয়ারম্যান তাদের বলেন, ‘যাঁরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন, তাদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে মিথ্যা হত্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। যদিও সরকার এই মিথ্যা হত্যা মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য নতুন আইন করেছে। কিন্তু সে আইনের বাস্তব প্রয়োগ এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি না। এর পাশাপাশি যাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা রয়েছে এবং যাদের বিরুদ্ধে মামলাও নাই সেই ধরনের অনেক নেতার বিরুদ্ধে বিদেশ যাত্রায় অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। দ্রুত এই ধরনের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা দরকার।’
মাশরুর মওলা আরও বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচনী অনুসন্ধান দলের প্রধান মেটে বাক্কেনের প্রশ্নের জবাবে আমাদের পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার জানান, ‘জাতীয় পার্টি সব সময় অবাধ, সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে। ৯০-এর পর থেকে একটি বাদে আমরা সব নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। আগামী নির্বাচনেও আমরা জোট গঠন করে ভোট করতে পারি। তবে কাদের সঙ্গে জোট হবে বা কোন প্রক্রিয়ায় জোট হবে সেটি পরবর্তীতে পার্টির ফোরামে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এ সময় জাপা চেয়ারম্যান ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষকদের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন, তারা যেন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালনে নিরপেক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে সহায়তা করেন।
নির্বাচনের আগে যে পরিবেশ দরকার, সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ এখনো দেশে দৃশ্যমান নয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ঢাকায় সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নির্বাচনী অনুসন্ধান দলের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
জাপা চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত ও প্রেসিডিয়াম সদস্য মাসরুর মওলার গুলশানের বাসভবনে এই বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচনী অনুসন্ধান দলের প্রধান মেটে বাক্কেন ও সদস্য ম্যানুয়েল ওয়ালি অংশ নেন।
অপরদিকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের সঙ্গে আরও ছিলেন—মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু, মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার ও প্রেসিডিয়াম সদস্য মাসরুর মওলা।
বৈঠকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে সার্বিক পরিস্থিতি, পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম এবং নির্বাচনের পরবর্তী ফলো-আপ প্রক্রিয়াসহ নানা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের বিষয়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত ও দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য মাসরুর মাওলা বলেন, বাংলাদেশ সফররত ইইউ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেছে। এর অংশ হিসেবে জাতীয় পার্টির সঙ্গে তাদের এ বৈঠক।
বৈঠকে ইইউ প্রতিনিধি দল আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে জাতীয় পার্টির পরিকল্পনা জানতে চেয়েছেন বলে উল্লেখ করেন মাসরুর মাওলা।
তিনি আরও বলেন, ‘বৈঠকে আমাদের পার্টির চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ তাদের জানিয়েছেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। তাই আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টি অংশগ্রহণ করতে চায়। কিন্তু নির্বাচনের আগে যে পরিবেশ দরকার সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ এখনো দেশে দৃশ্যমান নয়।’
এছাড়া জাপা চেয়ারম্যান তাদের বলেন, ‘যাঁরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন, তাদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে মিথ্যা হত্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। যদিও সরকার এই মিথ্যা হত্যা মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য নতুন আইন করেছে। কিন্তু সে আইনের বাস্তব প্রয়োগ এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি না। এর পাশাপাশি যাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা রয়েছে এবং যাদের বিরুদ্ধে মামলাও নাই সেই ধরনের অনেক নেতার বিরুদ্ধে বিদেশ যাত্রায় অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। দ্রুত এই ধরনের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা দরকার।’
মাশরুর মওলা আরও বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচনী অনুসন্ধান দলের প্রধান মেটে বাক্কেনের প্রশ্নের জবাবে আমাদের পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার জানান, ‘জাতীয় পার্টি সব সময় অবাধ, সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে। ৯০-এর পর থেকে একটি বাদে আমরা সব নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। আগামী নির্বাচনেও আমরা জোট গঠন করে ভোট করতে পারি। তবে কাদের সঙ্গে জোট হবে বা কোন প্রক্রিয়ায় জোট হবে সেটি পরবর্তীতে পার্টির ফোরামে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এ সময় জাপা চেয়ারম্যান ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষকদের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন, তারা যেন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালনে নিরপেক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে সহায়তা করেন।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতিগত কার্যক্রম শুরু করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ ফারইস্ট ইনস্যুরেন্স টাওয়ারের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলের প্রাথমিকভাবে
৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ক্রান্তিকালীন বিধানে ষষ্ঠ তফসিলে থাকা স্বাধীনতার ঘোষণা ‘ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ ও সপ্তম তফসিলে থাকা ‘প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। যা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি, তা বাদ দিলে বাংলাদেশের অস্তিত্বই থাকে না। অথচ জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিল
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তাও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
৭ ঘণ্টা আগে