নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পিআরের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। তিনি বলেছেন, পিআরের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হতে পারে এবং বিভিন্ন জায়গায় বিভাজন সৃষ্টি হবে। আওয়ামী লীগ ও ভারতের আধিপত্যের প্রশ্নে, ফ্যাসিবাদ দোসরদের প্রশ্নে সবার এক থাকা দরকার।
আজ সোমবার ‘আগামী নির্বাচন গুণমানসম্পন্ন ও সবার জন্যে গ্রহণযোগ্য করার চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। নাগরিক যুব ঐক্যের আয়োজনে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান সকাল ১০টায় শুরু হয়ে শেষ হয় বেলা ১টায়।
গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে ঠিকই; কিন্তু ফ্যাসিবাদ বন্ধ হয়নি। আমরা উপদেষ্টা সংস্কারের কথা বলেছিলাম। কয়েকজনকে এনজিও উপদেষ্টা বানাল, শপথ পড়াল, তাদের কী অবদান? যে গাদ্দার উপদেষ্টাদের কথা সাবেক উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, তাদের নাম প্রকাশ করতে হবে। যদি তাদের (উপদেষ্টা) ষড়যন্ত্রে গণ-অভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়, তাহলে এর দায় আপনাকে (নাহিদ) নিতে হবে।’
সরকারের প্রতি মন্তব্য করে রাশেদ খান বলেন, ‘সরকার কোনো সংস্কার করতে পারেনি। শুধু হাসিনা পালিয়েছে, কিন্তু সব ফ্যাসিবাদ থেকে গেছে।’
বাংলাদেশের বাস্তবতায় নিম্নকক্ষে পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) বাস্তবায়ন হবে না বলে মন্তব্য করেন রাশেদ খান। তিনি বলেন, ‘পিআরের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হতে পারে এবং বিভিন্ন জায়গায় বিভাজন সৃষ্টি হবে। আওয়ামী লীগ ও ভারতের আধিপত্যের প্রশ্নে, ফ্যাসিবাদ দোসরদের প্রশ্নে সবার এক থাকা দরকার।’
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ভূঁইয়া মঞ্জু বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে আরও একটা সংকট দেশে দেখা দেবে। মারামারির আশঙ্কা বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে হবে। আবার আওয়ামী ভোটার নিয়ে টানাটানি, সংখ্যালঘু ভোটারদের টানাটানি এখন দেখা যাচ্ছে। আওয়ামী লীগকে অনেকে দলীয় কর্মকাণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করছে। বিগত দিনে যেমন তাদের (বিএনপি-জামায়াত) গভীর সম্পর্ক ছিল, জাতির স্বার্থে তারা আবার গভীর সম্পর্ক করলেই ইলেকশন (নির্বাচন) সুষ্ঠু হবে।’
পিআরের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। তিনি বলেছেন, পিআরের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হতে পারে এবং বিভিন্ন জায়গায় বিভাজন সৃষ্টি হবে। আওয়ামী লীগ ও ভারতের আধিপত্যের প্রশ্নে, ফ্যাসিবাদ দোসরদের প্রশ্নে সবার এক থাকা দরকার।
আজ সোমবার ‘আগামী নির্বাচন গুণমানসম্পন্ন ও সবার জন্যে গ্রহণযোগ্য করার চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। নাগরিক যুব ঐক্যের আয়োজনে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান সকাল ১০টায় শুরু হয়ে শেষ হয় বেলা ১টায়।
গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে ঠিকই; কিন্তু ফ্যাসিবাদ বন্ধ হয়নি। আমরা উপদেষ্টা সংস্কারের কথা বলেছিলাম। কয়েকজনকে এনজিও উপদেষ্টা বানাল, শপথ পড়াল, তাদের কী অবদান? যে গাদ্দার উপদেষ্টাদের কথা সাবেক উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, তাদের নাম প্রকাশ করতে হবে। যদি তাদের (উপদেষ্টা) ষড়যন্ত্রে গণ-অভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়, তাহলে এর দায় আপনাকে (নাহিদ) নিতে হবে।’
সরকারের প্রতি মন্তব্য করে রাশেদ খান বলেন, ‘সরকার কোনো সংস্কার করতে পারেনি। শুধু হাসিনা পালিয়েছে, কিন্তু সব ফ্যাসিবাদ থেকে গেছে।’
বাংলাদেশের বাস্তবতায় নিম্নকক্ষে পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) বাস্তবায়ন হবে না বলে মন্তব্য করেন রাশেদ খান। তিনি বলেন, ‘পিআরের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হতে পারে এবং বিভিন্ন জায়গায় বিভাজন সৃষ্টি হবে। আওয়ামী লীগ ও ভারতের আধিপত্যের প্রশ্নে, ফ্যাসিবাদ দোসরদের প্রশ্নে সবার এক থাকা দরকার।’
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ভূঁইয়া মঞ্জু বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে আরও একটা সংকট দেশে দেখা দেবে। মারামারির আশঙ্কা বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে হবে। আবার আওয়ামী ভোটার নিয়ে টানাটানি, সংখ্যালঘু ভোটারদের টানাটানি এখন দেখা যাচ্ছে। আওয়ামী লীগকে অনেকে দলীয় কর্মকাণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করছে। বিগত দিনে যেমন তাদের (বিএনপি-জামায়াত) গভীর সম্পর্ক ছিল, জাতির স্বার্থে তারা আবার গভীর সম্পর্ক করলেই ইলেকশন (নির্বাচন) সুষ্ঠু হবে।’
গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি হলে ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে যেন বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
২ মিনিট আগেকিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন,
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্য তীব্র হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত দিনে সনদ স্বাক্ষর আদৌ হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো জুলাই জাতীয় সনদে বাস্তবায়নের সুপারিশ না থাকা এবং আপত্তির (নোট অব ডিসেন্ট) বিষয়ে সিদ্ধান্ত না থাকায় স্বাক্ষর নিয়ে ভাবছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলছে, স্বাক্ষরের বিষয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁরা।
১৮ ঘণ্টা আগে